মো. আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
মো. আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়। ৮ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৪ বছরে পদার্পণ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে এবারের প্রতিপাদ্য, ‘মেধাভিত্তিক বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে হাবিপ্রবির ভূমিকা এবং ক্রমবিকাশ’।
একটি ইতিহাস, একটি যাত্রা
১৯৭৯ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (এইটিআই) হিসেবে যাত্রা শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। পরে ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর উত্তরবঙ্গের কৃষকনেতা হাজী মোহাম্মদ দানেশের নামানুসারে এটি কৃষি কলেজে রূপান্তরিত হয়। ২০০২ সালের ৮ এপ্রিল এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়।
শিক্ষা ও অনুষদ
প্রথমে কৃষি অনুষদ দিয়ে যাত্রা শুরু করলেও এখন হাবিপ্রবিতে রয়েছে ৯টি অনুষদ ও ৪৫টি বিভাগ। প্রায় ১১ হাজার শিক্ষার্থীর এই বিদ্যাপীঠে কাজ করছেন ৩৮৮ শিক্ষক। বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ১৩০ জন। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার চর্চায় ক্যাম্পাসে রয়েছে প্রায় ৩০টি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
নেতৃত্বে যাঁরা
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ছিলেন মৃত্তিকাবিজ্ঞানী ড. মোশাররফ হোসেন মিঞা। বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অষ্টম উপাচার্য অধ্যাপক
ড. মো. এনামউল্যা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে আরও এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
ভৌত অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা
হাবিপ্রবির ক্যাম্পাসে রয়েছে মেয়েদের চারটি হলসহ নয়টি আবাসিক হল, আধুনিক গবেষণাগার, লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, ক্যাফেটেরিয়া, ক্রীড়া সুবিধা, অডিটরিয়াম, মেডিকেল সেন্টার, ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রয়েছে স্কুল, মসজিদ, শহীদ মিনার, শিশুপার্ক, ব্যাংক, পোস্ট অফিস ও সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট সুবিধা। গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি)। যাতায়াতের জন্য রয়েছে নিজস্ব বাস সার্ভিস।
গবেষণা ও প্রকাশনা
সীমিত সুবিধা সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষণা প্রকাশনা সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। এগুলোর মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে, যা ৪০-৫০ হাজারবার সাইট করা হয়েছে। ‘জার্নাল অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি’ নামে একটি জার্নাল প্রতিবছর দুবার প্রকাশিত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে আয়োজন
বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে থাকবে হাজী মোহাম্মদ দানেশের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কেক কাটা, র্যালি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও আলোকসজ্জা। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘উত্তরবঙ্গের প্রাণের স্পন্দন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দুই যুগে পদার্পণ করছে। অবহেলিত উত্তরবঙ্গের শিল্প, বিজ্ঞান, আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি অর্থনীতির উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই হাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা লাভ করলেও দীর্ঘ সময়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি বিগত সরকারের দলীয় সংকীর্ণতার কারণে কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। সময়ের ব্যবধানে অনেক
নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে ভৌত অবকাঠামোসহ বিভিন্ন বিষয়ে পিছিয়ে পড়েছে। বর্তমানে এখানে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেই। শিক্ষার্থীর তুলনায় শিক্ষকের সংখ্যা নিতান্তই অপ্রতুল। জুলাই-পরবর্তী নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে শিক্ষার্থীবান্ধব একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে। দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে রাতারাতি কোনো পরিবর্তন সম্ভব না হলেও স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
২১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
২১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
২১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

সবুজ-শ্যামল প্রকৃতির বুকে, সীমান্তঘেঁষা উত্তরবঙ্গের দিনাজপুরে গড়ে উঠেছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরে ১৩৫ একর জায়গাজুড়ে ছায়াঘেরা শান্ত এক পরিবেশে অবস্থিত এই বিশ্ববিদ্যালয়।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
২১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
২১ ঘণ্টা আগে