বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। ২০২৩ সালে ৫৫টি দেশে ৫২ হাজার ৭৯৯ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী পড়তে গেছেন, যা ২০০৮ সালের তুলনায় তিন গুণ বেশি। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসম্মত শিক্ষার অভাব, উন্নত জীবনযাত্রা ও কর্মসংস্থানের সীমিত সুযোগই এ প্রবণতার কারণ। তবে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে সমস্যা, ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বাধা, একাকিত্ব এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাবের কারণে অনেকেই বিপাকে পড়েন। ফলে কেউ কেউ হতাশ হয়ে পড়েন, কেউবা দেশে ফিরে আসতে বাধ্য হন। বিদেশে পড়তে যাওয়ার আগে কী কী প্রস্তুতি নেওয়া উচিত, সে বিষয়ে অভিজ্ঞ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মতামত তুলে ধরেছেন মো. আরিফুল ইসলাম।
মো. আরিফুল ইসলাম
নিজের কাজ নিজে করার দক্ষতা থাকতে হবে
বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর। তবে এ স্বপ্নপূরণে প্রয়োজন সময়োপযোগী প্রস্তুতি, অধ্যবসায় ও দক্ষতা। প্রথমত, ভাষাগত দক্ষতা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বা স্থানীয় ভাষায় পাঠদান করে। তাই ইংরেজি দক্ষতা শুধু ভর্তি প্রক্রিয়াতেই নয়, বরং স্থানীয় পরিবেশে খাপ খাওয়া, নেটওয়ার্কিং বিল্ডআপ এবং কাজের সুযোগ তৈরিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন, অর্থনৈতিক পরিকল্পনা এবং স্কলারশিপ সম্পর্কে আগে থেকে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। এসব পরিকল্পনা প্রোগ্রাম চলাকালীন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিদেশে অবস্থানরত বা ফিরে আসা শিক্ষক, গবেষক ও সহপাঠীদের সঙ্গে যোগাযোগ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তৃতীয়ত, গবেষণার দক্ষতা এবং একাডেমিক প্রস্তুতির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও মানসিক প্রস্তুতির ওপরও জোর দিতে হবে। নতুন পরিবেশ ও সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য মানসিক প্রস্তুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবশেষে গাড়ি চালানো, রান্না, শেয়ারিং ও নিজের কাজ নিজে করার দক্ষতা প্রবাসজীবনকে আরও সহজ ও সুন্দর করে তুলতে পারে।
মো. মাহবুবুর রহমান, পিএইচডি গবেষক, গ্রিফিথ ইউনিভার্সিটি, ব্রিসবেন, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া
বিশ্লেষণাত্মক সফটওয়্যার ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন
বিদেশে উচ্চশিক্ষা—এটি দুটি আলাদা বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে। প্রথমত, একটি নতুন দেশে জীবনযাপন করা এবং দ্বিতীয়ত, উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করা। এসব বিষয়ে সফল হতে হলে আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। প্রথমত, বিষয়ভিত্তিক ও পরীক্ষামূলক জ্ঞানের পাশাপাশি বিশ্লেষণাত্মক সফটওয়্যার ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। একইভাবে, সাম্প্রতিক আপডেটসহ উচ্চমানের আর্টিকেল পড়া ও সেগুলো বিশ্লেষণ করে ব্যাখ্যা করার দক্ষতা অর্জন গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া সারা দিন কাজের মাঝে মনোযোগ ধরে রাখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। দলগতভাবে কাজ করার দক্ষতা, সুপারভাইজারের অধীনে দায়িত্ব পালন এবং ব্যর্থতা মেনে আবার কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। যে দেশে আপনি উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছেন, সেখানে ভাষাজ্ঞান—ইংরেজির পাশাপাশি—অর্জন করা জরুরি। এ ছাড়া সম্ভাব্য বিশ্ববিদ্যালয়, ল্যাবরেটরি ও সুপারভাইজার সম্পর্কে জানার পাশাপাশি, আর্থিক সংগতি এবং এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা করতে হবে। সেখানে অবস্থানরত পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করাও গুরুত্বপূর্ণ।
মো. শরিফুল ইসলাম, পিএইচডি গবেষক, হামামতসু ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন, জাপান
যোগাযোগে পারদর্শিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ
বিশ্ব মানের গবেষণা, উচ্চ পদমর্যাদাসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং সুরক্ষিত ভবিষ্যতের জন্য আমেরিকা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পছন্দের গন্তব্যগুলোর একটি। চলতি বছরে রেকর্ড ১ লাখ ৭ হাজার ৯৯ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আমেরিকা এসেছে উচ্চশিক্ষার জন্য, যা বিগত বছরের তুলনায় ২৬ শতাংশ এবং গত দশকের তুলনায় ২৫০ শতাংশ বেশি। উচ্চশিক্ষায় আমেরিকায় আবেদনের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে স্নাতক পর্যায় থেকে, যার প্রথম ধাপ একটি ভালো সিজিপিএ। এ ছাড়া গবেষণার অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণাকাজের পাশাপাশি জার্নাল পড়ার অভ্যাস বেশ কাজে দেয়। বিভিন্ন সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা সিভিকে আরও শক্তিশালী করে। এ ছাড়া রিসার্চ ডেটা অ্যানালাইসিস ও ইন্টারপ্রিটেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (SAS, STATA, R ইত্যাদি) শিখে রাখা ভালো। নিজেকে ও নিজের কাজগুলো উপস্থাপনের জন্য যোগাযোগে পারদর্শিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য নিয়মিত গবেষণা জার্নাল পড়া, ইংরেজি শব্দভান্ডার বাড়ানো এবং স্টেজ-ভীতি কাটানোর জন্য জনসমক্ষে কথা বলার চর্চা করা প্রয়োজন।
কুশল বিশ্বাস, ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস, যুক্তরাষ্ট্র
গবেষণাপত্র লেখার মৌলিক কৌশল রপ্ত করা প্রয়োজন
প্রথমে একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করতে হবে। যেমন কোন দেশে যেতে চাই, তার সুফল-কুফল এবং ভবিষ্যৎ সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জানানো। লক্ষ্য স্থির হলে সেই দেশের মৌলিক জীবনযাত্রা ও রীতিনীতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া দরকার। ইংরেজিতে ভালো যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি, পাশাপাশি লেখার দক্ষতা এবং গবেষণাপত্র লেখার মৌলিক কৌশল রপ্ত করা প্রয়োজন। বিদেশে যাওয়ার আগে ও পরে সামাজিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ; দেশে থাকার সময় দেশের ভাষা, সংস্কৃতি, বন্ধুবান্ধব ও শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় তথ্য নেওয়া যেতে পারে এবং বিদেশে গিয়ে আশপাশে থাকা প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ একাকিত্ব কমাতে সাহায্য করবে। রান্না, কাপড় ধোয়া, আবহাওয়া উপযোগী প্রস্তুতি নেওয়া এবং ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য বিষয়ে সাবধান থাকা প্রয়োজন। একাডেমিক দক্ষতা অর্জন করার জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতা বা প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজ করা জরুরি এবং সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা একাডেমিক চাপ কমাতে সহায়তা করবে। সবশেষে, শেখার ইতিবাচক মনোভাব রাখা সর্বদা সুফল বয়ে আনবে।
এস এম তাফসিরুল আলম, তোকুশিমা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান।
নিজের কাজ নিজে করার দক্ষতা থাকতে হবে
বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর। তবে এ স্বপ্নপূরণে প্রয়োজন সময়োপযোগী প্রস্তুতি, অধ্যবসায় ও দক্ষতা। প্রথমত, ভাষাগত দক্ষতা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বা স্থানীয় ভাষায় পাঠদান করে। তাই ইংরেজি দক্ষতা শুধু ভর্তি প্রক্রিয়াতেই নয়, বরং স্থানীয় পরিবেশে খাপ খাওয়া, নেটওয়ার্কিং বিল্ডআপ এবং কাজের সুযোগ তৈরিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন, অর্থনৈতিক পরিকল্পনা এবং স্কলারশিপ সম্পর্কে আগে থেকে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। এসব পরিকল্পনা প্রোগ্রাম চলাকালীন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিদেশে অবস্থানরত বা ফিরে আসা শিক্ষক, গবেষক ও সহপাঠীদের সঙ্গে যোগাযোগ বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তৃতীয়ত, গবেষণার দক্ষতা এবং একাডেমিক প্রস্তুতির পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও মানসিক প্রস্তুতির ওপরও জোর দিতে হবে। নতুন পরিবেশ ও সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য মানসিক প্রস্তুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবশেষে গাড়ি চালানো, রান্না, শেয়ারিং ও নিজের কাজ নিজে করার দক্ষতা প্রবাসজীবনকে আরও সহজ ও সুন্দর করে তুলতে পারে।
মো. মাহবুবুর রহমান, পিএইচডি গবেষক, গ্রিফিথ ইউনিভার্সিটি, ব্রিসবেন, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া
বিশ্লেষণাত্মক সফটওয়্যার ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন
বিদেশে উচ্চশিক্ষা—এটি দুটি আলাদা বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে। প্রথমত, একটি নতুন দেশে জীবনযাপন করা এবং দ্বিতীয়ত, উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করা। এসব বিষয়ে সফল হতে হলে আপনাকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে। প্রথমত, বিষয়ভিত্তিক ও পরীক্ষামূলক জ্ঞানের পাশাপাশি বিশ্লেষণাত্মক সফটওয়্যার ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। একইভাবে, সাম্প্রতিক আপডেটসহ উচ্চমানের আর্টিকেল পড়া ও সেগুলো বিশ্লেষণ করে ব্যাখ্যা করার দক্ষতা অর্জন গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া সারা দিন কাজের মাঝে মনোযোগ ধরে রাখার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। দলগতভাবে কাজ করার দক্ষতা, সুপারভাইজারের অধীনে দায়িত্ব পালন এবং ব্যর্থতা মেনে আবার কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। যে দেশে আপনি উচ্চশিক্ষার জন্য যাচ্ছেন, সেখানে ভাষাজ্ঞান—ইংরেজির পাশাপাশি—অর্জন করা জরুরি। এ ছাড়া সম্ভাব্য বিশ্ববিদ্যালয়, ল্যাবরেটরি ও সুপারভাইজার সম্পর্কে জানার পাশাপাশি, আর্থিক সংগতি এবং এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা করতে হবে। সেখানে অবস্থানরত পরিচিতজনদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করাও গুরুত্বপূর্ণ।
মো. শরিফুল ইসলাম, পিএইচডি গবেষক, হামামতসু ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন, জাপান
যোগাযোগে পারদর্শিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ
বিশ্ব মানের গবেষণা, উচ্চ পদমর্যাদাসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং সুরক্ষিত ভবিষ্যতের জন্য আমেরিকা বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পছন্দের গন্তব্যগুলোর একটি। চলতি বছরে রেকর্ড ১ লাখ ৭ হাজার ৯৯ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আমেরিকা এসেছে উচ্চশিক্ষার জন্য, যা বিগত বছরের তুলনায় ২৬ শতাংশ এবং গত দশকের তুলনায় ২৫০ শতাংশ বেশি। উচ্চশিক্ষায় আমেরিকায় আবেদনের পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে দক্ষতা অর্জন করতে হবে স্নাতক পর্যায় থেকে, যার প্রথম ধাপ একটি ভালো সিজিপিএ। এ ছাড়া গবেষণার অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণাকাজের পাশাপাশি জার্নাল পড়ার অভ্যাস বেশ কাজে দেয়। বিভিন্ন সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা সিভিকে আরও শক্তিশালী করে। এ ছাড়া রিসার্চ ডেটা অ্যানালাইসিস ও ইন্টারপ্রিটেশনের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার (SAS, STATA, R ইত্যাদি) শিখে রাখা ভালো। নিজেকে ও নিজের কাজগুলো উপস্থাপনের জন্য যোগাযোগে পারদর্শিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য নিয়মিত গবেষণা জার্নাল পড়া, ইংরেজি শব্দভান্ডার বাড়ানো এবং স্টেজ-ভীতি কাটানোর জন্য জনসমক্ষে কথা বলার চর্চা করা প্রয়োজন।
কুশল বিশ্বাস, ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস, যুক্তরাষ্ট্র
গবেষণাপত্র লেখার মৌলিক কৌশল রপ্ত করা প্রয়োজন
প্রথমে একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করতে হবে। যেমন কোন দেশে যেতে চাই, তার সুফল-কুফল এবং ভবিষ্যৎ সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জানানো। লক্ষ্য স্থির হলে সেই দেশের মৌলিক জীবনযাত্রা ও রীতিনীতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া দরকার। ইংরেজিতে ভালো যোগাযোগের দক্ষতা অর্জন করা জরুরি, পাশাপাশি লেখার দক্ষতা এবং গবেষণাপত্র লেখার মৌলিক কৌশল রপ্ত করা প্রয়োজন। বিদেশে যাওয়ার আগে ও পরে সামাজিক দক্ষতা গুরুত্বপূর্ণ; দেশে থাকার সময় দেশের ভাষা, সংস্কৃতি, বন্ধুবান্ধব ও শিক্ষকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় তথ্য নেওয়া যেতে পারে এবং বিদেশে গিয়ে আশপাশে থাকা প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ একাকিত্ব কমাতে সাহায্য করবে। রান্না, কাপড় ধোয়া, আবহাওয়া উপযোগী প্রস্তুতি নেওয়া এবং ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য বিষয়ে সাবধান থাকা প্রয়োজন। একাডেমিক দক্ষতা অর্জন করার জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতা বা প্রজেক্টের মাধ্যমে কাজ করা জরুরি এবং সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা একাডেমিক চাপ কমাতে সহায়তা করবে। সবশেষে, শেখার ইতিবাচক মনোভাব রাখা সর্বদা সুফল বয়ে আনবে।
এস এম তাফসিরুল আলম, তোকুশিমা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের মোট বাজেটের কমপক্ষে ১৫ শতাংশ ও জিডিপির কমপক্ষে ৩ শতাংশ শিক্ষা খাতে বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা সহস্রাধিক বেসরকারি সংস্থার মোর্চা গণসাক্ষরতা অভিযান।
২ দিন আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় গ্লোবাল কোরিয়া বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর, পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেঈদ মানেই খুশি, আনন্দ আর উদ্যাপন। তবে এই আনন্দ যদি শুধু নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে কি তা পূর্ণতা পায়? আজকের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি এগিয়ে যাচ্ছে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার দিকেও। উপার্জিত অর্থ দিয়ে শুধু নিজের চাহিদা মেটানোই নয়, পরিবার ও সমাজের পাশে দাঁড়াচ্ছে তারা। কেউ পথশিশুদের সঙ্গে ঈদ..
৩ দিন আগেড. এস এম আবদুল আওয়াল পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) ষষ্ঠ উপাচার্য। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সম্প্রতি তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান। এর আগে তিনি অধ্যাপনা করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। ড. এস এম আবদুল আওয়ালের...
৩ দিন আগে