আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বোর্ডের পক্ষ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষকে এই নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশে বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমান এই কার্যক্রমের আদেশ জারি করেছেন।
এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিজে দেওয়া হলো:
বয়স এবং যোগ্যতা
জেএসসি পরীক্ষার নীতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি একজন শিক্ষার্থীর বয়স ন্যূনতম ৯ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর। তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২০ বছর পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও ফি
শিক্ষার্থীরা কেবল তাদের নিজ নিজ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের নামেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি নেই, তাদের শিক্ষার্থীদের নিকটবর্তী অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দেওয়ার জন্য ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে সোনালী সেবার স্লিপ প্রিন্ট করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নিচে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো তুলে ধরা হলো:
১. জেএসসি পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালার ১ (খ) ধারা অনুযায়ী পরীক্ষা বছরের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীর ন্যূনতম বয়স ৯+ এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর; তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা সর্বোচ্চ ২০ বছর।
২. বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) স্থাপন, চালুকরণ ও স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাবে।
৩. বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতিবিহীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাশের বা নিকটতম অনুমোদিত নিম্ন মাধ্যমিক/মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। কোন অবস্থাতেই ‘পাঠদানের অনুমতিবিহীন’ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ বিদ্যালয়ের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবে না।
৪. ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে OEMS/eSIF বাটনে ক্লিক করে EIIN ও Password দিয়ে লগইন (Login) করলে Dashboard থেকে eSIF SIX-তে ক্লিক করলে Payable Fees of VI 2025 Registration-এ Applicant name, Mobile no. এবং Number of Students দিয়ে Print Sonali Seba-এ ক্লিক করে সোনালি সেবার স্লিপটি প্রিন্ট করতে হবে। ফরমটি কোনোভাবেই ফটোকপি করে ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে না। ব্যাংকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পেমেন্ট ক্লিয়ার করলে নির্ধারণ করা শিক্ষার্থীদের eSIF পূরণ করা যাবে। পেমেন্ট ক্লিয়ারের পরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুনরায় সোনালি সেবার স্লিপ বের করা যাবে এবং বাদপড়া শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করা যাবে।
৫. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত (২০ + ২০ + ২০) = ৬০ টাকা যুব রেড ক্রিসেন্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। উক্ত ৬০ টাকা থেকে ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ৩৬ টাকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (আলাদা রেডক্রিসেন্ট হিসাব অ্যাকাউন্টে) যুব রেড ক্রিসেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রেখে অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ২৪ টাকা শিক্ষা বোর্ডে পাঠাতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য আপলোড করার লক্ষ্যে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সমন্বয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি রেজিস্ট্রেশন কমিটি গঠন করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর চূড়ান্ত তালিকা ফাইনাল সাবমিটের পূর্বে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্যরা বিদ্যালয়ে রক্ষিত ভর্তি ফরম ও জন্ম সনদের সঙ্গে মিলিয়ে যথাযথভাবে নিশ্চিত করবেন। নিশ্চিত হওয়ার পর ফাইনাল সাবমিট করবেন। রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে কোনো অবস্থায় শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা যাবে না। চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে। শিক্ষার্থীর তথ্যে ভুল-ত্রুটির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও কমিটির সদস্যগণ যৌথভাবে দায়ী থাকবেন।
৭. ফি জমাদান ও eSIF পূরণের তারিখ: ১৭.০৮. ২০২৫ থেকে ১৭.০৯. ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত। জনপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি: রেজি ফি= ৫০ টাকা, স্কাউট ফি=৮ টাকা, বেসরকারি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক/কর্মচারীগণের অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্ট তহবিল= ১০০ টাকা, বিলম্ব ফি= ৫০ টাকা, মোট ফির পরিমাণ: বিলম্ব ফি ব্যতিত= ১৮৩ টাকা, বিলম্ব ফি সহ= ২৩৩ টাকা।
৮. শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শেষ করার পর তাদের তথ্যের পাশে নিজ নিজ স্বাক্ষর করা চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. নতুন পাঠদানের অনুমতি পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সে সব প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে eSIF করেনি) ব্যানবেইস হতে EIIN সনদ সংগ্রহ করার পর সোনালী ব্যাংকের সোনালি সেবার মাধ্যমে ১,৫০০ টাকা জমা দিয়ে বিদ্যালয় শাখার মাধ্যমে Login Password সংগ্রহ করবে।
১০. ক. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী হলে তাদের মূল সনদ অনুযায়ী অথবা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা পাসের সনদ অনুযায়ী ‘পিতা ও মাতা’র নাম এন্ট্রি করতে হবে। খ. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী না হলে ‘জন্ম নিবন্ধন সনদ’ বা ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’ (NID) অনুযায়ী পিতা ও মাতার নাম এন্ট্রি করতে হবে। গ. শিক্ষার্থীর নামের আগে জনাব/Sree/জনাবা/Sreemoti/Mr/Miss/Mrs/Advocate/Hazi/Al-Haj/Engr/Late/Major/Cornel/Brigadier/Dr/Prof. ইত্যাদি ধরনের পদবি এবং নামের শেষে MA/MCom/MSc/MSS/BA/BCom/BSc/BSS/ FRCS/PHD/FCPS/Master ইত্যাদি ধরনের ‘শিক্ষাগত যোগ্যতাসূচক শব্দ’ ব্যবহার করা যাবে না। ঘ. সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি হাল সন (বর্তমান সাল) নাগাদ থাকতে হবে।
১১. বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের ‘সব তথ্য নিশ্চিত’ হয়ে ডাটা এন্ট্রি করবে। উল্লিখিত তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে ব্যর্থ হলে বা এ কারণে শিক্ষার্থীর কোনো সমস্যা হলে এর দায়-দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে।
১২. স্বীকৃতি বিহীন বা হালনাগাদ স্বীকৃতি নবায়ন নেই এ ধরনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে পরবর্তীতে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কি না’ তা উল্লেখ করতে হবে এবং প্রমাণ হিসেবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পাওয়া সনদ সংযুক্ত করতে হবে।
১৪. প্রত্যেক শিক্ষার্থীর ‘জন্ম নিবন্ধন নম্বর’ নিশ্চিত হয়ে এন্ট্রি করতে হবে।
১৫. যেসব স্কুল এবং স্কুল ও কলেজের নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে হালনাগাদ পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ নেই সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অতি সত্ত্বর পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) ভিজিট করুন।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বোর্ডের পক্ষ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষকে এই নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশে বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমান এই কার্যক্রমের আদেশ জারি করেছেন।
এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিজে দেওয়া হলো:
বয়স এবং যোগ্যতা
জেএসসি পরীক্ষার নীতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি একজন শিক্ষার্থীর বয়স ন্যূনতম ৯ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর। তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২০ বছর পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও ফি
শিক্ষার্থীরা কেবল তাদের নিজ নিজ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের নামেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি নেই, তাদের শিক্ষার্থীদের নিকটবর্তী অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দেওয়ার জন্য ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে সোনালী সেবার স্লিপ প্রিন্ট করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নিচে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো তুলে ধরা হলো:
১. জেএসসি পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালার ১ (খ) ধারা অনুযায়ী পরীক্ষা বছরের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীর ন্যূনতম বয়স ৯+ এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর; তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা সর্বোচ্চ ২০ বছর।
২. বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) স্থাপন, চালুকরণ ও স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাবে।
৩. বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতিবিহীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাশের বা নিকটতম অনুমোদিত নিম্ন মাধ্যমিক/মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। কোন অবস্থাতেই ‘পাঠদানের অনুমতিবিহীন’ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ বিদ্যালয়ের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবে না।
৪. ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে OEMS/eSIF বাটনে ক্লিক করে EIIN ও Password দিয়ে লগইন (Login) করলে Dashboard থেকে eSIF SIX-তে ক্লিক করলে Payable Fees of VI 2025 Registration-এ Applicant name, Mobile no. এবং Number of Students দিয়ে Print Sonali Seba-এ ক্লিক করে সোনালি সেবার স্লিপটি প্রিন্ট করতে হবে। ফরমটি কোনোভাবেই ফটোকপি করে ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে না। ব্যাংকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পেমেন্ট ক্লিয়ার করলে নির্ধারণ করা শিক্ষার্থীদের eSIF পূরণ করা যাবে। পেমেন্ট ক্লিয়ারের পরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুনরায় সোনালি সেবার স্লিপ বের করা যাবে এবং বাদপড়া শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করা যাবে।
৫. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত (২০ + ২০ + ২০) = ৬০ টাকা যুব রেড ক্রিসেন্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। উক্ত ৬০ টাকা থেকে ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ৩৬ টাকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (আলাদা রেডক্রিসেন্ট হিসাব অ্যাকাউন্টে) যুব রেড ক্রিসেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রেখে অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ২৪ টাকা শিক্ষা বোর্ডে পাঠাতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য আপলোড করার লক্ষ্যে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সমন্বয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি রেজিস্ট্রেশন কমিটি গঠন করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর চূড়ান্ত তালিকা ফাইনাল সাবমিটের পূর্বে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্যরা বিদ্যালয়ে রক্ষিত ভর্তি ফরম ও জন্ম সনদের সঙ্গে মিলিয়ে যথাযথভাবে নিশ্চিত করবেন। নিশ্চিত হওয়ার পর ফাইনাল সাবমিট করবেন। রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে কোনো অবস্থায় শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা যাবে না। চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে। শিক্ষার্থীর তথ্যে ভুল-ত্রুটির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও কমিটির সদস্যগণ যৌথভাবে দায়ী থাকবেন।
৭. ফি জমাদান ও eSIF পূরণের তারিখ: ১৭.০৮. ২০২৫ থেকে ১৭.০৯. ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত। জনপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি: রেজি ফি= ৫০ টাকা, স্কাউট ফি=৮ টাকা, বেসরকারি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক/কর্মচারীগণের অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্ট তহবিল= ১০০ টাকা, বিলম্ব ফি= ৫০ টাকা, মোট ফির পরিমাণ: বিলম্ব ফি ব্যতিত= ১৮৩ টাকা, বিলম্ব ফি সহ= ২৩৩ টাকা।
৮. শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শেষ করার পর তাদের তথ্যের পাশে নিজ নিজ স্বাক্ষর করা চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. নতুন পাঠদানের অনুমতি পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সে সব প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে eSIF করেনি) ব্যানবেইস হতে EIIN সনদ সংগ্রহ করার পর সোনালী ব্যাংকের সোনালি সেবার মাধ্যমে ১,৫০০ টাকা জমা দিয়ে বিদ্যালয় শাখার মাধ্যমে Login Password সংগ্রহ করবে।
১০. ক. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী হলে তাদের মূল সনদ অনুযায়ী অথবা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা পাসের সনদ অনুযায়ী ‘পিতা ও মাতা’র নাম এন্ট্রি করতে হবে। খ. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী না হলে ‘জন্ম নিবন্ধন সনদ’ বা ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’ (NID) অনুযায়ী পিতা ও মাতার নাম এন্ট্রি করতে হবে। গ. শিক্ষার্থীর নামের আগে জনাব/Sree/জনাবা/Sreemoti/Mr/Miss/Mrs/Advocate/Hazi/Al-Haj/Engr/Late/Major/Cornel/Brigadier/Dr/Prof. ইত্যাদি ধরনের পদবি এবং নামের শেষে MA/MCom/MSc/MSS/BA/BCom/BSc/BSS/ FRCS/PHD/FCPS/Master ইত্যাদি ধরনের ‘শিক্ষাগত যোগ্যতাসূচক শব্দ’ ব্যবহার করা যাবে না। ঘ. সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি হাল সন (বর্তমান সাল) নাগাদ থাকতে হবে।
১১. বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের ‘সব তথ্য নিশ্চিত’ হয়ে ডাটা এন্ট্রি করবে। উল্লিখিত তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে ব্যর্থ হলে বা এ কারণে শিক্ষার্থীর কোনো সমস্যা হলে এর দায়-দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে।
১২. স্বীকৃতি বিহীন বা হালনাগাদ স্বীকৃতি নবায়ন নেই এ ধরনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে পরবর্তীতে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কি না’ তা উল্লেখ করতে হবে এবং প্রমাণ হিসেবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পাওয়া সনদ সংযুক্ত করতে হবে।
১৪. প্রত্যেক শিক্ষার্থীর ‘জন্ম নিবন্ধন নম্বর’ নিশ্চিত হয়ে এন্ট্রি করতে হবে।
১৫. যেসব স্কুল এবং স্কুল ও কলেজের নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে হালনাগাদ পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ নেই সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অতি সত্ত্বর পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) ভিজিট করুন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বোর্ডের পক্ষ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষকে এই নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশে বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমান এই কার্যক্রমের আদেশ জারি করেছেন।
এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিজে দেওয়া হলো:
বয়স এবং যোগ্যতা
জেএসসি পরীক্ষার নীতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি একজন শিক্ষার্থীর বয়স ন্যূনতম ৯ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর। তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২০ বছর পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও ফি
শিক্ষার্থীরা কেবল তাদের নিজ নিজ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের নামেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি নেই, তাদের শিক্ষার্থীদের নিকটবর্তী অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দেওয়ার জন্য ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে সোনালী সেবার স্লিপ প্রিন্ট করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নিচে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো তুলে ধরা হলো:
১. জেএসসি পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালার ১ (খ) ধারা অনুযায়ী পরীক্ষা বছরের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীর ন্যূনতম বয়স ৯+ এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর; তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা সর্বোচ্চ ২০ বছর।
২. বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) স্থাপন, চালুকরণ ও স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাবে।
৩. বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতিবিহীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাশের বা নিকটতম অনুমোদিত নিম্ন মাধ্যমিক/মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। কোন অবস্থাতেই ‘পাঠদানের অনুমতিবিহীন’ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ বিদ্যালয়ের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবে না।
৪. ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে OEMS/eSIF বাটনে ক্লিক করে EIIN ও Password দিয়ে লগইন (Login) করলে Dashboard থেকে eSIF SIX-তে ক্লিক করলে Payable Fees of VI 2025 Registration-এ Applicant name, Mobile no. এবং Number of Students দিয়ে Print Sonali Seba-এ ক্লিক করে সোনালি সেবার স্লিপটি প্রিন্ট করতে হবে। ফরমটি কোনোভাবেই ফটোকপি করে ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে না। ব্যাংকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পেমেন্ট ক্লিয়ার করলে নির্ধারণ করা শিক্ষার্থীদের eSIF পূরণ করা যাবে। পেমেন্ট ক্লিয়ারের পরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুনরায় সোনালি সেবার স্লিপ বের করা যাবে এবং বাদপড়া শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করা যাবে।
৫. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত (২০ + ২০ + ২০) = ৬০ টাকা যুব রেড ক্রিসেন্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। উক্ত ৬০ টাকা থেকে ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ৩৬ টাকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (আলাদা রেডক্রিসেন্ট হিসাব অ্যাকাউন্টে) যুব রেড ক্রিসেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রেখে অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ২৪ টাকা শিক্ষা বোর্ডে পাঠাতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য আপলোড করার লক্ষ্যে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সমন্বয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি রেজিস্ট্রেশন কমিটি গঠন করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর চূড়ান্ত তালিকা ফাইনাল সাবমিটের পূর্বে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্যরা বিদ্যালয়ে রক্ষিত ভর্তি ফরম ও জন্ম সনদের সঙ্গে মিলিয়ে যথাযথভাবে নিশ্চিত করবেন। নিশ্চিত হওয়ার পর ফাইনাল সাবমিট করবেন। রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে কোনো অবস্থায় শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা যাবে না। চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে। শিক্ষার্থীর তথ্যে ভুল-ত্রুটির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও কমিটির সদস্যগণ যৌথভাবে দায়ী থাকবেন।
৭. ফি জমাদান ও eSIF পূরণের তারিখ: ১৭.০৮. ২০২৫ থেকে ১৭.০৯. ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত। জনপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি: রেজি ফি= ৫০ টাকা, স্কাউট ফি=৮ টাকা, বেসরকারি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক/কর্মচারীগণের অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্ট তহবিল= ১০০ টাকা, বিলম্ব ফি= ৫০ টাকা, মোট ফির পরিমাণ: বিলম্ব ফি ব্যতিত= ১৮৩ টাকা, বিলম্ব ফি সহ= ২৩৩ টাকা।
৮. শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শেষ করার পর তাদের তথ্যের পাশে নিজ নিজ স্বাক্ষর করা চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. নতুন পাঠদানের অনুমতি পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সে সব প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে eSIF করেনি) ব্যানবেইস হতে EIIN সনদ সংগ্রহ করার পর সোনালী ব্যাংকের সোনালি সেবার মাধ্যমে ১,৫০০ টাকা জমা দিয়ে বিদ্যালয় শাখার মাধ্যমে Login Password সংগ্রহ করবে।
১০. ক. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী হলে তাদের মূল সনদ অনুযায়ী অথবা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা পাসের সনদ অনুযায়ী ‘পিতা ও মাতা’র নাম এন্ট্রি করতে হবে। খ. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী না হলে ‘জন্ম নিবন্ধন সনদ’ বা ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’ (NID) অনুযায়ী পিতা ও মাতার নাম এন্ট্রি করতে হবে। গ. শিক্ষার্থীর নামের আগে জনাব/Sree/জনাবা/Sreemoti/Mr/Miss/Mrs/Advocate/Hazi/Al-Haj/Engr/Late/Major/Cornel/Brigadier/Dr/Prof. ইত্যাদি ধরনের পদবি এবং নামের শেষে MA/MCom/MSc/MSS/BA/BCom/BSc/BSS/ FRCS/PHD/FCPS/Master ইত্যাদি ধরনের ‘শিক্ষাগত যোগ্যতাসূচক শব্দ’ ব্যবহার করা যাবে না। ঘ. সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি হাল সন (বর্তমান সাল) নাগাদ থাকতে হবে।
১১. বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের ‘সব তথ্য নিশ্চিত’ হয়ে ডাটা এন্ট্রি করবে। উল্লিখিত তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে ব্যর্থ হলে বা এ কারণে শিক্ষার্থীর কোনো সমস্যা হলে এর দায়-দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে।
১২. স্বীকৃতি বিহীন বা হালনাগাদ স্বীকৃতি নবায়ন নেই এ ধরনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে পরবর্তীতে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কি না’ তা উল্লেখ করতে হবে এবং প্রমাণ হিসেবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পাওয়া সনদ সংযুক্ত করতে হবে।
১৪. প্রত্যেক শিক্ষার্থীর ‘জন্ম নিবন্ধন নম্বর’ নিশ্চিত হয়ে এন্ট্রি করতে হবে।
১৫. যেসব স্কুল এবং স্কুল ও কলেজের নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে হালনাগাদ পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ নেই সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অতি সত্ত্বর পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) ভিজিট করুন।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। বোর্ডের পক্ষ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষকে এই নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশে বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক কাজী ফয়জুর রহমান এই কার্যক্রমের আদেশ জারি করেছেন।
এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিজে দেওয়া হলো:
বয়স এবং যোগ্যতা
জেএসসি পরীক্ষার নীতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি একজন শিক্ষার্থীর বয়স ন্যূনতম ৯ বছর এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর। তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২০ বছর পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছে।
রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ও ফি
শিক্ষার্থীরা কেবল তাদের নিজ নিজ অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের নামেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। যেসব প্রতিষ্ঠানের পাঠদানের অনুমতি নেই, তাদের শিক্ষার্থীদের নিকটবর্তী অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফি জমা দেওয়ার জন্য ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে সোনালী সেবার স্লিপ প্রিন্ট করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নিচে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনাগুলো তুলে ধরা হলো:
১. জেএসসি পরীক্ষা পরিচালনা নীতিমালার ১ (খ) ধারা অনুযায়ী পরীক্ষা বছরের ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীর ন্যূনতম বয়স ৯+ এবং সর্বোচ্চ ১৫ বছর; তবে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা সর্বোচ্চ ২০ বছর।
২. বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) স্থাপন, চালুকরণ ও স্বীকৃতি প্রদানের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নীতিমালায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি ও স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা শিক্ষার্থীরা কেবলমাত্র নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামে রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ পাবে।
৩. বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতিবিহীন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পাশের বা নিকটতম অনুমোদিত নিম্ন মাধ্যমিক/মাধ্যমিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। কোন অবস্থাতেই ‘পাঠদানের অনুমতিবিহীন’ প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ বিদ্যালয়ের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবে না।
৪. ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে OEMS/eSIF বাটনে ক্লিক করে EIIN ও Password দিয়ে লগইন (Login) করলে Dashboard থেকে eSIF SIX-তে ক্লিক করলে Payable Fees of VI 2025 Registration-এ Applicant name, Mobile no. এবং Number of Students দিয়ে Print Sonali Seba-এ ক্লিক করে সোনালি সেবার স্লিপটি প্রিন্ট করতে হবে। ফরমটি কোনোভাবেই ফটোকপি করে ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে না। ব্যাংকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পেমেন্ট ক্লিয়ার করলে নির্ধারণ করা শিক্ষার্থীদের eSIF পূরণ করা যাবে। পেমেন্ট ক্লিয়ারের পরে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পুনরায় সোনালি সেবার স্লিপ বের করা যাবে এবং বাদপড়া শিক্ষার্থীর তথ্য এন্ট্রি করা যাবে।
৫. শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত (২০ + ২০ + ২০) = ৬০ টাকা যুব রেড ক্রিসেন্ট ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। উক্ত ৬০ টাকা থেকে ৬০ শতাংশ অর্থাৎ ৩৬ টাকা সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (আলাদা রেডক্রিসেন্ট হিসাব অ্যাকাউন্টে) যুব রেড ক্রিসেন্ট কার্যক্রম পরিচালনার জন্য রেখে অবশিষ্ট ৪০ শতাংশ অর্থাৎ ২৪ টাকা শিক্ষা বোর্ডে পাঠাতে হবে।
৬. শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য আপলোড করার লক্ষ্যে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সমন্বয়ে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি রেজিস্ট্রেশন কমিটি গঠন করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হওয়ার পর চূড়ান্ত তালিকা ফাইনাল সাবমিটের পূর্বে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটির সদস্যরা বিদ্যালয়ে রক্ষিত ভর্তি ফরম ও জন্ম সনদের সঙ্গে মিলিয়ে যথাযথভাবে নিশ্চিত করবেন। নিশ্চিত হওয়ার পর ফাইনাল সাবমিট করবেন। রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে কোনো অবস্থায় শিক্ষার্থীদের নিযুক্ত করা যাবে না। চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে। শিক্ষার্থীর তথ্যে ভুল-ত্রুটির জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান ও কমিটির সদস্যগণ যৌথভাবে দায়ী থাকবেন।
৭. ফি জমাদান ও eSIF পূরণের তারিখ: ১৭.০৮. ২০২৫ থেকে ১৭.০৯. ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত। জনপ্রতি রেজিস্ট্রেশন ও অন্যান্য ফি: রেজি ফি= ৫০ টাকা, স্কাউট ফি=৮ টাকা, বেসরকারি অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক/কর্মচারীগণের অবসর ও কল্যাণ ট্রাস্ট তহবিল= ১০০ টাকা, বিলম্ব ফি= ৫০ টাকা, মোট ফির পরিমাণ: বিলম্ব ফি ব্যতিত= ১৮৩ টাকা, বিলম্ব ফি সহ= ২৩৩ টাকা।
৮. শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন শেষ করার পর তাদের তথ্যের পাশে নিজ নিজ স্বাক্ষর করা চূড়ান্ত তালিকার প্রিন্ট আউট (হার্ড কপি) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করতে হবে।
৯. নতুন পাঠদানের অনুমতি পাওয়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সে সব প্রতিষ্ঠান ইতিপূর্বে নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে eSIF করেনি) ব্যানবেইস হতে EIIN সনদ সংগ্রহ করার পর সোনালী ব্যাংকের সোনালি সেবার মাধ্যমে ১,৫০০ টাকা জমা দিয়ে বিদ্যালয় শাখার মাধ্যমে Login Password সংগ্রহ করবে।
১০. ক. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী হলে তাদের মূল সনদ অনুযায়ী অথবা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা পাসের সনদ অনুযায়ী ‘পিতা ও মাতা’র নাম এন্ট্রি করতে হবে। খ. শিক্ষার্থীর পিতা ও মাতা এসএসসি সনদধারী না হলে ‘জন্ম নিবন্ধন সনদ’ বা ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’ (NID) অনুযায়ী পিতা ও মাতার নাম এন্ট্রি করতে হবে। গ. শিক্ষার্থীর নামের আগে জনাব/Sree/জনাবা/Sreemoti/Mr/Miss/Mrs/Advocate/Hazi/Al-Haj/Engr/Late/Major/Cornel/Brigadier/Dr/Prof. ইত্যাদি ধরনের পদবি এবং নামের শেষে MA/MCom/MSc/MSS/BA/BCom/BSc/BSS/ FRCS/PHD/FCPS/Master ইত্যাদি ধরনের ‘শিক্ষাগত যোগ্যতাসূচক শব্দ’ ব্যবহার করা যাবে না। ঘ. সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি হাল সন (বর্তমান সাল) নাগাদ থাকতে হবে।
১১. বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের ‘সব তথ্য নিশ্চিত’ হয়ে ডাটা এন্ট্রি করবে। উল্লিখিত তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে ব্যর্থ হলে বা এ কারণে শিক্ষার্থীর কোনো সমস্যা হলে এর দায়-দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে।
১২. স্বীকৃতি বিহীন বা হালনাগাদ স্বীকৃতি নবায়ন নেই এ ধরনের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করলে পরবর্তীতে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৩. বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন কি না’ তা উল্লেখ করতে হবে এবং প্রমাণ হিসেবে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পাওয়া সনদ সংযুক্ত করতে হবে।
১৪. প্রত্যেক শিক্ষার্থীর ‘জন্ম নিবন্ধন নম্বর’ নিশ্চিত হয়ে এন্ট্রি করতে হবে।
১৫. যেসব স্কুল এবং স্কুল ও কলেজের নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে হালনাগাদ পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ নেই সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অতি সত্ত্বর পাঠদান বা একাডেমিক স্বীকৃতি বা স্বীকৃতি নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.dhakaeducationboard.gov.bd) ভিজিট করুন।

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৬ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেরাহুল শর্মা, ঢাকা

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের সঙ্গে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের ইংরেজি বইয়ে থাকছে না শেখ মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে প্রাথমিক স্তরের সব পাঠ্যবই সরবরাহ হলেও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির সব বই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ বই সরবরাহ করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকে কিছু বিষয়ে পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছোটখাটো কিছু বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছর পাঠ্যবইয়ে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়। মাধ্যমিকের প্রতিটি শ্রেণির বাংলা বইয়ে যুক্ত করা হয় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে লেখা, কবিতা অথবা কার্টুন। প্রতিটি বইয়ের পেছনের কভারে দেওয়া হয় গ্রাফিতি। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়েও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয় পেছনের কভার থেকে শেখ হাসিনার বাণী। শেখ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লেখাও বাদ পড়ে।
এনসিটিবির সূত্র বলছে, মাধ্যমিক স্তরের সব পাঠ্যবইয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ দিয়ে নাম লেখা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান। অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি বইয়েও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের (সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা) নাম যুক্ত করা হয়েছে। মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের পাশে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ইতিহাসনির্ভর আরও কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলা বইয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির ওপর একটি লেখা যুক্ত করা হয়েছে।
মাধ্যমিকের সব পাঠ্যবই ছাপা হয়নি
এনসিটিবি সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে মাত্র এক দিন বাকি থাকলেও মাধ্যমিকের সব শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ছাপা হলেও সরবরাহ বাকি ৪২ শতাংশ পাঠ্যবই। অবশ্য প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই নিয়ে কোনো সংকট নেই। এই স্তরে শতভাগ পাঠ্যবই মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন পাঠ্যবই দিচ্ছে। বেশ কয়েক বছর ধরে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছে।
আগামী বছরের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর মিলিয়ে প্রায় ৩০ কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের জন্য ২১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ৩০০টি এবং প্রাথমিক স্তরের (ইবতেদায়ি ছাড়া) জন্য ৮ কোটি ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৪টি বই।
এনসিটিবির কর্মকর্তা ও মুদ্রণকারীরা বলছেন, গত কয়েক বছরের মতো এবারও সব শ্রেণির সব শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই ছাড়াই শিক্ষাবর্ষ শুরু করবে। এবার বেশি বেকায়দায় পড়বে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা। বই ছাপা ও সরবরাহের গতি দেখে মনে হচ্ছে আগামী জানুয়ারির মধ্যেও সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো কঠিন হবে।
এনসিটিবির তথ্য অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরের ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ বই ছাপা ও বাঁধাই শেষ হয়েছে। তবে সরবরাহ-পূর্ব পরিদর্শনসহ (পিডিআই) আনুষঙ্গিক কাজ শেষে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে মাধ্যমিকের মোট বইয়ের ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ মাধ্যমিকের ৩৯ শতাংশের কিছু বেশি পাঠ্যবই এখনো সরবরাহ করা হয়নি।
সূত্র বলছে, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণির ৯০ দশমিক ৬৫ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে। সরবরাহ করা হয়েছে ৭১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সপ্তম শ্রেণির ৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে, সরবরাহ করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অষ্টম শ্রেণির ৫৭ দশমিক ৫০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া নবম-দশম শ্রেণির ৮৮ দশমিক ৭০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ৭৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।
অবশ্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেছেন, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে। গত রোববার এনসিটিবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। এর আগেই প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে যাবে।

মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের নাম এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের সঙ্গে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়া উচ্চমাধ্যমিকের ইংরেজি বইয়ে থাকছে না শেখ মুজিবের ৭ মার্চের ভাষণ। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এদিকে প্রাথমিক স্তরের সব পাঠ্যবই সরবরাহ হলেও মাধ্যমিক স্তরের সব শ্রেণির সব বই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ বই সরবরাহ করা হয়েছে।
পাঠ্যপুস্তকে কিছু বিষয়ে পরিবর্তনের কথা নিশ্চিত করেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ছোটখাটো কিছু বিষয় সংযোজন-বিয়োজন করা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত বছর পাঠ্যবইয়ে বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হয়। মাধ্যমিকের প্রতিটি শ্রেণির বাংলা বইয়ে যুক্ত করা হয় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে লেখা, কবিতা অথবা কার্টুন। প্রতিটি বইয়ের পেছনের কভারে দেওয়া হয় গ্রাফিতি। ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়েও পরিবর্তন আনা হয়েছিল। পাঠ্যবই থেকে বাদ দেওয়া হয় পেছনের কভার থেকে শেখ হাসিনার বাণী। শেখ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে লেখাও বাদ পড়ে।
এনসিটিবির সূত্র বলছে, মাধ্যমিক স্তরের সব পাঠ্যবইয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নামের আগের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ দিয়ে নাম লেখা হয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান। অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি বইয়েও কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের (সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা) নাম যুক্ত করা হয়েছে। মাধ্যমিকের বিভিন্ন শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামের পাশে স্বৈরাচারসহ একাধিক বিশেষণ যুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ইতিহাসনির্ভর আরও কিছু বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলা বইয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির ওপর একটি লেখা যুক্ত করা হয়েছে।
মাধ্যমিকের সব পাঠ্যবই ছাপা হয়নি
এনসিটিবি সূত্রে জানা যায়, নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হতে মাত্র এক দিন বাকি থাকলেও মাধ্যমিকের সব শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপা এখনো শেষ হয়নি। ছাপা হলেও সরবরাহ বাকি ৪২ শতাংশ পাঠ্যবই। অবশ্য প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যবই নিয়ে কোনো সংকট নেই। এই স্তরে শতভাগ পাঠ্যবই মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন পাঠ্যবই দিচ্ছে। বেশ কয়েক বছর ধরে শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছে।
আগামী বছরের জন্য প্রাক্-প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর মিলিয়ে প্রায় ৩০ কোটি পাঠ্যবই ছাপানো হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের জন্য ২১ কোটি ৪৩ লাখ ৩০ হাজার ৩০০টি এবং প্রাথমিক স্তরের (ইবতেদায়ি ছাড়া) জন্য ৮ কোটি ৫৯ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৪টি বই।
এনসিটিবির কর্মকর্তা ও মুদ্রণকারীরা বলছেন, গত কয়েক বছরের মতো এবারও সব শ্রেণির সব শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই ছাড়াই শিক্ষাবর্ষ শুরু করবে। এবার বেশি বেকায়দায় পড়বে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা। বই ছাপা ও সরবরাহের গতি দেখে মনে হচ্ছে আগামী জানুয়ারির মধ্যেও সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো কঠিন হবে।
এনসিটিবির তথ্য অনুযায়ী, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরের ৭৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ বই ছাপা ও বাঁধাই শেষ হয়েছে। তবে সরবরাহ-পূর্ব পরিদর্শনসহ (পিডিআই) আনুষঙ্গিক কাজ শেষে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠপর্যায়ে সরবরাহ করা হয়েছে মাধ্যমিকের মোট বইয়ের ৬০ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ মাধ্যমিকের ৩৯ শতাংশের কিছু বেশি পাঠ্যবই এখনো সরবরাহ করা হয়নি।
সূত্র বলছে, ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণির ৯০ দশমিক ৬৫ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে। সরবরাহ করা হয়েছে ৭১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সপ্তম শ্রেণির ৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা শেষ হয়েছে, সরবরাহ করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪৪ শতাংশ। অষ্টম শ্রেণির ৫৭ দশমিক ৫০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া নবম-দশম শ্রেণির ৮৮ দশমিক ৭০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপা হলেও সরবরাহ করা হয়েছে ৭৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।
অবশ্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেছেন, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে। গত রোববার এনসিটিবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। এর আগেই প্রায় শতভাগ বই পৌঁছে যাবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৫ আগস্ট ২০২৫
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
আজ রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান। এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেক প্রার্থী।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘অনেকেই (রাজনৈতিক দলের) আবেদন করেছেন। তাঁরা পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকতে চান। আমরা বিষয়টি বিবেচনা করছি।’ এর আগে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের স্বার্থে ক্যাম্পাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানায় নির্বাচন কমিশন।
তবে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এল—জানতে চাইলে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়নি নির্বাচন কমিশনার। তারা বলে, এখনো সময় আছে। কেউ চাইলে আবেদন করতে পারেন।
কোন কোন রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন আবেদন করেছে—জানতে চাইলে কমিশন উত্তর দেয়নি। তবে সূত্র জানায়, ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির প্যানেলের শতাধিক নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে ঢোকার এই পাস কার্ডের আবেদন করেছেন।
এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান প্যানেলের সমাজসেবা সম্পাদক ফেরদৌস শেখ বলেন, ‘আমরা জানতাম ভোটার নয় এমন কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। পর্যবেক্ষক হিসেবে রানিং শিক্ষার্থীরা থাকলেই হয়। কিন্ত হঠাৎ এই সিদ্ধান্ত আমাদের জানানো হয়নি।’
স্বতন্ত্র আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী সানি বলেন, ‘রাজনৈতিক বা ছাত্রনেতাদের কাউকে ঢুকতে দিলে এটা স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য হুমকিস্বরূপ। এতে শিক্ষার্থীরা প্রভাবিত হতে পারে ও নির্বাচনের সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আমরা চাই, শিক্ষার্থী নয়—এমন কোনো ব্যক্তি যেন না ঢোকে।’

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৫ আগস্ট ২০২৫
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৬ মিনিট আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন–২০২৫-এর নির্বাচন কমিশন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন কমিশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
এ সময় ড. মোস্তফা হাসান আরও জানান, নির্বাচন আয়োজনের জন্য কমিশনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ, সুশৃঙ্খল, গ্রহণযোগ্য এবং ঐতিহাসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোস্তফা হাসান জানান, আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোট গ্রহণ চলবে। তবে বেলা ৩টার মধ্যে যাঁরা ভোটকেন্দ্র এবং কেন্দ্রের বেষ্টনীর ভেতরে প্রবেশ করবেন, তাঁরা সবাই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, জকসু নির্বাচনে ৩৯টি ভোটকেন্দ্রে ১৬ হাজার ৬৪৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
ভোট গ্রহণ শেষে প্রতিটি কেন্দ্রে পৃথকভাবে ভোট গণনা করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ ছাড়া নিজ কেন্দ্র ছাড়া কোনো প্রার্থী অন্য কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নিজ কেন্দ্রেও পুনরায় প্রবেশ করতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাম্পাসে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা কার্যকর থাকবে বলে জানান তিনি। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও প্রতিটি ভোটকেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া তিনটি ডিজিটাল বোর্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভোট গণনা লাইভ সম্প্রচারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
মোস্তফা হাসান আরও জানান, যেসব ভোটারের আইডি কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে, তাঁরা ভোটার তালিকায় প্রবেশ করে কিউআর কোড স্ক্যানের মাধ্যমে মোবাইলে অথবা প্রিন্ট কপি হিসেবে ভোটার আইডি সংগ্রহ করে ভোট দিতে পারবেন। ভোটার তালিকা হবে ছবিযুক্ত।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ভোটকেন্দ্রে অমোচনীয় কালি ব্যবহার করা হবে। সকালে বিভাগভিত্তিক ব্যালট পেপার সরবরাহ করা হবে। যে শিক্ষার্থী যে বিভাগের ভোটার, তিনি সেই বিভাগেই ভোট দেবেন। ব্যালট পেপারে থাকবে বিশেষ নিরাপত্তা কোড।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, নির্বাচনের আগে আজ ‘মক টেস্ট’ সম্পন্ন করা হয়েছে, যেখানে প্রায় ৩০ জন প্রার্থী অংশ নেন। অতিরিক্ত কোনো ব্যালট ছাপানো হয়নি। ভোট দেওয়া শেষে ভোটারদের ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে হবে। শুধু প্রার্থী ও বৈধ কার্ডধারীরাই ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে পারবেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. কানিজ ফাতেমা কাকলী, অধ্যাপক ড. জুলফিকার মাহমুদ ও ড. মো. আনিসুর রহমান। এ ছাড়া আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন এবং পিআরআইপি পরিচালক ড. মুহাম্মদ আনওয়ারুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৫ আগস্ট ২০২৫
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৬ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
১১ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিমের নির্দেশক্রমে পরিবহন প্রশাসক ড. তারেক বিন আতিকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হবে। এ অবস্থায়, ভোটগ্রহণ ও নির্বাচনের সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুল হতে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতে রুট প্ল্যান ও সময়সূচি নির্ধারণ করা হলো।
(ক) শাহবাগ থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে অর্নিবান-২, উল্কা-৪, ধূমকেতু, কালিগঙ্গা, তুরাগ, উত্তরণ-২।
(খ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে শাহবাগ, গোমতী, রজতরেখা, উত্তরণ-২, নোঙ্গর, উল্কা-৪ সহ আরো একটি বাস।
(গ) যাত্রাবাড়ী থেকে ছেড়ে আসবে জবি ক্যাম্পাসে, বিজয়-১, ঐতিহ্য, বিজয়-২
(ঘ) জবি (ক্যাম্পাস) থেকে ছেড়ে যাবে যাত্রাবাড়ী পদ্মা, আড়িয়াল, দ্বিতল বাসসহ আরও ২টি বাস।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ছাত্র-ছাত্রীদের দৈনিক চলমান সব রুটের শাটল ট্রিপ ও দুপুরের ট্রিপ যথারীতি চলাচল করবে।
এর আগে, আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে জকসুর ভোটগ্রহণ। কেন্দ্রীয় সংসদের জন্য ৩৮টি এবং হল সংসদের জন্য ১টি ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি ১০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য ১টি করে ভোটগ্রহণ বুথ থাকবে এবং ভোটগ্রহণ শেষে মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনা করা হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৫ আগস্ট ২০২৫
মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ে ইতিহাসনির্ভর ঘটনায় আবার বড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর মধ্যে অষ্টম শ্রেণির সাহিত্য কণিকা বই থেকে বাদ পড়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ নিবন্ধটি। তাঁর নামের সঙ্গের বঙ্গবন্ধু উপাধি বাদ পড়েছে। স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে জিয়াউর রহমানের...
৩৬ মিনিট আগে
আগামীকাল মঙ্গলবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন। আগের দিন আজ সোমবার রাতে রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনের নেতাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৪ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের ভোট দেওয়া শেষে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের রিটার্নিং কর্মকর্তা তাৎক্ষণিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবেন। পরে সব কেন্দ্রের ফলাফল সমন্বয় করে নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করবে। ভোট গণনার জন্য ছয়টি মেশিন ব্যবহার করা হবে এবং ফলাফল লাইভে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয়...
৪ ঘণ্টা আগে