
প্রথম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডার পেলেন, অনুভূতি কেমন?
শুরুতে বিশ্বাস হচ্ছিল না! পরে রোল মিলিয়ে দেখি আসলেই ক্যাডার পেয়েছি। মা-বাবা ও বন্ধুরা সবাই অনেক খুশি হয়েছেন।
শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে বলুন?
আমার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও মায়ের সরকারি চাকরির সুবাদে শৈশব কেটেছে কক্সবাজারে। ছোট থেকেই বাসভ্রমণ ভালো লাগত। ঈদের ছুটিতে যখন গাড়িতে বাড়ি যেতাম, ৩৬ ঘণ্টা সময় লাগত যেতে। তখন জেগে জেগে গাড়ি দেখতাম আর ভাবতাম আমিও একদিন বাসের ড্রাইভার বা সুপারভাইজার হব। এই অদ্ভুত ভাসনা আমার মনে ছিল। ২০১২ সালে কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাই। এরপর ২০১৪ সালে উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ, সিরাজগঞ্জ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাইনি, দ্বিতীয় পছন্দের তালিকায় ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সৃষ্টিকর্তা নিরাশ করেননি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক সম্পন্ন করি।
বিসিএসের স্বপ্ন দেখেছিলেন কখন থেকে বা বিসিএস দেওয়ার ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে ক্যাম্পাসে সুশান্ত পালের সেমিনারে যোগ দিয়েছিলাম। সে দিনই বিসিএস দেব বলে ঠিক করি। এরপর বিসিএস নিয়েই পড়ে ছিলাম। ইউটিউব ও ফেসবুক পর্যন্ত বিসিএসময় ছিল। ক্যাম্পাসে টিউশন মিডিয়া খুলেছিলাম। স্কুল-কলেজে টিউশন মিডিয়ার কার্ড বিলি করতাম। নিজেও ১০-১২টি টিউশন করাতাম। এতে আমার বেসিক শক্তিশালী হয়, সঙ্গে কমিউনিকেশন দক্ষতারও উন্নতি হয়। অ্যাপিয়ার্ড সনদ দিয়ে বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করি। বিসিএসের দিকে ফোকাস ছিল, তাই স্নাতক পর্যন্ত করিনি। মজার বিষয় হলো, আমার সেশনের সবাই স্নাতকের ফল পেয়ে পাস করল। আর আমি বিসিএস ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলাম।
দেশ ট্রাভেলস বাস কোম্পানিতে ‘সুপারভাইজার পদে চাকরির অভিজ্ঞতা বলুন?
‘সময় গেলে সাধন হবে না, সঙ্গে শখের জিনিস পূরণ হবে না’—তাই বাসকে ভালোবেসে শখ পূরণের জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ‘দেশ ট্রাভেলস’-এর সঙ্গে বিসিএস ভাইভার আগে যুক্ত হই। ৬ মাস চাকরিও করি। তবে এই যাত্রা সহজ ছিল না। আমি ১০ বন্ধুর কাছে ২০ হাজার টাকা ধার করি এবং জামানত জমা দেই। শখের পূর্ণতা নিশ্চিত করি। সেই ২০ হাজার টাকা শোধ করতে আমার ৫ মাস লেগেছিল। এই চাকরি থেকে শিখেছি অনেক কিছু। ট্রেনিং পিরিয়ডে শিখেছি শুদ্ধ উচ্চারণ, সঙ্গে সাবলীল শব্দচয়ন। আর ডিউটি টাইমে ম্যানেজ করতে শিখেছি মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত সব যাত্রীকে। এগুলো আমার বিসিএস ভাইভায়ও কাজে দিয়েছিল।
বিসিএস যাত্রার গল্প শুনতে চাই, পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
প্রথম বর্ষ থেকে বিসিএসের বীজ বপন করি। পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম চতুর্থ বর্ষ থেকে। ২০২০ সালে করোনাকালে বাড়িতে বসে প্রিলির পড়া পড়েছি। তখন শুধু খেতাম, পড়তাম আর ঘুমাতাম। পুরোপুরি ফোকাস ছিল একদিকে। এক বিষয়ে একটাই বই পড়তাম। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা হয়। তখন কাছের বন্ধুদের ছেড়ে ফার্মগেটে এসে হোস্টেলে উঠি। ১০-১২টি টিউশন সব ছেড়ে দেই। আসলে বড় কিছু পেতে হলে ছোট ছোট অনেক কিছুতে ছাড় দিতে হয়। প্রিলিমিনারি পাস করি যথারীতি। লিখিত পরীক্ষার শুরুতে সিলেবাসই বুঝতাম না। পরে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি কোচিংয়ের লাইব্রেরিতে গ্রুপ করে পড়েছি। অনেক মডেল টেস্ট দিয়েছি। তাই ফাইনাল লিখিত পরীক্ষায় অনেক কনফিডেন্ট ছিলাম। আর ভাইভার ক্ষেত্রে নিজেকে সব বিষয়ে স্মার্ট করার চেষ্টা করেছিলাম। দেশ ট্রাভেলসে চাকরির পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
বিসিএস যাত্রায় অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
একটা গান অনেকবার শুনতাম। যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ে হবে হবেই দেখা, দেখা হবে বিজয়ে’। এই গান শুনে ভাবতাম, ভালো কিছু না করতে পারলে সমাজে কেউ মূল্যায়ন করবে না। আমাকে এ বিষয়টি অনেক অনুপ্রেরণা দিত।
চাকরির পাশাপাশি যাঁরা বিসিএসের প্রস্তুতি নিয়ে চান, তাদের উদ্দেশ্যে কী বলবেন?
চাকরির সময় আর পড়ার সময়ের মধ্যে ব্যালেন্স করে পড়তে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা হলেও পড়ুন। তবে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। প্রতি সপ্তাহের জন্য টার্গেট করুন এবং সেটা সফল করুন। নিজের সঙ্গে সৎ থাকুন। একসময় দেখবেন সিলেবাস সম্পন্ন হয়ে গেছে।
আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
সামনের বিসিএসগুলো থেকে আমার পুলিশ ক্যাডারে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। পাশাপাশি কারাতে ও সাওলিন কুংফুতে ব্লাক বেল্ট নেব। সৃষ্টিকর্তা চাইলে এ শখটাও পূরণ করব। তবে শিক্ষা ক্যাডারে থাকাকালে সৎ ও বিনয়ী থেকে অর্পিত দায়িত্ব পালন করব। পরিবহন জগতের মানুষগুলোর কাছে আমি অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। ভবিষ্যতে তাঁদের জন্যও কাজ করার চেষ্টা করব।

প্রথম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডার পেলেন, অনুভূতি কেমন?
শুরুতে বিশ্বাস হচ্ছিল না! পরে রোল মিলিয়ে দেখি আসলেই ক্যাডার পেয়েছি। মা-বাবা ও বন্ধুরা সবাই অনেক খুশি হয়েছেন।
শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে বলুন?
আমার গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও মায়ের সরকারি চাকরির সুবাদে শৈশব কেটেছে কক্সবাজারে। ছোট থেকেই বাসভ্রমণ ভালো লাগত। ঈদের ছুটিতে যখন গাড়িতে বাড়ি যেতাম, ৩৬ ঘণ্টা সময় লাগত যেতে। তখন জেগে জেগে গাড়ি দেখতাম আর ভাবতাম আমিও একদিন বাসের ড্রাইভার বা সুপারভাইজার হব। এই অদ্ভুত ভাসনা আমার মনে ছিল। ২০১২ সালে কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাই। এরপর ২০১৪ সালে উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ, সিরাজগঞ্জ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাইনি, দ্বিতীয় পছন্দের তালিকায় ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সৃষ্টিকর্তা নিরাশ করেননি। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণিতে স্নাতক সম্পন্ন করি।
বিসিএসের স্বপ্ন দেখেছিলেন কখন থেকে বা বিসিএস দেওয়ার ভাবনা মাথায় এল কীভাবে?
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে ক্যাম্পাসে সুশান্ত পালের সেমিনারে যোগ দিয়েছিলাম। সে দিনই বিসিএস দেব বলে ঠিক করি। এরপর বিসিএস নিয়েই পড়ে ছিলাম। ইউটিউব ও ফেসবুক পর্যন্ত বিসিএসময় ছিল। ক্যাম্পাসে টিউশন মিডিয়া খুলেছিলাম। স্কুল-কলেজে টিউশন মিডিয়ার কার্ড বিলি করতাম। নিজেও ১০-১২টি টিউশন করাতাম। এতে আমার বেসিক শক্তিশালী হয়, সঙ্গে কমিউনিকেশন দক্ষতারও উন্নতি হয়। অ্যাপিয়ার্ড সনদ দিয়ে বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করি। বিসিএসের দিকে ফোকাস ছিল, তাই স্নাতক পর্যন্ত করিনি। মজার বিষয় হলো, আমার সেশনের সবাই স্নাতকের ফল পেয়ে পাস করল। আর আমি বিসিএস ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হলাম।
দেশ ট্রাভেলস বাস কোম্পানিতে ‘সুপারভাইজার পদে চাকরির অভিজ্ঞতা বলুন?
‘সময় গেলে সাধন হবে না, সঙ্গে শখের জিনিস পূরণ হবে না’—তাই বাসকে ভালোবেসে শখ পূরণের জন্য স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ‘দেশ ট্রাভেলস’-এর সঙ্গে বিসিএস ভাইভার আগে যুক্ত হই। ৬ মাস চাকরিও করি। তবে এই যাত্রা সহজ ছিল না। আমি ১০ বন্ধুর কাছে ২০ হাজার টাকা ধার করি এবং জামানত জমা দেই। শখের পূর্ণতা নিশ্চিত করি। সেই ২০ হাজার টাকা শোধ করতে আমার ৫ মাস লেগেছিল। এই চাকরি থেকে শিখেছি অনেক কিছু। ট্রেনিং পিরিয়ডে শিখেছি শুদ্ধ উচ্চারণ, সঙ্গে সাবলীল শব্দচয়ন। আর ডিউটি টাইমে ম্যানেজ করতে শিখেছি মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত সব যাত্রীকে। এগুলো আমার বিসিএস ভাইভায়ও কাজে দিয়েছিল।
বিসিএস যাত্রার গল্প শুনতে চাই, পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়েছেন কীভাবে?
প্রথম বর্ষ থেকে বিসিএসের বীজ বপন করি। পুরোদমে প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম চতুর্থ বর্ষ থেকে। ২০২০ সালে করোনাকালে বাড়িতে বসে প্রিলির পড়া পড়েছি। তখন শুধু খেতাম, পড়তাম আর ঘুমাতাম। পুরোপুরি ফোকাস ছিল একদিকে। এক বিষয়ে একটাই বই পড়তাম। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষা হয়। তখন কাছের বন্ধুদের ছেড়ে ফার্মগেটে এসে হোস্টেলে উঠি। ১০-১২টি টিউশন সব ছেড়ে দেই। আসলে বড় কিছু পেতে হলে ছোট ছোট অনেক কিছুতে ছাড় দিতে হয়। প্রিলিমিনারি পাস করি যথারীতি। লিখিত পরীক্ষার শুরুতে সিলেবাসই বুঝতাম না। পরে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি কোচিংয়ের লাইব্রেরিতে গ্রুপ করে পড়েছি। অনেক মডেল টেস্ট দিয়েছি। তাই ফাইনাল লিখিত পরীক্ষায় অনেক কনফিডেন্ট ছিলাম। আর ভাইভার ক্ষেত্রে নিজেকে সব বিষয়ে স্মার্ট করার চেষ্টা করেছিলাম। দেশ ট্রাভেলসে চাকরির পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।
বিসিএস যাত্রায় অনুপ্রেরণা দিতেন কারা?
একটা গান অনেকবার শুনতাম। যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ে হবে হবেই দেখা, দেখা হবে বিজয়ে’। এই গান শুনে ভাবতাম, ভালো কিছু না করতে পারলে সমাজে কেউ মূল্যায়ন করবে না। আমাকে এ বিষয়টি অনেক অনুপ্রেরণা দিত।
চাকরির পাশাপাশি যাঁরা বিসিএসের প্রস্তুতি নিয়ে চান, তাদের উদ্দেশ্যে কী বলবেন?
চাকরির সময় আর পড়ার সময়ের মধ্যে ব্যালেন্স করে পড়তে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা হলেও পড়ুন। তবে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। প্রতি সপ্তাহের জন্য টার্গেট করুন এবং সেটা সফল করুন। নিজের সঙ্গে সৎ থাকুন। একসময় দেখবেন সিলেবাস সম্পন্ন হয়ে গেছে।
আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
সামনের বিসিএসগুলো থেকে আমার পুলিশ ক্যাডারে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে। পাশাপাশি কারাতে ও সাওলিন কুংফুতে ব্লাক বেল্ট নেব। সৃষ্টিকর্তা চাইলে এ শখটাও পূরণ করব। তবে শিক্ষা ক্যাডারে থাকাকালে সৎ ও বিনয়ী থেকে অর্পিত দায়িত্ব পালন করব। পরিবহন জগতের মানুষগুলোর কাছে আমি অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। ভবিষ্যতে তাঁদের জন্যও কাজ করার চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১০ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

মো. আব্দুল আউয়াল শুভ ৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (প্রাণিবিদ্যা) সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা কক্সবাজারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষা দিয়ে অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএসের আবেদন করেন।
০২ মার্চ ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১০ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১০ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

মো. আব্দুল আউয়াল শুভ ৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (প্রাণিবিদ্যা) সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা কক্সবাজারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষা দিয়ে অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএসের আবেদন করেন।
০২ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১০ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১০ ঘণ্টা আগেমো. ফাহিম ফরহাদ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

মো. আব্দুল আউয়াল শুভ ৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (প্রাণিবিদ্যা) সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা কক্সবাজারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষা দিয়ে অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএসের আবেদন করেন।
০২ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১০ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

মো. আব্দুল আউয়াল শুভ ৪৩তম বিসিএসে শিক্ষা ক্যাডারে (প্রাণিবিদ্যা) সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা কক্সবাজারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগ থেকে স্নাতক পরীক্ষা দিয়ে অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেট দিয়ে বিসিএসের আবেদন করেন।
০২ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১০ ঘণ্টা আগে