আলভী আহমেদ

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।
আলভী আহমেদ

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
এ ম্যাট্রিক্সে কাজগুলোকে জরুরি ও গুরুত্বের ভিত্তিতে চারটি কোয়াড্রেন্টে ভাগ করা হয়—
প্রথমে বুঝতে হবে ‘জরুরি’ ও ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দ দুটি প্রায় একই মনে হলেও সময় ব্যবস্থাপনায় তাদের পার্থক্য বিশাল। জরুরি কাজ হলো, যা অবিলম্বে সম্পন্ন করা দরকার। অন্যদিকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সাফল্যে প্রভাব ফেলে। উদাহরণস্বরূপ পরীক্ষার আগের রাতে পড়া জরুরি, কিন্তু সারা বছর নিয়মিত পড়াশোনা করা গুরুত্বপূর্ণ।
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সফল লিডারশিপে সহায়ক?
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় টুলটি ব্যবহার করলে সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত হয় এবং সঠিক অগ্রাধিকার স্থাপন করা সম্ভব হয়। শিক্ষা ছাড়াও এটি ব্যবসা, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ও শিক্ষার্থীদের জন্য কার্যকর।
কোয়াড্রেন্ট ১: গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি
এখানে এমন কাজ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা তাৎক্ষণিক সম্পন্ন করা প্রয়োজন। এ কাজগুলো দ্রুত ও দক্ষতার সঙ্গে শেষ করা হলে মানসিক চাপ কমে।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ২: গুরুত্বপূর্ণ,
কিন্তু জরুরি নয়
এই কোয়াড্রেন্টে এমন কাজ থাকে, যা দীর্ঘ মেয়াদে ফলপ্রসূ হলেও তাৎক্ষণিকভাবে না করলে চলে, যেমন পরিকল্পনা করা, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এ কাজের জন্য পরিকল্পিত টাইমলাইন তৈরি করা প্রয়োজন।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৩: জরুরি,
কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয়
এ ধরনের কাজ তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি মনে হলেও তা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক নয়। এসব কাজ ডেলিগেট (অন্যের মাধ্যমে সম্পন্ন) করা যায়।
উদাহরণ:
কোয়াড্রেন্ট ৪: জরুরি নয়, গুরুত্বপূর্ণও নয়
এখানে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো সময় ও মনোযোগ নষ্ট করে এবং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে না, যেমন অলস সময় কাটানোর কারণে ধীরে ধীরে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। এ কাজগুলো পরিহার করা ভালো।
উদাহরণ:
আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্সের কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমে সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। পাশাপাশি এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে ভারসাম্য আনতে সাহায্য করে। এর মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। ফলে অপ্রয়োজনীয় চাপ থেকে মুক্ত থাকা যায় এবং প্রতিষ্ঠানকে আরও সফলভাবে পরিচালনা করা যায়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
০৫ এপ্রিল ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
০৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
০৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

একটি কাজ কত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি, সেটি নির্ধারণ করতে পারলে সময়ের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা যায়। আজ আমরা সময় ব্যবস্থাপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল ‘আইজেনহাওয়ার ম্যাট্রিক্স’ সম্পর্কে জানব, যার মাধ্যমে কাজের অগ্রাধিকার নির্ধারণ করা সম্ভব।
০৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে