শাহ বিলিয়া জুলফিকার

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া কঠিন মনে হলেও অসম্ভব নয়। অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট মানসম্পন্ন ও ভর্তি-নির্ধারিত বিষয়ে ভালো জ্ঞানসম্পন্ন হলে সহজেই ভর্তি হওয়া যায়।
আবেদনের প্রক্রিয়া শেষ
MSc in Refugee and Forced Migration Studies সহ অন্য অনেক মাস্টার্স প্রোগ্রামের আবেদনপ্রক্রিয়া সাধারণত অক্টোবরে শুরু হয়ে পরের বছরের জানুয়ারি মাসে শেষ হয়।
ভর্তির যোগ্যতা
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া বেশ প্রতিযোগিতামূলক। কেবল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আন্তরিকভাবে পড়তে আগ্রহী একাডেমিকভাবে দক্ষ ও উদ্যমী শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি বা উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের আন্তর্জাতিক যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন।
⊲ যাঁদের IB (International Baccalaureate), A- Level, SAT–এই ধরনের আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষার সনদ রয়েছে, ভর্তি কমিটি তাঁদের বিশেষ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ আবেদনকারীকে আইইএলটিএস বা টোফেলের মতো ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ প্রদর্শন করতে হয়। আইইএলটিএসের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭.৫ স্কোর অর্জন করতে হবে, যেখানে সাব-স্কোরের সব পর্যায়েই ন্যূনতম ৭ থাকতে হবে।
⊲ সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম সব সময়ই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আবেদনকারীদের পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কোনো কার্যকলাপ, ব্যক্তিগত অর্জন যেমন স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিটি সার্ভিস প্রজেক্ট, খেলাধুলা এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার মতো সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমগুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করে থাকে ভর্তি কমিটি।
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আলাদা কোনো ভর্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। মূলত আপনার আবেদন প্যাকেজ, সহায়ক ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। তবে কিছু মাস্টার্স প্রোগ্রাম ভর্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা থাকতে পারে।
⊲ সহায়ক নথি: ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষা দক্ষতার প্রমাণ, ব্যক্তিগত বিবৃতিসহ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের জন্য আরও কিছু ডকুমেন্ট চেয়ে থাকে।
⊲ লেখার নমুনা: একটি বা দুটি অ্যাকাডেমিক নিবন্ধ বা অন্যান্য লেখা যা আপনার লেখার দক্ষতাকে ফুটিয়ে তুলবে।
⊲ রেফারেন্স লেটার: শিক্ষাবিদ বা পেশাদারদের কাছ থেকে আপনার ও আপনার কাজ সম্পর্কে লেখা সুপারিশমূলক চিঠি।
⊲ পড়াশোনা খরচ: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা আছে। তা ছাড়া বিভিন্ন দেশের সরকার ও সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত বৃত্তি পেয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মাস্টার্স প্রোগ্রাম অনুযায়ী ভিন্ন হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের https://www.ox.ac.uk/admissions/ undergraduate/fees-and-funding এই ওয়েবসাইটে বর্তমান ফি কাঠামো দেখতে পারেন।
বিষয় ও কলেজ নির্বাচন: সঠিক প্রোগ্রাম নির্বাচন আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য, আগ্রহ এবং পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২০০টি মাস্টার্স-স্তরের কোর্স অফার করে এবং প্রতিটি কোর্সের জন্য ওয়েবসাইটে নিজস্ব জায়গা আছে, যাতে কোর্স সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখান থেকে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কোর্সটি নির্বাচন করুন।
অন্যান্য শর্ত
⊲ ইংরেজি ভাষায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে।
⊲ শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগ থাকলে আবেদন করা যাবে না।
নতুনদের জন্য পরামর্শ: আবেদনের প্রতিটি পর্যায়ে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের প্রতি আন্তরিক আগ্রহ প্রদর্শন করবেন। অতীতের অ্যাকাডেমিক সাফল্য এবং প্রাসঙ্গিক সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমকে সামনে তুলে ধরবেন যা প্রোগ্রামের উদ্দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সময় নিয়ে একটি আকর্ষণীয় ব্যক্তিগত বিবৃতি তৈরি করুন, যা আপনার প্রোগ্রামের প্রতি আগ্রহ, যোগ্যতা ও সম্ভাব্য অবদান তুলে ধরবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া কঠিন মনে হলেও অসম্ভব নয়। অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট মানসম্পন্ন ও ভর্তি-নির্ধারিত বিষয়ে ভালো জ্ঞানসম্পন্ন হলে সহজেই ভর্তি হওয়া যায়।
আবেদনের প্রক্রিয়া শেষ
MSc in Refugee and Forced Migration Studies সহ অন্য অনেক মাস্টার্স প্রোগ্রামের আবেদনপ্রক্রিয়া সাধারণত অক্টোবরে শুরু হয়ে পরের বছরের জানুয়ারি মাসে শেষ হয়।
ভর্তির যোগ্যতা
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া বেশ প্রতিযোগিতামূলক। কেবল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আন্তরিকভাবে পড়তে আগ্রহী একাডেমিকভাবে দক্ষ ও উদ্যমী শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি বা উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের আন্তর্জাতিক যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন।
⊲ যাঁদের IB (International Baccalaureate), A- Level, SAT–এই ধরনের আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষার সনদ রয়েছে, ভর্তি কমিটি তাঁদের বিশেষ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ আবেদনকারীকে আইইএলটিএস বা টোফেলের মতো ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ প্রদর্শন করতে হয়। আইইএলটিএসের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭.৫ স্কোর অর্জন করতে হবে, যেখানে সাব-স্কোরের সব পর্যায়েই ন্যূনতম ৭ থাকতে হবে।
⊲ সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম সব সময়ই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আবেদনকারীদের পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কোনো কার্যকলাপ, ব্যক্তিগত অর্জন যেমন স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিটি সার্ভিস প্রজেক্ট, খেলাধুলা এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার মতো সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমগুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করে থাকে ভর্তি কমিটি।
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আলাদা কোনো ভর্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। মূলত আপনার আবেদন প্যাকেজ, সহায়ক ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। তবে কিছু মাস্টার্স প্রোগ্রাম ভর্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা থাকতে পারে।
⊲ সহায়ক নথি: ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষা দক্ষতার প্রমাণ, ব্যক্তিগত বিবৃতিসহ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের জন্য আরও কিছু ডকুমেন্ট চেয়ে থাকে।
⊲ লেখার নমুনা: একটি বা দুটি অ্যাকাডেমিক নিবন্ধ বা অন্যান্য লেখা যা আপনার লেখার দক্ষতাকে ফুটিয়ে তুলবে।
⊲ রেফারেন্স লেটার: শিক্ষাবিদ বা পেশাদারদের কাছ থেকে আপনার ও আপনার কাজ সম্পর্কে লেখা সুপারিশমূলক চিঠি।
⊲ পড়াশোনা খরচ: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা আছে। তা ছাড়া বিভিন্ন দেশের সরকার ও সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত বৃত্তি পেয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মাস্টার্স প্রোগ্রাম অনুযায়ী ভিন্ন হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের https://www.ox.ac.uk/admissions/ undergraduate/fees-and-funding এই ওয়েবসাইটে বর্তমান ফি কাঠামো দেখতে পারেন।
বিষয় ও কলেজ নির্বাচন: সঠিক প্রোগ্রাম নির্বাচন আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য, আগ্রহ এবং পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২০০টি মাস্টার্স-স্তরের কোর্স অফার করে এবং প্রতিটি কোর্সের জন্য ওয়েবসাইটে নিজস্ব জায়গা আছে, যাতে কোর্স সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখান থেকে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কোর্সটি নির্বাচন করুন।
অন্যান্য শর্ত
⊲ ইংরেজি ভাষায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে।
⊲ শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগ থাকলে আবেদন করা যাবে না।
নতুনদের জন্য পরামর্শ: আবেদনের প্রতিটি পর্যায়ে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের প্রতি আন্তরিক আগ্রহ প্রদর্শন করবেন। অতীতের অ্যাকাডেমিক সাফল্য এবং প্রাসঙ্গিক সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমকে সামনে তুলে ধরবেন যা প্রোগ্রামের উদ্দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সময় নিয়ে একটি আকর্ষণীয় ব্যক্তিগত বিবৃতি তৈরি করুন, যা আপনার প্রোগ্রামের প্রতি আগ্রহ, যোগ্যতা ও সম্ভাব্য অবদান তুলে ধরবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া কঠিন মনে হলেও অসম্ভব নয়। অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট মানসম্পন্ন ও ভর্তি-নির্ধারিত বিষয়ে ভালো জ্ঞানসম্পন্ন হলে সহজেই ভর্তি হওয়া যায়।
আবেদনের প্রক্রিয়া শেষ
MSc in Refugee and Forced Migration Studies সহ অন্য অনেক মাস্টার্স প্রোগ্রামের আবেদনপ্রক্রিয়া সাধারণত অক্টোবরে শুরু হয়ে পরের বছরের জানুয়ারি মাসে শেষ হয়।
ভর্তির যোগ্যতা
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া বেশ প্রতিযোগিতামূলক। কেবল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আন্তরিকভাবে পড়তে আগ্রহী একাডেমিকভাবে দক্ষ ও উদ্যমী শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি বা উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের আন্তর্জাতিক যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন।
⊲ যাঁদের IB (International Baccalaureate), A- Level, SAT–এই ধরনের আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষার সনদ রয়েছে, ভর্তি কমিটি তাঁদের বিশেষ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ আবেদনকারীকে আইইএলটিএস বা টোফেলের মতো ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ প্রদর্শন করতে হয়। আইইএলটিএসের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭.৫ স্কোর অর্জন করতে হবে, যেখানে সাব-স্কোরের সব পর্যায়েই ন্যূনতম ৭ থাকতে হবে।
⊲ সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম সব সময়ই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আবেদনকারীদের পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কোনো কার্যকলাপ, ব্যক্তিগত অর্জন যেমন স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিটি সার্ভিস প্রজেক্ট, খেলাধুলা এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার মতো সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমগুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করে থাকে ভর্তি কমিটি।
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আলাদা কোনো ভর্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। মূলত আপনার আবেদন প্যাকেজ, সহায়ক ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। তবে কিছু মাস্টার্স প্রোগ্রাম ভর্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা থাকতে পারে।
⊲ সহায়ক নথি: ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষা দক্ষতার প্রমাণ, ব্যক্তিগত বিবৃতিসহ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের জন্য আরও কিছু ডকুমেন্ট চেয়ে থাকে।
⊲ লেখার নমুনা: একটি বা দুটি অ্যাকাডেমিক নিবন্ধ বা অন্যান্য লেখা যা আপনার লেখার দক্ষতাকে ফুটিয়ে তুলবে।
⊲ রেফারেন্স লেটার: শিক্ষাবিদ বা পেশাদারদের কাছ থেকে আপনার ও আপনার কাজ সম্পর্কে লেখা সুপারিশমূলক চিঠি।
⊲ পড়াশোনা খরচ: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা আছে। তা ছাড়া বিভিন্ন দেশের সরকার ও সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত বৃত্তি পেয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মাস্টার্স প্রোগ্রাম অনুযায়ী ভিন্ন হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের https://www.ox.ac.uk/admissions/ undergraduate/fees-and-funding এই ওয়েবসাইটে বর্তমান ফি কাঠামো দেখতে পারেন।
বিষয় ও কলেজ নির্বাচন: সঠিক প্রোগ্রাম নির্বাচন আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য, আগ্রহ এবং পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২০০টি মাস্টার্স-স্তরের কোর্স অফার করে এবং প্রতিটি কোর্সের জন্য ওয়েবসাইটে নিজস্ব জায়গা আছে, যাতে কোর্স সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখান থেকে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কোর্সটি নির্বাচন করুন।
অন্যান্য শর্ত
⊲ ইংরেজি ভাষায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে।
⊲ শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগ থাকলে আবেদন করা যাবে না।
নতুনদের জন্য পরামর্শ: আবেদনের প্রতিটি পর্যায়ে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের প্রতি আন্তরিক আগ্রহ প্রদর্শন করবেন। অতীতের অ্যাকাডেমিক সাফল্য এবং প্রাসঙ্গিক সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমকে সামনে তুলে ধরবেন যা প্রোগ্রামের উদ্দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সময় নিয়ে একটি আকর্ষণীয় ব্যক্তিগত বিবৃতি তৈরি করুন, যা আপনার প্রোগ্রামের প্রতি আগ্রহ, যোগ্যতা ও সম্ভাব্য অবদান তুলে ধরবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া কঠিন মনে হলেও অসম্ভব নয়। অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট মানসম্পন্ন ও ভর্তি-নির্ধারিত বিষয়ে ভালো জ্ঞানসম্পন্ন হলে সহজেই ভর্তি হওয়া যায়।
আবেদনের প্রক্রিয়া শেষ
MSc in Refugee and Forced Migration Studies সহ অন্য অনেক মাস্টার্স প্রোগ্রামের আবেদনপ্রক্রিয়া সাধারণত অক্টোবরে শুরু হয়ে পরের বছরের জানুয়ারি মাসে শেষ হয়।
ভর্তির যোগ্যতা
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া বেশ প্রতিযোগিতামূলক। কেবল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আন্তরিকভাবে পড়তে আগ্রহী একাডেমিকভাবে দক্ষ ও উদ্যমী শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। কাজেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ন্যূনতম প্রথম শ্রেণি বা উচ্চতর দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের আন্তর্জাতিক যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন।
⊲ যাঁদের IB (International Baccalaureate), A- Level, SAT–এই ধরনের আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষার সনদ রয়েছে, ভর্তি কমিটি তাঁদের বিশেষ গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে থাকে। এ ছাড়া বেশির ভাগ আবেদনকারীকে আইইএলটিএস বা টোফেলের মতো ইংরেজি ভাষা দক্ষতার প্রমাণ প্রদর্শন করতে হয়। আইইএলটিএসের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৭.৫ স্কোর অর্জন করতে হবে, যেখানে সাব-স্কোরের সব পর্যায়েই ন্যূনতম ৭ থাকতে হবে।
⊲ সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম সব সময়ই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আবেদনকারীদের পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কোনো কার্যকলাপ, ব্যক্তিগত অর্জন যেমন স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন ম্যানেজমেন্ট, কমিউনিটি সার্ভিস প্রজেক্ট, খেলাধুলা এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার মতো সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমগুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করে থাকে ভর্তি কমিটি।
⊲ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আলাদা কোনো ভর্তি পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। মূলত আপনার আবেদন প্যাকেজ, সহায়ক ডকুমেন্টের ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে। তবে কিছু মাস্টার্স প্রোগ্রাম ভর্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা থাকতে পারে।
⊲ সহায়ক নথি: ট্রান্সক্রিপ্ট, ভাষা দক্ষতার প্রমাণ, ব্যক্তিগত বিবৃতিসহ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের জন্য আরও কিছু ডকুমেন্ট চেয়ে থাকে।
⊲ লেখার নমুনা: একটি বা দুটি অ্যাকাডেমিক নিবন্ধ বা অন্যান্য লেখা যা আপনার লেখার দক্ষতাকে ফুটিয়ে তুলবে।
⊲ রেফারেন্স লেটার: শিক্ষাবিদ বা পেশাদারদের কাছ থেকে আপনার ও আপনার কাজ সম্পর্কে লেখা সুপারিশমূলক চিঠি।
⊲ পড়াশোনা খরচ: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা আছে। তা ছাড়া বিভিন্ন দেশের সরকার ও সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত বৃত্তি পেয়েও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মাস্টার্স প্রোগ্রাম অনুযায়ী ভিন্ন হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের https://www.ox.ac.uk/admissions/ undergraduate/fees-and-funding এই ওয়েবসাইটে বর্তমান ফি কাঠামো দেখতে পারেন।
বিষয় ও কলেজ নির্বাচন: সঠিক প্রোগ্রাম নির্বাচন আপনার ব্যক্তিগত লক্ষ্য, আগ্রহ এবং পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২০০টি মাস্টার্স-স্তরের কোর্স অফার করে এবং প্রতিটি কোর্সের জন্য ওয়েবসাইটে নিজস্ব জায়গা আছে, যাতে কোর্স সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। সেখান থেকে আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত কোর্সটি নির্বাচন করুন।
অন্যান্য শর্ত
⊲ ইংরেজি ভাষায় যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে।
⊲ শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগ থাকলে আবেদন করা যাবে না।
নতুনদের জন্য পরামর্শ: আবেদনের প্রতিটি পর্যায়ে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের প্রতি আন্তরিক আগ্রহ প্রদর্শন করবেন। অতীতের অ্যাকাডেমিক সাফল্য এবং প্রাসঙ্গিক সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমকে সামনে তুলে ধরবেন যা প্রোগ্রামের উদ্দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সময় নিয়ে একটি আকর্ষণীয় ব্যক্তিগত বিবৃতি তৈরি করুন, যা আপনার প্রোগ্রামের প্রতি আগ্রহ, যোগ্যতা ও সম্ভাব্য অবদান তুলে ধরবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেশেফাক মাহমুদ, বুটেক্স

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
সমাবর্তনে মোট ৪,১২৬ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এর মধ্যে ৬০ জন মাস্টার্স, ১৯৪ জন এমবিএ এবং বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজসমূহ থেকে ১,২৫০ জন গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ৪১ জন শিক্ষার্থীকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, "আজকের এই সমাবর্তন শুধু বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে নয়, দেশের বস্ত্রশিল্পের গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রেও একটি যুগান্তকারী অর্জন। এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিপক্কতার সাক্ষী হচ্ছি, যা অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছে। এটি কেবল শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সাফল্য নয়; বরং ভবিষ্যতের আরও অসংখ্য তরুণকে অনুপ্রাণিত করবে।"

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, "আমাদের বৈদেশিক আয়ের বড় অংশ আসে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল পণ্য থেকে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ সরবরাহে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই মনে রাখতে হবে—দেশ ও জাতি আজ তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। চলার পথ সহজ নয়; সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তবে মনে রেখো, তোমাদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও কাজের প্রভাব শুধু নিজেই নয়, পরিবার, সমাজ এবং দেশের ওপরও পড়বে।"
হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ার অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং বলেন, “প্রাচীনকাল থেকে এশীয় এই উপমহাদেশ বস্ত্রশিল্পে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। ঢাকার মসলিন ছিল বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট তুলা বস্ত্র—যার কোমলতা ও মান আজও অতুলনীয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাত বিশ্ববাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। দেশের ৫০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে গড়ে ওঠা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের প্রতি জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলের প্রতি আগ্রহ ও নিষ্ঠা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দেশসেবার সুযোগ তৈরি করবে। এই সমাবর্তন শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের অনুষ্ঠান নয়—এটি আরও বড় একটি উত্তরাধিকার বহনের আনুষ্ঠানিক সূচনা।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, "মোট ৪,১২৬ জন গ্র্যাজুয়েট আজ তাদের ডিগ্রি গ্রহণ করছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সকল গ্র্যাজুয়েট দেশ ও জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন। আমাদের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে অবদান রেখে আসছে। এর পাশাপাশি ২৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছেন। আজকের এই সমাবর্তন শুধু একটি অর্জন নয়, বরং দায়িত্ব ও অঙ্গীকারের সূচনা। সততা, অধ্যবসায় এবং শিক্ষার ধারাবাহিক চর্চাকে জীবন ও কর্মের মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে নিজেদের জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সমাজ, দেশ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানাই।"

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ।
সমাবর্তনে মোট ৪,১২৬ জন শিক্ষার্থীকে গ্র্যাজুয়েশন ও পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এর মধ্যে ৬০ জন মাস্টার্স, ১৯৪ জন এমবিএ এবং বুটেক্স অধিভুক্ত কলেজসমূহ থেকে ১,২৫০ জন গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য ৪১ জন শিক্ষার্থীকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেন, "আজকের এই সমাবর্তন শুধু বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে নয়, দেশের বস্ত্রশিল্পের গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রেও একটি যুগান্তকারী অর্জন। এই আয়োজনের মাধ্যমে আমরা এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিপক্কতার সাক্ষী হচ্ছি, যা অল্প সময়ের মধ্যেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলছে। এটি কেবল শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত সাফল্য নয়; বরং ভবিষ্যতের আরও অসংখ্য তরুণকে অনুপ্রাণিত করবে।"

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ বলেন, "আমাদের বৈদেশিক আয়ের বড় অংশ আসে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল পণ্য থেকে। এই গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য দক্ষ মানবসম্পদ সরবরাহে বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই মনে রাখতে হবে—দেশ ও জাতি আজ তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। চলার পথ সহজ নয়; সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। তবে মনে রেখো, তোমাদের প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও কাজের প্রভাব শুধু নিজেই নয়, পরিবার, সমাজ এবং দেশের ওপরও পড়বে।"
হংকং পলিটেকনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ার অধ্যাপক ড. জুংগাই ওয়াং বলেন, “প্রাচীনকাল থেকে এশীয় এই উপমহাদেশ বস্ত্রশিল্পে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। ঢাকার মসলিন ছিল বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট তুলা বস্ত্র—যার কোমলতা ও মান আজও অতুলনীয়। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আজও বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাত বিশ্ববাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। দেশের ৫০ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে গড়ে ওঠা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্র্যাজুয়েটদের প্রতি জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। টেক্সটাইল ও অ্যাপারেলের প্রতি আগ্রহ ও নিষ্ঠা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দেশসেবার সুযোগ তৈরি করবে। এই সমাবর্তন শুধু একটি ডিগ্রি অর্জনের অনুষ্ঠান নয়—এটি আরও বড় একটি উত্তরাধিকার বহনের আনুষ্ঠানিক সূচনা।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জুলহাস উদ্দিন বলেন, "মোট ৪,১২৬ জন গ্র্যাজুয়েট আজ তাদের ডিগ্রি গ্রহণ করছেন। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সকল গ্র্যাজুয়েট দেশ ও জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন। আমাদের শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের টেক্সটাইল শিল্পে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে অবদান রেখে আসছে। এর পাশাপাশি ২৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে কর্মসংস্থান ও অর্থনীতিতে ভূমিকা রেখেছেন। আজকের এই সমাবর্তন শুধু একটি অর্জন নয়, বরং দায়িত্ব ও অঙ্গীকারের সূচনা। সততা, অধ্যবসায় এবং শিক্ষার ধারাবাহিক চর্চাকে জীবন ও কর্মের মূলমন্ত্র হিসেবে ধারণ করে নিজেদের জ্ঞান ও দক্ষতা দিয়ে সমাজ, দেশ ও মানবকল্যাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানাই।"

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি
২৮ মার্চ ২০২৪
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে আজ রোববার আয়োজিত ‘নতুন পাঠ্যবইয়ের সফট কপি অনলাইনে আপলোডকরণ উদ্বোধন’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। সেখানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ের অনলাইন ভার্সন বা পিডিএফ কপি প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। তার আগেই অলমোস্ট হান্ড্রেড পার্সেন্ট (প্রায় শতভাগ) বই পৌঁছে যাবে।
আগামী বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সবাই সব বিষয়ের নতুন পাঠ্যবই হাতে পাবে না বলে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
এর সমালোচনা করে সি আর আবরার বলেন, ‘এখানে পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে রিপোর্ট (প্রতিবেদন) হয়েছে, যথার্থ রিপোর্ট হয়েছে। আবার কিছু কিছু রিপোর্ট আমি বলব, সেগুলো খুব যে একটা সৎ উদ্দেশ্যে হয়েছিল, সেটা না।’
নতুন বই নিয়ে অভিযোগের জবাব শিক্ষা প্রশাসন কাজের মাধ্যমে দেবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
বই ছাপানোর সময় বেশি লাগার কারণও অনুষ্ঠানে ব্যাখ্যা করেন সি আর আবরার।
বিভিন্ন প্রেসে অভিযান চালিয়ে ‘মানহীন’ বই ধ্বংস করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের প্রক্রিয়ার মধ্যে যেন কোনো ভুল না থাকে, এ জন্য রিটেন্ডার করতে হয়েছে। বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা ছিল, সেগুলো আমাদের নিরসন করতে হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনসিটিবির কর্মকর্তারা।

আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ের আগেই শতভাগ নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে যাবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)।
রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে আজ রোববার আয়োজিত ‘নতুন পাঠ্যবইয়ের সফট কপি অনলাইনে আপলোডকরণ উদ্বোধন’ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। সেখানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবইয়ের অনলাইন ভার্সন বা পিডিএফ কপি প্রকাশ করা হয়।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, শিক্ষা কার্যক্রম আগামী বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে। তার আগেই অলমোস্ট হান্ড্রেড পার্সেন্ট (প্রায় শতভাগ) বই পৌঁছে যাবে।
আগামী বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সবাই সব বিষয়ের নতুন পাঠ্যবই হাতে পাবে না বলে সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
এর সমালোচনা করে সি আর আবরার বলেন, ‘এখানে পত্রপত্রিকায় বিভিন্ন সময়ে রিপোর্ট (প্রতিবেদন) হয়েছে, যথার্থ রিপোর্ট হয়েছে। আবার কিছু কিছু রিপোর্ট আমি বলব, সেগুলো খুব যে একটা সৎ উদ্দেশ্যে হয়েছিল, সেটা না।’
নতুন বই নিয়ে অভিযোগের জবাব শিক্ষা প্রশাসন কাজের মাধ্যমে দেবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
বই ছাপানোর সময় বেশি লাগার কারণও অনুষ্ঠানে ব্যাখ্যা করেন সি আর আবরার।
বিভিন্ন প্রেসে অভিযান চালিয়ে ‘মানহীন’ বই ধ্বংস করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের প্রক্রিয়ার মধ্যে যেন কোনো ভুল না থাকে, এ জন্য রিটেন্ডার করতে হয়েছে। বিভিন্ন রকমের চিন্তাভাবনা ছিল, সেগুলো আমাদের নিরসন করতে হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এনসিটিবির কর্মকর্তারা।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি
২৮ মার্চ ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি
২৮ মার্চ ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক তারিক মুর্শেদ। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে পড়তে গিয়েছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিভাগের অধীন রিফিউজি স্টাডিজ সেন্টার থেকে রিফিউজি এবং ফোর্সস মাইগ্রেশন স্টাডিজ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করেছেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনে আগ্রহী বাংলাদেশি
২৮ মার্চ ২০২৪
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) অনুষ্ঠিত হলো সমাবর্তন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অভিভাবকদের মধ্যে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ।
২ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, ‘বিভিন্ন রকমের স্বার্থগোষ্ঠী এখানে কাজ করেছে এবং আমরা এখানে সেগুলো সয়েছি। এগুলো আমরা কোশ্চেন করিনি, কনটেস্ট করিনি। আমরা মনে করেছি, শেষ বিচারে আমরা কতটুকু নির্ভুল ও মানসম্পন্ন বই দিতে পারব, দ্যাট উইল বি আলটিমেট টেস্ট।’
৪ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
১১ ঘণ্টা আগে