নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকবে না। থাকছে না পিইসি-জেএসসি পরীক্ষা। নবম-দশম শ্রেণিতে থাকবে না কোনো বিভাগের বিভাজন। শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে দুটি পরীক্ষা হবে, তার ভিত্তিতে দেওয়া হবে এইচএসসির ফল।
জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখা গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে রূপরেখাটি অনুমোদন করেছেন বলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন শিক্ষাক্রমের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন তিনি।
দীপু মনি বলেন, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত এই রূপরেখা করা হয়েছে। এর আগে সব শিক্ষাক্রমই প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের জন্য আলাদা আলাদা ছিল। একজন শিক্ষার্থী প্রাক-প্রাথমিক শেষ করে মাধ্যমিকে যাচ্ছে। এ জন্য এক স্তর থেকে আরেক স্তরে যাওয়াটা যেন খুব মসৃণ হয়, সহজ হয়, মাঝে যেন ছেদ না পড়ে, এক স্তর থেকে অন্য স্তরে গিয়ে যেন খাপ খাওয়াতে কোনো সমস্যা না হয়, সেসব বিষয় নিশ্চিত করা হয়েছে। এ জন্য প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিশেষজ্ঞরা একসঙ্গে বসে এই রূপরেখা প্রণয়ন করেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পুরো শিক্ষাক্রম হবে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক এবং পড়াশোনা হবে আনন্দময়। বিষয়বস্তু ও পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো হবে। গভীর শিখনে গুরুত্ব দেওয়া হবে। মুখস্থ নির্ভরতার বিষয়টি যেন না থাকে। এর পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শেখাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খেলাখুলা ও অন্যান্য সৃজনশীল কাজের মধ্য দিয়ে পাঠদান দেওয়া হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষেই যেন অধিকাংশ পড়া শেষ করতে পারে, সেই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই এরপর শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো সময় কাটানোর সুযোগ যেন পায়, বাড়ি ফিরেই যেন হোমওয়ার্কের পেছনে ছুটতে না হয়। পড়াশোনার বাইরে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা বা অন্যান্য বিষয়ের সুযোগ কমে গেছে, এটা যেন না হয়। জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী নবম শ্রেণিতে আর বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থাকবে না। নবম ও দশম শ্রেণিতে বাধ্যতামূলকভাবে ১০টি করে বিষয় পড়তে হবে। কোন স্তরে শিখন সময় কতটা হবে তা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। পরীক্ষা নিয়ে যে মূল্যায়ন করা হয়, সেই সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক মূল্যায়নেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোন পর্যায়ে কতটা সামষ্টিক ও কতটা ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে তা-ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
যেভাবে হবে বাস্তবায়ন
আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের এক শটি করে প্রতিষ্ঠানের প্রথম ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পাইলটিং হিসেবে নতুন রূপরেখা বাস্তবায়ন করা হবে। ছয় মাস পাইলটিং শেষে ২০২৩ সাল থেকে প্রথম, দ্বিতীয়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হবে। ২০২৪ সালে তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণি এবং ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে পুরো শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের প্রতি তাঁর ভালোবাসা দিয়ে, পরামর্শ দিয়ে রূপরেখাটি অনুমোদন দিয়েছেন। ২০২১ সালে এই শিক্ষাক্রম পাইলটিংয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।
যেভাবে হবে মূল্যায়ন
প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে কোনো পরীক্ষা না নিয়ে শিখনকালীন ধারাবাহিক মূল্যায়ন করা হবে। চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞানে ৬০ ভাগ শিখনকালীন এবং ৪০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন (পরীক্ষা নিয়ে) হবে। অন্য বিষয়ে হবে শুধু ধারাবাহিক মূল্যায়ন।
ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ৬০ ভাগ শিখনকালীন এবং ৪০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। ষষ্ঠ-সপ্তমের অন্য বিষয়গুলোতে শতভাগ মূল্যায়ন হবে শিখনকালীন। নবম-দশম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০ ভাগ শিখনকালীন ও ৫০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। এই দুই শ্রেণির অন্য বিষয়গুলোতে শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, দশম শ্রেণি শেষে শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির আলোকে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। এখন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর ভিত্তি করে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। অর্থাৎ দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচি অনুযায়ী এসএসসি পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশের আবশ্যিক বিষয়ে ৩০ ভাগ শিখনকালীন আর ৭০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। একাদশ-দ্বাদশে প্রায়োগিক ও ঐচ্ছিক বিষয়ে শুধু শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর প্রতি বর্ষে একটি করে পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশের ফলাফলের সমন্বয়ে এইচএসসির চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।
পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা আলাদা করে আর না হলে এই দুই শ্রেণিতে এখনকার মতো করে সনদ দেওয়া হবে কি না, এ প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক শেষে একটা, অষ্টম শ্রেণি শেষে আরেকটা সনদ দেওয়া হতে পারে। এসব শ্রেণিতে পাবলিক পরীক্ষা নিয়ে সনদ দিতে হবে এমন না। স্কুলের পড়া শেষ করলেই তো সনদ দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে পারে। একটা স্তর শেষ করার পর সনদ দেওয়া হতে পারে।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী পঞ্চম ও অষ্টমে শুধু ক্লাসরুমের পরীক্ষা হবে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো ধরনের কোনো পরীক্ষা নেই। এরপর থেকে সব ক্লাসেই সমাপনী পরীক্ষা হবে। পঞ্চমেও হয়তো সনদ দিয়ে দেব। সনদ দেওয়ার জন্য পাবলিক পরীক্ষার দরকার নেই। তবে প্রতিটি ক্লাসেই মূল্যায়ন হবে। নতুন শিক্ষাক্রমে সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি প্রকল্পভিত্তিক, ব্যবহারিক ও অন্যান্য উপায়েও শিখনকালীন মূল্যায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে।
নবম-দশম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের ১০টি করে বিষয় পড়তে হবে জানিয়ে দীপু মনি বলেন, ষষ্ট, সপ্তম ও অষ্টমে প্রি-ভকেশনাল কোর্স পড়বে শিক্ষার্থীরা। একাদশ শ্রেণিতে উঠে শিক্ষার্থীরা বিভাগ পছন্দ করে ঐচ্ছিক বিষয় বেছে নিতে পারবে। অন্যান্য দেশের পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে নতুন এই শিক্ষাক্রম করা হয়েছে। ফলে ফলাফল দেওয়া গ্রেডিং পদ্ধতিও ‘৫’-এর বদলে ‘৪’-এ নামিয়ে আনা হবে। শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শিক্ষকগাইডও তৈরি করা হবে।

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকবে না। থাকছে না পিইসি-জেএসসি পরীক্ষা। নবম-দশম শ্রেণিতে থাকবে না কোনো বিভাগের বিভাজন। শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে হবে এসএসসি পরীক্ষা। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে দুটি পরীক্ষা হবে, তার ভিত্তিতে দেওয়া হবে এইচএসসির ফল।
জাতীয় শিক্ষাক্রমের রূপরেখা গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে রূপরেখাটি অনুমোদন করেছেন বলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন। সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন শিক্ষাক্রমের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন তিনি।
দীপু মনি বলেন, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত এই রূপরেখা করা হয়েছে। এর আগে সব শিক্ষাক্রমই প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের জন্য আলাদা আলাদা ছিল। একজন শিক্ষার্থী প্রাক-প্রাথমিক শেষ করে মাধ্যমিকে যাচ্ছে। এ জন্য এক স্তর থেকে আরেক স্তরে যাওয়াটা যেন খুব মসৃণ হয়, সহজ হয়, মাঝে যেন ছেদ না পড়ে, এক স্তর থেকে অন্য স্তরে গিয়ে যেন খাপ খাওয়াতে কোনো সমস্যা না হয়, সেসব বিষয় নিশ্চিত করা হয়েছে। এ জন্য প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের বিশেষজ্ঞরা একসঙ্গে বসে এই রূপরেখা প্রণয়ন করেছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পুরো শিক্ষাক্রম হবে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক এবং পড়াশোনা হবে আনন্দময়। বিষয়বস্তু ও পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো হবে। গভীর শিখনে গুরুত্ব দেওয়া হবে। মুখস্থ নির্ভরতার বিষয়টি যেন না থাকে। এর পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শেখাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খেলাখুলা ও অন্যান্য সৃজনশীল কাজের মধ্য দিয়ে পাঠদান দেওয়া হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষেই যেন অধিকাংশ পড়া শেষ করতে পারে, সেই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই এরপর শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো সময় কাটানোর সুযোগ যেন পায়, বাড়ি ফিরেই যেন হোমওয়ার্কের পেছনে ছুটতে না হয়। পড়াশোনার বাইরে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা বা অন্যান্য বিষয়ের সুযোগ কমে গেছে, এটা যেন না হয়। জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।’
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী নবম শ্রেণিতে আর বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থাকবে না। নবম ও দশম শ্রেণিতে বাধ্যতামূলকভাবে ১০টি করে বিষয় পড়তে হবে। কোন স্তরে শিখন সময় কতটা হবে তা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। পরীক্ষা নিয়ে যে মূল্যায়ন করা হয়, সেই সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ধারাবাহিক মূল্যায়নেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোন পর্যায়ে কতটা সামষ্টিক ও কতটা ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে তা-ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে।
যেভাবে হবে বাস্তবায়ন
আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের এক শটি করে প্রতিষ্ঠানের প্রথম ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে পাইলটিং হিসেবে নতুন রূপরেখা বাস্তবায়ন করা হবে। ছয় মাস পাইলটিং শেষে ২০২৩ সাল থেকে প্রথম, দ্বিতীয়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন হবে। ২০২৪ সালে তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণি এবং ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে পুরো শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের প্রতি তাঁর ভালোবাসা দিয়ে, পরামর্শ দিয়ে রূপরেখাটি অনুমোদন দিয়েছেন। ২০২১ সালে এই শিক্ষাক্রম পাইলটিংয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও করোনা মহামারির কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।
যেভাবে হবে মূল্যায়ন
প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে কোনো পরীক্ষা না নিয়ে শিখনকালীন ধারাবাহিক মূল্যায়ন করা হবে। চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞানে ৬০ ভাগ শিখনকালীন এবং ৪০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন (পরীক্ষা নিয়ে) হবে। অন্য বিষয়ে হবে শুধু ধারাবাহিক মূল্যায়ন।
ষষ্ঠ-সপ্তম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ৬০ ভাগ শিখনকালীন এবং ৪০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। ষষ্ঠ-সপ্তমের অন্য বিষয়গুলোতে শতভাগ মূল্যায়ন হবে শিখনকালীন। নবম-দশম শ্রেণিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞানে ৫০ ভাগ শিখনকালীন ও ৫০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। এই দুই শ্রেণির অন্য বিষয়গুলোতে শতভাগ শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে।
শিক্ষামন্ত্রী জানান, দশম শ্রেণি শেষে শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির আলোকে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। এখন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর ভিত্তি করে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। অর্থাৎ দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচি অনুযায়ী এসএসসি পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশের আবশ্যিক বিষয়ে ৩০ ভাগ শিখনকালীন আর ৭০ ভাগ সামষ্টিক মূল্যায়ন হবে। একাদশ-দ্বাদশে প্রায়োগিক ও ঐচ্ছিক বিষয়ে শুধু শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপর প্রতি বর্ষে একটি করে পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশের ফলাফলের সমন্বয়ে এইচএসসির চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।
পঞ্চম ও অষ্টমের সমাপনী পরীক্ষা আলাদা করে আর না হলে এই দুই শ্রেণিতে এখনকার মতো করে সনদ দেওয়া হবে কি না, এ প্রশ্নে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক শেষে একটা, অষ্টম শ্রেণি শেষে আরেকটা সনদ দেওয়া হতে পারে। এসব শ্রেণিতে পাবলিক পরীক্ষা নিয়ে সনদ দিতে হবে এমন না। স্কুলের পড়া শেষ করলেই তো সনদ দেওয়ার ব্যবস্থা থাকতে পারে। একটা স্তর শেষ করার পর সনদ দেওয়া হতে পারে।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী পঞ্চম ও অষ্টমে শুধু ক্লাসরুমের পরীক্ষা হবে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো ধরনের কোনো পরীক্ষা নেই। এরপর থেকে সব ক্লাসেই সমাপনী পরীক্ষা হবে। পঞ্চমেও হয়তো সনদ দিয়ে দেব। সনদ দেওয়ার জন্য পাবলিক পরীক্ষার দরকার নেই। তবে প্রতিটি ক্লাসেই মূল্যায়ন হবে। নতুন শিক্ষাক্রমে সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি প্রকল্পভিত্তিক, ব্যবহারিক ও অন্যান্য উপায়েও শিখনকালীন মূল্যায়নের সুযোগ রাখা হয়েছে।
নবম-দশম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের ১০টি করে বিষয় পড়তে হবে জানিয়ে দীপু মনি বলেন, ষষ্ট, সপ্তম ও অষ্টমে প্রি-ভকেশনাল কোর্স পড়বে শিক্ষার্থীরা। একাদশ শ্রেণিতে উঠে শিক্ষার্থীরা বিভাগ পছন্দ করে ঐচ্ছিক বিষয় বেছে নিতে পারবে। অন্যান্য দেশের পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে নতুন এই শিক্ষাক্রম করা হয়েছে। ফলে ফলাফল দেওয়া গ্রেডিং পদ্ধতিও ‘৫’-এর বদলে ‘৪’-এ নামিয়ে আনা হবে। শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শিক্ষকগাইডও তৈরি করা হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
৬ ঘণ্টা আগে
মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
‘সি’ ইউনিটে মোট ৫২০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৫৩৭ জন শিক্ষার্থী। সে হিসেবে প্রতি আসনের জন্য লড়বেন প্রায় ৪০ জন ভর্তিচ্ছু।
এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও ঢাকার বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গভর্নমেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ৭২ নম্বর থাকবে এমসিকিউ থেকে এবং বাকি ১৮ নম্বর নির্ধারিত হবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ভিত্তিতে। পরীক্ষায় ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকবে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার আরও তিনটি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাইরে কোনো কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) এবং ২৬ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং কলা ও আইন অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
‘সি’ ইউনিটে মোট ৫২০টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ২০ হাজার ৫৩৭ জন শিক্ষার্থী। সে হিসেবে প্রতি আসনের জন্য লড়বেন প্রায় ৪০ জন ভর্তিচ্ছু।
এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও ঢাকার বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গভর্নমেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে।
মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ৭২ নম্বর থাকবে এমসিকিউ থেকে এবং বাকি ১৮ নম্বর নির্ধারিত হবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ভিত্তিতে। পরীক্ষায় ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকবে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার আরও তিনটি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাইরে কোনো কেন্দ্রে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) এবং ২৬ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এবং কলা ও আইন অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শনিবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ঢাকার বাইরে যে সাতটি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা হবে, সেগুলো হচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
একই দিন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী যেসব শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন করে ঢাকায় স্থানান্তর করেছেন, তাঁদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এ অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার জন্য এরই মধ্যে মিরপুর ও ফার্মগেট এলাকায় তিনটি অতিরিক্ত কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমআইএসটি থেকে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত নিরাপদ ও সুবিধাজনক করতে মেট্রোরেলের সময় ব্যবধান কমানো হয়েছে। এদিন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত মেট্রোরেল চলাচল করবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুরোধে এমআইএসটি কর্তৃপক্ষ তাদের স্থাপত্য বিভাগের দ্বিতীয় পর্বের আগামীকালের পরীক্ষাটি এক দিন পিছিয়ে রোববার বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত করার ব্যবস্থা করেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শনিবার বেলা সাড়ে ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, ঢাকার বাইরে যে সাতটি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা হবে, সেগুলো হচ্ছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
একই দিন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী যেসব শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন করে ঢাকায় স্থানান্তর করেছেন, তাঁদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুবিধার্থে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এ অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার জন্য এরই মধ্যে মিরপুর ও ফার্মগেট এলাকায় তিনটি অতিরিক্ত কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এমআইএসটি থেকে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত নিরাপদ ও সুবিধাজনক করতে মেট্রোরেলের সময় ব্যবধান কমানো হয়েছে। এদিন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত মেট্রোরেল চলাচল করবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুরোধে এমআইএসটি কর্তৃপক্ষ তাদের স্থাপত্য বিভাগের দ্বিতীয় পর্বের আগামীকালের পরীক্ষাটি এক দিন পিছিয়ে রোববার বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত করার ব্যবস্থা করেছে।

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
৬ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
১৩ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ দিন ৩ হাজার ৯৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিতির হার ছিল ৯৫ শতাংশ।
পরীক্ষা চলাকালে খুবির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম পরীক্ষাকেন্দ্র ও কন্ট্রোল রুমসমূহ পরিদর্শন করেন এবং সার্বিক বিষয়ে খোঁজখবর নেন। তিনি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, ছাত্রবিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. মো. নাজমুস সাদাত, ভর্তি পরীক্ষার ফোকাল পয়েন্ট ও এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. মো. মুজিবর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া কন্ট্রোল রুম ও পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিনপ্রধান, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
আজ শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ দিন ৩ হাজার ৯৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিতির হার ছিল ৯৫ শতাংশ।
পরীক্ষা চলাকালে খুবির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিম পরীক্ষাকেন্দ্র ও কন্ট্রোল রুমসমূহ পরিদর্শন করেন এবং সার্বিক বিষয়ে খোঁজখবর নেন। তিনি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, ছাত্রবিষয়ক পরিচালক প্রফেসর ড. মো. নাজমুস সাদাত, ভর্তি পরীক্ষার ফোকাল পয়েন্ট ও এনভায়রনমেন্ট সায়েন্স ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর ড. মো. মুজিবর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া কন্ট্রোল রুম ও পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিনপ্রধান, শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
৬ ঘণ্টা আগে
মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
আজ শুক্রবার দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে পরীক্ষা স্থগিতের তথ্য জানা যায়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন হিসাব সহকারী পদে অনুষ্ঠেয় ২৬ ডিসেম্বর বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সময়ের পরীক্ষা অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হলো। স্থগিত কা পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরবর্তীতে জানানো হবে।
জানা গেছে, দুপুরের দিকে এ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এমনকি ফাঁস হওয়া প্রশ্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে।
ফাঁস হওয়া প্রশ্ন ফেসবুকে দিয়ে মোহাম্মদ সৌরভ নামের একজন লেখেন, প্রশ্ন ফাঁস! প্রাথমিকের ‘হিসাব সহকারী’ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস। বিকেলে এ প্রশ্নেই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, প্রশ্নপত্র বণ্টনে অব্যবস্থাপনার কারণে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।

‘প্রশ্নপত্র ফাঁসের’ গুঞ্জনের পর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ‘হিসাব সহকারী’ পদের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এই নিয়োগ পরীক্ষা আজ শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
আজ শুক্রবার দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে পরীক্ষা স্থগিতের তথ্য জানা যায়। তবে বিজ্ঞপ্তিতে পরীক্ষা স্থগিতের কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন হিসাব সহকারী পদে অনুষ্ঠেয় ২৬ ডিসেম্বর বেলা ৩টা থেকে বিকেল ৪টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সময়ের পরীক্ষা অনিবার্য কারণবশত স্থগিত করা হলো। স্থগিত কা পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরবর্তীতে জানানো হবে।
জানা গেছে, দুপুরের দিকে এ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তোলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এমনকি ফাঁস হওয়া প্রশ্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে।
ফাঁস হওয়া প্রশ্ন ফেসবুকে দিয়ে মোহাম্মদ সৌরভ নামের একজন লেখেন, প্রশ্ন ফাঁস! প্রাথমিকের ‘হিসাব সহকারী’ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস। বিকেলে এ প্রশ্নেই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, প্রশ্নপত্র বণ্টনে অব্যবস্থাপনার কারণে পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।

বইয়ের সংখ্যার সঙ্গে পড়ার চাপ কমিয়ে আনন্দময় পরিবেশে সহজে শিক্ষার্থীদের শেখাতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুমোদন করেছে সরকার। আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা-মূলকভাবে এই শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৩-২৫ সালে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন হবে পুরো শিক্ষাক্রম।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আজ ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা সময়ব্যাপী চলবে।
৬ ঘণ্টা আগে
মোট ১ হাজার ৮৯১টি আসনের বিপরীতে এ বছর ১ লাখ ১৪ হাজার ১১৪ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) উপকেন্দ্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে