শিক্ষা ডেস্ক

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দেন।
রোববার রাজধানীর গুলশান-২-এর লেকশোর হোটেলের লা ভিটা হলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে এসব কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
সিপিডির বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ডক্টর আহসান এইচ মঞ্জুর এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ হাসান খান (বাবু), লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, ওয়ার্কার রিফর্ম কমিশনের চেয়ার সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল আমিন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শওকত আজিজ রাসেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ ইকোনমিকসের প্রফেসর ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ, মিডিয়া রিফর্ম কমিশনের সদস্য জিমি আমির এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলর ড. এম তামিম।
সংলাপে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হলেও দেশের উচ্চশিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতে এ বিশ্ববিদ্যালয় কতটুকু ভূমিকা রেখেছে, তা নিয়ে গবেষণা হয়নি। প্রতিবছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১০ লাখের বেশি গ্র্যাজুয়েট তৈরি করলেও কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য তাদের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
প্রফেসর আমানুল্লাহ বলেন, অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষেত্রের জন্য উপযোগী করে গড়ে তুলতে তথ্যপ্রযুক্তিসহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়াও, শিক্ষাক্রমে তথ্যপ্রযুক্তি ও ইংরেজিকে করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। তিনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারে বড় বাধা কলেজগুলোতে সুশাসন, জবাবদিহি ও শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতার অভাব। কলেজ পরিচালনা পর্ষদের দৌরাত্ম্য এ ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সমস্যা।
সিপিডির সংলাপে শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত একাধিক সংস্কার কমিশনের সদস্যরা বক্তব্য দেন। সংলাপে অন্যান্য আলোচ্য বিষয়ের মধ্যে ছিল আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক স্থিতিশীলতা, টেলিফোনে আড়ি পাতা ও মানবাধিকার, পুলিশে সংস্কার, ব্যাংক খাতের সংস্কার, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, শ্বেতপত্র প্রণয়ন, স্বাস্থ্য খাত সংস্কার, অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ, সংবিধানের সংস্কার, দুর্নীতি দমন কমিশনের সংস্কার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং নাগরিক সংগঠনের কাজ সহজীকরণ।

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দেন।
রোববার রাজধানীর গুলশান-২-এর লেকশোর হোটেলের লা ভিটা হলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৩৬৫ দিন’ শীর্ষক সংলাপে এসব কথা বলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।
সিপিডির বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ডক্টর আহসান এইচ মঞ্জুর এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স।
প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ, বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ হাসান খান (বাবু), লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, ওয়ার্কার রিফর্ম কমিশনের চেয়ার সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নুরুল আমিন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শওকত আজিজ রাসেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ ইকোনমিকসের প্রফেসর ড. সৈয়দ আব্দুল হামিদ, মিডিয়া রিফর্ম কমিশনের সদস্য জিমি আমির এবং ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলর ড. এম তামিম।
সংলাপে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হলেও দেশের উচ্চশিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতে এ বিশ্ববিদ্যালয় কতটুকু ভূমিকা রেখেছে, তা নিয়ে গবেষণা হয়নি। প্রতিবছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ১০ লাখের বেশি গ্র্যাজুয়েট তৈরি করলেও কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য তাদের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
প্রফেসর আমানুল্লাহ বলেন, অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষেত্রের জন্য উপযোগী করে গড়ে তুলতে তথ্যপ্রযুক্তিসহ প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়াও, শিক্ষাক্রমে তথ্যপ্রযুক্তি ও ইংরেজিকে করা হয়েছে বাধ্যতামূলক। তিনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারে বড় বাধা কলেজগুলোতে সুশাসন, জবাবদিহি ও শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতার অভাব। কলেজ পরিচালনা পর্ষদের দৌরাত্ম্য এ ক্ষেত্রে আরেকটি বড় সমস্যা।
সিপিডির সংলাপে শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত একাধিক সংস্কার কমিশনের সদস্যরা বক্তব্য দেন। সংলাপে অন্যান্য আলোচ্য বিষয়ের মধ্যে ছিল আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক স্থিতিশীলতা, টেলিফোনে আড়ি পাতা ও মানবাধিকার, পুলিশে সংস্কার, ব্যাংক খাতের সংস্কার, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি নিরাপত্তা, শ্বেতপত্র প্রণয়ন, স্বাস্থ্য খাত সংস্কার, অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ, সংবিধানের সংস্কার, দুর্নীতি দমন কমিশনের সংস্কার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং নাগরিক সংগঠনের কাজ সহজীকরণ।

আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—
১ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
১৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
আরও পড়ুন:

আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই
আরও পড়ুন:

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
১৬ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তিটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ স্নাতক প্রবেশিকা বৃত্তি। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ কানাডার অন্টারিও প্রদেশে অবস্থিত একটি স্বনামধন্য পাবলিক গবেষণাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক গবেষণাগার, উদ্ভাবনমূলক শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস পরিবেশের কারণে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছেও গুয়েলফ আজ একটি আকর্ষণীয় উচ্চশিক্ষা গন্তব্য। কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়টি ৫৭১-৫৮০ নম্বরে রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
এই বৃত্তিটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য দারুণ এক আর্থিক সহায়তার সুযোগ নিয়ে এসেছে। বৃত্তিটির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা মোট ৪২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ স্টাইপেন্ড পাবেন, যা তাঁদের পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে বড় ভূমিকা রাখবে। শুধু আর্থিক সহায়তাই নয়, এই স্কলারশিপের সঙ্গে যুক্ত থাকছে রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের সুযোগ। যেখানে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষস্থানীয় অধ্যাপকদের সঙ্গে সরাসরি কাজের সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (আন্ডারগ্র্যাজুয়েট) প্রোগ্রামের প্রথম সেমিস্টারে ভর্তি হতে হবে। একাডেমিক দিক থেকে প্রার্থীদের কানাডিয়ান কারিকুলামের হিসাবে ন্যূনতম ৯০ শতাংশ ফল থাকতে হবে। পাশাপাশি স্কুল ও কমিউনিটিতে নেতৃত্বমূলক কর্মকাণ্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান থাকতে হবে। নেতৃত্বের গুণাবলিকে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে থাকে। এ ছাড়া বৃত্তিটির অন্যান্য যেকোনো শর্ত পূরণ করতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিস্তৃত ও বহুমুখী বিষয়ভিত্তিক স্নাতক এবং পেশাগত ডিগ্রি প্রোগ্রামের সুযোগ। এখানে শিক্ষার্থীরা ব্যাচেলর অব অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স, আর্টস, আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস, বায়ো-রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, কমার্স, কম্পিউটিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডিজেনাস এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড প্র্যাকটিস, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অ্যাগ্রিকালচার, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৩ জানুয়ারি, ২০২৬।

কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই বৃত্তিটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ স্নাতক প্রবেশিকা বৃত্তি। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ কানাডার অন্টারিও প্রদেশে অবস্থিত একটি স্বনামধন্য পাবলিক গবেষণাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক গবেষণাগার, উদ্ভাবনমূলক শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস পরিবেশের কারণে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছেও গুয়েলফ আজ একটি আকর্ষণীয় উচ্চশিক্ষা গন্তব্য। কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং অনুসারে বিশ্ববিদ্যালয়টি ৫৭১-৫৮০ নম্বরে রয়েছে।
সুযোগ-সুবিধা
এই বৃত্তিটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য দারুণ এক আর্থিক সহায়তার সুযোগ নিয়ে এসেছে। বৃত্তিটির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা মোট ৪২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ স্টাইপেন্ড পাবেন, যা তাঁদের পড়াশোনা ও জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে বড় ভূমিকা রাখবে। শুধু আর্থিক সহায়তাই নয়, এই স্কলারশিপের সঙ্গে যুক্ত থাকছে রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের সুযোগ। যেখানে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষস্থানীয় অধ্যাপকদের সঙ্গে সরাসরি কাজের সুযোগ পাবেন।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীকে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (আন্ডারগ্র্যাজুয়েট) প্রোগ্রামের প্রথম সেমিস্টারে ভর্তি হতে হবে। একাডেমিক দিক থেকে প্রার্থীদের কানাডিয়ান কারিকুলামের হিসাবে ন্যূনতম ৯০ শতাংশ ফল থাকতে হবে। পাশাপাশি স্কুল ও কমিউনিটিতে নেতৃত্বমূলক কর্মকাণ্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান থাকতে হবে। নেতৃত্বের গুণাবলিকে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে থাকে। এ ছাড়া বৃত্তিটির অন্যান্য যেকোনো শর্ত পূরণ করতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিস্তৃত ও বহুমুখী বিষয়ভিত্তিক স্নাতক এবং পেশাগত ডিগ্রি প্রোগ্রামের সুযোগ। এখানে শিক্ষার্থীরা ব্যাচেলর অব অ্যাপ্লায়েড সায়েন্স, আর্টস, আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস, বায়ো-রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, কমার্স, কম্পিউটিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডিজেনাস এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড প্র্যাকটিস, ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার, ব্যাচেলর অব সায়েন্স ইন অ্যাগ্রিকালচার, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৩ জানুয়ারি, ২০২৬।

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫
আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
১৬ ঘণ্টা আগেমবিন মজুমদার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী। তাই এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো করার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। একদম শেষ মুহূর্তে এসেও প্রয়োজন বিশেষ কিছু প্রস্তুতি। চলুন, শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পর্কে একনজরে জেনে নেওয়া যাক।
প্রথমত কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান—এই তিনটি বিষয়ের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়। এখানে সাধারণ জ্ঞান বারবার ভুলে যাওয়া সাধারণ একটি বিষয়। তাই এই শেষ মুহূর্তে এসে অবশ্যই সাধারণ জ্ঞান অংশটুকু বারবার রিভিশন দেওয়া প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে প্রতিবার যে বিষয়গুলো আসে, সেগুলো বিশেষ গুরুত্বসহকারে পড়তে হবে। যেমন মুক্তিযুদ্ধ, জুলাই বিপ্লব, বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গ সংস্থা, নোবেল-অস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার ও খেলাধুলা অবশ্যই দেখতে হবে। পাশাপাশি সাম্প্রতিক তথ্যগুলো একনজরে আরেকবার দেখে গেলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।
বাংলা এবং ইংরেজির ক্ষেত্রে নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত দুটির জন্যই সমানতালে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, নৈর্ব্যক্তিক অংশে বাংলার জন্য আরেকবার মূল বইটি রিভিশন করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি ব্যাকরণের জন্য ৯ম থেকে ১০ শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি একনজর দেখে নেওয়া যেতে পারে। শেষ মুহূর্তে প্রতিবার প্রশ্ন আসা টপিক যেমন সমাস, উচ্চারণ, কারক, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধানের মতো বিষয়গুলো দেখা প্রয়োজন। কবি পরিচিতি অংশেও বিশেষ জোর দিতে হবে। এসবের পাশাপাশি বাংলায় অনুবাদ করা, সারমর্ম লেখা, কোনো কিছু ব্যাখ্যা করে লেখার দক্ষতাটুকুও খুব দরকার লিখিত অংশের জন্য।
অনেকের জন্যই আতঙ্ক হিসেবে আবির্ভূত হয় ইংরেজি। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য ইংরেজি ব্যাকরণ এবং ভোকাবুলারির কোনো বিকল্প নেই। শেষ মুহূর্তে ইংরেজির নতুন নিয়মকানুন শেখাটাও প্রায় অসম্ভব। তাই ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের উচিত হবে, নতুন কিছু এখন না শিখে পুরোনো সবকিছুই আবার ঝালাই করে নেওয়া। বারবার পড়া এবং প্রশ্নব্যাংক সমাধানের চেষ্টা করা। তবে অবশ্যই ইংরেজি টেক্সট বইটি খুব ভালোভাবে একবার হলেও পড়ে ফেলতে হবে। কারণ, ব্যাকরণসহ অনেক প্রশ্নই মূল টেক্সট বই থেকে আসে।
পরীক্ষার এই অন্তিম মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ রাখাও ভীষণ প্রয়োজন। কেননা, এই সময়ে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে, কোনোভাবেই একটি ভালো পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব না। তাই শরীরের প্রতি নজর দিয়ে বিষয়গুলো বারবার অনুশীলনের মাধ্যমেই সম্ভব একটি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নেওয়া এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সিট নিশ্চিত করা। শুভকামনা সব শিক্ষার্থীর জন্য। পূরণ হোক সব পরীক্ষার্থীর ঢাবিতে পড়ার স্বপ্ন।
লেখক: শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী। তাই এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো করার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। একদম শেষ মুহূর্তে এসেও প্রয়োজন বিশেষ কিছু প্রস্তুতি। চলুন, শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পর্কে একনজরে জেনে নেওয়া যাক।
প্রথমত কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান—এই তিনটি বিষয়ের ওপর পরীক্ষা দিতে হয়। এখানে সাধারণ জ্ঞান বারবার ভুলে যাওয়া সাধারণ একটি বিষয়। তাই এই শেষ মুহূর্তে এসে অবশ্যই সাধারণ জ্ঞান অংশটুকু বারবার রিভিশন দেওয়া প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে প্রতিবার যে বিষয়গুলো আসে, সেগুলো বিশেষ গুরুত্বসহকারে পড়তে হবে। যেমন মুক্তিযুদ্ধ, জুলাই বিপ্লব, বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, জাতিসংঘ ও এর অঙ্গ সংস্থা, নোবেল-অস্কারসহ বিভিন্ন পুরস্কার ও খেলাধুলা অবশ্যই দেখতে হবে। পাশাপাশি সাম্প্রতিক তথ্যগুলো একনজরে আরেকবার দেখে গেলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।
বাংলা এবং ইংরেজির ক্ষেত্রে নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত দুটির জন্যই সমানতালে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, নৈর্ব্যক্তিক অংশে বাংলার জন্য আরেকবার মূল বইটি রিভিশন করা যেতে পারে। এর পাশাপাশি ব্যাকরণের জন্য ৯ম থেকে ১০ শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি একনজর দেখে নেওয়া যেতে পারে। শেষ মুহূর্তে প্রতিবার প্রশ্ন আসা টপিক যেমন সমাস, উচ্চারণ, কারক, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধানের মতো বিষয়গুলো দেখা প্রয়োজন। কবি পরিচিতি অংশেও বিশেষ জোর দিতে হবে। এসবের পাশাপাশি বাংলায় অনুবাদ করা, সারমর্ম লেখা, কোনো কিছু ব্যাখ্যা করে লেখার দক্ষতাটুকুও খুব দরকার লিখিত অংশের জন্য।
অনেকের জন্যই আতঙ্ক হিসেবে আবির্ভূত হয় ইংরেজি। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য ইংরেজি ব্যাকরণ এবং ভোকাবুলারির কোনো বিকল্প নেই। শেষ মুহূর্তে ইংরেজির নতুন নিয়মকানুন শেখাটাও প্রায় অসম্ভব। তাই ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের উচিত হবে, নতুন কিছু এখন না শিখে পুরোনো সবকিছুই আবার ঝালাই করে নেওয়া। বারবার পড়া এবং প্রশ্নব্যাংক সমাধানের চেষ্টা করা। তবে অবশ্যই ইংরেজি টেক্সট বইটি খুব ভালোভাবে একবার হলেও পড়ে ফেলতে হবে। কারণ, ব্যাকরণসহ অনেক প্রশ্নই মূল টেক্সট বই থেকে আসে।
পরীক্ষার এই অন্তিম মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ রাখাও ভীষণ প্রয়োজন। কেননা, এই সময়ে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে, কোনোভাবেই একটি ভালো পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব না। তাই শরীরের প্রতি নজর দিয়ে বিষয়গুলো বারবার অনুশীলনের মাধ্যমেই সম্ভব একটি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নেওয়া এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সিট নিশ্চিত করা। শুভকামনা সব শিক্ষার্থীর জন্য। পূরণ হোক সব পরীক্ষার্থীর ঢাবিতে পড়ার স্বপ্ন।
লেখক: শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫
আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—
১ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে ২০২৩-২৪ সেশনের শিক্ষার্থী সানজিদা আক্তার বলেন, ‘গুরুত্বসহকারে একটি কথা উল্লেখ করছি। আমরা সবাই সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি চাই। আমরা কেউই তার বিরোধিতা করছি না। আমরা বিরোধিতা করছি স্কুলিং কাঠামোর।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজকে নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম যখন চলছে, তখন এর আশু কাঠামো নিয়ে কলেজগুলোর শিক্ষকেরা ও শিক্ষার্থীদের কয়েকটি অংশ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন।
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন।
আর কলেজগুলোর বর্তমান শিক্ষার্থীদের একাংশ নতুন বিশ্ববিদ্যালয়টির আইনি কাঠামো দ্রুত নিশ্চিত করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারির দাবি জানিয়েছে। উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মতোই প্রস্তাবিত কাঠামোর বিরোধিতা করে বলছে, স্কুলিং কাঠামোতে কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকবে না।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা ‘স্কুলিং’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবনা অনুযায়ী, কলেজগুলোয় উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা সাতটি কলেজের দেড় হাজার পদ ক্যাডারের বাইরে চলে যাবে বলে শঙ্কায় আছেন। পদ খালি থাকার শর্তে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষা ক্যাডারে দেড় হাজার পদ একেবার বের হয়ে গেলে পদোন্নতি নিয়ে জটিলতার সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
নতুন হতে যাওয়া এ বিশ্ববিদ্যালয়টি নিয়ে যখন এমন পরিস্থিতি, তখন অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জনের বার্তা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও মন্ত্রণালয় বলছে, অধ্যাদেশ চূড়ান্ত করা ‘সময়সাপেক্ষ’।
অধ্যাদেশের খসড়ার প্রস্তাবনাগুলোর সমালোচনা করে সানজিদা আক্তার বলেন, খসড়ায় উল্লেখ ছিল রাজধানীর স্বনামধন্য সাতটি কলেজের স্বতন্ত্র অবস্থা বিলীন করে দিয়ে একেকটি কলেজকে একটি একটি করে স্কুল তৈরি করে দেওয়া হবে এবং কলেজগুলোর বিভাগ সংখ্যা হ্রাস করা হবে এবং ধর্মীয় শিক্ষা তুলে নেওয়া হবে। অর্থাৎ কলেজগুলোকে করা হবে হাইব্রিড সিস্টেমের কলেজ।
সানজিদা আক্তার আরও বলেন, ‘খসড়ার বিরুদ্ধে তিতুমীরসহ অন্য ছয়টি কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ জানান। তার পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সভায় আমরা কৃতিত্বের সঙ্গে প্রমাণ করে এসেছি, আমরা স্কুলিং কাঠামো মেনে নেব না এবং এই স্কুলিং কাঠামোর বিরুদ্ধে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন। এতে করে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির খসড়াটি আটকে যায়। পরে শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রতিটি কলেজের স্ব্যতন্ত্র্য রক্ষার, বিভাগ সংখ্যা না কমানো এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যা না কমানোর দাবিগুলো মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়।’
সাতটি কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই চাই তিতুমীরসহ বাকি ৬টি কলেজকে স্বতন্ত্র অবস্থায় রেখে আপনারা নতুন কাঠামো প্রণয়ন করে ২৪-২৫ সেশনকে দ্রুত থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।’
তিনি পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো তিতুমীর কলেজের স্বাতন্ত্র্য রক্ষা, কলেজের কোনো বিভাগ বিলুপ্ত না করা, শিক্ষার্থী সংখ্যা হ্রাস না করা, তিতুমীর কলেজের একাডেমিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রস্তাবিত খসড়া অধ্যাদেশটি বাতিল, নিরপেক্ষ এবং বাস্তব জ্ঞানসম্পূর্ণ শিক্ষাবিদ ও অংশীজনদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় রূপরেখা তৈরি।

রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ‘স্কুলিং কাঠামো’ বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ। একই সঙ্গে কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি তাদের।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এসব দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে ২০২৩-২৪ সেশনের শিক্ষার্থী সানজিদা আক্তার বলেন, ‘গুরুত্বসহকারে একটি কথা উল্লেখ করছি। আমরা সবাই সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি চাই। আমরা কেউই তার বিরোধিতা করছি না। আমরা বিরোধিতা করছি স্কুলিং কাঠামোর।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ এবং সরকারি তিতুমীর কলেজকে নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম যখন চলছে, তখন এর আশু কাঠামো নিয়ে কলেজগুলোর শিক্ষকেরা ও শিক্ষার্থীদের কয়েকটি অংশ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন।
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’র প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন।
আর কলেজগুলোর বর্তমান শিক্ষার্থীদের একাংশ নতুন বিশ্ববিদ্যালয়টির আইনি কাঠামো দ্রুত নিশ্চিত করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারির দাবি জানিয়েছে। উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মতোই প্রস্তাবিত কাঠামোর বিরোধিতা করে বলছে, স্কুলিং কাঠামোতে কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকবে না।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা ‘স্কুলিং’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবনা অনুযায়ী, কলেজগুলোয় উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা সাতটি কলেজের দেড় হাজার পদ ক্যাডারের বাইরে চলে যাবে বলে শঙ্কায় আছেন। পদ খালি থাকার শর্তে পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষা ক্যাডারে দেড় হাজার পদ একেবার বের হয়ে গেলে পদোন্নতি নিয়ে জটিলতার সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
নতুন হতে যাওয়া এ বিশ্ববিদ্যালয়টি নিয়ে যখন এমন পরিস্থিতি, তখন অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জনের বার্তা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও মন্ত্রণালয় বলছে, অধ্যাদেশ চূড়ান্ত করা ‘সময়সাপেক্ষ’।
অধ্যাদেশের খসড়ার প্রস্তাবনাগুলোর সমালোচনা করে সানজিদা আক্তার বলেন, খসড়ায় উল্লেখ ছিল রাজধানীর স্বনামধন্য সাতটি কলেজের স্বতন্ত্র অবস্থা বিলীন করে দিয়ে একেকটি কলেজকে একটি একটি করে স্কুল তৈরি করে দেওয়া হবে এবং কলেজগুলোর বিভাগ সংখ্যা হ্রাস করা হবে এবং ধর্মীয় শিক্ষা তুলে নেওয়া হবে। অর্থাৎ কলেজগুলোকে করা হবে হাইব্রিড সিস্টেমের কলেজ।
সানজিদা আক্তার আরও বলেন, ‘খসড়ার বিরুদ্ধে তিতুমীরসহ অন্য ছয়টি কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ জানান। তার পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ অক্টোবর শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি সভার আয়োজন করা হয়। সভায় আমরা কৃতিত্বের সঙ্গে প্রমাণ করে এসেছি, আমরা স্কুলিং কাঠামো মেনে নেব না এবং এই স্কুলিং কাঠামোর বিরুদ্ধে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থী অবস্থান করছেন। এতে করে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির খসড়াটি আটকে যায়। পরে শিক্ষার্থী কর্তৃক প্রতিটি কলেজের স্ব্যতন্ত্র্য রক্ষার, বিভাগ সংখ্যা না কমানো এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যা না কমানোর দাবিগুলো মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়।’
সাতটি কলেজের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাই চাই তিতুমীরসহ বাকি ৬টি কলেজকে স্বতন্ত্র অবস্থায় রেখে আপনারা নতুন কাঠামো প্রণয়ন করে ২৪-২৫ সেশনকে দ্রুত থেকে দ্রুততর সময়ের মধ্যে শ্রেণিকক্ষে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন।’
তিনি পাঁচ দফা দাবি উপস্থাপন করেন। দাবিগুলো হলো তিতুমীর কলেজের স্বাতন্ত্র্য রক্ষা, কলেজের কোনো বিভাগ বিলুপ্ত না করা, শিক্ষার্থী সংখ্যা হ্রাস না করা, তিতুমীর কলেজের একাডেমিক এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রস্তাবিত খসড়া অধ্যাদেশটি বাতিল, নিরপেক্ষ এবং বাস্তব জ্ঞানসম্পূর্ণ শিক্ষাবিদ ও অংশীজনদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় রূপরেখা তৈরি।

বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কারে সিপিডিসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ। এজন্য তিনি দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত
১২ আগস্ট ২০২৫
আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন আরও ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—
১ ঘণ্টা আগে
কানাডার ইউনিভার্সিটি অব গুয়েলফ প্রেসিডেন্টস স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেসব শিক্ষার্থী কানাডা থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে চান, এই বৃত্তিতে তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৩ ডিসেম্বর (শনিবার)। প্রতিবারের মতো এবারেও এই ইউনিটে প্রতি সিটের বিপরীতে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন। আসনপ্রতি ৩৭ পরীক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে