সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।
সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১২ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২ দিন আগে