সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।
সাব্বির হোসেন

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক। গবেষণার জন্য সঠিক দিকনির্দেশনা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ নিয়ে কিছু বই রয়েছে, যা গবেষণা শেখার পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করে। এমনই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বই থাকছে আজকের আলোচনায়।
১. Guidelines on Writing a First Quantitative Academic Article–Theuns Kotzé
যাঁরা গণনা ও পরিসংখ্যানভিত্তিক গবেষণায় নতুন, তাঁদের জন্য এই বই একটি আদর্শ হতে পারে। এ বইয়ে লেখক গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ডেটা বিশ্লেষণ, গবেষণা নিবন্ধের কাঠামো তৈরি এবং উপস্থাপনার পদ্ধতি এখানে সহজ ভাষায় তুলে ধরা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধাপগুলো সহজে বোঝার জন্য, ডেটা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার পদ্ধতিগত নির্দেশিকা পেতে বইটি সাহায্য করবে।
২. Thesis Writing for Master’s and Ph.D. Program–Subhash Chandra Parija & Vikram Kate
থিসিস লেখা সব সময়ই একটি সময়সাপেক্ষ এবং জটিল প্রক্রিয়া। তবে বইটি থিসিস লেখার প্রতিটি ধাপ, অর্থাৎ গবেষণার প্রশ্ন তৈরি থেকে শুরু করে তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, উপস্থাপনাসহ বিস্তারিত গাইডলাইন দেবে। এটি মাস্টার্স ও পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য সম্পদ। উচ্চতর ডিগ্রির থিসিস লেখার সঠিক কৌশল জানতে ও গবেষণার কাঠামো তৈরিতে এ বই সহায়ক হবে।
৩. Research Methodology: A Step-by-Step Guide for Beginners–Ranjit Kumar
গবেষণার মৌলিক ধারণা ও পদ্ধতি শেখার জন্য বইটি খুবই চমৎকার। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য স্পষ্ট ও ধাপে ধাপে নির্দেশিকা প্রদান করে। এতে গবেষণা পরিকল্পনা, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফল উপস্থাপনার প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সহজভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গবেষণার প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে এবং পদ্ধতিগত দিকগুলো সহজে আয়ত্তে আনতে এ বই পাঠককে ধারণা দেবে।
৪. The Good Research Guide for Small-Scale Social Research Projects–Martyn Denscombe
ছোট আকারের সামাজিক গবেষণা পরিচালনার জন্য বইটি একটি চমৎকার গাইড। এতে প্রাথমিক ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কৌশল থেকে শুরু করে সমাজবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার কার্যকরী পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এটি সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ছোট আকারের গবেষণা দক্ষতা অর্জন করতে বইটি কার্যকর হতে পারে। তা ছাড়া সামাজিক গবেষণার কার্যকর কৌশল শিখতে এ বই সহায়তা করবে।
৫. Social Research Methods–Alan Bryman
বইটি সামাজিক গবেষণার জগতে একটি ক্লাসিক। এখানে গবেষণার পদ্ধতিগত দিকগুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এটি গবেষকদের সামাজিক গবেষণার বিভিন্ন ধাপ ও প্রয়োগ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেয়; যা দক্ষতা অর্জন ও গবেষণার বিভিন্ন পদ্ধতির সঠিক ব্যবহার শিখতে সহায়তা করে থাকে।
৬. Learning SPSS Without Pain–Mohammad Tajul Islam
গণনা ও পরিসংখ্যানমূলক গবেষণায় SPSS সফটওয়্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। এই বই SPSS-এর মৌলিক ও উন্নত ব্যবহারের কৌশল সহজ ভাষায় তুলে ধরেছে। গবেষকদের জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য গাইডলাইন হতে পারে। ডেটা বিশ্লেষণে SPSS-এর কার্যকর ব্যবহার শিখতে ও গবেষণার ফল বিশ্লেষণে দক্ষতা অর্জন করতে সহায়তা করে থাকে।
গবেষণা শেখার সঠিক গাইডলাইনের জন্য মানসম্মত রেফারেন্স বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উপরোক্ত বইগুলো একজন গবেষককে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে। গবেষণা প্রক্রিয়া সহজ ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে এবং তাঁর সৃজনশীল চিন্তাশক্তি আরও বৃদ্ধি করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এটি নতুন জ্ঞান সৃষ্টির প্রক্রিয়া, যা কেবল তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণেই সীমাবদ্ধ নয়; বরং সমস্যা সমাধানের সৃজনশীল উপায় খুঁজে বের করতেও সহায়ক।
০৪ জানুয়ারি ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে