
ফিলিস্তিনে চলমান ‘পরিকল্পিত গণহত্যার’ বিরুদ্ধে ইউরোপকে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্পেনের এক মন্ত্রী। গতকাল রোববার মাদ্রিদে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ কর্মসূচির সময় সাংবাদিকদের সামনে একথা বলেন তিনি।
ভারপ্রাপ্ত সামাজিক অধিকার মন্ত্রী আইয়োনে বেলারা তাঁর এ বক্তব্য সামাজিক মাধ্যম এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করেন বলে তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেলারা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজ আমরা দেশের ও ইউরোপের সেসব জনগণের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করছি, যাঁরা পরিকল্পিত এ হত্যাকাণ্ডের সমাপ্তি চান, ইসরায়েল রাষ্ট্র দ্বারা পরিচালিত ফিলিস্তিনি জনগণের জাতিগত নিধনের সমাপ্তি চান।’
স্পেনসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারছেন না উল্লেখ করে বেলারা বলেন, ‘আমরা পরিকল্পিত এ গণহত্যায় জড়াতে চাই না এবং আমরা মনে করি, ইউরোপকে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, ইউরোপকে এ দ্বিচারিতার জন্য চড়া মূল্য দিতে হবে।’
সামাজিক অধিকার মন্ত্রী আরও বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের অবস্থান কী রকম যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের স্বার্থের দিকে ঝুঁকে গেছে, তা দেখে জনগণ বিস্মিত।’
ইউরোপের এ সুবিধাবাদী অবস্থান আজ পরিবর্তন করা যেতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী ইউরোপের দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সব কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থগিত করার আহ্বান জানান। এ ছাড়া ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সব রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর দৃষ্টান্তমূলক অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানান তিনি।
বেলারা বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই নেতানিয়াহুকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে নিয়ে যাওয়া উচিত, যেন তাঁর যুদ্ধাপরাধের বিচার করা যায়। আমি জোর দিয়ে বলছি, আমাদের নীরবতা দিয়ে নয়, এই অপরাধে সহযোগিতা করেও নয়, আমাদেরই প্রয়োজন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পদক্ষেপ।’
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এতে ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয় এবং দুই শতাধিককে জিম্মি করা হয়। এর জবাবে গাজায় আকাশ ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৫। এর মধ্যে ৩ হাজার ৩৪২টি শিশু। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে ২ হাজার ৬২ জন নারী এবং ৪৬০ জন বৃদ্ধ।
গতকাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি ঘোষণা করেন, ইসরায়েল অভিযানের পরিসর বাড়াচ্ছে এবং হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বের সূচনা করতে যাচ্ছে।
অবরুদ্ধ গাজায় ২২ লাখের বেশি বাসিন্দার খাদ্য, পানি, জ্বালানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল শনিবার ইন্টারনেট বন্ধেরও হুমকি দিয়েছে। কয়েক দিন ধরে সীমিত আকারে ত্রাণের ট্রাক প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।

ফিলিস্তিনে চলমান ‘পরিকল্পিত গণহত্যার’ বিরুদ্ধে ইউরোপকে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্পেনের এক মন্ত্রী। গতকাল রোববার মাদ্রিদে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ কর্মসূচির সময় সাংবাদিকদের সামনে একথা বলেন তিনি।
ভারপ্রাপ্ত সামাজিক অধিকার মন্ত্রী আইয়োনে বেলারা তাঁর এ বক্তব্য সামাজিক মাধ্যম এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করেন বলে তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বেলারা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজ আমরা দেশের ও ইউরোপের সেসব জনগণের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করছি, যাঁরা পরিকল্পিত এ হত্যাকাণ্ডের সমাপ্তি চান, ইসরায়েল রাষ্ট্র দ্বারা পরিচালিত ফিলিস্তিনি জনগণের জাতিগত নিধনের সমাপ্তি চান।’
স্পেনসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারছেন না উল্লেখ করে বেলারা বলেন, ‘আমরা পরিকল্পিত এ গণহত্যায় জড়াতে চাই না এবং আমরা মনে করি, ইউরোপকে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, ইউরোপকে এ দ্বিচারিতার জন্য চড়া মূল্য দিতে হবে।’
সামাজিক অধিকার মন্ত্রী আরও বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের অবস্থান কী রকম যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের স্বার্থের দিকে ঝুঁকে গেছে, তা দেখে জনগণ বিস্মিত।’
ইউরোপের এ সুবিধাবাদী অবস্থান আজ পরিবর্তন করা যেতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী ইউরোপের দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সব কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থগিত করার আহ্বান জানান। এ ছাড়া ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সব রাজনৈতিক নেতৃত্বের ওপর দৃষ্টান্তমূলক অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানান তিনি।
বেলারা বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই নেতানিয়াহুকে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে নিয়ে যাওয়া উচিত, যেন তাঁর যুদ্ধাপরাধের বিচার করা যায়। আমি জোর দিয়ে বলছি, আমাদের নীরবতা দিয়ে নয়, এই অপরাধে সহযোগিতা করেও নয়, আমাদেরই প্রয়োজন ইউরোপীয় ইউনিয়নের পদক্ষেপ।’
৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এতে ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয় এবং দুই শতাধিককে জিম্মি করা হয়। এর জবাবে গাজায় আকাশ ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৫। এর মধ্যে ৩ হাজার ৩৪২টি শিশু। এ ছাড়া নিহতদের মধ্যে ২ হাজার ৬২ জন নারী এবং ৪৬০ জন বৃদ্ধ।
গতকাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র দানিয়েল হাগারি ঘোষণা করেন, ইসরায়েল অভিযানের পরিসর বাড়াচ্ছে এবং হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের দ্বিতীয় পর্বের সূচনা করতে যাচ্ছে।
অবরুদ্ধ গাজায় ২২ লাখের বেশি বাসিন্দার খাদ্য, পানি, জ্বালানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল। গতকাল শনিবার ইন্টারনেট বন্ধেরও হুমকি দিয়েছে। কয়েক দিন ধরে সীমিত আকারে ত্রাণের ট্রাক প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে