কালিহাতী (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্রাণনাশের হুমকির ঘটনার সত্যতা পেয়েও অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দিয়েছে কালিহাতী থানা-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে অভিযুক্ত এলেঙ্গা পৌরসভার রাজাবাড়ি এলাকার মোজাফর আলীর ছেলে অমিত হাসান (২৮) ও একই এলাকার বাবুল শিকদারের ছেলে শুভকে (২৫) ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের ঘড়িয়া এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে ব্যবসায়ী মশিউর রহমান সোহেল।
জানা যায়, মাটির ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে গত বুধবার দুপুরে উপজেলার এলেঙ্গায় একটি টেলিকমের দোকানে এ ঘটনা ঘটে। ওই দোকানে ডেকে নিয়ে পুংলি এলাকায় কোনো ব্যবসা করলে জোরপূর্বক ওই দোকান থেকে ধারালো কাটার মেশিন নিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেয় ও দুই লাখ ৫০ হাজার টাকাও ছিনিয়ে নেয় বলে ওই দিন রাতে কালিহাতী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। পরের দিন বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে কালিহাতী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ প্রশাসনের নিকট জীবনের নিরাপত্তা এবং অমিত ও শুভকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সোহেল।
ভুক্তভোগী সোহেল এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাণনাশের হুমকি ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় সিসি টিভি ফুটেজ পাওয়ার পরও পুলিশ কী করে অভিযুক্তদের ছাড়তে পারে? তাহলে কী এ দেশে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া কোনো অপরাধ নয়?’
এ বিষয়ে অভিযোগটির তদন্ত কর্মকর্তা কালিহাতী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রাজু আহমেদ বলেন, ‘প্রাণনাশের হুমকির ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলেও টাকা ছিনতাইয়ের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। হুমকির ঘটনাটি অধর্তব্য হওয়ায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। বাদী এ ঘটনায় জিডি করলে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।’
এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয় কালিহাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা আজিজুর রহমানের সঙ্গে। ওসি বলেন, ‘ইউএনও স্যার দু-পক্ষকেই সরকারি একটি প্রকল্পে মাটি ভরাট করতে বলেন। কিন্তু কেউই অংশীদারত্বে কাজ করতে রাজি নয়, এটি নিয়েই দ্বন্দ্ব। অভিযোগের শুধু হুমকির বিষয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে, তবে আবার ওই পক্ষও একটি পাল্টা হুমকির অভিযোগ করেছেন।’
হুমকির বিষয়ে সত্যতা পাওয়ার পর কেন তাঁদেরকে ছাড়া হলো এমন প্রশ্ন করা হলে ওসি সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।

ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে প্রাণনাশের হুমকির ঘটনার সত্যতা পেয়েও অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দিয়েছে কালিহাতী থানা-পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে অভিযুক্ত এলেঙ্গা পৌরসভার রাজাবাড়ি এলাকার মোজাফর আলীর ছেলে অমিত হাসান (২৮) ও একই এলাকার বাবুল শিকদারের ছেলে শুভকে (২৫) ছেড়ে দেয় পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের ঘড়িয়া এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে ব্যবসায়ী মশিউর রহমান সোহেল।
জানা যায়, মাটির ব্যবসা সংক্রান্ত দ্বন্দ্বে গত বুধবার দুপুরে উপজেলার এলেঙ্গায় একটি টেলিকমের দোকানে এ ঘটনা ঘটে। ওই দোকানে ডেকে নিয়ে পুংলি এলাকায় কোনো ব্যবসা করলে জোরপূর্বক ওই দোকান থেকে ধারালো কাটার মেশিন নিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেয় ও দুই লাখ ৫০ হাজার টাকাও ছিনিয়ে নেয় বলে ওই দিন রাতে কালিহাতী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। পরের দিন বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বিষয়ে কালিহাতী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ প্রশাসনের নিকট জীবনের নিরাপত্তা এবং অমিত ও শুভকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সোহেল।
ভুক্তভোগী সোহেল এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাণনাশের হুমকি ও ছিনতাইয়ের ঘটনায় সিসি টিভি ফুটেজ পাওয়ার পরও পুলিশ কী করে অভিযুক্তদের ছাড়তে পারে? তাহলে কী এ দেশে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া কোনো অপরাধ নয়?’
এ বিষয়ে অভিযোগটির তদন্ত কর্মকর্তা কালিহাতী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. রাজু আহমেদ বলেন, ‘প্রাণনাশের হুমকির ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলেও টাকা ছিনতাইয়ের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি। হুমকির ঘটনাটি অধর্তব্য হওয়ায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। বাদী এ ঘটনায় জিডি করলে আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।’
এ নিয়ে মোবাইলে কথা হয় কালিহাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোল্লা আজিজুর রহমানের সঙ্গে। ওসি বলেন, ‘ইউএনও স্যার দু-পক্ষকেই সরকারি একটি প্রকল্পে মাটি ভরাট করতে বলেন। কিন্তু কেউই অংশীদারত্বে কাজ করতে রাজি নয়, এটি নিয়েই দ্বন্দ্ব। অভিযোগের শুধু হুমকির বিষয়ে সত্যতা পাওয়া গেছে, তবে আবার ওই পক্ষও একটি পাল্টা হুমকির অভিযোগ করেছেন।’
হুমকির বিষয়ে সত্যতা পাওয়ার পর কেন তাঁদেরকে ছাড়া হলো এমন প্রশ্ন করা হলে ওসি সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেন।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে