ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি

ঢাকার ধামরাইয়ে রাতভর দুই শিক্ষার্থীকে আটকে নির্যাতন ও চাঁদা আদায়ের চেষ্টার অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে র্যাব-৪-এর একটি দল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব। এর আগে সকালে র্যাব-৪, সিপিসি-৩, মানিকগঞ্জের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ আরিফ হোসেনের নেতৃত্বে ধামরাইয়ের বারোবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ধামরাই উপজেলার দক্ষিণ হাতকোড়া গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে মো. আল আমিন (৩০), কৃষ্ণ পুরা এলাকার মহর আলীর ছেলে আরিফুজ্জামান পিন্টু (৩৬), বারোবাড়িয়ার মো. আব্দুস সাত্তারের ছেলে আবু বকর সিদ্দিক (৩৫) এবং চারিপাড়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে আরিফুল ইসলাম (৩৭)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গতকাল সোমবার রাতে ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থী বাসায় যাওয়ার পথে তাদের গতিরোধ করে অভিযুক্তরা। এ সময় অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন অপবাদ দিয়ে প্রশ্ন করতে থাকেন।
পরে তাঁরা ভুক্তভোগীদের রাত সাড়ে ১১টার দিকে জনৈক মো. মোকলেছুর রহমানের বাসার একটি কক্ষে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। এ সময় কক্ষে বসিয়ে ওই শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সংবাদপত্রে প্রকাশ করে দেবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
এরপর তাঁরা ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর বাবাকে ফোন দিয়ে দেড় লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন এবং ভুক্তভোগীদের সারা রাত আটকে মানসিক নির্যাতনসহ মারধর করেন।
পরবর্তী সময়ে মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার দিকে এক শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনে টাকা আনার কথা বলে কৌশলে র্যাব অফিসে ফোন করেন। ফোনে ঘটনার বিষয়ে র্যাবকে জানালে ঘটনাস্থল থেকে ভুক্তভোগী দুজনকে উদ্ধার করে র্যাব। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে আটক এবং চাঁদাবাজির ৩২ হাজার টাকাসহ একটি মোটরসাইকেল ও ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ধামরাই থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকার ধামরাইয়ে রাতভর দুই শিক্ষার্থীকে আটকে নির্যাতন ও চাঁদা আদায়ের চেষ্টার অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে র্যাব-৪-এর একটি দল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব। এর আগে সকালে র্যাব-৪, সিপিসি-৩, মানিকগঞ্জের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ আরিফ হোসেনের নেতৃত্বে ধামরাইয়ের বারোবাড়িয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ধামরাই উপজেলার দক্ষিণ হাতকোড়া গ্রামের আব্দুল হকের ছেলে মো. আল আমিন (৩০), কৃষ্ণ পুরা এলাকার মহর আলীর ছেলে আরিফুজ্জামান পিন্টু (৩৬), বারোবাড়িয়ার মো. আব্দুস সাত্তারের ছেলে আবু বকর সিদ্দিক (৩৫) এবং চারিপাড়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে আরিফুল ইসলাম (৩৭)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, গতকাল সোমবার রাতে ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থী বাসায় যাওয়ার পথে তাদের গতিরোধ করে অভিযুক্তরা। এ সময় অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন অপবাদ দিয়ে প্রশ্ন করতে থাকেন।
পরে তাঁরা ভুক্তভোগীদের রাত সাড়ে ১১টার দিকে জনৈক মো. মোকলেছুর রহমানের বাসার একটি কক্ষে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। এ সময় কক্ষে বসিয়ে ওই শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সংবাদপত্রে প্রকাশ করে দেবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
এরপর তাঁরা ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীর বাবাকে ফোন দিয়ে দেড় লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন এবং ভুক্তভোগীদের সারা রাত আটকে মানসিক নির্যাতনসহ মারধর করেন।
পরবর্তী সময়ে মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার দিকে এক শিক্ষার্থী মোবাইল ফোনে টাকা আনার কথা বলে কৌশলে র্যাব অফিসে ফোন করেন। ফোনে ঘটনার বিষয়ে র্যাবকে জানালে ঘটনাস্থল থেকে ভুক্তভোগী দুজনকে উদ্ধার করে র্যাব। এ সময় ঘটনার সঙ্গে জড়িত চারজনকে আটক এবং চাঁদাবাজির ৩২ হাজার টাকাসহ একটি মোটরসাইকেল ও ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ধামরাই থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে