অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বেক্সিমকো গ্রুপের তিনটি প্রতিষ্ঠানে গত পাঁচ বছরের দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে বিশেষ অডিট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিএসইসির ৯৩৫ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বেক্সিমকো, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও শাইনপুকুর সিরামিকের স্পেশাল অডিট সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, যিনি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন উপদেষ্টা হিসেবে পূর্ণ মন্ত্রীর পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করেছেন, বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। সালমান এফ রহমানসহ ২৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধে রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে পাচারের অভিযোগে সিআইডি ১৭টি মামলা করেছে।
সিআইডির অনুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে, ১৭টি প্রতিষ্ঠান একযোগে ৯৩টি এলসি/সেলস কন্ট্রাক্টের বিপরীতে পণ্য রপ্তানি করলেও রপ্তানিমূল্য বাংলাদেশে না এনে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো হলো অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস, অ্যাপোলো অ্যাপারেলস, অটাম লুপ অ্যাপারেলস, বেক্সটেক্স গার্মেন্টস, কসমোপলিটন অ্যাপারেলস, কোজি অ্যাপারেলস, এসেস ফ্যাশন, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস, কাঁচপুর অ্যাপারেলস, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টস, পিয়ারলেস গার্মেন্টস, পিংক মেকার গার্মেন্টস, প্ল্যাটিনাম গার্মেন্টস, স্কাইনেট অ্যাপারেলস, স্প্রিংফুল অ্যাপারেলস, আরবান ফ্যাশনস ও উইন্টার স্প্রিন্ট গার্মেন্টস লিমিটেড।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) বেক্সিমকো গ্রুপের তিনটি প্রতিষ্ঠানে গত পাঁচ বছরের দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে বিশেষ অডিট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিএসইসির ৯৩৫ তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বেক্সিমকো, বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও শাইনপুকুর সিরামিকের স্পেশাল অডিট সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, যিনি ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন উপদেষ্টা হিসেবে পূর্ণ মন্ত্রীর পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করেছেন, বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। সালমান এফ রহমানসহ ২৮ ব্যক্তির বিরুদ্ধে রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে পাচারের অভিযোগে সিআইডি ১৭টি মামলা করেছে।
সিআইডির অনুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে এই অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে, ১৭টি প্রতিষ্ঠান একযোগে ৯৩টি এলসি/সেলস কন্ট্রাক্টের বিপরীতে পণ্য রপ্তানি করলেও রপ্তানিমূল্য বাংলাদেশে না এনে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলো হলো অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস, অ্যাপোলো অ্যাপারেলস, অটাম লুপ অ্যাপারেলস, বেক্সটেক্স গার্মেন্টস, কসমোপলিটন অ্যাপারেলস, কোজি অ্যাপারেলস, এসেস ফ্যাশন, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস, কাঁচপুর অ্যাপারেলস, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টস, পিয়ারলেস গার্মেন্টস, পিংক মেকার গার্মেন্টস, প্ল্যাটিনাম গার্মেন্টস, স্কাইনেট অ্যাপারেলস, স্প্রিংফুল অ্যাপারেলস, আরবান ফ্যাশনস ও উইন্টার স্প্রিন্ট গার্মেন্টস লিমিটেড।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকটে দীর্ঘ সময় ধরে শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে দেশ। এ অবস্থায় পূর্ববর্তী সরকারের মতো অন্তর্বর্তী সরকারও এখন বিদেশি ঋণের প্রতি বেশি মনোযোগী। তবে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে এখনো আশানুরূপ প্রতিশ্রুত সাহায্য মেলেনি। ফলে বৈদেশিক ঋণপ্রবাহের পতন ও ডলারের অভাবে দেশের অর্থনৈত
৬ ঘণ্টা আগেদেশে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যক্তি করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ থেকে পাঁচ লাখ টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব দিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ)। তবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান এ বিষয়ে ভিন্ন বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেবিগত দশকে বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমলেও অসমতা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইউএনডিপির মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন কার্যালয় ও দারিদ্র্য বিমোচন বিভাগের সাবেক পরিচালক ড. সেলিম জাহান। তিনি বলেন, সুযোগের বৈষম্য থেকেই সমতার বৈষম্য তৈরি হয়।
৮ ঘণ্টা আগেঈদ সামনে রেখে রাজধানীতে নতুন টাকার অবৈধ বাজার জমজমাট। ব্যাংক থেকে নতুন টাকা পাওয়া না গেলেও রাস্তার ধারে অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে নোটের বান্ডিল। ১০ টাকার ১০০টি নোটের জন্য গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১,৫০০ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দালালদের আঁতাতেই এই ব্যবসা ফুলে-ফেঁপে উঠেছে।
৮ ঘণ্টা আগে