আজকের পত্রিকা ডেস্ক

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
এই বিশেষ আয়োজন গতকাল শনিবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজাইন, স্থাপত্য ও সৃজনশীল চিন্তাধারার ব্যক্তিত্বরা একত্র হয়েছিলেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জোসেফ ইপেন, রিজিওনাল হেড (সাউথ এশিয়া অ্যান্ড সাউথ প্যাসিফিক আইল্যান্ডস) বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি এবং এশিয়ান পেইন্টসের অন্য ঊর্ধ্বতন সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিশিষ্ট স্থপতি, ডিজাইনার, সৃজনশীল ব্যক্তিত্বসহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি উৎসাহের সঙ্গে অংশ নেন।
প্রতিবছর এশিয়ান পেইন্টস বিভিন্ন সৃজনশীল শাখার বিশেষজ্ঞ স্থপতি, শিল্পী, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং মিডিয়া, সমাজবিজ্ঞান ও ফ্যাশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে ‘কালারনেক্সট’ তৈরি করে। এটি একটি বিস্তৃত রিপোর্ট, যা বিশ্বজুড়ে রং, উপকরণ, টেক্সচার ফিনিশ এবং ট্রেন্ডের ডিজাইন দিকনির্দেশনা তুলে ধরে। ২০০৩ সাল থেকে এশিয়ান পেইন্টস রং ও উপকরণের সমন্বয়ে গবেষণা করে আসছে, যেন উদীয়মান ডিজাইন নিয়ে ধারণা দেওয়া যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ‘কালারনেক্সট’ এশিয়ার অন্যতম এবং অনন্য রং ও উপকরণের নির্দেশিকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশের একমাত্র হোম ডেকোর কোম্পানি, যারা এত গভীর ও সূক্ষ্মভাবে ট্রেন্ডগুলো নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
ইভেন্টে এ বছরের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করা হয় ‘কার্ডিনাল’। এটি অন্তরের গভীর শান্তি ও সাম্যবোধকে প্রতিফলিত করে। মানুষের আত্মানুসন্ধানের মুহূর্তকে ধারণ করে এবং ভেতরের সত্তার সঙ্গে নতুন করে মানুষের পরিচয় করিয়ে দেয়। আত্মপরিচয় ও আত্মচিন্তার প্রয়োজন থেকে অনুপ্রাণিত, কার্ডিনাল সবকিছুতে আনে কোমলতা, পরিশীলন এবং আবেগের এক স্থির অনুভূতি।
ইভেন্টে এ বছরের তিনটি ট্রেন্ড দিকনির্দেশনাও তুলে ধরা হয়—
এই উৎসবময় ইভেন্টে এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের প্রধান নির্বাহী, জোসেফ ইপেন বলেন, ‘বর্ণিল, মুগ্ধকর ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই রংগুলো নিয়ে গ্রাহক ও ভোক্তাদের মাঝে আগ্রহ রয়েছে। এশিয়ান পেইন্টস প্রতিনিয়ত গ্লোবাল ট্রেন্ড এবং সেগুলোর লোকাল সম্পৃক্ততা বিশ্লেষণ করে, যা ভোক্তাদের সামগ্রিক চাহিদার প্রতিফলন ঘটায় ও ডিজাইনকে অনুপ্রাণিত করে। এই রিপোর্টে চলতি ট্রেন্ডগুলো সামনে নিয়ে আসতে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যৎবান্ধব, কার্যকর, নান্দনিক রং ও টেক্সচার তৈরির মাধ্যমে অভিনবত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, যা সাধারণ মানুষের লাইফস্টাইলকে আরও সমৃদ্ধ করবে।’
এশিয়ান পেইন্টস ইন্টারন্যাশনালের রিজিওনাল হেড বুদ্ধাদিত্যা মুখার্জি বলেন, ‘কালারনেক্সট আমাদের দেখার জানালা খুলে দেয়, যাতে আমরা বুঝতে পারি, মানুষকে কোন জিনিসগুলো ছুঁয়ে যায়। কার্ডিনাল আমাদের সময়ের অনুভূতির কথা বলে, আর এই কথাটা বাংলাদেশে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’
এই আয়োজনের মাধ্যমে এশিয়ান পেইন্টস আবারও প্রমাণ করল, তারা ট্রেন্ডসেটিং ডেকোর ভাবনার পথপ্রদর্শক এবং তাদের ভবিষ্যৎমুখী আইডিয়াগুলো পেশাদার আর হোম-ওনারদের অনুপ্রাণিত করছে, যেন তারা নিজেদের মতো করে ভাবপূর্ণ, আবেগময় আর সংস্কৃতিসম্মত মানানসই লিভিং স্পেস তৈরি করতে পারে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
১৩ জুলাই ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
১৩ জুলাই ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
১৩ জুলাই ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ পেইন্ট প্রস্তুতকারক কোম্পানি ‘এশিয়ান পেইন্টস’ বিশ্বের বিভিন্ন সৃজনশীল মানসিকতার ব্যক্তিদের সঙ্গে যৌথভাবে বিশদ গবেষণার ভিত্তিতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে ২০২৫ সালের ‘কালার অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা করেছে।
১৩ জুলাই ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে