বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের শিল্প খাতে টেকসই উন্নয়নের আরেকটি মাইলফলক হিসেবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএসআরএমের নতুন পরিবেশবান্ধব ইস্পাত কারখানা উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) উদ্বোধন হওয়া এ প্রকল্পটি জাইকার প্রাইভেট সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট ফাইন্যান্স (পিএসআইএফ) স্কিমের আওতায় প্রথম করপোরেট ঋণ এবং বেসরকারি খাতে জাইকার অষ্টম ঋণচুক্তি। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি ঋণচুক্তির মাধ্যমে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন শুরু হয়।
কারখানার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প ও গৃহায়ণ উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএসআরএম লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবর আলী, জাইকা বাংলাদেশ অফিসের চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে প্রমুখ।
বিএসআরএমের নতুন এ কারখানাটি দেশের ইস্পাতশিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। কারখানাটিতে প্রতিবছর ৫ লাখ টন রেবার, ১ লাখ টন রড এবং ২.৫ লাখ টন এক্সপান্ড বিলিট উৎপাদিত হবে। এতে ৫০০-এর বেশি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে, যা স্থানীয় অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে কারখানায় আধুনিক এয়ার পলিউশন কন্ট্রোল (এপিসি) সিস্টেম ও ১০০ শতাংশ পানি পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করতে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড রিসাইক্লিং ফ্যাসিলিটি স্থাপন করা হয়েছে।
এ ছাড়া, ছাদে সৌরবিদ্যুৎ প্ল্যান্ট সংযোজন করা হয়েছে, যা জ্বালানি সাশ্রয়ে ভূমিকা রাখবে। জ্বালানি দক্ষ উৎপাদন পদ্ধতির কারণে প্রতিবছর ১০ হাজার টন গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কম হবে। কারখানা থেকে উৎপাদিত স্ল্যাগ (ধাতুমল) পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে সার্কুলার অর্থনীতিকে উৎসাহিত করা হবে।
জাইকার চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে বলেন, ‘শিল্প খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিএসআরএমের নতুন কারখানাটি শুধু ইস্পাতশিল্প নয়; বরং ভবিষ্যতে বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
জাইকা মনে করে, এই উদ্যোগ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ৭ (পরিচ্ছন্ন জ্বালানি), ৯ (শিল্প ও অবকাঠামো) এবং ১৩ (জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা) পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের ইস্পাতশিল্পে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে জাইকা ও বিএসআরএমের যৌথ উদ্যোগ একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। নতুন এ কারখানার মাধ্যমে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পরিবেশ সংরক্ষণের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশের শিল্প খাতে টেকসই উন্নয়নের আরেকটি মাইলফলক হিসেবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) অর্থায়নে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএসআরএমের নতুন পরিবেশবান্ধব ইস্পাত কারখানা উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) উদ্বোধন হওয়া এ প্রকল্পটি জাইকার প্রাইভেট সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট ফাইন্যান্স (পিএসআইএফ) স্কিমের আওতায় প্রথম করপোরেট ঋণ এবং বেসরকারি খাতে জাইকার অষ্টম ঋণচুক্তি। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি ঋণচুক্তির মাধ্যমে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন শুরু হয়।
কারখানার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প ও গৃহায়ণ উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত আন্তোনিও আলেসান্দ্রো, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বিএসআরএম লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলী হোসেন আকবর আলী, জাইকা বাংলাদেশ অফিসের চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে প্রমুখ।
বিএসআরএমের নতুন এ কারখানাটি দেশের ইস্পাতশিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। কারখানাটিতে প্রতিবছর ৫ লাখ টন রেবার, ১ লাখ টন রড এবং ২.৫ লাখ টন এক্সপান্ড বিলিট উৎপাদিত হবে। এতে ৫০০-এর বেশি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে, যা স্থানীয় অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে কারখানায় আধুনিক এয়ার পলিউশন কন্ট্রোল (এপিসি) সিস্টেম ও ১০০ শতাংশ পানি পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করতে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট অ্যান্ড রিসাইক্লিং ফ্যাসিলিটি স্থাপন করা হয়েছে।
এ ছাড়া, ছাদে সৌরবিদ্যুৎ প্ল্যান্ট সংযোজন করা হয়েছে, যা জ্বালানি সাশ্রয়ে ভূমিকা রাখবে। জ্বালানি দক্ষ উৎপাদন পদ্ধতির কারণে প্রতিবছর ১০ হাজার টন গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কম হবে। কারখানা থেকে উৎপাদিত স্ল্যাগ (ধাতুমল) পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে সার্কুলার অর্থনীতিকে উৎসাহিত করা হবে।
জাইকার চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে বলেন, ‘শিল্প খাতের উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিএসআরএমের নতুন কারখানাটি শুধু ইস্পাতশিল্প নয়; বরং ভবিষ্যতে বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
জাইকা মনে করে, এই উদ্যোগ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ৭ (পরিচ্ছন্ন জ্বালানি), ৯ (শিল্প ও অবকাঠামো) এবং ১৩ (জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা) পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলাদেশের ইস্পাতশিল্পে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে জাইকা ও বিএসআরএমের যৌথ উদ্যোগ একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। নতুন এ কারখানার মাধ্যমে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পরিবেশ সংরক্ষণের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হবে।
শিপব্রেকিং বা জাহাজ ভাঙা শিল্পে দুই শীর্ষস্থানীয় দেশ বাংলাদেশ ও ভারত। কিন্তু পাকিস্তান ও তুরস্কের মতো দেশগুলোও ছোট পরিসরে এই খাতে কাজ শুরু করে বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে। আর এতে চাপে পড়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। তুরস্ক ও পাকিস্তানের মতো দেশগুলো ক্রমশ পরিত্যক্ত জাহাজগুলোর শেষ গন্তব্য হিসেবে আবির্ভূত...
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম-পানগাঁও নৌপথে কনটেইনার পরিবহন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। এই রুটে জাহাজ চলাচল আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। এতে পানগাঁও বন্দরের ইনল্যান্ড কনটেইনার টার্মিনালে (আইসিটি) কনটেইনার হ্যান্ডলিং কার্যক্রমও মারাত্মকভাবে ভাটা পড়েছে। একসময় যে রুটকে বিকল্প সমাধান হিসেবে দেখা হয়েছিল, এখন
১১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৭৩৪ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। যা ২০২৩ সালের তুলনায় মাত্র ৫ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলার বেশি। প্রবৃদ্ধির হার
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আলোকি কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হলো বাংলাদেশ ফ্যাশন লিগ্যাসি-২০২৫, যেখানে দেশীয় ফ্যাশনের ঐতিহ্য, উদ্ভাবন ও টেকসই উৎপাদনের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। এই জমকালো আয়োজনে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে অংশ নেয়...
১৪ ঘণ্টা আগে