বিজ্ঞপ্তি

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
এর আগেও ঈদ ডাবল খুশি অফার ক্রেতাদের মাঝে বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ২ বছরের ধারাবাহিকতায় অসংখ্য ক্রেতাসাধারণের চাহিদার কথা চিন্তা করে দেশের ১ নম্বর কোয়ালিটি ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড যমুনা এবারও নিয়ে এসেছে ঈদ ডাবল খুশি অফার সিজন-৩।
সম্প্রতি যমুনা ইলেকট্রনিকসের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঈদ ডাবল খুশি অফার কার্যক্রমের শুভ সূচনা করা হয়।
এই অফারের আওতায় সম্মানিত ক্রেতা সারা দেশব্যাপী যমুনা ইলেকট্রনিকসের সব শোরুম, ডিলার শোরুম, অনলাইন থেকে ঈদ ডাবল খুশি অফার-সিজন-৩-এ যমুনা পণ্য কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে জিতে নিতে পারেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ডিসকাউন্ট। এ অফারে যমুনা রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসিসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য ২০,০০০ টাকার বেশি কিনলেই ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে ক্রেতারা পাচ্ছেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত নগদ ডিসকাউন্ট।
এই ঈদ_ডাবল_খুশি_অফার সম্পর্কে বলতে গিয়ে যমুনা ইলেকট্রনিকসের হেড অব বিজনেস মো. সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, যমুনার পণ্য দেশসেরা। সাধারণ মানুষ যাতে এ পণ্য কিনে লাভবান হতে পারেন, সে জন্যই এমন বিশেষ উদ্যোগ। এ উদ্যোগে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্য কিনলেই নিশ্চিত উপহার জিতে নিতে পারবেন ক্রেতাসাধারণ।
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিরেক্টর মার্কেটিং সেলিম উল্ল্যা সেলিম বলেন, ক্রেতারা যমুনা প্লাজা, ডিলার শোরুম, রিটেইলার শপ থেকে যমুনা পণ্য কিনলে এই অফার পাওয়া যাবে।
জীবনের সব প্রয়োজন আয়োজনে পাশে থাকতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করছে; যার মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, গ্যাস স্টোভ, ব্লেন্ডার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, রাইস কুকার, ইন্ডাকশন কুকার, ইনফ্রারেড কুকার, আয়রনসহ আরও অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলস ডক্টর মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন, জিএম অ্যাকাউন্টস সফিক উদ্দিন আহমেদ এফসিএ, ডিরেক্টর এইচসিএম বিজনেস অপারেশনস আফসার উদ্দিন, হেড অব আইটি মো. মেহেদি হাসান, হেড অব সেলস প্লাজা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, হেড অব সেলস মো. আব্দুল আলীম শিমুল, মাকসুদুর রহমান-ডিজিএম সেলস, নাজমুল হক জনি-ডিজিএম, মাহাবুবুর রহমান, এজিএম, ব্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রুহুল কে সাগর (হেড অব মার্কেটিং প্লাজা অ্যান্ড ই-কমার্স), মো. ইব্রাহিম হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার, অপারেশন, সহপ্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও অনলাইনে অর্ডার করতে ভিজিট করুন অনলাইন স্টোরে

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
এর আগেও ঈদ ডাবল খুশি অফার ক্রেতাদের মাঝে বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ২ বছরের ধারাবাহিকতায় অসংখ্য ক্রেতাসাধারণের চাহিদার কথা চিন্তা করে দেশের ১ নম্বর কোয়ালিটি ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড যমুনা এবারও নিয়ে এসেছে ঈদ ডাবল খুশি অফার সিজন-৩।
সম্প্রতি যমুনা ইলেকট্রনিকসের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঈদ ডাবল খুশি অফার কার্যক্রমের শুভ সূচনা করা হয়।
এই অফারের আওতায় সম্মানিত ক্রেতা সারা দেশব্যাপী যমুনা ইলেকট্রনিকসের সব শোরুম, ডিলার শোরুম, অনলাইন থেকে ঈদ ডাবল খুশি অফার-সিজন-৩-এ যমুনা পণ্য কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে জিতে নিতে পারেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ডিসকাউন্ট। এ অফারে যমুনা রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসিসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য ২০,০০০ টাকার বেশি কিনলেই ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে ক্রেতারা পাচ্ছেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত নগদ ডিসকাউন্ট।
এই ঈদ_ডাবল_খুশি_অফার সম্পর্কে বলতে গিয়ে যমুনা ইলেকট্রনিকসের হেড অব বিজনেস মো. সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, যমুনার পণ্য দেশসেরা। সাধারণ মানুষ যাতে এ পণ্য কিনে লাভবান হতে পারেন, সে জন্যই এমন বিশেষ উদ্যোগ। এ উদ্যোগে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্য কিনলেই নিশ্চিত উপহার জিতে নিতে পারবেন ক্রেতাসাধারণ।
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিরেক্টর মার্কেটিং সেলিম উল্ল্যা সেলিম বলেন, ক্রেতারা যমুনা প্লাজা, ডিলার শোরুম, রিটেইলার শপ থেকে যমুনা পণ্য কিনলে এই অফার পাওয়া যাবে।
জীবনের সব প্রয়োজন আয়োজনে পাশে থাকতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করছে; যার মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, গ্যাস স্টোভ, ব্লেন্ডার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, রাইস কুকার, ইন্ডাকশন কুকার, ইনফ্রারেড কুকার, আয়রনসহ আরও অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলস ডক্টর মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন, জিএম অ্যাকাউন্টস সফিক উদ্দিন আহমেদ এফসিএ, ডিরেক্টর এইচসিএম বিজনেস অপারেশনস আফসার উদ্দিন, হেড অব আইটি মো. মেহেদি হাসান, হেড অব সেলস প্লাজা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, হেড অব সেলস মো. আব্দুল আলীম শিমুল, মাকসুদুর রহমান-ডিজিএম সেলস, নাজমুল হক জনি-ডিজিএম, মাহাবুবুর রহমান, এজিএম, ব্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রুহুল কে সাগর (হেড অব মার্কেটিং প্লাজা অ্যান্ড ই-কমার্স), মো. ইব্রাহিম হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার, অপারেশন, সহপ্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও অনলাইনে অর্ডার করতে ভিজিট করুন অনলাইন স্টোরে
বিজ্ঞপ্তি

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
এর আগেও ঈদ ডাবল খুশি অফার ক্রেতাদের মাঝে বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ২ বছরের ধারাবাহিকতায় অসংখ্য ক্রেতাসাধারণের চাহিদার কথা চিন্তা করে দেশের ১ নম্বর কোয়ালিটি ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড যমুনা এবারও নিয়ে এসেছে ঈদ ডাবল খুশি অফার সিজন-৩।
সম্প্রতি যমুনা ইলেকট্রনিকসের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঈদ ডাবল খুশি অফার কার্যক্রমের শুভ সূচনা করা হয়।
এই অফারের আওতায় সম্মানিত ক্রেতা সারা দেশব্যাপী যমুনা ইলেকট্রনিকসের সব শোরুম, ডিলার শোরুম, অনলাইন থেকে ঈদ ডাবল খুশি অফার-সিজন-৩-এ যমুনা পণ্য কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে জিতে নিতে পারেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ডিসকাউন্ট। এ অফারে যমুনা রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসিসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য ২০,০০০ টাকার বেশি কিনলেই ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে ক্রেতারা পাচ্ছেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত নগদ ডিসকাউন্ট।
এই ঈদ_ডাবল_খুশি_অফার সম্পর্কে বলতে গিয়ে যমুনা ইলেকট্রনিকসের হেড অব বিজনেস মো. সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, যমুনার পণ্য দেশসেরা। সাধারণ মানুষ যাতে এ পণ্য কিনে লাভবান হতে পারেন, সে জন্যই এমন বিশেষ উদ্যোগ। এ উদ্যোগে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্য কিনলেই নিশ্চিত উপহার জিতে নিতে পারবেন ক্রেতাসাধারণ।
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিরেক্টর মার্কেটিং সেলিম উল্ল্যা সেলিম বলেন, ক্রেতারা যমুনা প্লাজা, ডিলার শোরুম, রিটেইলার শপ থেকে যমুনা পণ্য কিনলে এই অফার পাওয়া যাবে।
জীবনের সব প্রয়োজন আয়োজনে পাশে থাকতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করছে; যার মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, গ্যাস স্টোভ, ব্লেন্ডার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, রাইস কুকার, ইন্ডাকশন কুকার, ইনফ্রারেড কুকার, আয়রনসহ আরও অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলস ডক্টর মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন, জিএম অ্যাকাউন্টস সফিক উদ্দিন আহমেদ এফসিএ, ডিরেক্টর এইচসিএম বিজনেস অপারেশনস আফসার উদ্দিন, হেড অব আইটি মো. মেহেদি হাসান, হেড অব সেলস প্লাজা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, হেড অব সেলস মো. আব্দুল আলীম শিমুল, মাকসুদুর রহমান-ডিজিএম সেলস, নাজমুল হক জনি-ডিজিএম, মাহাবুবুর রহমান, এজিএম, ব্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রুহুল কে সাগর (হেড অব মার্কেটিং প্লাজা অ্যান্ড ই-কমার্স), মো. ইব্রাহিম হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার, অপারেশন, সহপ্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও অনলাইনে অর্ডার করতে ভিজিট করুন অনলাইন স্টোরে

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
এর আগেও ঈদ ডাবল খুশি অফার ক্রেতাদের মাঝে বিপুল সাড়া ফেলেছিল। ২ বছরের ধারাবাহিকতায় অসংখ্য ক্রেতাসাধারণের চাহিদার কথা চিন্তা করে দেশের ১ নম্বর কোয়ালিটি ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড যমুনা এবারও নিয়ে এসেছে ঈদ ডাবল খুশি অফার সিজন-৩।
সম্প্রতি যমুনা ইলেকট্রনিকসের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঈদ ডাবল খুশি অফার কার্যক্রমের শুভ সূচনা করা হয়।
এই অফারের আওতায় সম্মানিত ক্রেতা সারা দেশব্যাপী যমুনা ইলেকট্রনিকসের সব শোরুম, ডিলার শোরুম, অনলাইন থেকে ঈদ ডাবল খুশি অফার-সিজন-৩-এ যমুনা পণ্য কিনে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে জিতে নিতে পারেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত ডিসকাউন্ট। এ অফারে যমুনা রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসিসহ হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য ২০,০০০ টাকার বেশি কিনলেই ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করে ক্রেতারা পাচ্ছেন নিশ্চিত ঈদ উপহার, বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ এবং সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ পর্যন্ত নিশ্চিত নগদ ডিসকাউন্ট।
এই ঈদ_ডাবল_খুশি_অফার সম্পর্কে বলতে গিয়ে যমুনা ইলেকট্রনিকসের হেড অব বিজনেস মো. সাজ্জাদুল ইসলাম বলেন, যমুনার পণ্য দেশসেরা। সাধারণ মানুষ যাতে এ পণ্য কিনে লাভবান হতে পারেন, সে জন্যই এমন বিশেষ উদ্যোগ। এ উদ্যোগে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্য কিনলেই নিশ্চিত উপহার জিতে নিতে পারবেন ক্রেতাসাধারণ।
যমুনা ইলেকট্রনিকসের ডিরেক্টর মার্কেটিং সেলিম উল্ল্যা সেলিম বলেন, ক্রেতারা যমুনা প্লাজা, ডিলার শোরুম, রিটেইলার শপ থেকে যমুনা পণ্য কিনলে এই অফার পাওয়া যাবে।
জীবনের সব প্রয়োজন আয়োজনে পাশে থাকতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস কোয়ালিটি হোম অ্যাপ্লায়েন্স উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করছে; যার মধ্যে রয়েছে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার, এলইডি টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, গ্যাস স্টোভ, ব্লেন্ডার, গ্রাইন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, রাইস কুকার, ইন্ডাকশন কুকার, ইনফ্রারেড কুকার, আয়রনসহ আরও অন্যান্য স্মল অ্যাপ্লায়েন্স।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলস লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলস ডক্টর মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন, জিএম অ্যাকাউন্টস সফিক উদ্দিন আহমেদ এফসিএ, ডিরেক্টর এইচসিএম বিজনেস অপারেশনস আফসার উদ্দিন, হেড অব আইটি মো. মেহেদি হাসান, হেড অব সেলস প্লাজা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, হেড অব সেলস মো. আব্দুল আলীম শিমুল, মাকসুদুর রহমান-ডিজিএম সেলস, নাজমুল হক জনি-ডিজিএম, মাহাবুবুর রহমান, এজিএম, ব্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, রুহুল কে সাগর (হেড অব মার্কেটিং প্লাজা অ্যান্ড ই-কমার্স), মো. ইব্রাহিম হোসেন, সিনিয়র ম্যানেজার, অপারেশন, সহপ্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও অনলাইনে অর্ডার করতে ভিজিট করুন অনলাইন স্টোরে

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
০৪ মার্চ ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

ঈদ আমাদের জাতীয় জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে খুশি, আর এই ঈদের খুশিকে সর্বজনীন করতে যমুনা ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পণ্যে শুরু হচ্ছে ‘ডাবল খুশি অফার’ সিজন-৩।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে