
কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
কর্মীদের জন্য বিমা সুরক্ষা প্রদান কর্মক্ষেত্রে তাঁদের নিরাপদ এবং মনোযোগী থাকার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিমা সুরক্ষা সংকটময় সময়ে কর্মী ও তাঁদের পরিবারের ওপর আর্থিক চাপ যেমন কমায় তেমনি কর্মীদের কল্যাণের প্রতি প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিকে প্রমাণ করে।
কাস্টমাইজড বিমা সেবা, বিমাদাবির দ্রুত পেমেন্ট ও ঝামেলামুক্ত দাবি নিষ্পত্তির আর্থিক সক্ষমতার কারণে নিজেদের কর্মীদের বিমা সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে মেটলাইফকে নির্বাচন করে প্রাইম ব্যাংক।
সাম্প্রতিক এক অনুষ্ঠানে প্রাইম ব্যাংক ও মেটলাইফ বাংলাদেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হাসান ও. রশীদ এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ।
এ চুক্তি নিয়ে প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হাসান ও. রশীদ বলেন, ‘প্রাইম ব্যাংকে আমরা সব সময়ই আমাদের কর্মীদের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে, মেটলাইফ বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন এই চুক্তি আমাদের কর্মী এবং তাঁদের পরিবার সদস্যদের ব্যাংকের সঙ্গে তাদের যাত্রাকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করে তুলবে।’
মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলা আহমদ বলেন, ‘কর্মীদের সুরক্ষায় প্রাইম ব্যাংকের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। কর্মীদের প্রাধান্য দিলে সেই প্রতিষ্ঠানের সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মী ও তাঁদের পরিবারের জন্য একটি সুরক্ষিত ও শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়তে সহায়তা করার চলমান প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই আমরা বিমা সেবা দিয়ে আসছি।’
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই রিটেইল ও করপোরেট ব্যাংকিংয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রেখেছে প্রাইম ব্যাংক। ১৪৬টি শাখা এবং ১৪০টি জায়গায় ১৫৩টি এটিএম বুথের মাধ্যমে সারা দেশে নিজেদের বিস্তৃত কার্যক্রম পরিচালনা করছে ব্যাংকটি।
বাংলাদেশে ৯০০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান এবং ১০ লাখেরও বেশি গ্রাহকদের বিমা সেবা দিয়েছে মেটলাইফ। গত ছয় বছরে মেটলাইফ বাংলাদেশ ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিমাদাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
কর্মীদের জন্য বিমা সুরক্ষা প্রদান কর্মক্ষেত্রে তাঁদের নিরাপদ এবং মনোযোগী থাকার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিমা সুরক্ষা সংকটময় সময়ে কর্মী ও তাঁদের পরিবারের ওপর আর্থিক চাপ যেমন কমায় তেমনি কর্মীদের কল্যাণের প্রতি প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিকে প্রমাণ করে।
কাস্টমাইজড বিমা সেবা, বিমাদাবির দ্রুত পেমেন্ট ও ঝামেলামুক্ত দাবি নিষ্পত্তির আর্থিক সক্ষমতার কারণে নিজেদের কর্মীদের বিমা সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে মেটলাইফকে নির্বাচন করে প্রাইম ব্যাংক।
সাম্প্রতিক এক অনুষ্ঠানে প্রাইম ব্যাংক ও মেটলাইফ বাংলাদেশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হাসান ও. রশীদ এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ।
এ চুক্তি নিয়ে প্রাইম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হাসান ও. রশীদ বলেন, ‘প্রাইম ব্যাংকে আমরা সব সময়ই আমাদের কর্মীদের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে, মেটলাইফ বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন এই চুক্তি আমাদের কর্মী এবং তাঁদের পরিবার সদস্যদের ব্যাংকের সঙ্গে তাদের যাত্রাকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করে তুলবে।’
মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলা আহমদ বলেন, ‘কর্মীদের সুরক্ষায় প্রাইম ব্যাংকের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। কর্মীদের প্রাধান্য দিলে সেই প্রতিষ্ঠানের সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মী ও তাঁদের পরিবারের জন্য একটি সুরক্ষিত ও শক্তিশালী ভবিষ্যৎ গড়তে সহায়তা করার চলমান প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই আমরা বিমা সেবা দিয়ে আসছি।’
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই রিটেইল ও করপোরেট ব্যাংকিংয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রেখেছে প্রাইম ব্যাংক। ১৪৬টি শাখা এবং ১৪০টি জায়গায় ১৫৩টি এটিএম বুথের মাধ্যমে সারা দেশে নিজেদের বিস্তৃত কার্যক্রম পরিচালনা করছে ব্যাংকটি।
বাংলাদেশে ৯০০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান এবং ১০ লাখেরও বেশি গ্রাহকদের বিমা সেবা দিয়েছে মেটলাইফ। গত ছয় বছরে মেটলাইফ বাংলাদেশ ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিমাদাবি নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি।
২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৩ ঘণ্টা আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) গতকাল শনিবার জানান, প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির জন্য ৫০ আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। আইপির মেয়াদ রাখা হয়েছে ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। একজন আমদানিকারক কেবল একবার আইপি পাবেন।
গত ১ আগস্ট থেকে যাঁরা আইপির জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁরাই এ সুযোগ পেয়েছেন। সংস্থাটির সার্ভারভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় আগে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের মধ্য থেকেই ৫০ জনকে বাছাই করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার ৫০০টি আবেদন জমা পড়েছে বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অন্তত ৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে গেছে বলে খবর বের হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে এসব পেঁয়াজ স্থানীয় বাজারে মাত্র ২ রুপি দরেও বিক্রি করতে হচ্ছে। হাজার কোটি রুপির বেশি ক্ষতির মুখে পড়া ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশের আমদানি বড় স্বস্তি।
স্থলবন্দরে আমদানি শুরু, দাম কমতে শুরু করেছে
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আজ সকাল থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি শুরু হয়েছে বলে হিলি আমদানিকারক–রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মো. সাখাওয়াত হোসেন শিলপি জানান।
হিলি স্থলবন্দর কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী জানান, ১ আগস্ট থেকে যেসব ব্যবসায়ী আবেদন করেছেন, তাঁরাই আমদানির সুযোগ পাচ্ছেন এবং প্রত্যেকেই মাত্র একবার আবেদন করতে পারবেন। তাঁর হিসাবে, আজ ৫০ জন আমদানিকারকের মাধ্যমে প্রায় ৪ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
এদিকে হিলি পাইকারি বাজারে ইতিমধ্যে দাম কমতে শুরু করেছে। ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, ভারত থেকে আমদানির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর কেজিপ্রতি পেঁয়াজ ১২০ টাকা থেকে নেমে ১০০ টাকায় এসেছে। আরেক ব্যবসায়ী অনিল চন্দ্র রায় বলেন, আমদানি অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম দিন মোট ৬০ টন পেঁয়াজ দেশে প্রবেশ করেছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে মেসার্স গৌড় ইন্টারন্যাশনাল ও ওয়েলকাম ট্রেডার্স ৩০ টন করে পেঁয়াজ এনেছে।
বানামা পোর্টের ম্যানেজার মো. মাইনুল ইসলাম জানান, ট্রাকগুলো কোনো জটিলতা ছাড়াই প্রবেশ করেছে এবং দ্রুত খালাস চলছে।
৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে ক্ষতির মুখে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা
গত কয়েক সপ্তাহে ভারতের সীমান্তঘেঁষা অঞ্চলে অন্তত ৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে গেছে। বাংলাদেশের আমদানি বন্ধ থাকায় এসব পেঁয়াজ স্থানীয় বাজারে মাত্র ২ রুপি কেজিতে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।
গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলার মহদীপুর–সোনামসজিদ সীমান্তে এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২ রুপিতে। ৫০ কেজির বস্তা পাওয়া গেছে মাত্র ১০০ রুপিতে। নাসিক ও ইন্দোর থেকে ১৬ রুপি কেজি দরে কেনা পেঁয়াজ পরিবহনসহ খরচ দাঁড়ায় ২২ রুপি। এখন সেই পেঁয়াজই প্রায় বিনা মূল্যে বিক্রি করতে হয় ব্যবসায়ীদের।
মালদার খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম ২০–২২ রুপি হলেও সীমান্ত থেকে ৭ কিলোমিটার দূরেই মহদীপুর সীমান্তে এর দাম ২ রুপি, যা সম্পূর্ণই বাংলাদেশের আমদানি স্থগিতের কারণে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা।
রপ্তানিকারকেরা জানান, বাংলাদেশের কয়েকজন আমদানিকারক তাঁদের মৌখিকভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন যে দ্রুতই আমদানি খুলে দেওয়া হবে। সেই আশা নিয়েই নাসিক–ইন্দোর থেকে ১৪–১৬ চাকার লরিতে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ এনে গুদামজাত করেন তাঁরা। ভারতের ঘোজাডাঙ্গা, পেট্রাপোল, মহদীপুর ও হিলি সীমান্তে ৩০ হাজার টনের বেশি পেঁয়াজ মজুত ছিল।
ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বস্তি
বাংলাদেশের এই সিদ্ধান্ত ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদেরও স্বস্তি দিচ্ছে। কারণ, ভারত এ বছর পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে ১ হাজার ১০০ কোটি রুপির বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বাংলাদেশ আমদানি বন্ধ করার পাশাপাশি সরকারের রপ্তানি শুল্ক ও নিষেধাজ্ঞা এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতিযোগিতাও ভারতের রপ্তানিতে ধস এনেছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে ৪ হাজার ৫০০ কোটি রুপি আয় করলেও ২০২৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় মাত্র ৩ হাজার ১০০ কোটি রুপিতে। এর মধ্যে বাংলাদেশ একাই ১ হাজার ৭০০ কোটি রুপির পেঁয়াজের বাজার, যা গত বছর পুরোপুরি হারায় ভারত।
লাসালগাঁওয়ের কৃষকেরা জানান, বর্তমানে মাঠে পেঁয়াজের দাম কুইন্টালপ্রতি ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ রুপি, যা উৎপাদন খরচের অনেক কম।
পেঁয়াজ রপ্তানিকারক সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট বিকাশ সিং বলেন, ‘বাংলাদেশ নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোয় রপ্তানি কমেছে। গত তিন বছরে আমাদের আন্তর্জাতিক বাজার ১৫ লাখ টন কমেছে।’
বিকাশ সিং আরও বলেন, পাকিস্তান ২০২৫–২৬ মৌসুমে ২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন টন পেঁয়াজ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে, যা ভারতের প্রতিযোগিতাকে আরও কঠিন করবে।

ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) গতকাল শনিবার জানান, প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩০ টন করে পেঁয়াজ আমদানির জন্য ৫০ আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। আইপির মেয়াদ রাখা হয়েছে ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। একজন আমদানিকারক কেবল একবার আইপি পাবেন।
গত ১ আগস্ট থেকে যাঁরা আইপির জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁরাই এ সুযোগ পেয়েছেন। সংস্থাটির সার্ভারভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় আগে যাঁরা আবেদন করেছেন, তাঁদের মধ্য থেকেই ৫০ জনকে বাছাই করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ হাজার ৫০০টি আবেদন জমা পড়েছে বলে জানা গেছে।
সম্প্রতি সীমান্তবর্তী অঞ্চলে অন্তত ৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে গেছে বলে খবর বের হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে এসব পেঁয়াজ স্থানীয় বাজারে মাত্র ২ রুপি দরেও বিক্রি করতে হচ্ছে। হাজার কোটি রুপির বেশি ক্ষতির মুখে পড়া ভারতীয় ব্যবসায়ীদের জন্য বাংলাদেশের আমদানি বড় স্বস্তি।
স্থলবন্দরে আমদানি শুরু, দাম কমতে শুরু করেছে
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আজ সকাল থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি শুরু হয়েছে বলে হিলি আমদানিকারক–রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মো. সাখাওয়াত হোসেন শিলপি জানান।
হিলি স্থলবন্দর কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী জানান, ১ আগস্ট থেকে যেসব ব্যবসায়ী আবেদন করেছেন, তাঁরাই আমদানির সুযোগ পাচ্ছেন এবং প্রত্যেকেই মাত্র একবার আবেদন করতে পারবেন। তাঁর হিসাবে, আজ ৫০ জন আমদানিকারকের মাধ্যমে প্রায় ৪ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।
এদিকে হিলি পাইকারি বাজারে ইতিমধ্যে দাম কমতে শুরু করেছে। ব্যবসায়ী সিরাজুল ইসলাম জানান, ভারত থেকে আমদানির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর কেজিপ্রতি পেঁয়াজ ১২০ টাকা থেকে নেমে ১০০ টাকায় এসেছে। আরেক ব্যবসায়ী অনিল চন্দ্র রায় বলেন, আমদানি অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে প্রথম দিন মোট ৬০ টন পেঁয়াজ দেশে প্রবেশ করেছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে মেসার্স গৌড় ইন্টারন্যাশনাল ও ওয়েলকাম ট্রেডার্স ৩০ টন করে পেঁয়াজ এনেছে।
বানামা পোর্টের ম্যানেজার মো. মাইনুল ইসলাম জানান, ট্রাকগুলো কোনো জটিলতা ছাড়াই প্রবেশ করেছে এবং দ্রুত খালাস চলছে।
৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে ক্ষতির মুখে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা
গত কয়েক সপ্তাহে ভারতের সীমান্তঘেঁষা অঞ্চলে অন্তত ৩০ হাজার টন পেঁয়াজ পচে গেছে। বাংলাদেশের আমদানি বন্ধ থাকায় এসব পেঁয়াজ স্থানীয় বাজারে মাত্র ২ রুপি কেজিতে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।
গত শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলার মহদীপুর–সোনামসজিদ সীমান্তে এক কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২ রুপিতে। ৫০ কেজির বস্তা পাওয়া গেছে মাত্র ১০০ রুপিতে। নাসিক ও ইন্দোর থেকে ১৬ রুপি কেজি দরে কেনা পেঁয়াজ পরিবহনসহ খরচ দাঁড়ায় ২২ রুপি। এখন সেই পেঁয়াজই প্রায় বিনা মূল্যে বিক্রি করতে হয় ব্যবসায়ীদের।
মালদার খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম ২০–২২ রুপি হলেও সীমান্ত থেকে ৭ কিলোমিটার দূরেই মহদীপুর সীমান্তে এর দাম ২ রুপি, যা সম্পূর্ণই বাংলাদেশের আমদানি স্থগিতের কারণে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা।
রপ্তানিকারকেরা জানান, বাংলাদেশের কয়েকজন আমদানিকারক তাঁদের মৌখিকভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন যে দ্রুতই আমদানি খুলে দেওয়া হবে। সেই আশা নিয়েই নাসিক–ইন্দোর থেকে ১৪–১৬ চাকার লরিতে বিপুল পরিমাণ পেঁয়াজ এনে গুদামজাত করেন তাঁরা। ভারতের ঘোজাডাঙ্গা, পেট্রাপোল, মহদীপুর ও হিলি সীমান্তে ৩০ হাজার টনের বেশি পেঁয়াজ মজুত ছিল।
ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের স্বস্তি
বাংলাদেশের এই সিদ্ধান্ত ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদেরও স্বস্তি দিচ্ছে। কারণ, ভারত এ বছর পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে ১ হাজার ১০০ কোটি রুপির বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, বাংলাদেশ আমদানি বন্ধ করার পাশাপাশি সরকারের রপ্তানি শুল্ক ও নিষেধাজ্ঞা এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতিযোগিতাও ভারতের রপ্তানিতে ধস এনেছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে ৪ হাজার ৫০০ কোটি রুপি আয় করলেও ২০২৫ সালে তা কমে দাঁড়ায় মাত্র ৩ হাজার ১০০ কোটি রুপিতে। এর মধ্যে বাংলাদেশ একাই ১ হাজার ৭০০ কোটি রুপির পেঁয়াজের বাজার, যা গত বছর পুরোপুরি হারায় ভারত।
লাসালগাঁওয়ের কৃষকেরা জানান, বর্তমানে মাঠে পেঁয়াজের দাম কুইন্টালপ্রতি ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ রুপি, যা উৎপাদন খরচের অনেক কম।
পেঁয়াজ রপ্তানিকারক সমিতির ভাইস প্রেসিডেন্ট বিকাশ সিং বলেন, ‘বাংলাদেশ নিজস্ব উৎপাদন বাড়ানোয় রপ্তানি কমেছে। গত তিন বছরে আমাদের আন্তর্জাতিক বাজার ১৫ লাখ টন কমেছে।’
বিকাশ সিং আরও বলেন, পাকিস্তান ২০২৫–২৬ মৌসুমে ২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন টন পেঁয়াজ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে, যা ভারতের প্রতিযোগিতাকে আরও কঠিন করবে।

কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
২১ অক্টোবর ২০২৪
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি।
২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৩ ঘণ্টা আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৪৬৪ কোটি টাকা বেশি। গত বছর ডিসেম্বরের ছয় দিনে এসেছিল প্রায় ৫৯ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
গত বছর শুধু রমজানের ঈদকে কেন্দ্র করে এক মাসে ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসে। রেমিট্যান্স বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে প্রেরণে বিভিন্ন প্রণোদনা, বৈধ পথে টাকা পাঠানোর ওপর উৎসাহ বাড়ানো এবং এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর সক্রিয় ভূমিকা উল্লেখ করা হচ্ছে।
এদিকে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ৩৬৭ কোটি ১০ লাখ ডলার এসেছে। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ে ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার বেশি এসেছে। অর্থবছর হিসাবে রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মাসভিত্তিক প্রবাসী আয় ছিল—জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২৪২ কোটি ১৯ লাখ, সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ, অক্টোবরে ২৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ও নভেম্বরে এসেছে ২৮৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০২৪–২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহ সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারে পৌঁছেছিল, যা ছিল ওই অর্থবছরের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পুরো অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়ায় ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার—আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি।
২০২৩–২৪ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ওই অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স ছিল—জুলাইয়ে ১৯১ দশমিক ৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ দশমিক ১৩ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০ দশমিক ৪১ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯ দশমিক ৫০ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ ও জুনে ২৮২ কোটি ডলার।

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ ডলার বা ৪৬৪ কোটি টাকা বেশি। গত বছর ডিসেম্বরের ছয় দিনে এসেছিল প্রায় ৫৯ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
গত বছর শুধু রমজানের ঈদকে কেন্দ্র করে এক মাসে ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসে। রেমিট্যান্স বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে প্রেরণে বিভিন্ন প্রণোদনা, বৈধ পথে টাকা পাঠানোর ওপর উৎসাহ বাড়ানো এবং এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর সক্রিয় ভূমিকা উল্লেখ করা হচ্ছে।
এদিকে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ৩৬৭ কোটি ১০ লাখ ডলার এসেছে। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার। সে হিসাবে গত বছরের একই সময়ে ১৯৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার বেশি এসেছে। অর্থবছর হিসাবে রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মাসভিত্তিক প্রবাসী আয় ছিল—জুলাইয়ে ২৪৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২৪২ কোটি ১৯ লাখ, সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ, অক্টোবরে ২৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ও নভেম্বরে এসেছে ২৮৮ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০২৪–২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহ সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারে পৌঁছেছিল, যা ছিল ওই অর্থবছরের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পুরো অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়ায় ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার—আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি।
২০২৩–২৪ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ওই অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স ছিল—জুলাইয়ে ১৯১ দশমিক ৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ দশমিক ১৩ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০ দশমিক ৪১ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯ দশমিক ৫০ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ ও জুনে ২৮২ কোটি ডলার।

কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
২১ অক্টোবর ২০২৪
ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৩ ঘণ্টা আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
২১ অক্টোবর ২০২৪
ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি।
২ ঘণ্টা আগে
ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

ফরেন ইনভেস্টর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) ২০২৬-২৭ মেয়াদের জন্য সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালী হক চৌধুরী।
এ ছাড়া জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন নেসলে বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীপাল আবেইউক্রেমা এবং সহসভাপতি হয়েছেন লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী।
এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, আজ রোববার হোটেল লো মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত ফিকির ৬২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) আগামী মেয়াদের জন্য ১৫ সদস্যের নতুন পরিচালনা পর্ষদের নাম ঘোষণা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জাভেদ আখতারের স্থলাভিষিক্ত হবেন রুপালী হক চৌধুরী। ১৫ সদস্যের নতুন বোর্ড ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। বর্তমান বোর্ডের কার্যকাল শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।

কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে প্রাইম ব্যাংক। এই চুক্তির মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের ৯ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা খরচ, দুর্ঘটনা, অক্ষমতা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে বিমা কাভারেজ দেবে মেটলাইফ।
২১ অক্টোবর ২০২৪
ভারতের পেঁয়াজচাষি ও ব্যবসায়ীদের জন্য স্বস্তি এনে দিল বাংলাদেশ। আজ রোববার থেকে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে প্রতিদিন ১ হাজার ৫০০ টন পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৫০ টাকা ছাড়ানোর পর সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ধারা বিজয়ের মাসেও অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের ছয় দিনে দেশে এসেছে প্রায় ৬৩ কোটি ২০ লাখ ডলার প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৭ হাজার ৭১০ কোটি টাকার বেশি।
২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
৩ ঘণ্টা আগে