রোকন উদ্দীন, ঢাকা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানিতে পাল্টা শুল্কের নামে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করায় বিপাকে পড়েছিলেন দেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলেছেন, বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো আঘাত হানা এই শুল্কহার কার্যকর হলে বিপুল রপ্তানি পণ্যের দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিত। ট্রাম্প প্রশাসন বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত করায় আপাতত স্বস্তি পাচ্ছেন রপ্তানিকারকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিকারকেরা বলছেন, মার্কিন শুল্ক স্থগিত হওয়ায় প্রথম লাভ হচ্ছে শিপমেন্ট হওয়া এবং এলসি খুলে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা পণ্যের চালানগুলোর অনিশ্চয়তা কেটে গেছে। এটি কার্যকর হলে দেশ থেকে রপ্তানি করা ২২৫ কোটি ডলারের বেশি দামের পণ্য নিয়ে ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তায় থাকতে হতো। এ ছাড়া ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী বিভিন্ন দেশের পণ্য রপ্তানিতে বাড়তি খরচের যে পার্থক্য তৈরি হয়েছিল, তা আর এখন থাকছে না। প্রতিটি দেশের জন্যই ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হয়েছে।
এ ছাড়া চীনের জন্য বাড়তি শুল্ক থাকায় বাংলাদেশের জন্য বাড়তি সুবিধা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা, ভবিষ্যতে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে পারলে বাড়তি ১০ শতাংশ শুল্কও সমন্বয় করা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র নতুন বাড়তি শুল্কহার স্থগিত করায় যে পণ্যগুলো আমরা ইতিমধ্যে জাহাজে তুলে দিয়েছি, তার মূল্য পাওয়া নিয়ে সংশয় কেটেছে। এ ছাড়া শুল্কের তারতম্যের কারণে বিভিন্ন দেশের পণ্যের দামের যে পার্থক্য হয়েছিল, তা এখন নেই। সবার শুল্ক সমহারে বেড়েছে। তৃতীয় যে সুবিধা হয়েছে, তা হলো চীন বাড়তি শুল্কের মুখে পড়ায় তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ও মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলসের (ওটেক্সা) তথ্য অনুসারে বাংলাদেশ থেকে মাসে গড়ে ৭৫ কোটি ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, এলসি খোলা থেকে শুরু করে পণ্য মার্কিন বন্দরে পৌঁছাতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে। সে হিসাবে মার্কিন বন্দরে বা কাছাকাছি যাওয়া পণ্যের পরিমাণ এখন তিন মাসের রপ্তানির সমপরিমাণ অর্থাৎ, ২২৫ কোটি ডলার মূল্যের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন শুল্কহার কার্যকর হলে এই পণ্যগুলোর পেমেন্ট নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হতো। এ ছাড়া তা খালাস করতে বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক হিসেবে ৮৩ কোটি ডলার বেশি খরচ করতে হতো। এই বাড়তি শুল্ক আমদানিকারককেই দিতে হতো। তবে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানিকারকেরা কোনো না কোনোভাবে তা বাংলাদেশের রপ্তানিকারকদের ওপরই চাপিয়ে দিত।
তবে বিজিএমইএর পরিচালনায় গঠিত সহায়ক কমিটির সদস্য শামস মাহমুদ মনে করেন, দীর্ঘ মেয়াদে এই শিল্পের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী ৯০ দিনে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কতটা কার্যকরভাবে দর-কষাকষি করতে পারবে, তার ওপর। তিনি বলেন, ‘আগামী ৯০ দিনের বিরতিতে আমরা স্বস্তি পেলেও উদ্বেগ থেকে গেছে। ট্রাম্প ঘোষিত শুল্ক ৯০ দিন পর আবার কার্যকর হলে বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন ডলারের পোশাকশিল্প সংকটে পড়বে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারকদের ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক গুনতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ঘোষণায় ২০ শতাংশের কম মার্কিন তুলায় তৈরি টি-শার্টে শুল্ক ছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। সর্বশেষ ৩৭ শতাংশ শুল্ক যোগ হওয়ায় তা ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন কয়েকটি শীর্ষ পোশাক কারখানার মালিক। তাঁরা এ প্রসঙ্গে জানান, বাংলাদেশে তৈরি বেশির ভাগ পোশাকে ২০ শতাংশের কম মার্কিন তুলা ব্যবহার করা হয়।
৭ এপ্রিল জারি করা ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশের ওপর নতুন করে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপিত হয়। ওই নির্বাহী আদেশে বলা হয়, এই হার হবে এত দিন চালু থাকা শুল্কের অতিরিক্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা ১০৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক বাজারের ৯ দশমিক ৩ শতাংশ বাংলাদেশের দখলে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৭ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে।
সরকারকে দ্রুত মার্কিন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিবিড় আলোচনা শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন অনন্ত গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহির। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় এক বিদেশি ক্রেতা আগের কার্যাদেশ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছেন।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপে ৯০ দিনের বিরতি চেয়ে গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে চিঠি দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্যদিকে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য আমদানিতে শুল্ক সুবিধা চেয়ে বাণিজ্য প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত জেমিসন গ্রিয়ারকে আলাদা চিঠি দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করে বাংলাদেশি পণ্যের আমদানিতে পাল্টা শুল্কের নামে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করায় বিপাকে পড়েছিলেন দেশের রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা বলেছেন, বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো আঘাত হানা এই শুল্কহার কার্যকর হলে বিপুল রপ্তানি পণ্যের দাম পাওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিত। ট্রাম্প প্রশাসন বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক স্থগিত করায় আপাতত স্বস্তি পাচ্ছেন রপ্তানিকারকেরা।
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিকারকেরা বলছেন, মার্কিন শুল্ক স্থগিত হওয়ায় প্রথম লাভ হচ্ছে শিপমেন্ট হওয়া এবং এলসি খুলে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা পণ্যের চালানগুলোর অনিশ্চয়তা কেটে গেছে। এটি কার্যকর হলে দেশ থেকে রপ্তানি করা ২২৫ কোটি ডলারের বেশি দামের পণ্য নিয়ে ব্যবসায়ীদের দুশ্চিন্তায় থাকতে হতো। এ ছাড়া ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী বিভিন্ন দেশের পণ্য রপ্তানিতে বাড়তি খরচের যে পার্থক্য তৈরি হয়েছিল, তা আর এখন থাকছে না। প্রতিটি দেশের জন্যই ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হয়েছে।
এ ছাড়া চীনের জন্য বাড়তি শুল্ক থাকায় বাংলাদেশের জন্য বাড়তি সুবিধা তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা, ভবিষ্যতে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনতে পারলে বাড়তি ১০ শতাংশ শুল্কও সমন্বয় করা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র নতুন বাড়তি শুল্কহার স্থগিত করায় যে পণ্যগুলো আমরা ইতিমধ্যে জাহাজে তুলে দিয়েছি, তার মূল্য পাওয়া নিয়ে সংশয় কেটেছে। এ ছাড়া শুল্কের তারতম্যের কারণে বিভিন্ন দেশের পণ্যের দামের যে পার্থক্য হয়েছিল, তা এখন নেই। সবার শুল্ক সমহারে বেড়েছে। তৃতীয় যে সুবিধা হয়েছে, তা হলো চীন বাড়তি শুল্কের মুখে পড়ায় তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ও মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলসের (ওটেক্সা) তথ্য অনুসারে বাংলাদেশ থেকে মাসে গড়ে ৭৫ কোটি ডলারের বেশি পণ্য রপ্তানি হয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, এলসি খোলা থেকে শুরু করে পণ্য মার্কিন বন্দরে পৌঁছাতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে। সে হিসাবে মার্কিন বন্দরে বা কাছাকাছি যাওয়া পণ্যের পরিমাণ এখন তিন মাসের রপ্তানির সমপরিমাণ অর্থাৎ, ২২৫ কোটি ডলার মূল্যের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন শুল্কহার কার্যকর হলে এই পণ্যগুলোর পেমেন্ট নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হতো। এ ছাড়া তা খালাস করতে বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক হিসেবে ৮৩ কোটি ডলার বেশি খরচ করতে হতো। এই বাড়তি শুল্ক আমদানিকারককেই দিতে হতো। তবে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানিকারকেরা কোনো না কোনোভাবে তা বাংলাদেশের রপ্তানিকারকদের ওপরই চাপিয়ে দিত।
তবে বিজিএমইএর পরিচালনায় গঠিত সহায়ক কমিটির সদস্য শামস মাহমুদ মনে করেন, দীর্ঘ মেয়াদে এই শিল্পের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আগামী ৯০ দিনে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কতটা কার্যকরভাবে দর-কষাকষি করতে পারবে, তার ওপর। তিনি বলেন, ‘আগামী ৯০ দিনের বিরতিতে আমরা স্বস্তি পেলেও উদ্বেগ থেকে গেছে। ট্রাম্প ঘোষিত শুল্ক ৯০ দিন পর আবার কার্যকর হলে বাংলাদেশের ৪০ বিলিয়ন ডলারের পোশাকশিল্প সংকটে পড়বে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানিকারকদের ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক গুনতে হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ঘোষণায় ২০ শতাংশের কম মার্কিন তুলায় তৈরি টি-শার্টে শুল্ক ছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। সর্বশেষ ৩৭ শতাংশ শুল্ক যোগ হওয়ায় তা ৫৩ দশমিক ৫ শতাংশে পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন কয়েকটি শীর্ষ পোশাক কারখানার মালিক। তাঁরা এ প্রসঙ্গে জানান, বাংলাদেশে তৈরি বেশির ভাগ পোশাকে ২০ শতাংশের কম মার্কিন তুলা ব্যবহার করা হয়।
৭ এপ্রিল জারি করা ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশের ওপর নতুন করে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপিত হয়। ওই নির্বাহী আদেশে বলা হয়, এই হার হবে এত দিন চালু থাকা শুল্কের অতিরিক্ত।
যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি করা ১০৫ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক বাজারের ৯ দশমিক ৩ শতাংশ বাংলাদেশের দখলে। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৭ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে।
সরকারকে দ্রুত মার্কিন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিবিড় আলোচনা শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন অনন্ত গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহির। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি কমে যাওয়ার আশঙ্কায় এক বিদেশি ক্রেতা আগের কার্যাদেশ অর্ধেকে নামিয়ে এনেছেন।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপে ৯০ দিনের বিরতি চেয়ে গত সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে চিঠি দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অন্যদিকে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের ১০০ পণ্য আমদানিতে শুল্ক সুবিধা চেয়ে বাণিজ্য প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত জেমিসন গ্রিয়ারকে আলাদা চিঠি দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
গত ১৫ বছরের ধারাবাহিকতায় কনফারেন্স অ্যান্ড এক্সিবিশন ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসেসের (সেমস-গ্লোবাল ইউএসএ) আয়োজনে আগামী ৮ থেকে ১০ মে পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। প্রতিদিন সকাল ১০টা ৩০ মিনিট থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন...
৭ ঘণ্টা আগেবিআরবি হসপিটালসের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন ও সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর পান্থপথে বিআরবি হসপিটালে বর্ণাঢ্য এবং জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেইস্পাত আমদানিতে সাময়িকভাবে ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সস্তা ইস্পাতের আমদানি রুখতেই এই পদক্ষেপ। বিশেষ করে, চীন এবং অন্যান্য দেশ থেকে আসা ইস্পাত আমদানির বৃদ্ধি ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেশ্রম সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ, সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ, সংগঠনের অধিকার, শ্রম আদালতের সংস্কারসহ ২৫টি মূল খাতে সুপারিশ করেছে। কমিশনের মতে, এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশে শ্রমিক অধিকার ও কল্যাণে এক ঐতিহাসিক অগ্রগতি সাধিত হবে।
১০ ঘণ্টা আগে