বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিমানের এবারের রেকর্ড মুনাফা অর্জনের আগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা হয়েছিল ২০২১-২২ অর্থবছরে, যার পরিমাণ ছিল ৪৪০ কোটি টাকা। ১৯৭২ সালে মাত্র ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা আয় দিয়ে যাত্রা শুরু করা বিমান, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে ধাপে ধাপে আজকের আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক এয়ারলাইনসে পরিণত হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের আয় দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬৩১ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা। এর আগের বছর প্রথমবারের মতো বিমান ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি আয়কারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ট অর্থবছরে বিমান লাভ করেছে।
২০০৭ সালে করপোরেশন থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরের পর গত ১৮ বছরে বিমানের মোট পুঞ্জীভূত মুনাফা হয়েছে ৫৮৯ কোটি টাকা। ফলে এবারের রেকর্ড মুনাফা জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সফলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিমানের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের বহরে ছিল ২১টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ১৯টি নিজস্ব মালিকানাধীন, যার মধ্যে অত্যাধুনিক ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ এবং দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারও রয়েছে। নিজস্ব বহর রক্ষণাবেক্ষণ সক্ষমতা বিমানের অন্যতম বড় শক্তি। লাইন মেইনটেন্যান্স থেকে বড় ধরনের চেক পর্যন্ত—সব কাজ এখন দেশেই সম্পন্ন হয়, যা ব্যয় সাশ্রয়, দ্রুত সেবা প্রদান এবং আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানে যাত্রী পরিবহন হয়েছে ৩৪ লাখের বেশি, কার্গো পরিবহন করেছে ৪৩ হাজার ৯১৮ টন এবং কেবিন ফ্যাক্টর ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে—যা আগের বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি।
এ ছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিমানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টিকিট বিক্রির রেকর্ড তৈরি হয়েছে। দ্রুত লাগেজ সরবরাহ, উন্নত ইন-ফ্লাইট সেবা এবং বিমানবন্দর প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন যাত্রী সন্তুষ্টি বাড়িয়েছে। পাশাপাশি বিমান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান কঠোরভাবে মেনে চলায় ধারাবাহিকভাবে প্রশংসনীয় সেফটি রেকর্ড বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) এ. বি. এম. রওশন কবীর জানান, যাত্রীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিই এই রেকর্ড সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বহর আধুনিকায়ন, লাভজনক আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ এবং উন্নত গ্রাহকসেবা প্রদানের ফলে জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার ভাবমূর্তি বদলে গেছে।
বিমান জানিয়েছে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় জনপ্রিয় নতুন গন্তব্যে রুট সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা ও পরিচালনায় ডিজিটাল রূপান্তর এবং কার্গো সেবা শক্তিশালীকরণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বিমান। লক্ষ্য হলো জাতীয় গৌরবকে ধারণ করে বিশ্বমানের সেবা, নির্ভরযোগ্যতা ও যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ এয়ারলাইনসে পরিণত হওয়া।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিমানের এবারের রেকর্ড মুনাফা অর্জনের আগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা হয়েছিল ২০২১-২২ অর্থবছরে, যার পরিমাণ ছিল ৪৪০ কোটি টাকা। ১৯৭২ সালে মাত্র ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা আয় দিয়ে যাত্রা শুরু করা বিমান, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে ধাপে ধাপে আজকের আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক এয়ারলাইনসে পরিণত হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের আয় দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬৩১ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা। এর আগের বছর প্রথমবারের মতো বিমান ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি আয়কারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ট অর্থবছরে বিমান লাভ করেছে।
২০০৭ সালে করপোরেশন থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরের পর গত ১৮ বছরে বিমানের মোট পুঞ্জীভূত মুনাফা হয়েছে ৫৮৯ কোটি টাকা। ফলে এবারের রেকর্ড মুনাফা জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সফলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিমানের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের বহরে ছিল ২১টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ১৯টি নিজস্ব মালিকানাধীন, যার মধ্যে অত্যাধুনিক ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ এবং দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারও রয়েছে। নিজস্ব বহর রক্ষণাবেক্ষণ সক্ষমতা বিমানের অন্যতম বড় শক্তি। লাইন মেইনটেন্যান্স থেকে বড় ধরনের চেক পর্যন্ত—সব কাজ এখন দেশেই সম্পন্ন হয়, যা ব্যয় সাশ্রয়, দ্রুত সেবা প্রদান এবং আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানে যাত্রী পরিবহন হয়েছে ৩৪ লাখের বেশি, কার্গো পরিবহন করেছে ৪৩ হাজার ৯১৮ টন এবং কেবিন ফ্যাক্টর ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে—যা আগের বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি।
এ ছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিমানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টিকিট বিক্রির রেকর্ড তৈরি হয়েছে। দ্রুত লাগেজ সরবরাহ, উন্নত ইন-ফ্লাইট সেবা এবং বিমানবন্দর প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন যাত্রী সন্তুষ্টি বাড়িয়েছে। পাশাপাশি বিমান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান কঠোরভাবে মেনে চলায় ধারাবাহিকভাবে প্রশংসনীয় সেফটি রেকর্ড বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) এ. বি. এম. রওশন কবীর জানান, যাত্রীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিই এই রেকর্ড সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বহর আধুনিকায়ন, লাভজনক আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ এবং উন্নত গ্রাহকসেবা প্রদানের ফলে জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার ভাবমূর্তি বদলে গেছে।
বিমান জানিয়েছে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় জনপ্রিয় নতুন গন্তব্যে রুট সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা ও পরিচালনায় ডিজিটাল রূপান্তর এবং কার্গো সেবা শক্তিশালীকরণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বিমান। লক্ষ্য হলো জাতীয় গৌরবকে ধারণ করে বিশ্বমানের সেবা, নির্ভরযোগ্যতা ও যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ এয়ারলাইনসে পরিণত হওয়া।
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিমানের এবারের রেকর্ড মুনাফা অর্জনের আগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা হয়েছিল ২০২১-২২ অর্থবছরে, যার পরিমাণ ছিল ৪৪০ কোটি টাকা। ১৯৭২ সালে মাত্র ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা আয় দিয়ে যাত্রা শুরু করা বিমান, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে ধাপে ধাপে আজকের আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক এয়ারলাইনসে পরিণত হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের আয় দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬৩১ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা। এর আগের বছর প্রথমবারের মতো বিমান ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি আয়কারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ট অর্থবছরে বিমান লাভ করেছে।
২০০৭ সালে করপোরেশন থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরের পর গত ১৮ বছরে বিমানের মোট পুঞ্জীভূত মুনাফা হয়েছে ৫৮৯ কোটি টাকা। ফলে এবারের রেকর্ড মুনাফা জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সফলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিমানের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের বহরে ছিল ২১টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ১৯টি নিজস্ব মালিকানাধীন, যার মধ্যে অত্যাধুনিক ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ এবং দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারও রয়েছে। নিজস্ব বহর রক্ষণাবেক্ষণ সক্ষমতা বিমানের অন্যতম বড় শক্তি। লাইন মেইনটেন্যান্স থেকে বড় ধরনের চেক পর্যন্ত—সব কাজ এখন দেশেই সম্পন্ন হয়, যা ব্যয় সাশ্রয়, দ্রুত সেবা প্রদান এবং আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানে যাত্রী পরিবহন হয়েছে ৩৪ লাখের বেশি, কার্গো পরিবহন করেছে ৪৩ হাজার ৯১৮ টন এবং কেবিন ফ্যাক্টর ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে—যা আগের বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি।
এ ছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিমানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টিকিট বিক্রির রেকর্ড তৈরি হয়েছে। দ্রুত লাগেজ সরবরাহ, উন্নত ইন-ফ্লাইট সেবা এবং বিমানবন্দর প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন যাত্রী সন্তুষ্টি বাড়িয়েছে। পাশাপাশি বিমান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান কঠোরভাবে মেনে চলায় ধারাবাহিকভাবে প্রশংসনীয় সেফটি রেকর্ড বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) এ. বি. এম. রওশন কবীর জানান, যাত্রীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিই এই রেকর্ড সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বহর আধুনিকায়ন, লাভজনক আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ এবং উন্নত গ্রাহকসেবা প্রদানের ফলে জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার ভাবমূর্তি বদলে গেছে।
বিমান জানিয়েছে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় জনপ্রিয় নতুন গন্তব্যে রুট সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা ও পরিচালনায় ডিজিটাল রূপান্তর এবং কার্গো সেবা শক্তিশালীকরণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বিমান। লক্ষ্য হলো জাতীয় গৌরবকে ধারণ করে বিশ্বমানের সেবা, নির্ভরযোগ্যতা ও যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ এয়ারলাইনসে পরিণত হওয়া।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বিমানের এবারের রেকর্ড মুনাফা অর্জনের আগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুনাফা হয়েছিল ২০২১-২২ অর্থবছরে, যার পরিমাণ ছিল ৪৪০ কোটি টাকা। ১৯৭২ সালে মাত্র ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা আয় দিয়ে যাত্রা শুরু করা বিমান, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে ধাপে ধাপে আজকের আধুনিক ও প্রতিযোগিতামূলক এয়ারলাইনসে পরিণত হয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের আয় দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৬৩১ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা। এর আগের বছর প্রথমবারের মতো বিমান ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি আয়কারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ২৬ট অর্থবছরে বিমান লাভ করেছে।
২০০৭ সালে করপোরেশন থেকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরের পর গত ১৮ বছরে বিমানের মোট পুঞ্জীভূত মুনাফা হয়েছে ৫৮৯ কোটি টাকা। ফলে এবারের রেকর্ড মুনাফা জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সফলতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বিমানের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানের বহরে ছিল ২১টি উড়োজাহাজ। এর মধ্যে ১৯টি নিজস্ব মালিকানাধীন, যার মধ্যে অত্যাধুনিক ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী চারটি বোয়িং ৭৮৭-৮ এবং দুটি বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনারও রয়েছে। নিজস্ব বহর রক্ষণাবেক্ষণ সক্ষমতা বিমানের অন্যতম বড় শক্তি। লাইন মেইনটেন্যান্স থেকে বড় ধরনের চেক পর্যন্ত—সব কাজ এখন দেশেই সম্পন্ন হয়, যা ব্যয় সাশ্রয়, দ্রুত সেবা প্রদান এবং আন্তর্জাতিক মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমানে যাত্রী পরিবহন হয়েছে ৩৪ লাখের বেশি, কার্গো পরিবহন করেছে ৪৩ হাজার ৯১৮ টন এবং কেবিন ফ্যাক্টর ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে—যা আগের বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি।
এ ছাড়া ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে বিমানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ টিকিট বিক্রির রেকর্ড তৈরি হয়েছে। দ্রুত লাগেজ সরবরাহ, উন্নত ইন-ফ্লাইট সেবা এবং বিমানবন্দর প্রক্রিয়ার আধুনিকায়ন যাত্রী সন্তুষ্টি বাড়িয়েছে। পাশাপাশি বিমান আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মান কঠোরভাবে মেনে চলায় ধারাবাহিকভাবে প্রশংসনীয় সেফটি রেকর্ড বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) এ. বি. এম. রওশন কবীর জানান, যাত্রীদের আস্থা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিই এই রেকর্ড সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বহর আধুনিকায়ন, লাভজনক আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ এবং উন্নত গ্রাহকসেবা প্রদানের ফলে জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থার ভাবমূর্তি বদলে গেছে।
বিমান জানিয়েছে, ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় জনপ্রিয় নতুন গন্তব্যে রুট সম্প্রসারণ, যাত্রীসেবা ও পরিচালনায় ডিজিটাল রূপান্তর এবং কার্গো সেবা শক্তিশালীকরণের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে বিমান। লক্ষ্য হলো জাতীয় গৌরবকে ধারণ করে বিশ্বমানের সেবা, নির্ভরযোগ্যতা ও যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ এয়ারলাইনসে পরিণত হওয়া।

প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৭ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১৩ মিনিট আগে
শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
আজ শনিবার থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে টিসিবি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দৈনিক ৬১টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে বিক্রয় চলবে। এটি চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত (শুক্রবার ব্যতীত)। প্রতিটি ট্রাক থেকে প্রতিদিন ৫০০ জনের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১৫ টাকা, চিনি ৮০ টাকা কেজি এবং ৭০ টাকা কেজি দরে মসুর ডাল কিনতে পারবেন ভোক্তারা।
টিসিবি জানায়, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পাশাপাশি সিলেট মহানগরীতে ৪টি, নারায়ণগঞ্জ মহানগরীতে ৬টি, রংপুর মহানগরীতে ৫টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ৬টি, মৌলভীবাজারে ৪টি, কুষ্টিয়ায় ৫টি, চট্টগ্রামে ১৩টি, জামালপুরে ১২টি, নরসিংদীতে ৩টি এবং ভোলা জেলায় ৩টি করে দৈনিক ৬১টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা হবে।

প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
আজ শনিবার থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে টিসিবি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দৈনিক ৬১টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে বিক্রয় চলবে। এটি চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত (শুক্রবার ব্যতীত)। প্রতিটি ট্রাক থেকে প্রতিদিন ৫০০ জনের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১৫ টাকা, চিনি ৮০ টাকা কেজি এবং ৭০ টাকা কেজি দরে মসুর ডাল কিনতে পারবেন ভোক্তারা।
টিসিবি জানায়, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পাশাপাশি সিলেট মহানগরীতে ৪টি, নারায়ণগঞ্জ মহানগরীতে ৬টি, রংপুর মহানগরীতে ৫টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ৬টি, মৌলভীবাজারে ৪টি, কুষ্টিয়ায় ৫টি, চট্টগ্রামে ১৩টি, জামালপুরে ১২টি, নরসিংদীতে ৩টি এবং ভোলা জেলায় ৩টি করে দৈনিক ৬১টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
১৮ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৭ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১৩ মিনিট আগে
শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত দুটি চিঠি ডিএসইকে পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে পুঁজিবাজারে অনিয়ম, জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ জুন ও ৩ সেপ্টেম্বর পৃথক সিদ্ধান্তে তাঁকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তাই বেক্সিমকো সিকিউরিটিজের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার সনদ নবায়ন করা হয়নি, ফলে শেয়ার লেনদেন বর্তমানে বন্ধ।
আইন অনুসারে, সনদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিন আগে নবায়ন আবেদন করতে হয়। এই সময়ে আবেদন না করলে পরবর্তী প্রতিদিনের জন্য ২ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়। বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ ৯৪ দিন পর আবেদন করায় ১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা জরিমানার মুখে পড়েছে।
বেক্সিমকো সিকিউরিটিজের পরিচালনা পর্ষদে দুটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো হোল্ডিংস ও এসএস এক্সপোর্টস। সালমান এফ রহমান বেক্সিমকো হোল্ডিংসের প্রতিনিধি হিসেবে থাকায় ও কারাগারে থাকার কারণে বোর্ড সভা করতে পারছে না কোম্পানিটি। এই কারণ দেখিয়ে কোম্পানিটি এখনো তাঁকে পরিচালক হিসেবে রেখে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আদালতে বিষয়টি উপস্থাপন করলে সমস্যা আগেই সমাধান হতো।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এক ব্যক্তির কারণে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা ঠিক নয়। প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলে অনেক কর্মীও বিপদে পড়বে। অভিযুক্ত ও অপরাধীদের ব্যবস্থাপনায় না রেখে প্রতিষ্ঠানকে সচল রাখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রভাবে অনিয়ম হচ্ছে কি না, তা কঠোর নজরদারি করতে হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি এ-সংক্রান্ত দুটি চিঠি ডিএসইকে পাঠানো হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে পুঁজিবাজারে অনিয়ম, জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ৩০ জুন ও ৩ সেপ্টেম্বর পৃথক সিদ্ধান্তে তাঁকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তাই বেক্সিমকো সিকিউরিটিজের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার সনদ নবায়ন করা হয়নি, ফলে শেয়ার লেনদেন বর্তমানে বন্ধ।
আইন অনুসারে, সনদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৩০ দিন আগে নবায়ন আবেদন করতে হয়। এই সময়ে আবেদন না করলে পরবর্তী প্রতিদিনের জন্য ২ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হয়। বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ ৯৪ দিন পর আবেদন করায় ১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা জরিমানার মুখে পড়েছে।
বেক্সিমকো সিকিউরিটিজের পরিচালনা পর্ষদে দুটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো হোল্ডিংস ও এসএস এক্সপোর্টস। সালমান এফ রহমান বেক্সিমকো হোল্ডিংসের প্রতিনিধি হিসেবে থাকায় ও কারাগারে থাকার কারণে বোর্ড সভা করতে পারছে না কোম্পানিটি। এই কারণ দেখিয়ে কোম্পানিটি এখনো তাঁকে পরিচালক হিসেবে রেখে দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আদালতে বিষয়টি উপস্থাপন করলে সমস্যা আগেই সমাধান হতো।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এক ব্যক্তির কারণে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা ঠিক নয়। প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলে অনেক কর্মীও বিপদে পড়বে। অভিযুক্ত ও অপরাধীদের ব্যবস্থাপনায় না রেখে প্রতিষ্ঠানকে সচল রাখা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রভাবে অনিয়ম হচ্ছে কি না, তা কঠোর নজরদারি করতে হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
১৮ আগস্ট ২০২৫
প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১৩ মিনিট আগে
শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার টু সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির কার্যক্রম শুরু করেছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে গত ২৫ অক্টোবর প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন ও ৩ নভেম্বর দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গম দেশে এসে পৌঁছেছে। এবারকার চালানটি চুক্তির তৃতীয় এবং এটিতে আমদানি হয়েছে ৬০ হাজার ৮৭৫ টন। এই তিনটি চালানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬৩৬ টন গম দেশে এসেছে।
জাহাজে থাকা গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলের পর দ্রুত খালাস এবং বিতরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে সরকার টু সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানির কার্যক্রম শুরু করেছে। এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার টন গম আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে গত ২৫ অক্টোবর প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৯৫৯ টন ও ৩ নভেম্বর দ্বিতীয় চালানে ৬০ হাজার ৮০২ টন গম দেশে এসে পৌঁছেছে। এবারকার চালানটি চুক্তির তৃতীয় এবং এটিতে আমদানি হয়েছে ৬০ হাজার ৮৭৫ টন। এই তিনটি চালানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ১ লাখ ৭৮ হাজার ৬৩৬ টন গম দেশে এসেছে।
জাহাজে থাকা গমের নমুনা পরীক্ষার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষার ফলাফলের পর দ্রুত খালাস এবং বিতরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
১৮ আগস্ট ২০২৫
প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৭ মিনিট আগে
শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের ছাড়পত্রের তালিকাভুক্ত শতাধিক পণ্যের মধ্যে রয়েছে চা, কফি, কলা, গরুর মাংস, সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক খাদ্যদ্রব্য। গতকাল শুক্রবার এ ঘোষণার পর ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, এই পণ্যগুলো দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদন করা সম্ভব নয়।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের খাদ্যপণ্যের নতুন শুল্ক ছাড় স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) মধ্যরাত থেকে প্রত্যাহারমূলে কার্যকর হবে।
দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্প তাঁর শুল্ক আরোপনীতির পক্ষে সাফাই গাইছিলেন যে, এই শুল্ক আরোপ দেশের অভ্যন্তরে মূল্যবৃদ্ধির কারণ হবে না। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন, মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে শুল্ক আরোপ প্রয়োজন।
ট্রাম্পের দাবি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘প্রতারকদের’ দ্বারা শোষিত হয়েছে এবং বিদেশিদের দ্বারা ‘লুণ্ঠিত’ হয়েছে। উচ্চ শুল্ক আরোপের ফলে মার্কিন নাগরিকেরা দেশীয় পণ্য কেনার দিকে উৎসাহিত হবে।
কিন্তু পরিস্থিতি বলছে উল্টো কথা। যেভাবে পণ্যের দাম বাড়ছে তাতে এখন এটি রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প মাংস-প্যাকিং শিল্পের তদন্তের দাবি জানান। তিনি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘অবৈধ চক্রান্ত, মূল্য স্থিরকরণ, ও মূল্যমান নিয়ন্ত্রণ’ করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেন।
গতকাল শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হয় না এমন পণ্যের জন্য এ সিদ্ধান্ত। তাই দেশীয় শিল্প বা খাদ্যপণ্যের ওপর এর প্রভাব পড়বে না।
ভবিষ্যতে আরও নীতিমালা প্রত্যাহারের প্রয়োজন হবে কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না এটি প্রয়োজন হবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা শুধু কিছু খাদ্যপণ্যের ওপর সামান্য শুল্ক প্রত্যাহার করেছি। যেমন কফি—কফির দাম কিছুটা বেশি ছিল। এখন খুব অল্প সময়ের মধ্যে এগুলো কম দামে পাওয়া যাবে।’
মুদি পণ্যের দামের বিষয়ে ভোক্তাদের উদ্বেগ দূর করার আরেকটি পদক্ষেপে ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, চারটি ল্যাটিন আমেরিকান দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির অংশ হিসেবে কফি ও কলার ওপর আমদানির কর কমানো হবে।
এ সপ্তাহে ট্রাম্প এবং ট্রেজারি সচিব স্কট বেসেন্ট দুজনেই এই বছরের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কফির দাম ২০ শতাংশ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
বাড়তি শুল্কের খরচ আমদানিকারকেরা গ্রাহকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারে এমন সতর্ক বার্তা অর্থনীতিবিদেরা আগেই দিয়েছিলেন। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি অনেক বিশ্লেষকের প্রত্যাশার তুলনায় কম থাকলেও, শ্রম বিভাগের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনে বেশিরভাগ পণ্যের দামের বৃদ্ধি দেখা গেছে, যেখানে মুদি দোকানের পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে।
যেসব পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পণ্যগুলো হলো—কফি; কোকো; ব্ল্যাক টি ও গ্রিন টি; ভ্যানিলা বিন; গরুর মাংস ও এ জাতীয় পণ্য; অ্যাভোকাডো, কলা, নারিকেল, জাম্বুরা, লেবু, কমলা, আম, আনারসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল; মরিচ; টমেটো; এলাচ, দারচিনি, লবঙ্গ, ধনেপাতা, জিরা, কারি, আদা, জায়ফল, ওরিগানো, পাপড়িকা, জাফরান ও হলুদসহ সব ধরনের মসলা; বার্লি, ব্রাজিল বাদাম, ক্যাপারস, কেসু, চেস্টনাট, ম্যাকাডামিয়া বাদাম, মিসো, পাম হার্টস, পাইনের বাদাম, পপি সিড, তাপিওকা, তাড়োসহ বিভিন্ন ধরনের বাদাম, শস্য, মূল ও বীজ।

শতাধিক খাদ্যপণ্য আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক আরোপের সময় এর প্রভাব নাগরিকদের ওপর তেমন একটা পড়বে না বলে দাবি করলেও পরিস্থিতি বলছে ভিন্ন কথা। আর এ কারণে শুল্ক প্রত্যাহারের এক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের ছাড়পত্রের তালিকাভুক্ত শতাধিক পণ্যের মধ্যে রয়েছে চা, কফি, কলা, গরুর মাংস, সবজিসহ নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক খাদ্যদ্রব্য। গতকাল শুক্রবার এ ঘোষণার পর ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, এই পণ্যগুলো দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপাদন করা সম্ভব নয়।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের খাদ্যপণ্যের নতুন শুল্ক ছাড় স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) মধ্যরাত থেকে প্রত্যাহারমূলে কার্যকর হবে।
দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্প তাঁর শুল্ক আরোপনীতির পক্ষে সাফাই গাইছিলেন যে, এই শুল্ক আরোপ দেশের অভ্যন্তরে মূল্যবৃদ্ধির কারণ হবে না। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন, মার্কিন বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে শুল্ক আরোপ প্রয়োজন।
ট্রাম্পের দাবি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘প্রতারকদের’ দ্বারা শোষিত হয়েছে এবং বিদেশিদের দ্বারা ‘লুণ্ঠিত’ হয়েছে। উচ্চ শুল্ক আরোপের ফলে মার্কিন নাগরিকেরা দেশীয় পণ্য কেনার দিকে উৎসাহিত হবে।
কিন্তু পরিস্থিতি বলছে উল্টো কথা। যেভাবে পণ্যের দাম বাড়ছে তাতে এখন এটি রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প মাংস-প্যাকিং শিল্পের তদন্তের দাবি জানান। তিনি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘অবৈধ চক্রান্ত, মূল্য স্থিরকরণ, ও মূল্যমান নিয়ন্ত্রণ’ করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেন।
গতকাল শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত হয় না এমন পণ্যের জন্য এ সিদ্ধান্ত। তাই দেশীয় শিল্প বা খাদ্যপণ্যের ওপর এর প্রভাব পড়বে না।
ভবিষ্যতে আরও নীতিমালা প্রত্যাহারের প্রয়োজন হবে কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না এটি প্রয়োজন হবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা শুধু কিছু খাদ্যপণ্যের ওপর সামান্য শুল্ক প্রত্যাহার করেছি। যেমন কফি—কফির দাম কিছুটা বেশি ছিল। এখন খুব অল্প সময়ের মধ্যে এগুলো কম দামে পাওয়া যাবে।’
মুদি পণ্যের দামের বিষয়ে ভোক্তাদের উদ্বেগ দূর করার আরেকটি পদক্ষেপে ট্রাম্প প্রশাসন জানিয়েছে, চারটি ল্যাটিন আমেরিকান দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির অংশ হিসেবে কফি ও কলার ওপর আমদানির কর কমানো হবে।
এ সপ্তাহে ট্রাম্প এবং ট্রেজারি সচিব স্কট বেসেন্ট দুজনেই এই বছরের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কফির দাম ২০ শতাংশ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
বাড়তি শুল্কের খরচ আমদানিকারকেরা গ্রাহকদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারে এমন সতর্ক বার্তা অর্থনীতিবিদেরা আগেই দিয়েছিলেন। সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি অনেক বিশ্লেষকের প্রত্যাশার তুলনায় কম থাকলেও, শ্রম বিভাগের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনে বেশিরভাগ পণ্যের দামের বৃদ্ধি দেখা গেছে, যেখানে মুদি দোকানের পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে।
যেসব পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে, তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পণ্যগুলো হলো—কফি; কোকো; ব্ল্যাক টি ও গ্রিন টি; ভ্যানিলা বিন; গরুর মাংস ও এ জাতীয় পণ্য; অ্যাভোকাডো, কলা, নারিকেল, জাম্বুরা, লেবু, কমলা, আম, আনারসসহ বিভিন্ন ধরনের ফল; মরিচ; টমেটো; এলাচ, দারচিনি, লবঙ্গ, ধনেপাতা, জিরা, কারি, আদা, জায়ফল, ওরিগানো, পাপড়িকা, জাফরান ও হলুদসহ সব ধরনের মসলা; বার্লি, ব্রাজিল বাদাম, ক্যাপারস, কেসু, চেস্টনাট, ম্যাকাডামিয়া বাদাম, মিসো, পাম হার্টস, পাইনের বাদাম, পপি সিড, তাপিওকা, তাড়োসহ বিভিন্ন ধরনের বাদাম, শস্য, মূল ও বীজ।

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস লিমিটেড মুনাফার ক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিমান ৯৩৭ কোটি টাকা অনিরীক্ষিত মুনাফা অর্জন করেছে, যা ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
১৮ আগস্ট ২০২৫
প্রায় দুই মাসের বিরতির পর ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এবার ঢাকা মহানগরীতে কোনো ট্রাক থাকছে না, তবে দেশের বিভিন্ন জেলায় ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল বিক্রি করবে সংস্থাটি।
৪ মিনিট আগে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত বেক্সিমকো সিকিউরিটিজ লিমিটেডের স্টক-ডিলার ও ব্রোকার নিবন্ধনের মেয়াদ চলতি বছরের ৮ জুন শেষ হলেও সনদ নবায়ন হয়নি। কারণ, পরিচালনা পর্ষদে থাকা সালমান এফ রহমানকে পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
৭ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৬০ হাজার ৮৭৫ টন গম আমদানি করেছে সরকার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুযায়ী নগদ ক্রয় চুক্তির অংশ। আজ শনিবার এমভি ওয়েকো টাটি নামের জাহাজটি মোংলা বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় খাদ্য মন্ত্রণালয়।
১৩ মিনিট আগে