ফারুক মেহেদী, ঢাকা

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খাত চিহ্নিত করে এনবিআর একটি পর্যালোচনা প্রতিবেদন তৈরি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, এসব খাতে বছরে অন্তত ১ লাখ ২৫ হাজার ৮১৩ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়।
এর বাইরেও আর কোন কোন খাতে কীভাবে ছাড় তুলে দেওয়া হবে, সেটি নিয়ে এখন কাজ করছে সংস্থাটি। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, করছাড়ের কারণে চলতি অর্থবছরেও অন্তত ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতি হতে পারে বলে এনবিআরের ধারণা। আসছে বাজেটে রেমিট্যান্স ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ভাতায় কর বসানো এবং ব্যক্তির বিভিন্ন কর রেয়াত বাতিল করতে আইএমএফ বেশি চাপ দিচ্ছে।
জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রাজস্ব বাজেট তৈরির কাজ গুছিয়ে আনছে এনবিআর। গত কয়েক মাসে ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দফায় দফায় প্রাক্-বাজেট আলোচনা শেষ করেছে। বেশির ভাগ বৈঠকেই প্রতিনিধিরা নিজ নিজ খাতের পক্ষে আরও করছাড় চেয়েছেন। তবে মূলত আইএমএফের শর্তের কারণেই করছাড় তোলার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা।
আইএমএফ চায়, সামনের অর্থবছরেই ব্যক্তি করদাতা, করপোরেট করদাতাসহ যেসব খাতে বছরের পর বছর ধরে বিপুল অঙ্কের করছাড় দেওয়া হচ্ছে, সেসব তুলে দেওয়া হোক। এনবিআরও তাই হিসাব করে দেখছে, ছাড়ের ফলে কত রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে। এনবিআর এরই মধ্যে জানতে পেরেছে, বিভিন্ন কর রেয়াতের ফলে ব্যক্তিগত করদাতা পর্যায়েই বছরে অন্তত ৪০ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়। আর করপোরেট আয়কর খাতে রাজস্ব ক্ষতি হয় ৮৫ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা। ব্যক্তি করদাতা ও করপোরেট আয়করের উল্লেখযোগ্য রাজস্ব ক্ষতির মধ্যে রেমিট্যান্সেই করছাড় ১১ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা। ক্ষুদ্রঋণে ছাড় ১৫ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা। বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ-জ্বালানি প্রতিষ্ঠানকে করছাড় দেওয়া হয় ৮ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র খাতে করছাড় ৩ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা।
কর বিভাগের হিসাবমতে, ছাড়ের কারণে চলতি অর্থবছরে রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকায়।
জানা যায়, এনবিআরের সদস্য ইকবাল হোসেনের তত্ত্বাবধানে আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা করছাড়ের ফলে সৃষ্ট রাজস্ব ক্ষতির হিসাব খতিয়ে দেখছেন। তাঁরা এনবিআরকে একটি প্রতিবেদনও দিয়েছেন। এ নিয়ে আরও কাজ হচ্ছে।
কর অব্যাহতি বিভাগের সদস্য ইকবাল হোসেন অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করছাড় কোন খাতে কতটুকু তুলে দেওয়া হবে, কারা ছাড় পাবে আর কারা পাবে না–এসব ঠিক করা এ বিভাগের কাজ নয়। আইএমএফের চাওয়ার বিষয়ে কী পলিসি নেওয়া হচ্ছে, এটাও আমার এখতিয়ার নয়। এটা দেখে আয়কর নীতি শাখা। করছাড় কী হবে না হবে, এটা ঠিক করবে নীতি শাখা।’ তিনি বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট বছরে কত ছাড় হয়েছে, তাকে বেঞ্চমার্ক ধরে হিসাব করছি। তবে আমি মনে করি, যেখানে করছাড় দরকার, সেখানে দিতে হবে। আর যেখানে দরকার নেই, সেখানে দেওয়া হবে না। আমরা স্টাডি করে দিচ্ছি। পুরো স্টাডি এখনো শেষ হয়নি।’
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, আমদানি কড়াকড়ির কারণে এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্য উদারীকরণ নীতির ফলে সরকার চাইলেই শুল্ক থেকে বেশি রাজস্ব আয় করতে পারবে না। তাই সামনে নজর দেওয়া হবে আয়কর খাতে। এ জন্য আইএমএফের পরামর্শে এনবিআর খতিয়ে দেখতে চাইছে, কোন খাতে কত রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে আর এসব ক্ষতি কমিয়ে আনতে কোন খাতে কেমন করছাড় দিতে হবে।
সূত্রমতে, শিল্প খাতকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর অব্যাহতি বা প্রণোদনা দেওয়া হবে না। সেটির সময়সীমা হতে পারে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজের আয়ের ওপরও কর বসানো হতে পারে।
একাধিক কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ চাইলেও কিছু স্পর্শকাতর খাতে করছাড় রাতারাতি তুলে দেওয়া সম্ভব নয়। এর মধ্যে আছে রেমিট্যান্স, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত, রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্প, আইসিটি ইত্যাদি। তবে আসছে বাজেটে ব্যক্তি করদাতার বিভিন্ন কর রেয়াত কমানো হতে পারে। সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-বোনাসের বাইরেও বিভিন্ন ভাতার ওপর কর আরোপ করা হতে পারে। এ ছাড়া ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক করদাতারা বিভিন্ন খাতে দানের পরিপ্রেক্ষিতে যে পরিমাণ করছাড় পেয়ে থাকেন, সেগুলোও পুনর্বিন্যাস করার উদ্যোগ থাকছে।
আয়কর বিশেষজ্ঞ ও এনবিআরের সাবেক আয়কর নীতির সদস্য ড. সৈয়দ আমিনুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেমিট্যান্সের ওপর কর রেয়াত তুলে দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। এটা হলে আত্মঘাতী হবে। এমনিতেই হুন্ডিতে টাকা পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এর মধ্যে যদি কর বসানো হয়, তাহলে এটা কোনোভাবেই ভালো হবে না। তবে পোশাকশিল্পসহ অন্য কিছু খাত রয়েছে, যেগুলোর ওপর অল্প অল্প করে অভ্যস্ত হওয়ার জন্য কর বসানো যেতে পারে।’

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খাত চিহ্নিত করে এনবিআর একটি পর্যালোচনা প্রতিবেদন তৈরি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, এসব খাতে বছরে অন্তত ১ লাখ ২৫ হাজার ৮১৩ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়।
এর বাইরেও আর কোন কোন খাতে কীভাবে ছাড় তুলে দেওয়া হবে, সেটি নিয়ে এখন কাজ করছে সংস্থাটি। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, করছাড়ের কারণে চলতি অর্থবছরেও অন্তত ১ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব ক্ষতি হতে পারে বলে এনবিআরের ধারণা। আসছে বাজেটে রেমিট্যান্স ও সরকারি কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ভাতায় কর বসানো এবং ব্যক্তির বিভিন্ন কর রেয়াত বাতিল করতে আইএমএফ বেশি চাপ দিচ্ছে।
জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের রাজস্ব বাজেট তৈরির কাজ গুছিয়ে আনছে এনবিআর। গত কয়েক মাসে ব্যবসায়ী ও পেশাজীবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দফায় দফায় প্রাক্-বাজেট আলোচনা শেষ করেছে। বেশির ভাগ বৈঠকেই প্রতিনিধিরা নিজ নিজ খাতের পক্ষে আরও করছাড় চেয়েছেন। তবে মূলত আইএমএফের শর্তের কারণেই করছাড় তোলার বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছেন এনবিআরের কর্মকর্তারা।
আইএমএফ চায়, সামনের অর্থবছরেই ব্যক্তি করদাতা, করপোরেট করদাতাসহ যেসব খাতে বছরের পর বছর ধরে বিপুল অঙ্কের করছাড় দেওয়া হচ্ছে, সেসব তুলে দেওয়া হোক। এনবিআরও তাই হিসাব করে দেখছে, ছাড়ের ফলে কত রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে। এনবিআর এরই মধ্যে জানতে পেরেছে, বিভিন্ন কর রেয়াতের ফলে ব্যক্তিগত করদাতা পর্যায়েই বছরে অন্তত ৪০ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়। আর করপোরেট আয়কর খাতে রাজস্ব ক্ষতি হয় ৮৫ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা। ব্যক্তি করদাতা ও করপোরেট আয়করের উল্লেখযোগ্য রাজস্ব ক্ষতির মধ্যে রেমিট্যান্সেই করছাড় ১১ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা। ক্ষুদ্রঋণে ছাড় ১৫ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা। বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ-জ্বালানি প্রতিষ্ঠানকে করছাড় দেওয়া হয় ৮ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। রপ্তানিমুখী পোশাক ও বস্ত্র খাতে করছাড় ৩ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা।
কর বিভাগের হিসাবমতে, ছাড়ের কারণে চলতি অর্থবছরে রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৪১ কোটি টাকায়।
জানা যায়, এনবিআরের সদস্য ইকবাল হোসেনের তত্ত্বাবধানে আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা করছাড়ের ফলে সৃষ্ট রাজস্ব ক্ষতির হিসাব খতিয়ে দেখছেন। তাঁরা এনবিআরকে একটি প্রতিবেদনও দিয়েছেন। এ নিয়ে আরও কাজ হচ্ছে।
কর অব্যাহতি বিভাগের সদস্য ইকবাল হোসেন অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করছাড় কোন খাতে কতটুকু তুলে দেওয়া হবে, কারা ছাড় পাবে আর কারা পাবে না–এসব ঠিক করা এ বিভাগের কাজ নয়। আইএমএফের চাওয়ার বিষয়ে কী পলিসি নেওয়া হচ্ছে, এটাও আমার এখতিয়ার নয়। এটা দেখে আয়কর নীতি শাখা। করছাড় কী হবে না হবে, এটা ঠিক করবে নীতি শাখা।’ তিনি বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট বছরে কত ছাড় হয়েছে, তাকে বেঞ্চমার্ক ধরে হিসাব করছি। তবে আমি মনে করি, যেখানে করছাড় দরকার, সেখানে দিতে হবে। আর যেখানে দরকার নেই, সেখানে দেওয়া হবে না। আমরা স্টাডি করে দিচ্ছি। পুরো স্টাডি এখনো শেষ হয়নি।’
এনবিআর সূত্রে জানা যায়, আমদানি কড়াকড়ির কারণে এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্য উদারীকরণ নীতির ফলে সরকার চাইলেই শুল্ক থেকে বেশি রাজস্ব আয় করতে পারবে না। তাই সামনে নজর দেওয়া হবে আয়কর খাতে। এ জন্য আইএমএফের পরামর্শে এনবিআর খতিয়ে দেখতে চাইছে, কোন খাতে কত রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে আর এসব ক্ষতি কমিয়ে আনতে কোন খাতে কেমন করছাড় দিতে হবে।
সূত্রমতে, শিল্প খাতকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর অব্যাহতি বা প্রণোদনা দেওয়া হবে না। সেটির সময়সীমা হতে পারে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর। এর বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজের আয়ের ওপরও কর বসানো হতে পারে।
একাধিক কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ চাইলেও কিছু স্পর্শকাতর খাতে করছাড় রাতারাতি তুলে দেওয়া সম্ভব নয়। এর মধ্যে আছে রেমিট্যান্স, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত, রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্প, আইসিটি ইত্যাদি। তবে আসছে বাজেটে ব্যক্তি করদাতার বিভিন্ন কর রেয়াত কমানো হতে পারে। সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-বোনাসের বাইরেও বিভিন্ন ভাতার ওপর কর আরোপ করা হতে পারে। এ ছাড়া ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক করদাতারা বিভিন্ন খাতে দানের পরিপ্রেক্ষিতে যে পরিমাণ করছাড় পেয়ে থাকেন, সেগুলোও পুনর্বিন্যাস করার উদ্যোগ থাকছে।
আয়কর বিশেষজ্ঞ ও এনবিআরের সাবেক আয়কর নীতির সদস্য ড. সৈয়দ আমিনুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রেমিট্যান্সের ওপর কর রেয়াত তুলে দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। এটা হলে আত্মঘাতী হবে। এমনিতেই হুন্ডিতে টাকা পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। এর মধ্যে যদি কর বসানো হয়, তাহলে এটা কোনোভাবেই ভালো হবে না। তবে পোশাকশিল্পসহ অন্য কিছু খাত রয়েছে, যেগুলোর ওপর অল্প অল্প করে অভ্যস্ত হওয়ার জন্য কর বসানো যেতে পারে।’

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআইএমইডির নভেম্বর মাসের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খা
২৭ মার্চ ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খা
২৭ মার্চ ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খা
২৭ মার্চ ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

এবারও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে পড়ছে রাজস্ব বাজেট। আইএমএফের চাপেই রাজস্ব ক্ষতি কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আসছে বাজেটে ব্যাপক করছাড় তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত কর, ক্ষুদ্রঋণ, রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়), জ্বালানি, অর্থনৈতিক অঞ্চল, আইসিটি, পোশাক খাতসহ বেশ কিছু খা
২৭ মার্চ ২০২৪
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৭ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে