নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে মানুষের অংশগ্রহণ বাড়াতে ব্যাপক প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সব শ্রেণির মানুষকে এই স্কিমে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করতে ৮ বিভাগে ও ৬৪ জেলায় মেলার আয়োজন করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রথম মেলাটি ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে রাজশাহী বিভাগে। প্রথমবারের মতো এ মেলার আয়োজন করছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেলায় ৭০টির মতো স্টল থাকবে। স্টলগুলোতে সর্বসাধারণের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে সরাসরি রেজিস্ট্রেশন ও সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অর্থ জমাদানের সুযোগ থাকবে। আর্থিক লেনদেনের জন্য সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী, সিটি ও ব্র্যাক ব্যাংকের বুথ থাকবে।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হলেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি। সরকারির বাইরে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণও কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হয়নি। তাই সরকারের পক্ষ থেকে নানা চেষ্টা চলছে। এরই অংশ হিসেবে মেলার মতো আয়োজন। এভাবে আরও নানাভাবে প্রচার চালানোর চিন্তাও করছে মন্ত্রণালয়।
এর আগে দেশের সব বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও এর আওতায় আসতে পারে বলে জানা যায়।
আইন অনুযায়ী, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির আওতায় চারটি স্কিম রয়েছে। প্রথম হচ্ছে প্রবাসী স্কিম, প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। দ্বিতীয় হচ্ছে প্রগতি স্কিম, এটি বেসরকারি চাকরিজীবী ও প্রতিষ্ঠানের জন্য। তৃতীয় হচ্ছে সুরক্ষা স্কিম, এটি স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য। চতুর্থ হচ্ছে সমতা স্কিম, এটি স্বল্প আয়ের নাগরিকদের জন্য।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে মানুষের অংশগ্রহণ বাড়াতে ব্যাপক প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সব শ্রেণির মানুষকে এই স্কিমে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করতে ৮ বিভাগে ও ৬৪ জেলায় মেলার আয়োজন করা হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রথম মেলাটি ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে রাজশাহী বিভাগে। প্রথমবারের মতো এ মেলার আয়োজন করছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মেলায় ৭০টির মতো স্টল থাকবে। স্টলগুলোতে সর্বসাধারণের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে সরাসরি রেজিস্ট্রেশন ও সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অর্থ জমাদানের সুযোগ থাকবে। আর্থিক লেনদেনের জন্য সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী, সিটি ও ব্র্যাক ব্যাংকের বুথ থাকবে।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হলেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি। সরকারির বাইরে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণও কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হয়নি। তাই সরকারের পক্ষ থেকে নানা চেষ্টা চলছে। এরই অংশ হিসেবে মেলার মতো আয়োজন। এভাবে আরও নানাভাবে প্রচার চালানোর চিন্তাও করছে মন্ত্রণালয়।
এর আগে দেশের সব বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও এর আওতায় আসতে পারে বলে জানা যায়।
আইন অনুযায়ী, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির আওতায় চারটি স্কিম রয়েছে। প্রথম হচ্ছে প্রবাসী স্কিম, প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য। দ্বিতীয় হচ্ছে প্রগতি স্কিম, এটি বেসরকারি চাকরিজীবী ও প্রতিষ্ঠানের জন্য। তৃতীয় হচ্ছে সুরক্ষা স্কিম, এটি স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য। চতুর্থ হচ্ছে সমতা স্কিম, এটি স্বল্প আয়ের নাগরিকদের জন্য।
কারখানাটি চালু হলে প্রতি বছর ২ কোটি ৮০ লাখ ইউনিট ব্যাগ, বেল্ট, ক্যাপ, টুপি, স্কার্ফ, মাফলার, চশমা ও চশমার ফ্রেম উৎপাদনের পরিকল্পনা রয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২ হাজার ৮৩০ জন বাংলাদেশির কর্মসংস্থান করা যাবে।
৪০ মিনিট আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে ট্রাম্পের শুল্ক নীতি বিশ্ব বাণিজ্যে বড় ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে। এশিয়া ও আফ্রিকার দেশগুলোর বিভিন্ন হারে অতিরিক্ত আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এর প্রভাবে অনেক বিশ্লেষক আরেকটি মহামন্দার আশঙ্কা দেখছেন।
২ ঘণ্টা আগেইসলামি শরিয়াহ্ ভিত্তিতে পরিচালিত ইউনিয়ন ব্যাংক ভয়াবহ খেলাপি সংকটে পড়েছে। ব্যাংকটির মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৮ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৫ হাজার ৩০২ কোটি টাকাই খেলাপি, যা মোট ঋণের ৮৯ দশমিক ৮১ শতাংশ। এর মধ্যে ৬ হাজার ২৯৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা ইচ্ছাকৃতভাবে পরিশোধ করছেন না...
১০ ঘণ্টা আগেআড়াই বছরের একটি সরকারি প্রকল্প দীর্ঘসূত্রের কারণে গড়িয়েছে ১১ বছরে। তিন দফা মেয়াদ ও বাজেট বাড়িয়েও কাজ এখনো শেষ হয়নি। আর এ সময়ে প্রকল্পে ব্যয় বেড়েছে আরও ৫১ কোটি টাকা, যা মূল বরাদ্দের তুলনায় ৫৭ শতাংশ বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে