নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে প্রাক্-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সিপিডি এই প্রস্তাব দিয়েছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে অনুষ্ঠিত আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নিয়ে বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বা এসএমই ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, পিডব্লিউসি, এসএমএসি অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেস লিমিটেড এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্স।
সিপিডির রিসার্চ ফেলো মুনতাসির কামাল বলেন, ‘সাড়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত আয় করমুক্ত আছে। করমুক্ত সীমার ওপর প্রতি ১ লাখ টাকায় ৫ শতাংশ কর ধার্য করা হয়। এটার সীমা বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করার প্রস্তাব জানাচ্ছি। কারণ, যারা সীমিত আয়ের মানুষ, তাদের করের বোঝা কিছুটা কমে আসবে।’
মুনতাসির কামাল আরও বলেন, ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত করহার ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা রয়েছে, সেটি ২ লাখে নিয়ে আসা হোক। আর ধনীদের ওপর ৫ শতাংশ বাড়িয়ে করহার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ করা হোক।
এ ছাড়া ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ওপর বিদ্যমান ৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার, পলিথিন, সিগারেট, কার্বোনেটেড পানীয়ে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি।
এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সালাহউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘ব্যক্তিপর্যায়ের পুরুষ এসএমইদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৪ লাখ টাকা এবং মহিলা এসএমইদের জন্য ৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করছি। আর ব্যক্তিপর্যায়ে এসএমইদের কর রেয়াত ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হোক।’
এ ছাড়া সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের সীমা ৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা এবং রপ্তানির বিপরীতে প্রাপ্ত নগদ প্রণোদনার ওপর উৎসে কর কর্তনের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেন তিনি।
প্রস্তাব শুনে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসএমইকে ওঠাতে পারছি না। আমি নিজে দেখছি এসএমইর ভবিষ্যৎ খুবই অন্ধকার। এসএমইর জায়গাটা বিগ প্লেয়াররা নিয়ে ফেলেছে। কীভাবে এটাকে ঠিক করা যায়? কোন দিক আমি সামাল দেব?’
নীতি সহায়তা পেয়েও এসএমইর অসফলতার কারণ খোঁজার তাগিদ দিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘এটা নিয়ে ভালো করে কাজ করা দরকার। সমস্যাটা কোথায়? কোথায় কাজ করতে হবে, এটা নিয়ে আরও গভীরে দেখা দরকার। কেন এসএমই ফ্লারিশ করছে না। এনবিআরের তরফ থেকে নানা কিছু করে দিলাম, তারপরেও কেন ভালো করছে না, সেটা দেখা দরকার।’
এদিকে রাজস্ব আয়ের ২৭টি উৎসের কথা জানায় বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, ‘চলমান অর্থনৈতিক সংকট থেকে অর্থনীতি পুনরুজ্জীবনে সরকারের নতুন নতুন আয়ের উৎস খুঁজে বের করা দরকার। এ অনুসন্ধানে আমরা বাজেটে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোট ২৭টি নতুন উৎস নির্দিষ্ট করেছি, যা অতীতে ছিল না।’
এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি পরামর্শক ফি, বিউটি পারলার, বিদেশি নাগরিকদের ওপর কর রাজস্ব আয়। এ ছাড়া সংস্থাটি কালো টাকা ও পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে এনবিআরকে জোর দেওয়ার আহ্বান জানায়।

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে প্রাক্-বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে সিপিডি এই প্রস্তাব দিয়েছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে অনুষ্ঠিত আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
এ ছাড়া আলোচনায় অংশ নিয়ে বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বা এসএমই ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি, পিডব্লিউসি, এসএমএসি অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেস লিমিটেড এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্স।
সিপিডির রিসার্চ ফেলো মুনতাসির কামাল বলেন, ‘সাড়ে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত আয় করমুক্ত আছে। করমুক্ত সীমার ওপর প্রতি ১ লাখ টাকায় ৫ শতাংশ কর ধার্য করা হয়। এটার সীমা বাড়িয়ে ২ লাখ টাকা করার প্রস্তাব জানাচ্ছি। কারণ, যারা সীমিত আয়ের মানুষ, তাদের করের বোঝা কিছুটা কমে আসবে।’
মুনতাসির কামাল আরও বলেন, ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত করহার ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা রয়েছে, সেটি ২ লাখে নিয়ে আসা হোক। আর ধনীদের ওপর ৫ শতাংশ বাড়িয়ে করহার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ করা হোক।
এ ছাড়া ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ওপর বিদ্যমান ৫ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার, পলিথিন, সিগারেট, কার্বোনেটেড পানীয়ে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে সিপিডি।
এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সালাহউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘ব্যক্তিপর্যায়ের পুরুষ এসএমইদের জন্য করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৪ লাখ টাকা এবং মহিলা এসএমইদের জন্য ৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করার প্রস্তাব করছি। আর ব্যক্তিপর্যায়ে এসএমইদের কর রেয়াত ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হোক।’
এ ছাড়া সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের সীমা ৫ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা এবং রপ্তানির বিপরীতে প্রাপ্ত নগদ প্রণোদনার ওপর উৎসে কর কর্তনের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেন তিনি।
প্রস্তাব শুনে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘এসএমইকে ওঠাতে পারছি না। আমি নিজে দেখছি এসএমইর ভবিষ্যৎ খুবই অন্ধকার। এসএমইর জায়গাটা বিগ প্লেয়াররা নিয়ে ফেলেছে। কীভাবে এটাকে ঠিক করা যায়? কোন দিক আমি সামাল দেব?’
নীতি সহায়তা পেয়েও এসএমইর অসফলতার কারণ খোঁজার তাগিদ দিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘এটা নিয়ে ভালো করে কাজ করা দরকার। সমস্যাটা কোথায়? কোথায় কাজ করতে হবে, এটা নিয়ে আরও গভীরে দেখা দরকার। কেন এসএমই ফ্লারিশ করছে না। এনবিআরের তরফ থেকে নানা কিছু করে দিলাম, তারপরেও কেন ভালো করছে না, সেটা দেখা দরকার।’
এদিকে রাজস্ব আয়ের ২৭টি উৎসের কথা জানায় বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি। সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, ‘চলমান অর্থনৈতিক সংকট থেকে অর্থনীতি পুনরুজ্জীবনে সরকারের নতুন নতুন আয়ের উৎস খুঁজে বের করা দরকার। এ অনুসন্ধানে আমরা বাজেটে রাজস্ব আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোট ২৭টি নতুন উৎস নির্দিষ্ট করেছি, যা অতীতে ছিল না।’
এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি পরামর্শক ফি, বিউটি পারলার, বিদেশি নাগরিকদের ওপর কর রাজস্ব আয়। এ ছাড়া সংস্থাটি কালো টাকা ও পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে এনবিআরকে জোর দেওয়ার আহ্বান জানায়।

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৬ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
এক বিজ্ঞপ্তিতে নগদ জানিয়েছে, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) ওয়েবসাইটে থাকা লিংকে গিয়ে কার্ড রিচার্জ করা যাবে। মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস দুই ধরনের কার্ডেই করা যাবে রিচার্জ। নগদের মাধ্যমে যাত্রীরা এই দুই ধরনের কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন।
মেট্রোরেলে কার্ড রিচার্জ করতে যাত্রীদের প্রথমে র্যাপিড পাস-এর ওয়েবসাইট (www.rapidpass.com.bd) বা অ্যাপে যেতে হবে। র্যাপিড পাস ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করা না থাকলে কার্ড রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে। এরপর গ্রাহকের কার্ডটির তথ্য দিয়ে কার্ডটি নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
নিবন্ধনের পর সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন সম্পন্ন হলে যাত্রীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় কার্ড নির্বাচন করে রিচার্জের অঙ্ক নির্বাচন করবেন। এরপর মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে ক্লিক করে নগদ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে আবারও রিচার্জের জন্য নগদ গ্রাহকেরা নগদ ওয়ালেট নম্বরটি সেভ করে রাখতে পারবেন। ফলে বারবার আর নম্বর দিতে হবে না। অপশন নির্বাচনের পর নগদ নম্বর প্রদান করতে হবে এবং মেসেজে পাওয়া ওটিপি প্রদান করে ব্যক্তিগত পাসওয়ার্ড প্রদান করলে কার্ড রিচার্জ সম্পন্ন হবে।
অনলাইন রিচার্জের পর স্টেশনে থাকা অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম)-এ কার্ডটি ট্যাপ করে রিচার্জকৃত ব্যালেন্স যুক্ত করতে হবে। রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি এসএমএস চলে যাবে। একটি কার্ডে একবারে ১০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
এক বিজ্ঞপ্তিতে নগদ জানিয়েছে, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) ওয়েবসাইটে থাকা লিংকে গিয়ে কার্ড রিচার্জ করা যাবে। মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস দুই ধরনের কার্ডেই করা যাবে রিচার্জ। নগদের মাধ্যমে যাত্রীরা এই দুই ধরনের কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন।
মেট্রোরেলে কার্ড রিচার্জ করতে যাত্রীদের প্রথমে র্যাপিড পাস-এর ওয়েবসাইট (www.rapidpass.com.bd) বা অ্যাপে যেতে হবে। র্যাপিড পাস ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করা না থাকলে কার্ড রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে। এরপর গ্রাহকের কার্ডটির তথ্য দিয়ে কার্ডটি নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
নিবন্ধনের পর সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন সম্পন্ন হলে যাত্রীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় কার্ড নির্বাচন করে রিচার্জের অঙ্ক নির্বাচন করবেন। এরপর মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে ক্লিক করে নগদ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে আবারও রিচার্জের জন্য নগদ গ্রাহকেরা নগদ ওয়ালেট নম্বরটি সেভ করে রাখতে পারবেন। ফলে বারবার আর নম্বর দিতে হবে না। অপশন নির্বাচনের পর নগদ নম্বর প্রদান করতে হবে এবং মেসেজে পাওয়া ওটিপি প্রদান করে ব্যক্তিগত পাসওয়ার্ড প্রদান করলে কার্ড রিচার্জ সম্পন্ন হবে।
অনলাইন রিচার্জের পর স্টেশনে থাকা অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম)-এ কার্ডটি ট্যাপ করে রিচার্জকৃত ব্যালেন্স যুক্ত করতে হবে। রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি এসএমএস চলে যাবে। একটি কার্ডে একবারে ১০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৬ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২১ ঘণ্টা আগেরোকন উদ্দীন, ঢাকা

ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজারে বাংলাদেশের অংশ এখনো মাত্র ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সাড়ে ৫ শতাংশ।
এই অবস্থান আরও স্পষ্ট হয় ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায়। ইউরোপের তৈরি পোশাক আমদানির প্রায় অর্ধেকই আসে বাংলাদেশ থেকে, আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও শীর্ষ সরবরাহকারীর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। তবু জাপানের মতো স্থিতিশীল ও উচ্চমূল্যের বাজারে বাংলাদেশ এখনো ব্যবহৃত সুযোগের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। পরিসংখ্যান তা-ই বলে—এখানে এখনো বড় জায়গা খালি রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যও সেই সম্ভাবনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়। ২০২৪ অর্থবছরে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৩ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার; যার মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপান এখন বাংলাদেশের ১২তম রপ্তানি গন্তব্য।
তবে চলতি অর্থবছরের গত কয়েক মাসের প্রবণতা বাজারের পরিবর্তন আরও স্পষ্ট করে। ইপিবির সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে জাপানে রপ্তানি হয়েছে ২২ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, যেখানে গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়া এ সময়ে দ্বিতীয় বৃহৎ অপ্রচলিত বাজার হলেও সেখানে রপ্তানি কমেছে ৬ শতাংশ। ফলে জাপান এখন অপ্রচলিত রপ্তানি বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বাড়তে থাকা গন্তব্য হিসেবে সামনে আসছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান হাসান আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ও স্থিতিশীল একটি বাজার হলো জাপান। সরকারের পর্যালোচনায়ও বিষয়টি রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে দ্রুত কাজে লাগাতে আগামী জানুয়ারির মধ্যে আমরা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) স্বাক্ষর করতে যাচ্ছি, যা সম্পন্ন হলে রপ্তানি আশানুরূপ বাড়ানো সম্ভব হবে।’
জাপানের এই উত্থান কাকতাল নয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি, সরবরাহ-ঝুঁকি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ায় আমদানিকারকেরা নতুন বাজারের দিকে ঝুঁকছেন। আর জাপান এমন একটি বাজার, যেখানে মূল্য-সুবিধার পাশাপাশি গুণগত মান, কঠোর কমপ্লায়েন্স এবং দ্রুত বদলে যাওয়া ফ্যাশন-চাহিদার প্রতি গুরুত্ব বেশি। এসব মানদণ্ড পূরণ করতে পারলে বাজারটি দীর্ঘমেয়াদি ও নিশ্চিত প্রবৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
কিন্তু এখানেই চ্যালেঞ্জ স্পষ্ট। জাপানি ক্রেতারা ছোট পরিমাণের অর্ডার দেন, মূল্য নিয়ে আগাম ছাড় পাওয়া সহজ নয়, আর প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে শতভাগ কমপ্লায়েন্স অপরিহার্য। এ বিষয়ে দেশের অন্যতম প্রস্তুতকারক টিম গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহিল নকিব জানান, ‘অর্ডারের কঠোর ইন্সপেকশন বাংলাদেশে জাপানের অর্ডার ধরার সবচেয়ে বড় বাধা। মান নিশ্চিত না হলে তারা একটিও পণ্য নেয় না।’
এই কঠোরতা একদিকে বাধা, আবার অন্যদিকে সুবিধা। কারণ যে প্রতিষ্ঠান একবার জাপানের মান ধরে রাখতে পারে, তাদের জন্য বাজারটি স্থিতিশীল থাকে। জাপানি ব্র্যান্ডগুলো সরবরাহকারী খুব সহজে বদলায় না, ফলে দীর্ঘ মেয়াদে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয়।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল মনে করেন, বৈশ্বিক উত্তেজনার এই সময়ে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ও উৎপাদনসক্ষমতা বাড়াতে পারলে অপ্রচলিত বাজারগুলোই ভবিষ্যতের বড় নিরাপত্তা হয়ে উঠবে।

ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজারে বাংলাদেশের অংশ এখনো মাত্র ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সাড়ে ৫ শতাংশ।
এই অবস্থান আরও স্পষ্ট হয় ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায়। ইউরোপের তৈরি পোশাক আমদানির প্রায় অর্ধেকই আসে বাংলাদেশ থেকে, আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও শীর্ষ সরবরাহকারীর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। তবু জাপানের মতো স্থিতিশীল ও উচ্চমূল্যের বাজারে বাংলাদেশ এখনো ব্যবহৃত সুযোগের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। পরিসংখ্যান তা-ই বলে—এখানে এখনো বড় জায়গা খালি রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যও সেই সম্ভাবনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়। ২০২৪ অর্থবছরে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৩ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার; যার মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপান এখন বাংলাদেশের ১২তম রপ্তানি গন্তব্য।
তবে চলতি অর্থবছরের গত কয়েক মাসের প্রবণতা বাজারের পরিবর্তন আরও স্পষ্ট করে। ইপিবির সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে জাপানে রপ্তানি হয়েছে ২২ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, যেখানে গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়া এ সময়ে দ্বিতীয় বৃহৎ অপ্রচলিত বাজার হলেও সেখানে রপ্তানি কমেছে ৬ শতাংশ। ফলে জাপান এখন অপ্রচলিত রপ্তানি বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বাড়তে থাকা গন্তব্য হিসেবে সামনে আসছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান হাসান আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ও স্থিতিশীল একটি বাজার হলো জাপান। সরকারের পর্যালোচনায়ও বিষয়টি রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে দ্রুত কাজে লাগাতে আগামী জানুয়ারির মধ্যে আমরা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) স্বাক্ষর করতে যাচ্ছি, যা সম্পন্ন হলে রপ্তানি আশানুরূপ বাড়ানো সম্ভব হবে।’
জাপানের এই উত্থান কাকতাল নয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি, সরবরাহ-ঝুঁকি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ায় আমদানিকারকেরা নতুন বাজারের দিকে ঝুঁকছেন। আর জাপান এমন একটি বাজার, যেখানে মূল্য-সুবিধার পাশাপাশি গুণগত মান, কঠোর কমপ্লায়েন্স এবং দ্রুত বদলে যাওয়া ফ্যাশন-চাহিদার প্রতি গুরুত্ব বেশি। এসব মানদণ্ড পূরণ করতে পারলে বাজারটি দীর্ঘমেয়াদি ও নিশ্চিত প্রবৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
কিন্তু এখানেই চ্যালেঞ্জ স্পষ্ট। জাপানি ক্রেতারা ছোট পরিমাণের অর্ডার দেন, মূল্য নিয়ে আগাম ছাড় পাওয়া সহজ নয়, আর প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে শতভাগ কমপ্লায়েন্স অপরিহার্য। এ বিষয়ে দেশের অন্যতম প্রস্তুতকারক টিম গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহিল নকিব জানান, ‘অর্ডারের কঠোর ইন্সপেকশন বাংলাদেশে জাপানের অর্ডার ধরার সবচেয়ে বড় বাধা। মান নিশ্চিত না হলে তারা একটিও পণ্য নেয় না।’
এই কঠোরতা একদিকে বাধা, আবার অন্যদিকে সুবিধা। কারণ যে প্রতিষ্ঠান একবার জাপানের মান ধরে রাখতে পারে, তাদের জন্য বাজারটি স্থিতিশীল থাকে। জাপানি ব্র্যান্ডগুলো সরবরাহকারী খুব সহজে বদলায় না, ফলে দীর্ঘ মেয়াদে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয়।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল মনে করেন, বৈশ্বিক উত্তেজনার এই সময়ে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ও উৎপাদনসক্ষমতা বাড়াতে পারলে অপ্রচলিত বাজারগুলোই ভবিষ্যতের বড় নিরাপত্তা হয়ে উঠবে।

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৬ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

ধনীদের ওপর আরও বেশি হারে করারোপের প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। করযোগ্য ৫ লাখ টাকার বেশি আয়ের ওপর করহার ছিল ২৫ শতাংশ। সেটি ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে বলছে সংস্থাটি।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৬ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগে