
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআইএমইডির নভেম্বর মাসের প্রতিবেদন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার বড় হলেও বাস্তব অগ্রগতি একেবারেই হতাশাজনক।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে নভেম্বর—এই পাঁচ মাসে উন্নয়ন ব্যয় হয়েছে ২৮ হাজার ৪৩ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের মাত্র ১১.৭৫ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় ছিল ৩৪ হাজার ২১৫ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় পিছিয়ে আছে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প যেন এগোচ্ছেই না। সরকারি তহবিল, বৈদেশিক সহায়তা ও সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন—প্রকল্প বাস্তবায়নে উন্নয়ন ব্যয়ের এ তিন উৎসের প্রতিটিতেই যেন মন্থরতা লক্ষণীয়।
শুধু অর্থবছরের সার্বিক পরিস্থিতিই নয়, এডিপির মাসওয়ারি অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, নভেম্বর মাসের তথ্য আরও চিন্তার। এই এক মাসে বাস্তবায়ন হয়েছে ৮ হাজার ১৬৫ কোটি টাকার মতো, যেখানে আগের বছরের নভেম্বরেই ব্যয় ছিল ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক মাসেই ব্যয় কমে গেছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে অগ্রগতির হার মাত্র ৩ দশমিক ৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এই ধীরগতি কোনো স্বাভাবিক মৌসুমি প্রবণতা নয়; বরং প্রকল্প ব্যবস্থাপনার ভেতরে জমে থাকা নানা অচলাবস্থার ফল।
প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব, টেন্ডারপ্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হওয়া, দক্ষ ঠিকাদারের অভাব, মাঠপর্যায়ে প্রকৌশল বিভাগগুলোর সংকোচন—এসব মিলেই উন্নয়ন ব্যয় জমে থাকছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে তৈরি হওয়া মন্থরতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দ্বিধা। আইএমইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ে পুরো প্রশাসনিক কাঠামো একধরনের অচল অবস্থায় ছিল, যার ধাক্কা এখনো পুরোপুরি কাটেনি।
মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ব্যয়ে বৈষম্যও স্পষ্ট। বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও সংসদবিষয়ক সচিবালয় মন্ত্রণালয় পাঁচ মাসে এক টাকাও ব্যয় করতে পারেনি। কিছু বিভাগ অগ্রগতি দেখালেও, তা সমগ্র চিত্র বদলে দেওয়ার মতো নয়। বিপরীতে খাদ্য মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ ১৩২.৭৮ শতাংশ ব্যয় করেছে, যা বরাদ্দের চেয়েও বেশি ব্যয়—এটি চলমান প্রকল্পগুলোর প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য আছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। আইএমইডির মতে, প্রকৃত ব্যয় ও আর্থিক প্রতিবেদনের মধ্যকার এ ধরনের ব্যবধান ভবিষ্যতে প্রকল্প মূল্যায়নকে আরও জটিল করে তুলবে।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলছেন, ‘বাস্তবায়নের হার স্পষ্টতই কম। শুধু সংখ্যা নয়, কেন এই অবস্থা, সেটাই এখন সবচেয়ে জরুরি প্রশ্ন।’ বিশেষজ্ঞদের মতে, সামনের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন থাকায় ব্যবস্থাপনায় আরও ধীরতা দেখা দিতে পারে। ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক মুস্তফা কে মুজেরী এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে বলেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত কিছুটা ধীরতা দেখা গেলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। নির্বাচনকালীন প্রশাসন সাধারণত ঝুঁকিনির্ভর হয় না, ফলে প্রকল্পের গতি আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
সব মিলে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, প্রশাসনিক দ্বিধা এবং মাঠপর্যায়ে নিয়ন্ত্রণহীনতা মিলিয়ে এডিপি বাস্তবায়ন যে পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে, তা দিয়ে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন খুব কঠিন—এমনটি ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পনা কমিশনের ভেতরেও।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বরাদ্দ ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম পাঁচ মাসে যে গতি দেখা গেছে, তাতে বছরের শেষে কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন আদৌ সম্ভব হবে কি না, সে প্রশ্ন এখন আরও তীব্র হয়ে উঠছে।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, গতকাল মঙ্গলবার দিনের শুরুতে রুপি ৩৬ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ১৪-এ পৌঁছায়, যা ইতিহাসের সর্বনিম্ন, পরে সামান্য পুনরুদ্ধার হয়। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমেছে এবং ডলারের শক্তি কিছুটা কমেছে, তারপরও রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে।
গত ১০টি লেনদেনের দিনে রুপি ৯০ থেকে ৯১-এর মধ্যে ওঠানামা করেছে। শুধু গত পাঁচ দিনে রুপির মান ডলারের তুলনায় ১ শতাংশ কমেছে। মুদ্রা ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দাম চলতি মাসে ৯২ ছাড়িয়ে যাবে।
আজ মঙ্গলবার আন্তব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা রুপি ৯০ দশমিক ৮৭ থেকে লেনদেন শুরু হয়। পরে ৯০ দশমিক ৭৬ থেকে ৯১ দশমিক ১৪-এর মধ্যে ওঠানামা করে। শেষে ৯১ দশমিক ০১-এ বন্ধ হয়। গত সোমবার রুপি ৯০ দশমিক ৭৮-এ বন্ধ হয়েছিল, যা আগের দিনের তুলনায় ২৯ পয়সা কম।
ফিনরেক্স ট্রেজারি অ্যাডভাইজার্সের হেড অব ট্রেজারি অনিল কুমার বানসালি বলেন, ‘ডলারের ক্রয় অব্যাহত থাকায় রুপি নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভারতের নতুন বাণিজ্য প্রস্তাব মেনে না নেওয়ায় চুক্তি স্থগিত রয়েছে।’

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী অ্যালেক্স ক্রিস বলেন, ‘পুঁজির নিরাপত্তা ছোট ব্যবসাগুলোর বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা। পেপ্যাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা ছোট ব্যবসার উন্নয়ন এবং মার্কিন অর্থনীতিতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’
১৯৯৮ সালে ইলন মাস্ক ও পিটার থিয়েল পেপ্যাল প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৩ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ৪ লাখ ২০ হাজারের বেশি গ্রাহককে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দিয়েছে। মার্কিন ব্যাংকিং লাইসেন্স পাওয়ার পর কোম্পানি তৃতীয় পক্ষের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে গ্রাহকের আমানতকে ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে বিমার আওতায় আনতে পারবে।
পেপ্যালের আবেদন এসেছে এমন সময়ে, যখন একাধিক ক্রিপ্টো কোম্পানি এবং নিওব্যাংক এই বছরে ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি সুবিধা নিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকিং খাতে প্রবেশের সুযোগ গ্রহণের চেষ্টা করছে। এ বছরের মধ্যে নুবাঙ্ক, কয়েনবেসসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং চার্টারের জন্য আবেদন করেছে।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই সরকারের উন্নয়ন ব্যয় আশঙ্কাজনকভাবে ধীর হয়ে পড়েছে। মাঠপর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন যেমন প্রত্যাশার তুলনায় অনেক পিছিয়ে, তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সমন্বয় ঘাটতি, প্রশাসনিক টানাপোড়েন ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাবও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ...
৪ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির মান আরও ২৩ পয়সা কমে ৯১ দশমিক ০১-এ পৌঁছেছে। ডলারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত এটিই রুপির সর্বনিম্ন দর। ধারাবাহিক বিদেশি তহবিলের প্রস্থান, ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনায় স্থবিরতা এবং স্থায়ী ডলার ক্রয়কে এই পতনের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানি পেপ্যাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে। কোম্পানিটি জানিয়েছে, এটি পেপ্যাল ব্যাংক তৈরি করার জন্য ইউটাহ ডিপার্টমেন্ট অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস এবং ফেডারেল ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স করপোরেশনে আবেদন জমা দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে