Ajker Patrika

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন /ট্রাম্পের শুল্ক ধসিয়ে দিতে পারে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের অগ্রযাত্রা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
বাংলাদেশের পোশাক খাতের প্রায় ৭০ শতাংশ কর্মীই নারী। ছবি: নিউইয়র্ক টাইমসের সৌজন্য
বাংলাদেশের পোশাক খাতের প্রায় ৭০ শতাংশ কর্মীই নারী। ছবি: নিউইয়র্ক টাইমসের সৌজন্য

২০২৫ সালটি হয়তো বাংলাদেশের জন্য কঠিন হবে। গত বছর, এক ভয়াবহ অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে গেছে দেশটি। ছাত্র-জনতা এক স্বৈরশাসককে হটিয়ে দেয়, আর পুরো দেশ পড়ে যায় বিশৃঙ্খলার মুখোমুখি। এরপর, যখন নতুন সরকার অর্থনীতি সামাল দিতে ব্যস্ত, তখনই আসে আরেক দুঃসংবাদ—যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে! বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেকটাই রপ্তানি আয়ের ওপর নির্ভরশীল, যার মাধ্যমে জ্বালানি, খাদ্যসহ জরুরি পণ্য আমদানি করা হয়। এই সিদ্ধান্তে বিশ্বজুড়ে প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বাংলাদেশসহ আরও বেশ কিছু দেশের ওপর শুল্ক স্থগিত করেন। তবে তা আবার চালু হওয়ার সম্ভাবনায় আতঙ্কে দিন কাটছে পোশাক খাতের শ্রমিকদের।

ঢাকার উপকণ্ঠে থাকা ২৫ বছর বয়সী মুর্শিদা আক্তার গত পাঁচ বছর ধরে সেলাই মেশিন চালিয়ে সংসার চালান। সম্প্রতি তিনি ও আরও প্রায় ২০০ জন শ্রমিক (যাদের ৭০ শতাংশই নারী) সাভারের শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত ৪-এ ইয়ার্ন ডাইং নামের একটি পোশাক কারখানায় নতুন চাকরি নেন।

শুল্কের ব্যাপারে আশঙ্কা থাকলেও মুর্শিদা নতুন কর্মস্থলে এসে বেশ খুশি। আগের চেয়ে বেতন কিছুটা বেশি— মাসে ১৫৬ ডলার (প্রায় ১৯ হাজার টাকা)। পথঘাটও আগের চেয়ে সহজ, পরিবেশটাও তুলনামূলক ভালো। ট্রাম্পের শুল্কের বিষয়ে কথা বললে মুর্শিদা বলেন, ‘আমার চিন্তা, অর্ডার কমে যাবে। তাহলে তো কাজও কমে যাবে।’

প্রায় ১৭ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশ, যা আয়তনে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের সমান। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর স্বাধীন হয় দেশটি। একসময় মনে করা হতো, দেশটি অর্থনৈতিকভাবে ব্যর্থ। তবে ১৯৮০-এর দশক থেকে পোশাকশিল্পকে কেন্দ্র করে দেশটি ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করেছে।

বিশ্বের দরজায় দরজায় সেলাইয়ের কাজ করেছে বাংলাদেশের শ্রমিকেরা, বিশেষ করে নারীরা। ফলে এখন বাংলাদেশের মানুষের গড় জীবনমান পাশের দেশ ভারতের নাগরিকদের থেকেও উন্নত।

মুর্শিদা আক্তারের মতো প্রায় ৪০ লাখ মানুষ সরাসরি রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পে কাজ করছেন। তাঁর স্বামী ও সন্তানসহ আরও অনেকের পরিবার এই কাজের ওপর নির্ভরশীল।

ট্রাম্পের আরোপিত ৩৭ শতাংশ শুল্ক এবং চীনা পণ্যের ওপর আরোপিত ১৪৫ শতাংশ শুল্কের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশের মতো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থমকে যেতে পারে। অবশ্য শুল্ক স্থগিত হওয়ার আগেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান ও শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মদ ইউনূস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি চিঠি লেখেন। তিনি ৯০ দিনের সময় চেয়েছিলেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বাংলাদেশ আরও বেশি আমেরিকান তুলা ও অন্যান্য পণ্য কিনবে, যাতে করে দেশটির ৬ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য উদ্বৃত্ত কমে আসে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর ট্রাম্পের এই হুমকিকে বলেন, ‘ক্ষমতার এক কুৎসিত প্রদর্শনী।’ তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিনের দারুণ প্রবৃদ্ধির পর এখন যখন দেশটি মন্দার মুখে, তখন এভাবে আঘাত হানা অমানবিক।’

বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের প্রায় ৮৫ শতাংশই পোশাক— আর সবচেয়ে বেশি পোশাক যায় যুক্তরাষ্ট্রে। এমনকি যদি ট্রাম্প জুলাইয়ে তার ‘গ্রেস পিরিয়ড’ শেষে ৩৭ শতাংশ শুল্ক না-ও ফেরান, তবুও ১০ শতাংশ শুল্ক বহাল থাকবে, যা তিনি প্রায় সব দেশের ওপরই আরোপ করেছেন।

কিন্তু এই ১০ শতাংশ শুল্কও পোশাকশিল্পের মতো কম মুনাফার খাতে বড় ধাক্কা। প্রতিযোগিতা তীব্র—চীন, ভারত, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে প্রতিনিয়ত পাল্লা দিতে হচ্ছে।

এদিকে বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতাকে পশ্চিমা উদার গণতন্ত্রের সমর্থকেরা এক আশার বার্তা হিসেবে দেখলেও প্রতিবেশী দেশ ভারত বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। শেখ হাসিনার সঙ্গে তাদের জোট ছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ড. ইউনূসকে স্বাগত জানিয়েছে।

শেখ হাসিনার শাসনামলে আর্থিক খাতে যে লুটপাট চলেছিল, তা সামাল দিতে এখনো হিমশিম খাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০২৬ সাল নাগাদ অর্থনীতি আবার ঘুরে দাঁড়াবে—এই আশাতেই ছিলেন তারা। কিন্তু শুল্ক সেই আশায় পানি ঢেলে দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক আগামী দুই বছরের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে দিয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর চাপও বাড়ছে। গত বছর তারা বাংলাদেশকে ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে।

ঢাকা-ভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘আমরা আইএমএফ থেকে প্রচণ্ড চাপের মুখে আছি—সাবসিডি কমাতে হবে, জ্বালানির দাম বাড়াতে হবে।’

১০ শতাংশ শুল্ক ও ভবিষ্যতের আশঙ্কা বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের হৃৎপিণ্ডে আঘাত হানছে—যে খাতটি নিজেকে বদলে ফেলেছে গত এক দশকে। ২০১৩ সালে ঢাকার সাভারে রানা প্লাজা ধসে পড়ে, প্রাণ যায় ১ হাজার ১০০ জনের বেশি শ্রমিকের। এ ঘটনাটি পশ্চিমা ক্রেতাদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছিল—তারা ভেবেছিল, হয়তো আর এখানকার কারখানাগুলোর সঙ্গে কাজ করা যাবে না।

তবে খাতটি তখনই বুঝে ফেলে, টিকে থাকতে হলে বদলাতে হবে। রানা প্লাজার ধ্বংসাবশেষ এখনো পড়ে আছে সাভারগামী প্রধান সড়কের ধারে। এ স্থানটি যেন এক চিরন্তন স্মারক—যা পথ দেখিয়েছে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পকে।

পোশাকশিল্পে প্রতিষ্ঠানসংখ্যা কমলেও রপ্তানির পরিমাণ এবং কর্মসংখ্যা বেড়েছে। এখন বাংলাদেশে ২৩০টি কারখানা আছে, যারা ইউএস–ভিত্তিক ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (LEED) সার্টিফায়েড—যা পরিবেশবান্ধব ও টেকসই উৎপাদনের প্রতীক। বিশ্বের আর কোনো দেশে এত LEED সার্টিফায়েড পোশাক কারখানা নেই।

মুর্শিদা আক্তার যে ৪এ ইয়ার্ন ডাইং কারখানায় কাজ করেন, সেটিও এর মধ্যে পড়ে। নামের মধ্যে ‘ইয়ার্ন ডাইং’ থাকলেও আসলে প্রতিষ্ঠানটি এখন আর সুতার রং করে না। তারা এখন উচ্চমূল্যের জ্যাকেটসহ বিভিন্ন আউটারওয়্যার তৈরি করে—যেখানে থাকে উন্নত মানের জিপার, ওয়াটারপ্রুফ ফিনিশিংসহ নানা জটিলতা।

তাদের ক্রেতাদের তালিকায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কারহার্ট থেকে শুরু করে কেলভিন ক্লেইনের মতো ব্র্যান্ড, যদিও ইউরোপীয় ক্রেতার সংখ্যাই বেশি।

কারখানার পাঁচটি ফ্লোরেই কর্মীরা ব্যস্তভাবে কাটিং, সেলাই ও ফিনিশিংয়ের কাজ করছে—এই মুহূর্তে তারা কস্টকোর জ্যাকস নিউইয়র্ক সিরিজের পণ্য তৈরি করছে। ফ্যানের গুমগুম আওয়াজ, সুচের কটকট শব্দ ও হালকা সংগীত—সব মিলিয়ে কর্মপরিবেশটা খোলামেলা, হাওয়াদার এবং তুলনামূলকভাবে আরামদায়ক, এমনকি প্রাক-বর্ষা মৌসুমেও।

কারখানার ভেতরে সাইনবোর্ডগুলোর ভাষা প্রথমে ইংরেজি, তারপর বাংলা। এখানকার অন্য অনেক কারখানার মতোই, ৪এ ইয়ার্ন ডাইং প্রস্তুত থাকে বিদেশি পরিদর্শকদের চোখে চোখে থাকার জন্য।

বাইরের দেয়ালজুড়ে ঝুলছে সবুজ গাছপালা, ছাদজুড়ে বসানো আছে সৌর প্যানেল, যা কারখানার উৎপাদনে সহায়তা করে।

গত আগস্টে শেখ হাসিনার পতনের সময়কার আন্দোলনে এই কারখানাও হামলার মুখে পড়ে। কারখানার জেনারেল ম্যানেজার খন্দকার ইমাম বলেন, তারা কাজ বন্ধ করেননি।

বিক্ষোভকারীরা তখন দেশের অনেক প্রতিষ্ঠানকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল—ধারণা করা হচ্ছিল, তারা হাসিনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিল। খন্দকার ইমাম বলেন, ‘আমাদের গেটে এক হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল।’ তিনি হেলমেট পরে নিজেই কর্মীদের সঙ্গে গেটের বাইরে গিয়ে রুখে দাঁড়ান।

শেষ পর্যন্ত কেউ গুরুতর আহত হননি, আর একদিনের জন্যও উৎপাদন বন্ধ হয়নি বলে জানান ইমাম। তাঁর ভাষায়, এই কোম্পানি যেমন টিকে আছে, তেমনি দেশও এখন বিপদের মধ্য দিয়েই টিকে থাকতে অভ্যস্ত।

কোম্পানির প্রধান পরিবেশ ও টেকসই বিষয়ক কর্মকর্তা মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাদের দেশের পুরো অর্থনীতি এই সেক্টরের ওপর নির্ভরশীল। যারা হাসিনাকে সরিয়েছে, তারাও এটা বোঝে। কারণ আমাদের শ্রমশক্তিই একমাত্র সম্পদ।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় গেজেট

ভাড়াটে চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন স্ত্রী, বাধা দেওয়ায় স্বামীকে হত্যা: পুলিশ

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দায়িত্ব নিল সরকার

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালদের ৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ইবিএলের ‘এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ড’ পেল ফার্স্টট্রিপ

বিজ্ঞপ্তি
ইবিএলের ‘এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ড’ পেল ফার্স্টট্রিপ

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার অর্জন করে ফার্স্টট্রিপ।

এক্সিলেন্স ইন বিজনেস ইমার্জিং ক্যাটাগরিতে অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফার্স্টট্রিপের অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের স্বীকৃতি হিসেবেই এই সম্মান দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাদের শীর্ষ পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মাননা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ সব সময় চায় গ্রাহকদের ভ্রমণ হোক সাশ্রয়ী, সহজ ও আনন্দদায়ক। ফার্স্টট্রিপ ইতিমধ্যে নিজেদের একটা রিলায়েবল মডার্ন আর ফিউচার রেডি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।

ফার্স্টট্রিপের হেড অব অপারেশন (বি-টু-সি) মীর তাজমুল হোসেনের হাতে ইবিএল আয়োজিত ‘স্কাইস্ফিয়ার: ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার।

ফার্স্টট্রিপের জন্য এই স্বীকৃতি একটি বড় মাইলস্টোন। ইনোভেশন এবং সঠিক পার্টনারশিপের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল খাতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করেছে। এই পুরস্কারের পেছনে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে ফার্স্টট্রিপের শক্তিশালী পার্টনারশিপের বড় ভূমিকা রয়েছে। দুই প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় ফার্স্টট্রিপ গ্রাহকদের জন্য পেমেন্ট সলিউশনকে করে তুলেছে স্মার্ট ও সহজ।

ফার্স্টট্রিপের প্রতিনিধিরা এই অর্জনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এই সাফল্য পুরো টিম এবং পার্টনারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। বিশেষ করে ইবিএলের সহযোগিতা আমাদের ডিজিটাল যাত্রাকে আরও মসৃণ করেছে। ইনোভেশন ও গ্রাহকের আস্থাকে পুঁজি করে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে আরও বড় লক্ষ্য অর্জন করতে চায়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় গেজেট

ভাড়াটে চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন স্ত্রী, বাধা দেওয়ায় স্বামীকে হত্যা: পুলিশ

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দায়িত্ব নিল সরকার

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালদের ৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ড. নূর মোহাম্মদ

বিজ্ঞপ্তি
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।

গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার আফতাবনগরে অবস্থিত পিএসটিসি ভবনে অনুষ্ঠিত সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) উপলক্ষে পিএসটিসি গভর্নিং বডির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সভায় গভর্নিং বডির সদস্য, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।

গভর্নিং বডি জানায়, ড. নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পিএসটিসি প্রাতিষ্ঠানিক টেকসই ও উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবার পরিসর ও কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তাঁর দূরদর্শী দিকনির্দেশনা ও কৌশলগত নেতৃত্বে সংস্থাটি জাতীয় পর্যায়ে সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে।

গভর্নিং বডির মতে, ড. নূর মোহাম্মদের অবদান পিএসটিসিকে একটি শক্তিশালী, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যৎমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী ও অনুকরণীয় কর্ম হিসেবে বিবেচিত হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় গেজেট

ভাড়াটে চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন স্ত্রী, বাধা দেওয়ায় স্বামীকে হত্যা: পুলিশ

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দায়িত্ব নিল সরকার

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালদের ৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস পেল ফুডি

বিজ্ঞপ্তি
: গত রোববার রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ফুডির সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংকের সিইও আলী রেজা ইফতেখার।
: গত রোববার রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ফুডির সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংকের সিইও আলী রেজা ইফতেখার।

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।

ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকসেবায় বৈচিত্র্য আনায় বিশেষ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় এ সংস্করণে ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস) ৪০টি পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।

সম্মাননা প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে এই অংশীদারত্ব দেশের কিউ-কমার্স (Q-commerce) খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় গেজেট

ভাড়াটে চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন স্ত্রী, বাধা দেওয়ায় স্বামীকে হত্যা: পুলিশ

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দায়িত্ব নিল সরকার

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালদের ৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

একনেকে ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি টাকার ২২ প্রকল্প অনুমোদন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২: ১০
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রকল্প ১৪টি ও সংশোধিত প্রকল্প পাঁচটি এবং মেয়াদ বৃদ্ধি প্রকল্প তিনটি।

সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী টানেল (আনোয়ারা) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের গাছবাড়িয়া পর্যন্ত সংযোগ সড়ক (জেড-১০৪০) উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘দিনাজপুর সড়ক বিভাগাধীন হিলি (স্থলবন্দর)-ডুগডুগি ঘোড়াঘাট জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫২১) যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বিদ্যমান সরু/জরাজীর্ণ কালভার্টসমূহ পুনর্নির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প: সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নারায়ণগঞ্জের আলীগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫তলা ভবনে ৬৭২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা ওয়াসা প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা একাডেমি স্থাপন’ প্রকল্প, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প, ‘জলবায়ু সহনশীল জীবনমান উন্নয়ন বা ক্লাইমেট রেজলিয়েন্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোজেক্ট (সিআরএএলইপি)’ প্রকল্প, ‘পটুয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘সিলেট বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটির মধ্যে মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এবং সাভারে আর্মি ইনস্টিটিউট অব ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্প।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘Modernization and Expansion of Eastern Refinery Limited (ERL) প্রকল্প।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পুনর্নির্মাণ কোনাবাড়ী, গাজীপুর (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘Education and Research Capacity Building of National Institute of Advanced Nursing Education and Research (NIANER) প্রকল্প।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প।

পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাঙামাটি পার্বত্য জেলার কর্ণফুলী এবং সংযুক্ত নদীসমূহের (কাচালং, রাইখিয়ং ও শলক নদী) টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’, ‘গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনর্বাসন’ প্রকল্প, ‘সুরমা-কুশিয়ারা নদী অববাহিকার উন্নয়ন এবং বন্যা ও সমন্বিত পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)’ এবং ‘Disaster Risk Management Enhancement Project (Component-1, BWDB Part) (proposed 2nd Revision) প্রকল্প’।

এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দারুল আরকাম ইসলামি শিক্ষা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।

সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; শিল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তায় গেজেট

ভাড়াটে চোরদের নিয়ে ষাঁড় চুরি করছিলেন স্ত্রী, বাধা দেওয়ায় স্বামীকে হত্যা: পুলিশ

দীপু চন্দ্র দাসের পরিবারের দায়িত্ব নিল সরকার

হাদি হত্যা মামলা: ফয়সালদের ৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত