লালমনিরহাট প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহিষখোচা বাজারে হামলার এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুরল হকের ছেলে। তিনি মহিষখোচা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী দীর্ঘদিন ধরে মহিষখোচা বাজারে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ওয়ার্কশপ ও বাজারের ১৫–২০টি দোকানে ব্যবসা করে আসছেন। বিগত সময় এ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তুতি নিলে দলীয় প্রভাবে তা করতে পারেনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আদিতমারী জোনাল অফিস।
আজ সোমবার দুপুরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালালের নেতৃত্বে ৯ জনের একটি দল যুবলীগ নেতার অবৈধ সংযোগের বিষয়টি তদন্তে যান। এ সময় অবৈধ সংযোগের বিষয়টি বুঝতে পেয়ে বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ওপর রড লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা চালায় যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর লোকজন।
একপর্যায়ে পাশের দোকানে আত্মরক্ষা করলে সেখানে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে বিদ্যুৎ অফিসের ৯ জন এবং যুবলীগ নেতার ভাই এরশাদ আলী বিবাদ মিটাতে গিয়ে আহত হন। খবর পেয়ে আদিতমারী থানা-পুলিশ ও সেনা সদস্যরা গিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্ধার করে আদিতমারী হাসপাতালে পাঠান।
এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আহতদের মধ্যে সহকারী জুনিয়র প্রকৌশলী অন্নদা প্রসাদ রায় (৩১) ও সেলিম রেজা (৪৫) হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিলেও বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যান।
এ ঘটনায় আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালাল বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর ছেলে রুবেল মিয়ার (১৯) নামে মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৬-৭ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাঁধাসহ কয়েকটি ধারায় আদিতমারী থানায় একটি মামলা করেন।
হাসপাতালে আহতদের দেখতে আসা আদিতমারী জোনাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার আইয়ুব আলী বলেন, ‘অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে যুবলীগ নেতার হামলায় ৯ জনের দলের সবাই আহত হয়েছেন। আমরা মামলা করেছি। আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিপূর্বেও যুবলীগ নেতা সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার (এপিএস) মিজানুর রহমান মিজানের প্রভাব দেখিয়েছিল।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মূল হোতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহিষখোচা বাজারে হামলার এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুরল হকের ছেলে। তিনি মহিষখোচা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী দীর্ঘদিন ধরে মহিষখোচা বাজারে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ওয়ার্কশপ ও বাজারের ১৫–২০টি দোকানে ব্যবসা করে আসছেন। বিগত সময় এ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তুতি নিলে দলীয় প্রভাবে তা করতে পারেনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আদিতমারী জোনাল অফিস।
আজ সোমবার দুপুরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালালের নেতৃত্বে ৯ জনের একটি দল যুবলীগ নেতার অবৈধ সংযোগের বিষয়টি তদন্তে যান। এ সময় অবৈধ সংযোগের বিষয়টি বুঝতে পেয়ে বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ওপর রড লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা চালায় যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর লোকজন।
একপর্যায়ে পাশের দোকানে আত্মরক্ষা করলে সেখানে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে বিদ্যুৎ অফিসের ৯ জন এবং যুবলীগ নেতার ভাই এরশাদ আলী বিবাদ মিটাতে গিয়ে আহত হন। খবর পেয়ে আদিতমারী থানা-পুলিশ ও সেনা সদস্যরা গিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্ধার করে আদিতমারী হাসপাতালে পাঠান।
এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আহতদের মধ্যে সহকারী জুনিয়র প্রকৌশলী অন্নদা প্রসাদ রায় (৩১) ও সেলিম রেজা (৪৫) হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিলেও বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যান।
এ ঘটনায় আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালাল বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর ছেলে রুবেল মিয়ার (১৯) নামে মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৬-৭ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাঁধাসহ কয়েকটি ধারায় আদিতমারী থানায় একটি মামলা করেন।
হাসপাতালে আহতদের দেখতে আসা আদিতমারী জোনাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার আইয়ুব আলী বলেন, ‘অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে যুবলীগ নেতার হামলায় ৯ জনের দলের সবাই আহত হয়েছেন। আমরা মামলা করেছি। আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিপূর্বেও যুবলীগ নেতা সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার (এপিএস) মিজানুর রহমান মিজানের প্রভাব দেখিয়েছিল।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মূল হোতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
লালমনিরহাট প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহিষখোচা বাজারে হামলার এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুরল হকের ছেলে। তিনি মহিষখোচা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী দীর্ঘদিন ধরে মহিষখোচা বাজারে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ওয়ার্কশপ ও বাজারের ১৫–২০টি দোকানে ব্যবসা করে আসছেন। বিগত সময় এ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তুতি নিলে দলীয় প্রভাবে তা করতে পারেনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আদিতমারী জোনাল অফিস।
আজ সোমবার দুপুরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালালের নেতৃত্বে ৯ জনের একটি দল যুবলীগ নেতার অবৈধ সংযোগের বিষয়টি তদন্তে যান। এ সময় অবৈধ সংযোগের বিষয়টি বুঝতে পেয়ে বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ওপর রড লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা চালায় যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর লোকজন।
একপর্যায়ে পাশের দোকানে আত্মরক্ষা করলে সেখানে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে বিদ্যুৎ অফিসের ৯ জন এবং যুবলীগ নেতার ভাই এরশাদ আলী বিবাদ মিটাতে গিয়ে আহত হন। খবর পেয়ে আদিতমারী থানা-পুলিশ ও সেনা সদস্যরা গিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্ধার করে আদিতমারী হাসপাতালে পাঠান।
এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আহতদের মধ্যে সহকারী জুনিয়র প্রকৌশলী অন্নদা প্রসাদ রায় (৩১) ও সেলিম রেজা (৪৫) হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিলেও বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যান।
এ ঘটনায় আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালাল বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর ছেলে রুবেল মিয়ার (১৯) নামে মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৬-৭ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাঁধাসহ কয়েকটি ধারায় আদিতমারী থানায় একটি মামলা করেন।
হাসপাতালে আহতদের দেখতে আসা আদিতমারী জোনাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার আইয়ুব আলী বলেন, ‘অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে যুবলীগ নেতার হামলায় ৯ জনের দলের সবাই আহত হয়েছেন। আমরা মামলা করেছি। আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিপূর্বেও যুবলীগ নেতা সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার (এপিএস) মিজানুর রহমান মিজানের প্রভাব দেখিয়েছিল।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মূল হোতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহিষখোচা বাজারে হামলার এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী উপজেলার মহিষখোচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের নুরল হকের ছেলে। তিনি মহিষখোচা ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী দীর্ঘদিন ধরে মহিষখোচা বাজারে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ওয়ার্কশপ ও বাজারের ১৫–২০টি দোকানে ব্যবসা করে আসছেন। বিগত সময় এ অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার প্রস্তুতি নিলে দলীয় প্রভাবে তা করতে পারেনি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি আদিতমারী জোনাল অফিস।
আজ সোমবার দুপুরে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালালের নেতৃত্বে ৯ জনের একটি দল যুবলীগ নেতার অবৈধ সংযোগের বিষয়টি তদন্তে যান। এ সময় অবৈধ সংযোগের বিষয়টি বুঝতে পেয়ে বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের ওপর রড লাঠিসোঁটা নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা চালায় যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর লোকজন।
একপর্যায়ে পাশের দোকানে আত্মরক্ষা করলে সেখানে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে বিদ্যুৎ অফিসের ৯ জন এবং যুবলীগ নেতার ভাই এরশাদ আলী বিবাদ মিটাতে গিয়ে আহত হন। খবর পেয়ে আদিতমারী থানা-পুলিশ ও সেনা সদস্যরা গিয়ে বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্ধার করে আদিতমারী হাসপাতালে পাঠান।
এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আহতদের মধ্যে সহকারী জুনিয়র প্রকৌশলী অন্নদা প্রসাদ রায় (৩১) ও সেলিম রেজা (৪৫) হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিলেও বাকিরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যান।
এ ঘটনায় আদিতমারী জোনাল অফিসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শাহ জালাল বাদী হয়ে যুবলীগ নেতা জিন্নাত আলী ও তাঁর ছেলে রুবেল মিয়ার (১৯) নামে মামলা করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা ৬-৭ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাঁধাসহ কয়েকটি ধারায় আদিতমারী থানায় একটি মামলা করেন।
হাসপাতালে আহতদের দেখতে আসা আদিতমারী জোনাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার আইয়ুব আলী বলেন, ‘অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে যুবলীগ নেতার হামলায় ৯ জনের দলের সবাই আহত হয়েছেন। আমরা মামলা করেছি। আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতিপূর্বেও যুবলীগ নেতা সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী কর্মকর্তার (এপিএস) মিজানুর রহমান মিজানের প্রভাব দেখিয়েছিল।’
আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ উন নবী বলেন, খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় মূল হোতা জিন্নাত আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়।
৪৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
২ ঘণ্টা আগে
হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়। শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশের মধ্য দিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।
বিক্ষোভ মিছিল থেকে দলটির নেতা-কর্মীরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন। এনসিপির যুব শাখা জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা অথর্ব, ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি। অবিলম্বে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে। তাঁর মুখে মিষ্টি মিষ্টি কথা আমরা শুনতে চাই না। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি কোন যোগ্যতায়, কোন মুখে এখন পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন, সেটা তাঁকে ব্যাখ্যা করতে হবে।’
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, দেশের প্রশাসনে, মিডিয়ায়, ব্যবসা-বাণিজ্যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগের দোসর এবং সহযোগীরা রয়েছে। তারা এদের (হাদির মতো নেতাদের) হত্যার মত উৎপাদন করছে। আর যদি কোনো এ রকম হত্যার চেষ্টা করা হয়, তাহলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সম্পত্তি জাতীয়ভাবে বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশে এখনো জুলাইয়ের শত্রুরা, সংস্কারের শত্রুরা, ন্যায়বিচারের শত্রুরা সজাগ আছে। দেশে আবারও ওয়ান-ইলেভেন তৈরির পাঁয়তারা চলছে। আধিপত্যবাদবিরোধী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
বিক্ষোভ মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীন, জাতীয় ছাত্রশক্তির সভাপতি জাহিদ আহসান, জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব ডা. জাহিদুল ইসলাম, জাতীয় শ্রমিকশক্তির সদস্যসচিব ঋআজ মোর্শেদ প্রমুখ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়। শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশের মধ্য দিয়ে মিছিলটি শেষ হয়।
বিক্ষোভ মিছিল থেকে দলটির নেতা-কর্মীরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন। এনসিপির যুব শাখা জাতীয় যুবশক্তির আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা অথর্ব, ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি। অবিলম্বে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে। তাঁর মুখে মিষ্টি মিষ্টি কথা আমরা শুনতে চাই না। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি কোন যোগ্যতায়, কোন মুখে এখন পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন, সেটা তাঁকে ব্যাখ্যা করতে হবে।’
এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, দেশের প্রশাসনে, মিডিয়ায়, ব্যবসা-বাণিজ্যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগের দোসর এবং সহযোগীরা রয়েছে। তারা এদের (হাদির মতো নেতাদের) হত্যার মত উৎপাদন করছে। আর যদি কোনো এ রকম হত্যার চেষ্টা করা হয়, তাহলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সম্পত্তি জাতীয়ভাবে বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফ সোহেল বলেন, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা প্রমাণ করে দেয়, বাংলাদেশে এখনো জুলাইয়ের শত্রুরা, সংস্কারের শত্রুরা, ন্যায়বিচারের শত্রুরা সজাগ আছে। দেশে আবারও ওয়ান-ইলেভেন তৈরির পাঁয়তারা চলছে। আধিপত্যবাদবিরোধী সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
বিক্ষোভ মিছিলে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক খান মুহাম্মদ মুরসালীন, জাতীয় ছাত্রশক্তির সভাপতি জাহিদ আহসান, জাতীয় যুবশক্তির সদস্যসচিব ডা. জাহিদুল ইসলাম, জাতীয় শ্রমিকশক্তির সদস্যসচিব ঋআজ মোর্শেদ প্রমুখ।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
২ ঘণ্টা আগে
হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে ক্যাম্পাসের মূল ফটক থেকে এই বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে তাঁতীবাজার মোড় প্রদক্ষিণ করে বিশ্বজিৎ চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি করেন।
শিক্ষার্থীরা ‘জ্বালো রে জ্বালো আগুন জ্বালো’, ‘হাদির ওপর হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার ভাই হাসপাতালে, ইন্টেরিম কী করে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এ সময় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইভান তাহসিব বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর এমন দিনের আলোতে গুলি চালানো বিশ্বাসযোগ্য নয়। ইন্টেরিম সরকারের সংস্কার বাস্তবায়নের ব্যর্থতাই এ ঘটনার কারণ। মানুষের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে। হামলাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।
লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২২-২৩ বর্ষের শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তার অওরিন বলেন, জুলাই আন্দোলনের পর স্বাধীনভাবে বাঁচার আশা ছিল। অথচ দিনের বেলা এমন নৃশংস হামলা উদ্বেগজনক। ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত। এর দায় ইন্টেরিম সরকারকেই নিতে হবে। সরকার ফ্যাসিবাদীদের বিচার কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু বিচার নয়, এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরে বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে ক্যাম্পাসের মূল ফটক থেকে এই বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে তাঁতীবাজার মোড় প্রদক্ষিণ করে বিশ্বজিৎ চত্বরে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এ সময় শিক্ষার্থীরা ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি করেন।
শিক্ষার্থীরা ‘জ্বালো রে জ্বালো আগুন জ্বালো’, ‘হাদির ওপর হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার ভাই হাসপাতালে, ইন্টেরিম কী করে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এ সময় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ইভান তাহসিব বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের পর এমন দিনের আলোতে গুলি চালানো বিশ্বাসযোগ্য নয়। ইন্টেরিম সরকারের সংস্কার বাস্তবায়নের ব্যর্থতাই এ ঘটনার কারণ। মানুষের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে। হামলাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে।
লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০২২-২৩ বর্ষের শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তার অওরিন বলেন, জুলাই আন্দোলনের পর স্বাধীনভাবে বাঁচার আশা ছিল। অথচ দিনের বেলা এমন নৃশংস হামলা উদ্বেগজনক। ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, হামলাটি পূর্বপরিকল্পিত। এর দায় ইন্টেরিম সরকারকেই নিতে হবে। সরকার ফ্যাসিবাদীদের বিচার কার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, শুধু বিচার নয়, এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরে বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়।
৪৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
২ ঘণ্টা আগে
হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
হাদি ভারতবিরোধী লেখা লিখত, বাংলাদেশপন্থী লেখালেখি করত উল্লেখ করে মাছুমা বলেন, তার রক্তের প্রতিটি বিন্দুতে ছিল দেশপ্রেম। তার জীবনের প্রতিটি শিরা-উপশিরায় ছিল দেশের প্রতি ভালোবাসা। তার জীবন দেশের জন্যই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে ‘র’ আছে, আওয়ামী লীগ আছে—আবার এখন মির্জা আব্বাসের বিপরীতে ঢাকা-৮ আসনে দাঁড়িয়েছে—এখন তার শত্রুর অভাব নেই। এ দেশে জিয়াউর রহমানকেও বাঁচতে দেয়নি।
হাদির ভগ্নিপতি আমীর হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘ওসমান হাদি এমন একজন মানুষ, যার পা থেকে মাথা পর্যন্ত সবটাই দেশপ্রেমে ভরা। রাস্তায়, শাহবাগ মোড়ে—যেখানেই থাকুক—স্ত্রী, মা ও ভাইয়ের সঙ্গে একই কথা বলে। বাংলাদেশে এত সৎ মানুষ রাজনীতি করে না—এটা আমরা আগে থেকেই তাকে বলতাম। কিন্তু সে বলত, “না, কেউ না কেউকে তো শুরু করতেই হবে।” মূলত সে-ই সে শুরুটা করেছে।’
আমীর হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম, তার ওপর এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে, কারণ সে ছিল ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে। সে বাংলাদেশের প্রতিটি অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলত। তাই আমরা তাকে ব্যালেন্স করে চলতে বলতাম, কারণ ব্যালেন্স ছাড়া এ দেশে টিকে থাকা যায় না। কিন্তু সে বলত, “হ্যাঁ, আমি করব। হয়তো আমি একদিন থাকব না, কিন্তু আমার দেখাদেখি হাজারো-লাখো হাদির জন্ম হবে।’”
ঝালকাঠির নলছিটির বাড়িতে হাদির বোন ও ভগ্নিপতি বসবাস করেন। হাদির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ভগ্নিপতি আমীর জানান, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। হাদির মাকে এক সপ্তাহ আগে ঢাকায় হাদির বাসায় রেখে এসেছিলেন বলে তিনি জানান।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, হাদির বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন নলছিটি সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক উপাধ্যক্ষ ও খাসমহল জামে মসজিদের ইমাম। মা তাসলিমা হাদি গৃহিণী। ছয় ভাইবোনের মধ্যে হাদি পঞ্চম। হাদির স্ত্রী রাবেয়া ইসলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স সম্পন্ন করেছেন। এই দম্পতির একটি সন্তান রয়েছে।
হাদির বাল্যবন্ধু ইসমাইল মুসাফির বলেন, ওসমান হাদি ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদ্রাসার ছাত্র ছিল। শৈশব থেকেই সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড—বিশেষ করে কবিতা আবৃত্তি ও বক্তৃতায়—সে ছিল অত্যন্ত দক্ষ। এ কারণে সে বারবার জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক পেয়েছে। তার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না; ব্যক্তি হিসেবেই সে সব সময় রাজনৈতিকভাবে সচেতন ছিল।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
হাদি ভারতবিরোধী লেখা লিখত, বাংলাদেশপন্থী লেখালেখি করত উল্লেখ করে মাছুমা বলেন, তার রক্তের প্রতিটি বিন্দুতে ছিল দেশপ্রেম। তার জীবনের প্রতিটি শিরা-উপশিরায় ছিল দেশের প্রতি ভালোবাসা। তার জীবন দেশের জন্যই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে ‘র’ আছে, আওয়ামী লীগ আছে—আবার এখন মির্জা আব্বাসের বিপরীতে ঢাকা-৮ আসনে দাঁড়িয়েছে—এখন তার শত্রুর অভাব নেই। এ দেশে জিয়াউর রহমানকেও বাঁচতে দেয়নি।
হাদির ভগ্নিপতি আমীর হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘ওসমান হাদি এমন একজন মানুষ, যার পা থেকে মাথা পর্যন্ত সবটাই দেশপ্রেমে ভরা। রাস্তায়, শাহবাগ মোড়ে—যেখানেই থাকুক—স্ত্রী, মা ও ভাইয়ের সঙ্গে একই কথা বলে। বাংলাদেশে এত সৎ মানুষ রাজনীতি করে না—এটা আমরা আগে থেকেই তাকে বলতাম। কিন্তু সে বলত, “না, কেউ না কেউকে তো শুরু করতেই হবে।” মূলত সে-ই সে শুরুটা করেছে।’
আমীর হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম, তার ওপর এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে, কারণ সে ছিল ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে। সে বাংলাদেশের প্রতিটি অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলত। তাই আমরা তাকে ব্যালেন্স করে চলতে বলতাম, কারণ ব্যালেন্স ছাড়া এ দেশে টিকে থাকা যায় না। কিন্তু সে বলত, “হ্যাঁ, আমি করব। হয়তো আমি একদিন থাকব না, কিন্তু আমার দেখাদেখি হাজারো-লাখো হাদির জন্ম হবে।’”
ঝালকাঠির নলছিটির বাড়িতে হাদির বোন ও ভগ্নিপতি বসবাস করেন। হাদির জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ভগ্নিপতি আমীর জানান, হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। হাদির মাকে এক সপ্তাহ আগে ঢাকায় হাদির বাসায় রেখে এসেছিলেন বলে তিনি জানান।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, হাদির বাবা প্রয়াত মাওলানা আব্দুল হাদি ছিলেন নলছিটি সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক উপাধ্যক্ষ ও খাসমহল জামে মসজিদের ইমাম। মা তাসলিমা হাদি গৃহিণী। ছয় ভাইবোনের মধ্যে হাদি পঞ্চম। হাদির স্ত্রী রাবেয়া ইসলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে অনার্স সম্পন্ন করেছেন। এই দম্পতির একটি সন্তান রয়েছে।
হাদির বাল্যবন্ধু ইসমাইল মুসাফির বলেন, ওসমান হাদি ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদ্রাসার ছাত্র ছিল। শৈশব থেকেই সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড—বিশেষ করে কবিতা আবৃত্তি ও বক্তৃতায়—সে ছিল অত্যন্ত দক্ষ। এ কারণে সে বারবার জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক পেয়েছে। তার কোনো রাজনৈতিক পরিচয় ছিল না; ব্যক্তি হিসেবেই সে সব সময় রাজনৈতিকভাবে সচেতন ছিল।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়।
৪৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
২ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্দী মিজানুর কারাগারের ভেতরে কার্পেট চালির (যেখানে কার্পেট তৈরি হয়) দরজা ভেঙে ঢোকেন। সেখানে তিনি গলায় দড়ি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। বিষয়টি টের পেয়ে কারারক্ষীরা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু ততক্ষণে তিনি মারা যান।
মৃত মিজানুর রহমান যশোরের শার্শা উপজেলার আমতলা গ্রামের আক্কাচ আলীর ছেলে। তিনি চলতি বছরের ২৪ জুলাই একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে আসেন। মিজান ওয়ার্কশপ মেকানিক থেকে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আবিষ্কার করে এক দশক ধরে জেলায় পরিচিতি পান ‘উদ্ভাবক মিজান’ নামে।
জানতে চাইলে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার আবিদ আহমেদ জানান, তিনি (মিজান) মূলত কপোতাক্ষ-৩ ভবনে থাকতেন। কিন্তু কৌশলে তিনি কার্পেট চালির দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে যান। সেখানেই এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি তাঁর পরিবারকে জানানো হয়েছে। তারা এলে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, মিজানুর রহমান যশোরের শার্শার একজন মেকানিক। যিনি বহু উদ্ভাবনী যন্ত্র; যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদন, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য যানবাহন তৈরি করেছেন। গত বছরের ২৪ জুলাই একটি হত্যা মামলায় মিজানসহ চারজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।

হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারে মিজানুর রহমান নামের এক বন্দীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার কারাগারের ভেতরের একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করেন কারারক্ষীরা।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, বন্দী মিজানুর কারাগারের ভেতরে কার্পেট চালির (যেখানে কার্পেট তৈরি হয়) দরজা ভেঙে ঢোকেন। সেখানে তিনি গলায় দড়ি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। বিষয়টি টের পেয়ে কারারক্ষীরা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু ততক্ষণে তিনি মারা যান।
মৃত মিজানুর রহমান যশোরের শার্শা উপজেলার আমতলা গ্রামের আক্কাচ আলীর ছেলে। তিনি চলতি বছরের ২৪ জুলাই একটি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে আসেন। মিজান ওয়ার্কশপ মেকানিক থেকে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আবিষ্কার করে এক দশক ধরে জেলায় পরিচিতি পান ‘উদ্ভাবক মিজান’ নামে।
জানতে চাইলে যশোর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার আবিদ আহমেদ জানান, তিনি (মিজান) মূলত কপোতাক্ষ-৩ ভবনে থাকতেন। কিন্তু কৌশলে তিনি কার্পেট চালির দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে যান। সেখানেই এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি তাঁর পরিবারকে জানানো হয়েছে। তারা এলে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
উল্লেখ্য, মিজানুর রহমান যশোরের শার্শার একজন মেকানিক। যিনি বহু উদ্ভাবনী যন্ত্র; যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদন, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য যানবাহন তৈরি করেছেন। গত বছরের ২৪ জুলাই একটি হত্যা মামলায় মিজানসহ চারজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।

লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিদ্যুৎ কর্মকর্তা-কর্মচারীর ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে। এতে বিদুৎকর্মীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর সশস্ত্র হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার পর রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের সামনে থেকে এই মিছিল শুরু হয়।
৪৪ মিনিট আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা নিয়ে তাঁর বোন মাছুমা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তিন বছর আগে ওসমান হাদিকে বলেছিলাম, তোকেও কিন্তু ভারতের “র” বাঁচতে দেবে না। আবরারকে যেভাবে মেরে ফেলেছে, তোকেও সেভাবে মেরে ফেলবে। দেশপ্রেমিক মানুষকে তারা বাঁচতে দেয় না।’
২ ঘণ্টা আগে