নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে পিকনিক স্পট জাতীয় উদ্যান আশুরার বিলের দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতুটি ভেঙে পড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঈদের দিন বিকেলে বেশ কয়েক জন দর্শনার্থীসহ সেতুর সেতুটির একাংশ ভেঙে পড়ে যায়। এতে ৭-৮ জন দর্শনার্থী আহত হয়।
আব্দুল হাই নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী ওঠায় সেতুর একাংশ ভেঙে আনুমানিক ১৫ / ২০ জন বিলে পড়ে যায়। বিলে ধানের জমি থাকায় তাদের খুব বেশি আঘাত পায়নি।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী ওষুধ বিক্রেতা রায়হানুল ইসলাম জানান, সেতুটি আগে থেকেই ঝুঁকি পূর্ণ ছিল, বেশ কিছু খুঁটি, রেলিং এর কাঠ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল, কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। তবে একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী সেতুতে যেন না ওঠে সে জন্য সতর্ক ব্যবস্থার দাবি করেন তিনি।
এবার ঈদে উপজেলার দর্শনীয় স্থানগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এদিন উপজেলার পিকনিক স্পট স্বপ্নপুরী, কাচদহ সেতুসহ আশুরার বিলে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়।
আশুরার বিল কাঠের সেতুকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে গত ২ এপ্রিল দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সেতু’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে ঈদে দর্শনার্থীর অতিরিক্ত ভিড়ে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করে দ্রুত সংস্কার করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল।
আশুরার বিল রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে সেতুর একাংশ ভেঙে কয়েক জন দর্শনার্থী বিলে পড়ে যায়, ঈদের দিন হওয়ায় একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী সেতুতে ওঠায় এমন ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে দ্রুত সেতুর সংস্কার কাজ শুরু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ১ জুন জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল আলম এর উপস্থিতিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দৃষ্টিনন্দন আঁকা বাঁকা কাঠের সেতুটি উদ্বোধন করেন দিনাজপুর-৬ আসনের সাংসদ মো. শিবলী সাদিক।

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে পিকনিক স্পট জাতীয় উদ্যান আশুরার বিলের দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতুটি ভেঙে পড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার ঈদের দিন বিকেলে বেশ কয়েক জন দর্শনার্থীসহ সেতুর সেতুটির একাংশ ভেঙে পড়ে যায়। এতে ৭-৮ জন দর্শনার্থী আহত হয়।
আব্দুল হাই নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী ওঠায় সেতুর একাংশ ভেঙে আনুমানিক ১৫ / ২০ জন বিলে পড়ে যায়। বিলে ধানের জমি থাকায় তাদের খুব বেশি আঘাত পায়নি।
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী ওষুধ বিক্রেতা রায়হানুল ইসলাম জানান, সেতুটি আগে থেকেই ঝুঁকি পূর্ণ ছিল, বেশ কিছু খুঁটি, রেলিং এর কাঠ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল, কর্তৃপক্ষের অবহেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। তবে একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী সেতুতে যেন না ওঠে সে জন্য সতর্ক ব্যবস্থার দাবি করেন তিনি।
এবার ঈদে উপজেলার দর্শনীয় স্থানগুলোতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এদিন উপজেলার পিকনিক স্পট স্বপ্নপুরী, কাচদহ সেতুসহ আশুরার বিলে দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল লক্ষণীয়।
আশুরার বিল কাঠের সেতুকে ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে গত ২ এপ্রিল দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সেতু’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে ঈদে দর্শনার্থীর অতিরিক্ত ভিড়ে ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করে দ্রুত সংস্কার করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল।
আশুরার বিল রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে সেতুর একাংশ ভেঙে কয়েক জন দর্শনার্থী বিলে পড়ে যায়, ঈদের দিন হওয়ায় একসঙ্গে অনেক দর্শনার্থী সেতুতে ওঠায় এমন ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে দ্রুত সেতুর সংস্কার কাজ শুরু করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ২০১৯ সালের ১ জুন জেলা প্রশাসক মো. মাহমুদুল আলম এর উপস্থিতিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে দৃষ্টিনন্দন আঁকা বাঁকা কাঠের সেতুটি উদ্বোধন করেন দিনাজপুর-৬ আসনের সাংসদ মো. শিবলী সাদিক।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে