নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
একসময় দূরদূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা এসে এই কলেজে পড়াশোনা করতেন। শিক্ষার মানের কারণেই কলেজটি জেলাজুড়ে পরিচিতি পেয়েছিল। তবে গত সরকারের সময়ে সভাপতিসহ গভর্নিং বডির বিভিন্ন পদে থেকে শিক্ষক নিয়োগে বেপরোয়া বাণিজ্য করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। গভর্নিং বডির পর্যবেক্ষণের অভাবে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও কমে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন্তু সম্প্রতি কলেজের সভাপতি নিয়োগ নিয়ে নতুন করে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর কলেজের অ্যাডহক কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও প্রতিষ্ঠাতা সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে। তিনি অধ্যক্ষ থাকাকালে অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষার মানও বাড়িয়েছিলেন। এ জন্য তিনি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে পুরস্কারও পান। তাঁর অতীত অবদান বিবেচনায় স্থানীয়রা তাঁকেই অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেন।
পরবর্তী সময়ে নিয়মিত গভর্নিং বডি গঠনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ সভাপতি পদে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে। গত ১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো ওই তালিকায় ছিলেন সেলিম উদ্দিন কবিরাজ, আইনুল হক ও দেওয়ান মো. মকসেদুর রহমান। কিন্তু এই তিনজনকে উপেক্ষা করে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফনির উদ্দিন নামের একজনকে সভাপতি করে চিঠি পাঠানো হয়। এরপর থেকেই কলেজে সংকট সৃষ্টি হয়।
তালিকাভুক্ত নয়, এমন একজনকে সভাপতি করায় কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. মো. জসিম উদ্দীন মৃধা পরদিনই বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে আবেদন করেন। এই আবেদনপত্রে কলেজের ৬৩ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করেন। এরপর গত ১১ মার্চ গভর্নিং বডির সভা ডাকেন সভাপতি ফনির উদ্দিন। কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষের তালিকার বাইরে থাকা সভাপতি হওয়ায় সদস্যরা তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা জানান এবং কেউ সভায় যোগ দেননি। ১৫ মার্চ বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শককে চিঠি দিয়ে অবহিত করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান। এতে সুপারিশ করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এরপরও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বরং ফনির উদ্দিন গত ২৭ মার্চ ও ৩ এপ্রিল আরও দুটি সভা ডাকলেও গভর্নিং বডির কোনো সদস্য তাতে উপস্থিত হননি। ফলে ৯ এপ্রিল অধ্যক্ষ জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২৯ এপ্রিল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে সভাপতি হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কিন্তু মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩০ এপ্রিল আবারও ফনির উদ্দিনকে সভাপতি করে চিঠি দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ এই চিঠি হাতে পায় ৪ মে।
এ নিয়ে ৬ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে চিঠি দিয়েছেন সাবেক সভাপতি সেলিম উদ্দিন কবিরাজ। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, ২৯ এপ্রিল তাঁকে সভাপতি করা হলে তিনি ৩ মে গভর্নিং বডির সভা ডাকেন এবং সব সদস্য তাতে অংশ নেন। কিন্তু ৪ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি চিঠিতে তিনি দেখতে পান, ৩০ এপ্রিলের তারিখে ফনির উদ্দিনকে আবারও সভাপতি করা হয়েছে। এতে কলেজে আরও বড় সংকট সৃষ্টি হয়।
এ পরিস্থিতিতে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ গত ১২ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেছেন, ‘২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ফনির উদ্দিনকে কলেজের সভাপতি করে। কিন্তু তিনি কলেজ কর্তৃপক্ষের পাঠানো তিনজনের তালিকায় ছিলেন না। এরপর সদস্যদের অনাস্থার কারণে তালিকার ১ নম্বরে থাকা সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে সভাপতি করা হয়। অথচ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আবারও ফনির উদ্দিনকে সভাপতি করা হয়েছে। এতে কলেজের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’ চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির নিয়োগের ক্ষমতা থাকলেও আগের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কোনো কারণ জানানো হয়নি। এত দ্রুত সভাপতি বদল করলে শিক্ষার পরিবেশ যেমন নষ্ট হয়, তেমনি প্রশাসনিক কার্যক্রমেও বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।’
এ বিষয়ে কলেজের সাবেক সভাপতি সেলিম উদ্দিন কবিরাজ বলেন, ‘আওয়ামী সরকারের সময়ে শিক্ষক নিয়োগসহ নানা অনিয়মে কলেজটাকে শেষ করে দেওয়া হয়েছিল। সরকার পতনের পর আমাকে আহ্বায়ক করা হলে আমরা কলেজটাকে আবারও গুছিয়ে তুলছিলাম। কিন্তু এখন আমারই ছাত্র এবং কলেজের প্রাক্তন শিক্ষক ফনির উদ্দিনকে সভাপতি বানানোর চেষ্টা চলছে। কয়েকজন ব্যক্তি কলেজে এমন অচলাবস্থা সৃষ্টি করেছেন।’
এ বিষয়ে কথা বলতে সভাপতি ফনির উদ্দীনকে ফোন করা হলে তিনি সভায় আছেন জানিয়ে কথা বলতে চাননি। পরে কয়েক দফা ফোন করা হলেও ধরেননি। ফলে তাঁর সঙ্গে কথা বলা যায়নি।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. জসিম উদ্দীন মৃধা বলেন, ‘সভাপতির পদ নিয়ে জটিলতার ফলে কলেজে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। সভাপতি ফনির উদ্দীনের পরামর্শে পরপর তিনটি সভা ডাকি; কিন্তু কেউ আসেননি। কমিটির সদস্যরা ওনার সঙ্গে কাজ করতে চান না। ফলে কলেজে স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। এটা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়, তারা কীভাবে সমাধান করবে জানি না।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ও সচিব আমিনুল আক্তার বলেন, ‘তালন্দ কলেজ নিয়ে আমরাও খুব বেকায়দায় আছি। আমাদের উপাচার্য পুরো হতাশ হয়ে গেছেন। একবার সভাপতি দেওয়া হয়, তাঁর নামে অভিযোগ আসে। পরিবর্তন করলে আরেকজন আবার ওপর থেকে ফোন করান। ফলে একজনকে বাদ দিয়ে আরেকজনকে দিতে হয়। আমাদের কোনো দোষ নেই। এখন এসব বাদ দিয়ে নির্বাচন করতে বলেছি। নির্বাচন হলে কোনো সমস্যা হবে না।’

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
একসময় দূরদূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা এসে এই কলেজে পড়াশোনা করতেন। শিক্ষার মানের কারণেই কলেজটি জেলাজুড়ে পরিচিতি পেয়েছিল। তবে গত সরকারের সময়ে সভাপতিসহ গভর্নিং বডির বিভিন্ন পদে থেকে শিক্ষক নিয়োগে বেপরোয়া বাণিজ্য করেন আওয়ামী লীগের নেতারা। গভর্নিং বডির পর্যবেক্ষণের অভাবে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও কমে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন্তু সম্প্রতি কলেজের সভাপতি নিয়োগ নিয়ে নতুন করে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর কলেজের অ্যাডহক কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয় কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও প্রতিষ্ঠাতা সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে। তিনি অধ্যক্ষ থাকাকালে অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষার মানও বাড়িয়েছিলেন। এ জন্য তিনি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে পুরস্কারও পান। তাঁর অতীত অবদান বিবেচনায় স্থানীয়রা তাঁকেই অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মনোনয়ন দেন।
পরবর্তী সময়ে নিয়মিত গভর্নিং বডি গঠনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ সভাপতি পদে তিনজনের নাম প্রস্তাব করে। গত ১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো ওই তালিকায় ছিলেন সেলিম উদ্দিন কবিরাজ, আইনুল হক ও দেওয়ান মো. মকসেদুর রহমান। কিন্তু এই তিনজনকে উপেক্ষা করে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফনির উদ্দিন নামের একজনকে সভাপতি করে চিঠি পাঠানো হয়। এরপর থেকেই কলেজে সংকট সৃষ্টি হয়।
তালিকাভুক্ত নয়, এমন একজনকে সভাপতি করায় কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. মো. জসিম উদ্দীন মৃধা পরদিনই বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে আবেদন করেন। এই আবেদনপত্রে কলেজের ৬৩ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করেন। এরপর গত ১১ মার্চ গভর্নিং বডির সভা ডাকেন সভাপতি ফনির উদ্দিন। কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষের তালিকার বাইরে থাকা সভাপতি হওয়ায় সদস্যরা তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা জানান এবং কেউ সভায় যোগ দেননি। ১৫ মার্চ বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শককে চিঠি দিয়ে অবহিত করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানান। এতে সুপারিশ করেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল এবং জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এরপরও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বরং ফনির উদ্দিন গত ২৭ মার্চ ও ৩ এপ্রিল আরও দুটি সভা ডাকলেও গভর্নিং বডির কোনো সদস্য তাতে উপস্থিত হননি। ফলে ৯ এপ্রিল অধ্যক্ষ জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২৯ এপ্রিল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে সভাপতি হিসেবে মনোনয়ন দেয়। কিন্তু মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩০ এপ্রিল আবারও ফনির উদ্দিনকে সভাপতি করে চিঠি দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কলেজ কর্তৃপক্ষ এই চিঠি হাতে পায় ৪ মে।
এ নিয়ে ৬ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে চিঠি দিয়েছেন সাবেক সভাপতি সেলিম উদ্দিন কবিরাজ। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, ২৯ এপ্রিল তাঁকে সভাপতি করা হলে তিনি ৩ মে গভর্নিং বডির সভা ডাকেন এবং সব সদস্য তাতে অংশ নেন। কিন্তু ৪ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি চিঠিতে তিনি দেখতে পান, ৩০ এপ্রিলের তারিখে ফনির উদ্দিনকে আবারও সভাপতি করা হয়েছে। এতে কলেজে আরও বড় সংকট সৃষ্টি হয়।
এ পরিস্থিতিতে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ গত ১২ মে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। তাতে তিনি লিখেছেন, ‘২৬ ফেব্রুয়ারি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ফনির উদ্দিনকে কলেজের সভাপতি করে। কিন্তু তিনি কলেজ কর্তৃপক্ষের পাঠানো তিনজনের তালিকায় ছিলেন না। এরপর সদস্যদের অনাস্থার কারণে তালিকার ১ নম্বরে থাকা সেলিম উদ্দিন কবিরাজকে সভাপতি করা হয়। অথচ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আবারও ফনির উদ্দিনকে সভাপতি করা হয়েছে। এতে কলেজের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’ চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতির নিয়োগের ক্ষমতা থাকলেও আগের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের কোনো কারণ জানানো হয়নি। এত দ্রুত সভাপতি বদল করলে শিক্ষার পরিবেশ যেমন নষ্ট হয়, তেমনি প্রশাসনিক কার্যক্রমেও বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।’
এ বিষয়ে কলেজের সাবেক সভাপতি সেলিম উদ্দিন কবিরাজ বলেন, ‘আওয়ামী সরকারের সময়ে শিক্ষক নিয়োগসহ নানা অনিয়মে কলেজটাকে শেষ করে দেওয়া হয়েছিল। সরকার পতনের পর আমাকে আহ্বায়ক করা হলে আমরা কলেজটাকে আবারও গুছিয়ে তুলছিলাম। কিন্তু এখন আমারই ছাত্র এবং কলেজের প্রাক্তন শিক্ষক ফনির উদ্দিনকে সভাপতি বানানোর চেষ্টা চলছে। কয়েকজন ব্যক্তি কলেজে এমন অচলাবস্থা সৃষ্টি করেছেন।’
এ বিষয়ে কথা বলতে সভাপতি ফনির উদ্দীনকে ফোন করা হলে তিনি সভায় আছেন জানিয়ে কথা বলতে চাননি। পরে কয়েক দফা ফোন করা হলেও ধরেননি। ফলে তাঁর সঙ্গে কথা বলা যায়নি।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ড. জসিম উদ্দীন মৃধা বলেন, ‘সভাপতির পদ নিয়ে জটিলতার ফলে কলেজে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। সভাপতি ফনির উদ্দীনের পরামর্শে পরপর তিনটি সভা ডাকি; কিন্তু কেউ আসেননি। কমিটির সদস্যরা ওনার সঙ্গে কাজ করতে চান না। ফলে কলেজে স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। এটা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়, তারা কীভাবে সমাধান করবে জানি না।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ও সচিব আমিনুল আক্তার বলেন, ‘তালন্দ কলেজ নিয়ে আমরাও খুব বেকায়দায় আছি। আমাদের উপাচার্য পুরো হতাশ হয়ে গেছেন। একবার সভাপতি দেওয়া হয়, তাঁর নামে অভিযোগ আসে। পরিবর্তন করলে আরেকজন আবার ওপর থেকে ফোন করান। ফলে একজনকে বাদ দিয়ে আরেকজনকে দিতে হয়। আমাদের কোনো দোষ নেই। এখন এসব বাদ দিয়ে নির্বাচন করতে বলেছি। নির্বাচন হলে কোনো সমস্যা হবে না।’

নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৩ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিখোঁজের ৭ ঘণ্টা পর বন থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া শিশু শামীম (১০) মারা গেছে। উদ্ধারের তিন দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। আজ শুক্রবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির মামা সাব্বির হোসেন ও সখীপুর থানা-পুলিশ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত শামীম উপজেলার কালিয়ানপাড়া গ্রামের শাহিন আলমের ছেলে ও স্থানীয় কীর্তনখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
নিহত শিশুর পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শামীম বাড়ি থেকে বের হয়। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। একপর্যায়ে তাঁরা বাড়ির আশপাশের বনাঞ্চলে অনুসন্ধান চালান। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে একটি বন থেকে শামীমকে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাত ৯টার দিকে তাকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ধানমন্ডিতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরের আঘাত করা হয়েছে।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, নিহত শামীমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

টাঙ্গাইলের সখীপুরে নিখোঁজের ৭ ঘণ্টা পর বন থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া শিশু শামীম (১০) মারা গেছে। উদ্ধারের তিন দিন পর গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। আজ শুক্রবার সকালে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির মামা সাব্বির হোসেন ও সখীপুর থানা-পুলিশ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত শামীম উপজেলার কালিয়ানপাড়া গ্রামের শাহিন আলমের ছেলে ও স্থানীয় কীর্তনখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
নিহত শিশুর পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার দুপুর ১২টার দিকে শামীম বাড়ি থেকে বের হয়। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা সম্ভাব্য বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেন। একপর্যায়ে তাঁরা বাড়ির আশপাশের বনাঞ্চলে অনুসন্ধান চালান। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে একটি বন থেকে শামীমকে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। রাত ৯টার দিকে তাকে সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার ধানমন্ডিতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরের আঘাত করা হয়েছে।’
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, নিহত শামীমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এ বিষয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন
১৮ মে ২০২৫
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেদুমকী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বগা থেকে আসা যাত্রীবাহী অটোরিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা সিমেন্টবাহী টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে ছয় বছরের রবিউল নিহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬০ বছর বয়সী ইব্রাহিম খানকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত সুমন সরদার (২৫) ও আব্দুল কাদেরকে (৫০) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত আব্দুল কাদেরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সুমনের একটি হাত সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। নিহত ও আহত ব্যক্তিদের বাড়ি বাউফল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।
দুমকী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম উদ্দীন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও টমটমটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বগা থেকে আসা যাত্রীবাহী অটোরিকশা বিপরীত দিক থেকে আসা সিমেন্টবাহী টমটমের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে দুমড়েমুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে ছয় বছরের রবিউল নিহত হন। আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬০ বছর বয়সী ইব্রাহিম খানকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত সুমন সরদার (২৫) ও আব্দুল কাদেরকে (৫০) বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, আহত আব্দুল কাদেরের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সুমনের একটি হাত সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে। নিহত ও আহত ব্যক্তিদের বাড়ি বাউফল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।
দুমকী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম উদ্দীন জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশা ও টমটমটিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির পরিবার অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন
১৮ মে ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৩ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন
১৮ মে ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৩ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

সভাপতি কে হবেন, এ নিয়ে রাজশাহীর তানোর উপজেলার তালন্দ ললিত মোহন ডিগ্রি কলেজে চরম অচলাবস্থা বিরাজ করছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হঠকারিতার কারণেই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী এই কলেজে এমন সংকটের সৃষ্টি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নেওয়ার পর কলেজটিতে আবারও গতি ফিরতে শুরু করেছিল। কিন
১৮ মে ২০২৫
নিহত শামীমের মামা সাব্বির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করেছিলাম শিয়ালের আক্রমণে এমন হয়েছে। কিন্তু হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকেরা জানান, এটি শেয়াল-কুকুরের আক্রমণের চিহ্ন নয়, শিশুটির মাথা ও শরীরে আঘাত করা হয়েছে।’
২৩ মিনিট আগে
পটুয়াখালীর দুমকীতে অটোরিকশা ও সিমেন্টবাহী টমটমের সংঘর্ষে দুজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে লেবুখালী-বাউফল মহাসড়কের রাজাখালী (স্থানীয় নাম পিছাখালী ব্রিজ) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৩১ মিনিট আগে
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে