অর্চি হক, ঈশ্বরদী (পাবনা) থেকে

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাজ করা বিদেশিদের জন্য গড়ে ওঠা গ্রিন সিটিকে ঘিরে ওই এলাকার বাজারে সবকিছুরই এখন দাম বেশি।
গ্রিন সিটিতে পাঁচ হাজারের বেশি বিদেশির আবাস। এর মধ্যে রুশ প্রায় তিন হাজার। এ ছাড়া রয়েছেন কাজাখস্তান, বেলারুশসহ আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকেরা। বিপুলসংখ্যক বিদেশির আগমনে বদলে গেছে রূপপুর। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে সবকিছুতেই। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। স্থানীয় অর্থনীতিতেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিদেশিরা স্থানীয়দের সঙ্গে মিশছেন, একে অন্যের ভাষা শিখছেন। গড়ে উঠছে বন্ধুত্ব। তবে এত কিছুর মধ্যেও স্থানীয়দের আছে কিছু অভিযোগও।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হক বিশ্বাস বললেন, বিদেশিদের দোভাষী হিসেবে কাজ করা অনেকেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। তিনি এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু লিখিত অভিযোগও পেয়েছেন। এ ছাড়া বাজারে দাম বৃদ্ধির বিষয়টিও তাঁর নজরে পড়েছে। এ জন্য তিনি বাজারে মাইকিং করে দাম সহনশীল রাখার নির্দেশনাও দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে তেমন একটা কাজ হয়নি।
এনামুল হক বিশ্বাস এ-ও জানালেন, বিদেশিদের কারণে কিছু সমস্যা তৈরি হলেও সার্বিকভাবে রূপপুরের উন্নয়ন হচ্ছে। বিদেশিদের চাহিদা মেটাতে নতুন নতুন দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল তৈরি হচ্ছে। বছর পাঁচেক আগেও যে জায়গাটায় ৫০টির মতো দোকান ছিল, সেখানে এখন পাঁচ শতাধিক দোকান।
সরেজমিনে দেখা গেল, রাস্তাঘাট, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ সব মিলিয়ে রূপপুর এখন আর গ্রাম নেই, হয়ে উঠছে আধুনিক এক শহর। আর এই আধুনিক শহরে রুশ প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। রুশ ভাষারও প্রচলন শুরু হয়েছে। সাইনবোর্ডগুলোতে বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি রুশ ভাষাও লেখা আছে। রাশিয়ানদের রুচি ও চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে দোকানপাটে পণ্য তোলা হচ্ছে। সেলুন থেকে শুরু করে কাঁচাবাজার—সব জায়গাতেই কর্মচারীরা কম-বেশি রুশ ভাষা শিখে নিয়েছেন। এমনকি ভিক্ষুকেরাও রুশ ভাষায় ভিক্ষা করছেন।
রূপপুর ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে কয়েকটি রুশ ভাষা শিক্ষাকেন্দ্র। সেখানে তরুণদের উপচে পড়া ভিড়। রুশ ভাষা শিখতে আগ্রহী হচ্ছেন মধ্যবয়সী, এমনকি প্রবীণেরাও। ‘রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে এই ভাষা শেখা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি ব্যবসায়ের প্রয়োজনে রুশ শিখেছি। আমার দোকান এবং রেস্টুরেন্টে যারা কাজ করছে, তাদেরও রুশ শেখানোর চেষ্টা করছি। কারণ, আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রুশরাই বেশি আসে।’
রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারে কথা বলে জানা গেল, তারা দিনে চারটি ব্যাচে রুশ ভাষা শেখাচ্ছে। একেকটি ব্যাচে গড়ে ২০ জন করে শিক্ষার্থী। তিন ও ছয় মাস মেয়াদি দুটি কোর্সে এই ভাষা শেখানো হয়। মাসে দিতে হয় আড়াই হাজার করে টাকা।

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাজ করা বিদেশিদের জন্য গড়ে ওঠা গ্রিন সিটিকে ঘিরে ওই এলাকার বাজারে সবকিছুরই এখন দাম বেশি।
গ্রিন সিটিতে পাঁচ হাজারের বেশি বিদেশির আবাস। এর মধ্যে রুশ প্রায় তিন হাজার। এ ছাড়া রয়েছেন কাজাখস্তান, বেলারুশসহ আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকেরা। বিপুলসংখ্যক বিদেশির আগমনে বদলে গেছে রূপপুর। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে সবকিছুতেই। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। স্থানীয় অর্থনীতিতেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিদেশিরা স্থানীয়দের সঙ্গে মিশছেন, একে অন্যের ভাষা শিখছেন। গড়ে উঠছে বন্ধুত্ব। তবে এত কিছুর মধ্যেও স্থানীয়দের আছে কিছু অভিযোগও।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হক বিশ্বাস বললেন, বিদেশিদের দোভাষী হিসেবে কাজ করা অনেকেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। তিনি এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু লিখিত অভিযোগও পেয়েছেন। এ ছাড়া বাজারে দাম বৃদ্ধির বিষয়টিও তাঁর নজরে পড়েছে। এ জন্য তিনি বাজারে মাইকিং করে দাম সহনশীল রাখার নির্দেশনাও দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে তেমন একটা কাজ হয়নি।
এনামুল হক বিশ্বাস এ-ও জানালেন, বিদেশিদের কারণে কিছু সমস্যা তৈরি হলেও সার্বিকভাবে রূপপুরের উন্নয়ন হচ্ছে। বিদেশিদের চাহিদা মেটাতে নতুন নতুন দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল তৈরি হচ্ছে। বছর পাঁচেক আগেও যে জায়গাটায় ৫০টির মতো দোকান ছিল, সেখানে এখন পাঁচ শতাধিক দোকান।
সরেজমিনে দেখা গেল, রাস্তাঘাট, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ সব মিলিয়ে রূপপুর এখন আর গ্রাম নেই, হয়ে উঠছে আধুনিক এক শহর। আর এই আধুনিক শহরে রুশ প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। রুশ ভাষারও প্রচলন শুরু হয়েছে। সাইনবোর্ডগুলোতে বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি রুশ ভাষাও লেখা আছে। রাশিয়ানদের রুচি ও চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে দোকানপাটে পণ্য তোলা হচ্ছে। সেলুন থেকে শুরু করে কাঁচাবাজার—সব জায়গাতেই কর্মচারীরা কম-বেশি রুশ ভাষা শিখে নিয়েছেন। এমনকি ভিক্ষুকেরাও রুশ ভাষায় ভিক্ষা করছেন।
রূপপুর ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে কয়েকটি রুশ ভাষা শিক্ষাকেন্দ্র। সেখানে তরুণদের উপচে পড়া ভিড়। রুশ ভাষা শিখতে আগ্রহী হচ্ছেন মধ্যবয়সী, এমনকি প্রবীণেরাও। ‘রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে এই ভাষা শেখা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি ব্যবসায়ের প্রয়োজনে রুশ শিখেছি। আমার দোকান এবং রেস্টুরেন্টে যারা কাজ করছে, তাদেরও রুশ শেখানোর চেষ্টা করছি। কারণ, আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রুশরাই বেশি আসে।’
রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারে কথা বলে জানা গেল, তারা দিনে চারটি ব্যাচে রুশ ভাষা শেখাচ্ছে। একেকটি ব্যাচে গড়ে ২০ জন করে শিক্ষার্থী। তিন ও ছয় মাস মেয়াদি দুটি কোর্সে এই ভাষা শেখানো হয়। মাসে দিতে হয় আড়াই হাজার করে টাকা।
অর্চি হক, ঈশ্বরদী (পাবনা) থেকে

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাজ করা বিদেশিদের জন্য গড়ে ওঠা গ্রিন সিটিকে ঘিরে ওই এলাকার বাজারে সবকিছুরই এখন দাম বেশি।
গ্রিন সিটিতে পাঁচ হাজারের বেশি বিদেশির আবাস। এর মধ্যে রুশ প্রায় তিন হাজার। এ ছাড়া রয়েছেন কাজাখস্তান, বেলারুশসহ আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকেরা। বিপুলসংখ্যক বিদেশির আগমনে বদলে গেছে রূপপুর। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে সবকিছুতেই। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। স্থানীয় অর্থনীতিতেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিদেশিরা স্থানীয়দের সঙ্গে মিশছেন, একে অন্যের ভাষা শিখছেন। গড়ে উঠছে বন্ধুত্ব। তবে এত কিছুর মধ্যেও স্থানীয়দের আছে কিছু অভিযোগও।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হক বিশ্বাস বললেন, বিদেশিদের দোভাষী হিসেবে কাজ করা অনেকেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। তিনি এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু লিখিত অভিযোগও পেয়েছেন। এ ছাড়া বাজারে দাম বৃদ্ধির বিষয়টিও তাঁর নজরে পড়েছে। এ জন্য তিনি বাজারে মাইকিং করে দাম সহনশীল রাখার নির্দেশনাও দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে তেমন একটা কাজ হয়নি।
এনামুল হক বিশ্বাস এ-ও জানালেন, বিদেশিদের কারণে কিছু সমস্যা তৈরি হলেও সার্বিকভাবে রূপপুরের উন্নয়ন হচ্ছে। বিদেশিদের চাহিদা মেটাতে নতুন নতুন দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল তৈরি হচ্ছে। বছর পাঁচেক আগেও যে জায়গাটায় ৫০টির মতো দোকান ছিল, সেখানে এখন পাঁচ শতাধিক দোকান।
সরেজমিনে দেখা গেল, রাস্তাঘাট, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ সব মিলিয়ে রূপপুর এখন আর গ্রাম নেই, হয়ে উঠছে আধুনিক এক শহর। আর এই আধুনিক শহরে রুশ প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। রুশ ভাষারও প্রচলন শুরু হয়েছে। সাইনবোর্ডগুলোতে বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি রুশ ভাষাও লেখা আছে। রাশিয়ানদের রুচি ও চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে দোকানপাটে পণ্য তোলা হচ্ছে। সেলুন থেকে শুরু করে কাঁচাবাজার—সব জায়গাতেই কর্মচারীরা কম-বেশি রুশ ভাষা শিখে নিয়েছেন। এমনকি ভিক্ষুকেরাও রুশ ভাষায় ভিক্ষা করছেন।
রূপপুর ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে কয়েকটি রুশ ভাষা শিক্ষাকেন্দ্র। সেখানে তরুণদের উপচে পড়া ভিড়। রুশ ভাষা শিখতে আগ্রহী হচ্ছেন মধ্যবয়সী, এমনকি প্রবীণেরাও। ‘রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে এই ভাষা শেখা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি ব্যবসায়ের প্রয়োজনে রুশ শিখেছি। আমার দোকান এবং রেস্টুরেন্টে যারা কাজ করছে, তাদেরও রুশ শেখানোর চেষ্টা করছি। কারণ, আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রুশরাই বেশি আসে।’
রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারে কথা বলে জানা গেল, তারা দিনে চারটি ব্যাচে রুশ ভাষা শেখাচ্ছে। একেকটি ব্যাচে গড়ে ২০ জন করে শিক্ষার্থী। তিন ও ছয় মাস মেয়াদি দুটি কোর্সে এই ভাষা শেখানো হয়। মাসে দিতে হয় আড়াই হাজার করে টাকা।

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে কাজ করা বিদেশিদের জন্য গড়ে ওঠা গ্রিন সিটিকে ঘিরে ওই এলাকার বাজারে সবকিছুরই এখন দাম বেশি।
গ্রিন সিটিতে পাঁচ হাজারের বেশি বিদেশির আবাস। এর মধ্যে রুশ প্রায় তিন হাজার। এ ছাড়া রয়েছেন কাজাখস্তান, বেলারুশসহ আরও কয়েকটি দেশের নাগরিকেরা। বিপুলসংখ্যক বিদেশির আগমনে বদলে গেছে রূপপুর। উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে সবকিছুতেই। তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। স্থানীয় অর্থনীতিতেও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বিদেশিরা স্থানীয়দের সঙ্গে মিশছেন, একে অন্যের ভাষা শিখছেন। গড়ে উঠছে বন্ধুত্ব। তবে এত কিছুর মধ্যেও স্থানীয়দের আছে কিছু অভিযোগও।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হক বিশ্বাস বললেন, বিদেশিদের দোভাষী হিসেবে কাজ করা অনেকেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছেন। তিনি এ-সংক্রান্ত বেশ কিছু লিখিত অভিযোগও পেয়েছেন। এ ছাড়া বাজারে দাম বৃদ্ধির বিষয়টিও তাঁর নজরে পড়েছে। এ জন্য তিনি বাজারে মাইকিং করে দাম সহনশীল রাখার নির্দেশনাও দিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে তেমন একটা কাজ হয়নি।
এনামুল হক বিশ্বাস এ-ও জানালেন, বিদেশিদের কারণে কিছু সমস্যা তৈরি হলেও সার্বিকভাবে রূপপুরের উন্নয়ন হচ্ছে। বিদেশিদের চাহিদা মেটাতে নতুন নতুন দোকান, রেস্টুরেন্ট, হোটেল তৈরি হচ্ছে। বছর পাঁচেক আগেও যে জায়গাটায় ৫০টির মতো দোকান ছিল, সেখানে এখন পাঁচ শতাধিক দোকান।
সরেজমিনে দেখা গেল, রাস্তাঘাট, দোকানপাট, রেস্তোরাঁ সব মিলিয়ে রূপপুর এখন আর গ্রাম নেই, হয়ে উঠছে আধুনিক এক শহর। আর এই আধুনিক শহরে রুশ প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। রুশ ভাষারও প্রচলন শুরু হয়েছে। সাইনবোর্ডগুলোতে বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি রুশ ভাষাও লেখা আছে। রাশিয়ানদের রুচি ও চাহিদার সঙ্গে মিল রেখে দোকানপাটে পণ্য তোলা হচ্ছে। সেলুন থেকে শুরু করে কাঁচাবাজার—সব জায়গাতেই কর্মচারীরা কম-বেশি রুশ ভাষা শিখে নিয়েছেন। এমনকি ভিক্ষুকেরাও রুশ ভাষায় ভিক্ষা করছেন।
রূপপুর ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে কয়েকটি রুশ ভাষা শিক্ষাকেন্দ্র। সেখানে তরুণদের উপচে পড়া ভিড়। রুশ ভাষা শিখতে আগ্রহী হচ্ছেন মধ্যবয়সী, এমনকি প্রবীণেরাও। ‘রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার’ নামের একটি কোচিং সেন্টারে এই ভাষা শেখা ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি ব্যবসায়ের প্রয়োজনে রুশ শিখেছি। আমার দোকান এবং রেস্টুরেন্টে যারা কাজ করছে, তাদেরও রুশ শেখানোর চেষ্টা করছি। কারণ, আমাদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে রুশরাই বেশি আসে।’
রুশ ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারে কথা বলে জানা গেল, তারা দিনে চারটি ব্যাচে রুশ ভাষা শেখাচ্ছে। একেকটি ব্যাচে গড়ে ২০ জন করে শিক্ষার্থী। তিন ও ছয় মাস মেয়াদি দুটি কোর্সে এই ভাষা শেখানো হয়। মাসে দিতে হয় আড়াই হাজার করে টাকা।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্য
২৬ অক্টোবর ২০২১
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্য
২৬ অক্টোবর ২০২১
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্য
২৬ অক্টোবর ২০২১
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

‘ওরা মাছটা কেনে, কল্লাটা নেয় না। মাংস কেনে হাড্ডি ছাড়া। তাতে দাম যত বেশি হোক না কেন, সেইটেই দেয়। এতে কইরে আমরা লোকালরা (স্থানীয়রা) পড়ছি বিপদে।’ কথাগুলো বলছিলেন ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরের বাসিন্দা সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর আফসোস আগের মতো তিনি আর মাছ, মাংস, ফলমূল কিনতে পারেন না। কারণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্য
২৬ অক্টোবর ২০২১
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে