নরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর রায়পুরায় বিজয় মিয়া নামের এক চালককে হত্যা করে বিভাটেক (তিন চাকার যান) ছিনতাইয়ের মামলায় তিন আসামির যাবজ্জীবন ও এক নারীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তিনজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং ওই নারীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আজ রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালত আ ন ম ইলিয়াস আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান। তা ছাড়া দ্রুততম সময়ে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের রায় প্রকাশে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন নরসিংদী সদরের বিলাসদী মহল্লার মো. সোলায়মান মিয়ার ছেলে আলাল মিয়া ওরফে বিল্লাল (৩৫), রায়পুরা থানার বীরগাঁও পূর্বপাড়া গ্রামের মোসলেম মিয়ার ছেলে কাউছার মিয়া (২৮), রায়পুরার বল্লভপুর গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে মো. রুবেল মিয়া (৩১) ও রায়পুরা থানার বীরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহিমের স্ত্রী রুবিয়া বেগম (৪৫)।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে নরসিংদী শহরের বাসাইল মহল্লার বিজয় মিয়া তাঁর বিভাটেক নিয়ে বের হন। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আসামিরা যাত্রীবেশে বিজয় মিয়ার বিভাটেক ভাড়া করে। তাঁরা বিজয় মিয়াকে প্রথমে রায়পুরার নিলক্ষায়, পরে উপজেলার আমিরগঞ্জ ইউনিয়নের মাহমুদ নগরে নিয়ে যান। সেখানে কৌশলে বিজয়কে হত্যার পর লাশ গুম করে বিভাটেক নিয়ে পালিয়ে যান তাঁরা।
পরদিন নিহত বিজয়ের মা মিনারা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ হত্যায় জড়িত সন্দেহে তাঁদের গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। আসামিরা আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
আদালত ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তিন আসামির যাবজ্জীবন ও তিনজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া ছিনতাই করা বিভাটেক সংরক্ষণের অভিযোগে এক নারীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন।

নরসিংদীর রায়পুরায় বিজয় মিয়া নামের এক চালককে হত্যা করে বিভাটেক (তিন চাকার যান) ছিনতাইয়ের মামলায় তিন আসামির যাবজ্জীবন ও এক নারীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তিনজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং ওই নারীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আজ রোববার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালত আ ন ম ইলিয়াস আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল হালিম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান। তা ছাড়া দ্রুততম সময়ে চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের রায় প্রকাশে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন নরসিংদী সদরের বিলাসদী মহল্লার মো. সোলায়মান মিয়ার ছেলে আলাল মিয়া ওরফে বিল্লাল (৩৫), রায়পুরা থানার বীরগাঁও পূর্বপাড়া গ্রামের মোসলেম মিয়ার ছেলে কাউছার মিয়া (২৮), রায়পুরার বল্লভপুর গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে মো. রুবেল মিয়া (৩১) ও রায়পুরা থানার বীরগাঁও গ্রামের আব্দুর রহিমের স্ত্রী রুবিয়া বেগম (৪৫)।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে নরসিংদী শহরের বাসাইল মহল্লার বিজয় মিয়া তাঁর বিভাটেক নিয়ে বের হন। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী আসামিরা যাত্রীবেশে বিজয় মিয়ার বিভাটেক ভাড়া করে। তাঁরা বিজয় মিয়াকে প্রথমে রায়পুরার নিলক্ষায়, পরে উপজেলার আমিরগঞ্জ ইউনিয়নের মাহমুদ নগরে নিয়ে যান। সেখানে কৌশলে বিজয়কে হত্যার পর লাশ গুম করে বিভাটেক নিয়ে পালিয়ে যান তাঁরা।
পরদিন নিহত বিজয়ের মা মিনারা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। পরে পুলিশ হত্যায় জড়িত সন্দেহে তাঁদের গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায়। আসামিরা আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।
আদালত ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তিন আসামির যাবজ্জীবন ও তিনজনকে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন। এ ছাড়া ছিনতাই করা বিভাটেক সংরক্ষণের অভিযোগে এক নারীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে