Ajker Patrika

সনদ জাল প্রমাণের পরও শিক্ষক এমপিওভুক্ত হওয়ার অভিযোগ

মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৪ অক্টোবর ২০২১, ২০: ১১
সনদ জাল প্রমাণের পরও শিক্ষক এমপিওভুক্ত হওয়ার অভিযোগ

নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ মিজবাহ উল হক। জাল সনদে আট বছর ধরে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। কম্পিউটার শিক্ষা ও শিক্ষক নিবন্ধন এ দুটো সনদ জালের অভিযোগ থাকার পরও এমপিওভুক্ত হয়েছেন তিনি। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের পরিদর্শনকালে জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়ে। শিক্ষা পরিদর্শক মো. আব্দুস সালাম আজাদ ও সহাকারী শিক্ষা পরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত ওই পরিদর্শন রিপোর্ট প্রকাশ হয় ২০১৮ সালের মে মাসে। 

ওই রিপোর্টে আইসিটি শিক্ষক মিজবাহ উল হকের কম্পিউটার ও নিবন্ধন সনদ দুটি জাল বলে উল্লেখ করেন তাঁরা। সেই সঙ্গে তাঁর নিয়োগ বাতিলের সুপারিশ করা হয়।

পরিদর্শন চলাকালীন এমপিওভুক্ত হননি মিজবাহ। ফলে সনদ জাল প্রমাণিত হওয়ায় ভবিষ্যতে তিনি এমপিওভুক্ত হতে পারবেন না বলে তাঁরা রিপোর্টে লেখেন। কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই রিপোর্ট প্রকাশের কয়েক দিন পরই এমপিওভুক্ত হন শিক্ষক মিজবাহ উল হক।

বিদ্যালয়ের একটি সূত্র জানান, অডিট রিপোর্টে জালের বিষয়টি ধরা পড়ার পর ম্যানেজ করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে নিয়মিত যোগাযোগ আছে এমন একজন দালালের শরণাপন্ন হয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। টাকা খরচ করে ওই দালালের মাধ্যমে উচ্চ পর্যায়ে ম্যানেজ করে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া হয়। ২০১৩ সালে আইসিটি শিক্ষক হিসেবে মোহনগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগ পান মোহাম্মদ মিজবাহ উল হক। ২০১৮ সালে এমপিওভুক্ত হন তিনি। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিক্ষক মোহাম্মদ মিজবাহ উল হক বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে কাগজপত্র পাঠিয়ে সঠিক প্রমাণিত হয়েছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে অনলাইনের মাধ্যমে তথ্য পাঠিয়ে এমপিওভুক্ত হয়েছি। 

পরিদর্শনের রিপোর্ট বিষয়ে তিনি বলেন, সবারই এটা জানা যে, পরিদর্শনের জন্য টাকা পয়সা দিতে হয়। আমাদের বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো টাকা পয়সা দেওয়া হয়নি বলেই ওইরকম রিপোর্টে লেখা হয়েছে। 

জাল সনদ নিয়ে ৮ বছর ধরে শিক্ষকতা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছেএ বিষয়ে পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মমতাজ জাহান বলেন, অডিট আপত্তির জবাব জেলা শিক্ষা অফিস হয়ে ডিজি অফিসে গেছে। যথাযথ জবাব দেওয়ার ফলেই তিনি এমপিও হতে পেরেছেন।

প্রধান শিক্ষক বলেন, কম্পিউটার সনদ জালের বিষয়টি শুধু আমাদের এখানেই নয়, ওই সময় দেশের প্রায় বিদ্যালয়েই এমন জাল সনদ বের হয়েছে। এমপিও তো আমরা করি না। যারা করেছে তাঁরা সেটা ভালো বলতে পারবেন। 

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বজলুর রহমান আনছারী বলেন, এমন একটা বিষয় কানে এসেছে। কিন্তু কোনো ডকুমেন্ট পাইনি। পরিদর্শন দল এসেছিল সেটা জানি। যদি পরিদর্শন রিপোর্টে এমন অসংগতি ধরা পড়ে তবে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের মাধ্যমে এর জবাব দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। উপজেলা মাধ্যমিক কার্যালয়ে রিপোর্টের কোনো কপি আসে না। কীভাবে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এর সন্তোষজনক জবাব দিয়েছে সেটা জেলা কর্মকর্তা হয়তো বলতে পারবেন। তবে এ বিষয় নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবো। 

এ ব্যাপারে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল গফুর বলেন, ওই পরিদর্শন রিপোর্টের কপি আমার কাছে এখনো আসেনি। যদিও পরিদর্শন রিপোর্ট জেলা কার্যালয় হয়েই বিদ্যালয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু এমনটি ঘটেনি। এমনকি আমার মাধ্যমে কোনো অডিট আপত্তির জবাবও দেয়নি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এখানে কোনো ঝামেলা আছে বলে মনে হচ্ছে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ছাব্বির আহমেদ আকুঞ্জি বলেন, এ ঘটনাটি খুঁজে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আবারও সেই ১৪ ভারতীয়কে পুশ ইনের চেষ্টা, দৌলতপুর সীমান্তে সতর্ক বিজিবি

দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
ভারতীয় ১৪ নাগরিক শূন্য লাইনে অবস্থান করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
ভারতীয় ১৪ নাগরিক শূন্য লাইনে অবস্থান করছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ফের ১৪ ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কঠোর অবস্থান ও সতর্ক পাহারার কারণে রোববার ভোরে এই নতুন প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ভোরে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির অধীন চল্লিশপাড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ওই নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চালায় বিএসএফ।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাতে একই ব্যক্তিদের পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়েছিল। শুক্রবার রাতে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্ত দিয়ে তাঁদের বাংলাদেশে ঠেলে পাঠানো হলে পতাকা বৈঠকের পর পরিচয় নিশ্চিত হলে তাঁরা পুনরায় ভারতে ফেরত যান।

এরপরও বিএসএফ দৌলতপুর সীমান্ত ব্যবহার করে নতুন করে পুশ ইনের চেষ্টা চালায়। বিজিবির কঠোর তৎপরতায় এবারও সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বর্তমানে ভুক্তভোগী ভারতীয় ওই নাগরিকেরা সীমান্তের শূন্য (জিরো) লাইনের আশপাশে অবস্থান করছেন।

শূন্য লাইনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০)। শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।

ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা জানান, তাঁরা ভারতের ওডিশা রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা ও মুসলিম নাগরিক। ভারতীয় পুলিশ বাংলাদেশি সন্দেহে তাঁদের আটক করে কারাগারে পাঠায় এবং আধার কার্ড ও রেশন কার্ড জব্দ করে। পরে ওডিশার একটি কারাগারে তাঁরা এক মাস পাঁচ দিন আটক ছিলেন। দুই দিন আগে তাঁদের কলকাতায় নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে নদীয়া জেলার গেঁদে সীমান্তে এনে মধ্যরাতের পর কাঁটাতারের গেট খুলে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা করা হয়। তাঁরা দাবি করেন, তাঁরা বাংলা ভাষা বুঝতে পারেন না।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মালবাহী জাহাজের সঙ্গে যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কা, আহত ৫

মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি 
আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ১৫
ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ। ছবি: সংগৃহীত
ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা থেকে বরিশালের মুলাদী যাওয়ার পথে নোঙর করা মালবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কায় দুর্ঘটনায় পড়েছে যাত্রীবাহী লঞ্চ। ঘন কুয়াশার কারণে এমভি মহারাজ-৭ নামের লঞ্চটির বাঁ পাশের দোতলার অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে জিহাদ হোসেন নামের এক শিশুসহ কমপক্ষে পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়ন এলাকায় পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

লঞ্চের যাত্রী আবু বকর ছিদ্দিক জানান, সকাল ৯টার দিকে লঞ্চটি পদ্মা নদী দিয়ে কোদালপুর লঞ্চঘাট এলাকা পার হচ্ছিল। নদীর তীরের কাছাকাছি একটি মালবাহী জাহাজ নোঙর করা ছিল। ঘন কুয়াশা থাকায় লঞ্চচালক সেটি দেখতে না পাওয়ায় ধাক্কা লাগে। এতে লঞ্চের দোতলার পাশের প্রায় ৩০ ফুট অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

দুর্ঘটনায় জিহাদ হোসেনের মাথায় মারাত্মক আঘাত লাগে। এ ছাড়া আবুল কালাম, রহমতউল্লাহ, রাসেদ সরদারসহ পাঁচ যাত্রী আহত হয়। পরে দোতলায় থাকা যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে নিচতলায় নিরাপদ স্থানে চলে যায়। দুর্ঘটনার পর কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে লঞ্চটি মুলাদীর দিকে যাত্রা শুরু করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জীবননগরে সেনা-পুলিশের যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তলসহ যুবক গ্রেপ্তার

জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি 
আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ০৫
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার যুবক। ছবি: সংগৃহীত
অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার যুবক। ছবি: সংগৃহীত

চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলিসহ গাজী জাহিদ হাসান (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার গাজী জাহিদ হাসান পৌর এলাকার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা এবং তিনি মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

আজ রোববার ভোর ৪টার দিকে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সৌমিক আহমেদ অয়নের (৩৬ এডি) নেতৃত্বে জীবননগর মডেল মসজিদের পাশে গাজী জাহিদ হাসানের মালিকানাধীন সাইকেলের শোরুমে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখান থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য আলামত উদ্ধার করা হয়।

উদ্ধার করা মালপত্রের মধ্যে রয়েছে একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি গুলি, একটি স্মার্টফোন, ১১টি সিমকার্ড এবং একটি ব্যাটন।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জীবননগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রিপন কুমার দাস বলেন, এই ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খুলনায় দুর্বৃত্তদের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত

খুলনা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

খুলনায় দুর্বৃত্তদের ধারালো অস্ত্রের হামলায় দুই যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। শনিবার রাতে নগরীর লবণচরা থানাধীন আশিবিঘা ঢালাই সড়কে এই ঘটনা ঘটে।

আহত দুজন হলেন মো. রনি ও সজিব। তাঁদের দুজনকেই গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আশিবিঘা ঢালাই সড়কে রনি ও সজিবের ওপর ৮-১০ জনের একটি সশস্ত্র দল অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় রনির কপালের মাঝখানে এবং বাঁ হাত ও ডান হাতের বাহুতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত লাগে।

এ সময় দুর্বৃত্তরা রনির সঙ্গে থাকা বন্ধু সজিবকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করলে তাঁর মাথা ফেটে যায়। তাঁদের চিৎকার শুনে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।

পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় আহত দুজনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

লবণচরা থানার ওসি (তদন্ত) মো. ইউসুফ আলী বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই ঘটনায় এখনো আহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত