মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের জয়নগর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘কবরস্থানে পাঠানোর’ হুমকির অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল সাইদ চাঁদকে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা বেজে যাওয়ায় তারা এখন আবোল-তাবোল কথাবার্তা বলছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দেওয়া হবে। এটা কী হত্যার হুমকি নয়? ফজলে নূর তাপস বলেছেন, যেসব সুশীল সমাজের প্রতিনিধি তাঁদের বুদ্ধি দিতে যাবেন, তাঁদের বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেবেন! এটা কী হত্যার হুমকি নয়? এতে কয়জন গ্রেপ্তার হয়েছে?’
ওবায়দুল কাদেরকে প্রশ্ন করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপি কোনো সভা-সমাবেশ করলে তার পাশেই আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এখন আর শান্তি সমাবেশ নয়, এখন তারা প্রতিরোধ সভা করবেন। কিসের প্রতিরোধ! আমরা তো একাত্তরে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আপনারা কিসের প্রতিরোধ করবেন? বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আপনারা প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিএনপির অন্যায়ের প্রতিরোধ করেন তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু আমরা যখন জনগণের ভোট অধিকার, কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য মিটিং মিছিল করব, আর প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আজকে কথা বলা ও শোনার অধিকার নেই। আমাদের মিছিল-মিটিং করার অধিকার নেই। দেশের টাকা-পয়সা লুট হয়ে যাবে, আমরা বসে বসে তামাশা দেখব? দেশের জনগণ ১৪ বছর এই তামাশা দেখেছে। দেশের জনগণ আর এই তামাশা দেখতে চায় না। ভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে দেশের জনগণ এই সরকারের পতন দেখতে চায়।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘বিএনপি যেখানে সভা করার স্থান চায়, আওয়ামী লীগ সেখানেই সভা করে। বাংলাদেশের ঘরে ঘরে এখন বিএনপির সভা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের পতন কখন হবে সারা দেশের মানুষ এখন অপেক্ষার দিন গুনছে। আওয়ামী লীগের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আজকে যে শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, সেই শিশুটির মাথায় লক্ষাধিক টাকা ঋণ। দেশের প্রতিটি মানুষেরই সমপরিমাণ অর্থ ঋণ। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষ আজ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান সরকার শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের কথা তুলে ধরে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কামাল সাহেব বললেন, জনগণ বাজারে গিয়ে কাঁদে, জনগণের এই সমস্ত দুর্দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র রাস্তা হলো এই সরকারের বিদায়।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে এ জনসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক আইনজীবী আবদুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটো, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন, সদস্যসচিব তুহিনুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. জিন্নাহ খান প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের জয়নগর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘কবরস্থানে পাঠানোর’ হুমকির অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল সাইদ চাঁদকে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা বেজে যাওয়ায় তারা এখন আবোল-তাবোল কথাবার্তা বলছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দেওয়া হবে। এটা কী হত্যার হুমকি নয়? ফজলে নূর তাপস বলেছেন, যেসব সুশীল সমাজের প্রতিনিধি তাঁদের বুদ্ধি দিতে যাবেন, তাঁদের বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেবেন! এটা কী হত্যার হুমকি নয়? এতে কয়জন গ্রেপ্তার হয়েছে?’
ওবায়দুল কাদেরকে প্রশ্ন করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপি কোনো সভা-সমাবেশ করলে তার পাশেই আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এখন আর শান্তি সমাবেশ নয়, এখন তারা প্রতিরোধ সভা করবেন। কিসের প্রতিরোধ! আমরা তো একাত্তরে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আপনারা কিসের প্রতিরোধ করবেন? বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আপনারা প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিএনপির অন্যায়ের প্রতিরোধ করেন তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু আমরা যখন জনগণের ভোট অধিকার, কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য মিটিং মিছিল করব, আর প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আজকে কথা বলা ও শোনার অধিকার নেই। আমাদের মিছিল-মিটিং করার অধিকার নেই। দেশের টাকা-পয়সা লুট হয়ে যাবে, আমরা বসে বসে তামাশা দেখব? দেশের জনগণ ১৪ বছর এই তামাশা দেখেছে। দেশের জনগণ আর এই তামাশা দেখতে চায় না। ভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে দেশের জনগণ এই সরকারের পতন দেখতে চায়।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘বিএনপি যেখানে সভা করার স্থান চায়, আওয়ামী লীগ সেখানেই সভা করে। বাংলাদেশের ঘরে ঘরে এখন বিএনপির সভা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের পতন কখন হবে সারা দেশের মানুষ এখন অপেক্ষার দিন গুনছে। আওয়ামী লীগের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আজকে যে শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, সেই শিশুটির মাথায় লক্ষাধিক টাকা ঋণ। দেশের প্রতিটি মানুষেরই সমপরিমাণ অর্থ ঋণ। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষ আজ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান সরকার শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের কথা তুলে ধরে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কামাল সাহেব বললেন, জনগণ বাজারে গিয়ে কাঁদে, জনগণের এই সমস্ত দুর্দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র রাস্তা হলো এই সরকারের বিদায়।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে এ জনসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক আইনজীবী আবদুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটো, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন, সদস্যসচিব তুহিনুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. জিন্নাহ খান প্রমুখ।
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের জয়নগর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘কবরস্থানে পাঠানোর’ হুমকির অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল সাইদ চাঁদকে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা বেজে যাওয়ায় তারা এখন আবোল-তাবোল কথাবার্তা বলছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দেওয়া হবে। এটা কী হত্যার হুমকি নয়? ফজলে নূর তাপস বলেছেন, যেসব সুশীল সমাজের প্রতিনিধি তাঁদের বুদ্ধি দিতে যাবেন, তাঁদের বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেবেন! এটা কী হত্যার হুমকি নয়? এতে কয়জন গ্রেপ্তার হয়েছে?’
ওবায়দুল কাদেরকে প্রশ্ন করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপি কোনো সভা-সমাবেশ করলে তার পাশেই আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এখন আর শান্তি সমাবেশ নয়, এখন তারা প্রতিরোধ সভা করবেন। কিসের প্রতিরোধ! আমরা তো একাত্তরে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আপনারা কিসের প্রতিরোধ করবেন? বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আপনারা প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিএনপির অন্যায়ের প্রতিরোধ করেন তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু আমরা যখন জনগণের ভোট অধিকার, কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য মিটিং মিছিল করব, আর প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আজকে কথা বলা ও শোনার অধিকার নেই। আমাদের মিছিল-মিটিং করার অধিকার নেই। দেশের টাকা-পয়সা লুট হয়ে যাবে, আমরা বসে বসে তামাশা দেখব? দেশের জনগণ ১৪ বছর এই তামাশা দেখেছে। দেশের জনগণ আর এই তামাশা দেখতে চায় না। ভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে দেশের জনগণ এই সরকারের পতন দেখতে চায়।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘বিএনপি যেখানে সভা করার স্থান চায়, আওয়ামী লীগ সেখানেই সভা করে। বাংলাদেশের ঘরে ঘরে এখন বিএনপির সভা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের পতন কখন হবে সারা দেশের মানুষ এখন অপেক্ষার দিন গুনছে। আওয়ামী লীগের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আজকে যে শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, সেই শিশুটির মাথায় লক্ষাধিক টাকা ঋণ। দেশের প্রতিটি মানুষেরই সমপরিমাণ অর্থ ঋণ। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষ আজ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান সরকার শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের কথা তুলে ধরে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কামাল সাহেব বললেন, জনগণ বাজারে গিয়ে কাঁদে, জনগণের এই সমস্ত দুর্দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র রাস্তা হলো এই সরকারের বিদায়।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে এ জনসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক আইনজীবী আবদুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটো, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন, সদস্যসচিব তুহিনুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. জিন্নাহ খান প্রমুখ।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ পৌরসভার আট নম্বর ওয়ার্ডের জয়নগর উচ্চবিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস এসব কথা বলেন। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘কবরস্থানে পাঠানোর’ হুমকির অভিযোগে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবুল সাইদ চাঁদকে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিদায় ঘণ্টা বেজে যাওয়ায় তারা এখন আবোল-তাবোল কথাবার্তা বলছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দেওয়া হবে। এটা কী হত্যার হুমকি নয়? ফজলে নূর তাপস বলেছেন, যেসব সুশীল সমাজের প্রতিনিধি তাঁদের বুদ্ধি দিতে যাবেন, তাঁদের বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেবেন! এটা কী হত্যার হুমকি নয়? এতে কয়জন গ্রেপ্তার হয়েছে?’
ওবায়দুল কাদেরকে প্রশ্ন করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপি কোনো সভা-সমাবেশ করলে তার পাশেই আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করে। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এখন আর শান্তি সমাবেশ নয়, এখন তারা প্রতিরোধ সভা করবেন। কিসের প্রতিরোধ! আমরা তো একাত্তরে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলাম। আমরা পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম। আপনারা কিসের প্রতিরোধ করবেন? বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আপনারা প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। এ ব্যাপারে কাউকে ছেড়ে দেওয়া হবে না।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিএনপির অন্যায়ের প্রতিরোধ করেন তাতে আপত্তি নেই। কিন্তু আমরা যখন জনগণের ভোট অধিকার, কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য মিটিং মিছিল করব, আর প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য করব না।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘আজকে কথা বলা ও শোনার অধিকার নেই। আমাদের মিছিল-মিটিং করার অধিকার নেই। দেশের টাকা-পয়সা লুট হয়ে যাবে, আমরা বসে বসে তামাশা দেখব? দেশের জনগণ ১৪ বছর এই তামাশা দেখেছে। দেশের জনগণ আর এই তামাশা দেখতে চায় না। ভোটের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে দেশের জনগণ এই সরকারের পতন দেখতে চায়।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘বিএনপি যেখানে সভা করার স্থান চায়, আওয়ামী লীগ সেখানেই সভা করে। বাংলাদেশের ঘরে ঘরে এখন বিএনপির সভা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের পতন কখন হবে সারা দেশের মানুষ এখন অপেক্ষার দিন গুনছে। আওয়ামী লীগের অত্যাচারে সারা দেশের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে।’
বিএনপির সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আজকে যে শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, সেই শিশুটির মাথায় লক্ষাধিক টাকা ঋণ। দেশের প্রতিটি মানুষেরই সমপরিমাণ অর্থ ঋণ। এই ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষ আজ দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।’
বর্তমান সরকার শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের কথা তুলে ধরে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘কামাল সাহেব বললেন, জনগণ বাজারে গিয়ে কাঁদে, জনগণের এই সমস্ত দুর্দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র রাস্তা হলো এই সরকারের বিদায়।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতার সভাপতিত্বে এ জনসমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক আইনজীবী আবদুস সালাম আজাদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটো, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক নূরতাজ আলম বাহার, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন, সদস্যসচিব তুহিনুর রহমান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো. জিন্নাহ খান প্রমুখ।

নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
৩৩ মিনিট আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৪২ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জিহাদুল ইসলাম পূর্বধলার সদর ইউনিয়নের ইলাসপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে। তিনি পেশায় ট্রাকচালক। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চৌরাস্তা অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামা নিয়ে দুই অটোচালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। জিহাদুল বিষয়টি সমাধান করতে গেলে অটোচালক নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়। স্থানীয় লোকজন বিবাদ থামিয়ে উভয় পক্ষকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
কিছুক্ষণ পর অটোচালক নিজাম উদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁর লোকজন নিয়ে এসে জিহাদুলের ওপর হামলা করেন। এ সময় জিহাদুলের পক্ষের লোকজনও তাঁদের প্রতিহত করেন। সংঘর্ষের একপর্যায়ে নিজাম উদ্দিন শাবল দিয়ে জিহাদুলকে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা জিহাদুলকে উদ্ধার করে পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল রানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জিহাদুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তিনি বলেন, অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামা ও ভাড়াকে কেন্দ্র করে অটোচালক নিজাম উদ্দিন ও জিহাদুলের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার জেরে এ সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাঁদের মধ্যে আগে থেকেই জমি-সংক্রান্ত ঝামেলা রয়েছে। জিহাদুলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দিদারুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পাশাপাশি সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত ব্যক্তির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া চলমান।

নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জিহাদুল ইসলাম পূর্বধলার সদর ইউনিয়নের ইলাসপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে। তিনি পেশায় ট্রাকচালক। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চৌরাস্তা অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামা নিয়ে দুই অটোচালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। জিহাদুল বিষয়টি সমাধান করতে গেলে অটোচালক নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়। স্থানীয় লোকজন বিবাদ থামিয়ে উভয় পক্ষকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
কিছুক্ষণ পর অটোচালক নিজাম উদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁর লোকজন নিয়ে এসে জিহাদুলের ওপর হামলা করেন। এ সময় জিহাদুলের পক্ষের লোকজনও তাঁদের প্রতিহত করেন। সংঘর্ষের একপর্যায়ে নিজাম উদ্দিন শাবল দিয়ে জিহাদুলকে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা জিহাদুলকে উদ্ধার করে পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল রানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জিহাদুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তিনি বলেন, অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামা ও ভাড়াকে কেন্দ্র করে অটোচালক নিজাম উদ্দিন ও জিহাদুলের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার জেরে এ সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাঁদের মধ্যে আগে থেকেই জমি-সংক্রান্ত ঝামেলা রয়েছে। জিহাদুলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দিদারুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পাশাপাশি সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত ব্যক্তির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া চলমান।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য ক
২৬ মে ২০২৩
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
৩৩ মিনিট আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৪২ মিনিট আগেদুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি

রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার সরকার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
প্রদ্যুৎ কুমার সরকার রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে।
গতকাল রোববার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে প্রদ্যুৎ কুমারের বাবা পল্লিচিকিৎসক গোপাল চন্দ্র সরকার মারা যান। বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আজ প্যারোলে মুক্তি পান প্রদ্যুৎ কুমার। বেলা প্রায় ২টা ৩০ মিনিটে কারাগার থেকে মুক্তি নিয়ে বেলা ৩টার দিকে তিনি নিজ গ্রামে আসেন। পরে পুলিশি প্রহরায় বাড়ির পাশে বাবার দাহকর্মে অংশ নেন তিনি।
প্রদ্যুৎ কুমারের ছোট ভাই সুকেশ কুমার জানান, বাবার মৃত্যুর পর প্যারোলে মুক্তির জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর লিখিত আবেদন করলে বেলা
১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা প্যারোলে মুক্তি পান তাঁর ভাই।
জানা গেছে, এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর নগরীর ভাড়া বাসা থেকে প্রদ্যুৎ কুমারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। বর্তমানে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা থানা থেকে অংশ নিয়েছিলাম। বিস্তারিত তথ্য জেলা পুলিশের হাতে ছিল। তারাই সব বলতে পারবে।’

রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার সরকার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
প্রদ্যুৎ কুমার সরকার রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে।
গতকাল রোববার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে প্রদ্যুৎ কুমারের বাবা পল্লিচিকিৎসক গোপাল চন্দ্র সরকার মারা যান। বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আজ প্যারোলে মুক্তি পান প্রদ্যুৎ কুমার। বেলা প্রায় ২টা ৩০ মিনিটে কারাগার থেকে মুক্তি নিয়ে বেলা ৩টার দিকে তিনি নিজ গ্রামে আসেন। পরে পুলিশি প্রহরায় বাড়ির পাশে বাবার দাহকর্মে অংশ নেন তিনি।
প্রদ্যুৎ কুমারের ছোট ভাই সুকেশ কুমার জানান, বাবার মৃত্যুর পর প্যারোলে মুক্তির জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর লিখিত আবেদন করলে বেলা
১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা প্যারোলে মুক্তি পান তাঁর ভাই।
জানা গেছে, এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর নগরীর ভাড়া বাসা থেকে প্রদ্যুৎ কুমারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। বর্তমানে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা থানা থেকে অংশ নিয়েছিলাম। বিস্তারিত তথ্য জেলা পুলিশের হাতে ছিল। তারাই সব বলতে পারবে।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য ক
২৬ মে ২০২৩
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৪২ মিনিট আগেমানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নারী হলেন শারমিন আক্তার। বাবার বাড়ি সাটুরিয়া উপজেলার তেবাড়িয়া গ্রামে। পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানরা গ্রামের শহীদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ নভেম্বর শারমিন আক্তার ও শহীদ হোসেনের তালাক সম্পন্ন হয়। কাবিনের অর্থ ও এক সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ শারমিনকে ১৪ লাখ টাকা দেন শহীদ হোসেন। এর দুই দিন পর (১৯ নভেম্বর) তালাকের বিষয়টি গোপন করে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক দাবির অভিযোগে মামলা করেন শারমিন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি শহীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
গতকাল রোববার দুপুরে আসামি শহীদ ও বাদী শারমিন আদালতে হাজির হন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের শুনানি শেষে মামলাটি মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত হয়। এরপর মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতি দেন। পাশাপাশি মিথ্যা মামলা করার দায়ে শারমিনকে এক দিনের কারাদণ্ড দেন বিচারক মামুন হাসান খান।
খালাসপ্রাপ্ত শহীদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, দাম্পত্যকলহের কারণে সংসার করা সম্ভব হয়নি। পরে স্ত্রীর সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়ে যায় এবং আর্থিক দেনা-পাওনা পরিশোধ করা হয়। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়।
আদালতে দেওয়া বক্তব্যে বাদী শারমিন আক্তার দাবি করেন, তিনি কাবিনের টাকা পেয়েছেন। তবে আগে চাকরি বাবদ শহীদ তাঁর কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। এ কারণে তিনি মামলা করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় আদালতের বিচারক ওই নারীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশে আসামি শারমিনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নারী হলেন শারমিন আক্তার। বাবার বাড়ি সাটুরিয়া উপজেলার তেবাড়িয়া গ্রামে। পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানরা গ্রামের শহীদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ নভেম্বর শারমিন আক্তার ও শহীদ হোসেনের তালাক সম্পন্ন হয়। কাবিনের অর্থ ও এক সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ শারমিনকে ১৪ লাখ টাকা দেন শহীদ হোসেন। এর দুই দিন পর (১৯ নভেম্বর) তালাকের বিষয়টি গোপন করে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক দাবির অভিযোগে মামলা করেন শারমিন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি শহীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
গতকাল রোববার দুপুরে আসামি শহীদ ও বাদী শারমিন আদালতে হাজির হন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের শুনানি শেষে মামলাটি মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত হয়। এরপর মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতি দেন। পাশাপাশি মিথ্যা মামলা করার দায়ে শারমিনকে এক দিনের কারাদণ্ড দেন বিচারক মামুন হাসান খান।
খালাসপ্রাপ্ত শহীদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, দাম্পত্যকলহের কারণে সংসার করা সম্ভব হয়নি। পরে স্ত্রীর সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়ে যায় এবং আর্থিক দেনা-পাওনা পরিশোধ করা হয়। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়।
আদালতে দেওয়া বক্তব্যে বাদী শারমিন আক্তার দাবি করেন, তিনি কাবিনের টাকা পেয়েছেন। তবে আগে চাকরি বাবদ শহীদ তাঁর কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। এ কারণে তিনি মামলা করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় আদালতের বিচারক ওই নারীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশে আসামি শারমিনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য ক
২৬ মে ২০২৩
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
৩৩ মিনিট আগে
আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
৪২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ডিএনসিসি জানিয়েছে, বড়দিনকে কেন্দ্র করে গির্জাগুলোর ধর্মীয় আয়োজন, সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণে এই আর্থিক সহায়তা সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, শহরের সব ধর্মের মানুষ যেন নিরাপদ, আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে সিটি করপোরেশন কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকাকে একটি বহু সংস্কৃতির মানবিক নগরীতে পরিণত করতে চাই, যেখানে সব ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ নির্ভয়ে ও নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারবেন।’
ডিএনসিসি প্রশাসক আরও বলেন, নাগরিক সম্প্রীতি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে ডিএনসিসি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বড়দিনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে বাস্তবসম্মত সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ডিএনসিসি জানায়, এর আগে ঈদ ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে মসজিদ, মন্দির ও ঈদগাহে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল।

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের ঐচ্ছিক তহবিল থেকে রাজধানীর ২১টি গির্জায় প্রায় ২০ লাখ টাকা আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ডিএনসিসি জানিয়েছে, বড়দিনকে কেন্দ্র করে গির্জাগুলোর ধর্মীয় আয়োজন, সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণে এই আর্থিক সহায়তা সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেন, শহরের সব ধর্মের মানুষ যেন নিরাপদ, আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করতে পারেন, সে লক্ষ্যে সিটি করপোরেশন কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ঢাকাকে একটি বহু সংস্কৃতির মানবিক নগরীতে পরিণত করতে চাই, যেখানে সব ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ নির্ভয়ে ও নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারবেন।’
ডিএনসিসি প্রশাসক আরও বলেন, নাগরিক সম্প্রীতি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধকে ডিএনসিসি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় বড়দিনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবে বাস্তবসম্মত সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
ডিএনসিসি জানায়, এর আগে ঈদ ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে মসজিদ, মন্দির ও ঈদগাহে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়েছিল।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘বাংলার মানুষ যখন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, বাক স্বাধীনতা ও ভোটের অধিকারের জন্য রাজপথে নামে, তখনই আওয়ামী লীগের প্রতিরোধ? প্রতিরোধ যদি আপনারা করেন, সেই প্রতিরোধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ হবে। প্রতিরোধের নামে আমাদের ওপর অত্যাচার চালাবেন, এটা আমরা সহ্য ক
২৬ মে ২০২৩
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
৩৩ মিনিট আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
৩৭ মিনিট আগে