মেহেরপুর প্রতিনিধি

মেহেরপুরে জেনারেল হাসপাতালের পাশেই করোনার নমুনা পরীক্ষার বুথ। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের লম্বা লাইন বুথের প্রাচীর পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। এতে করোনা ছড়ানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। চিকিৎসা নিতে এসে লাইনে দাঁড়ানো রোগীদের বেশিরভাগেরই মুখে মাস্ক নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় ঝুঁকি আরও বাড়ছে।
মাস্ক না পরার বিষয়ে জানতে চাইলে রোগীরা বিভিন্ন অজুহাত দেখাচ্ছে। মাস্ক পরেননি কেন এমন প্রশ্নের জবাবে লাইনে দাঁড়ানো এক রোগী বলেন, ‘মাস্ক নিয়ে এসেছি কিন্তু পরা হয়নি। কারণ মাস্ক পরলেই শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। তাই মাস্ক পরিনি।’
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের আর. এম. ও বলেন, ‘নাগরিক হিসেবে আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। অথচ সেগুলোও আমরা মানছি না। আমরা চেষ্টা করছি তাদের বোঝানোর। কিন্তু আমরা চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আগের মতো অবস্থা। আসলে কেউই নিয়ম মানতে চান না। সরকারি বিধিমোতাবেক প্রত্যেক মানুষের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। অথচ মানুষ তা মানছে না। ফলে হাসপাতাল, বাজার, চায়ের দোকান থেকেই ছড়াচ্ছে করোনা।’
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষের মাঝে এমন একটা অবস্থা যে তাদের মাঝে করোনার কোন ভিত্তিই নেই। ফলে বেশির ভাগ মানুষই মাস্ক পরছেন না। এমনকি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেও তারা মাস্ক পরছেন না। নিয়ম মানাতে শুধু চিকিৎসক নয়, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, সামাজিক সংগঠন সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই জনগণকে সচেতন করা সম্ভব হবে। চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সচেতন করতে আমরা হাসপাতালের স্টাফদের সঙ্গে নিয়েও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তাঁদের মাস্ক পরতে উদ্বুদ্ধ করছি। কিন্তু এরপরেও কিছুইতেই বুঝানো যাচ্ছে না।’
উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে জেলায় এখন সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১৭৯ জন। আজ সোমবার সুস্থ হয়েছেন চারজন। তারা সকলেই সদর উপজেলার। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩১ জন। মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ৪৯টি নমুনা পরীক্ষা থেকে ২৪ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন, মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনটি নমুনা পরীক্ষা থেকে শনাক্ত হয়েছে দুজন ও গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি নমুনা থেকে শনাক্ত হয়েছেন পাঁচজনই।

মেহেরপুরে জেনারেল হাসপাতালের পাশেই করোনার নমুনা পরীক্ষার বুথ। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের লম্বা লাইন বুথের প্রাচীর পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। এতে করোনা ছড়ানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। চিকিৎসা নিতে এসে লাইনে দাঁড়ানো রোগীদের বেশিরভাগেরই মুখে মাস্ক নেই। স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলায় ঝুঁকি আরও বাড়ছে।
মাস্ক না পরার বিষয়ে জানতে চাইলে রোগীরা বিভিন্ন অজুহাত দেখাচ্ছে। মাস্ক পরেননি কেন এমন প্রশ্নের জবাবে লাইনে দাঁড়ানো এক রোগী বলেন, ‘মাস্ক নিয়ে এসেছি কিন্তু পরা হয়নি। কারণ মাস্ক পরলেই শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। তাই মাস্ক পরিনি।’
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের আর. এম. ও বলেন, ‘নাগরিক হিসেবে আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে। অথচ সেগুলোও আমরা মানছি না। আমরা চেষ্টা করছি তাদের বোঝানোর। কিন্তু আমরা চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আগের মতো অবস্থা। আসলে কেউই নিয়ম মানতে চান না। সরকারি বিধিমোতাবেক প্রত্যেক মানুষের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। অথচ মানুষ তা মানছে না। ফলে হাসপাতাল, বাজার, চায়ের দোকান থেকেই ছড়াচ্ছে করোনা।’
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষের মাঝে এমন একটা অবস্থা যে তাদের মাঝে করোনার কোন ভিত্তিই নেই। ফলে বেশির ভাগ মানুষই মাস্ক পরছেন না। এমনকি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেও তারা মাস্ক পরছেন না। নিয়ম মানাতে শুধু চিকিৎসক নয়, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, সামাজিক সংগঠন সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। তাহলেই জনগণকে সচেতন করা সম্ভব হবে। চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সচেতন করতে আমরা হাসপাতালের স্টাফদের সঙ্গে নিয়েও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তাঁদের মাস্ক পরতে উদ্বুদ্ধ করছি। কিন্তু এরপরেও কিছুইতেই বুঝানো যাচ্ছে না।’
উল্লেখ্য, স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে জেলায় এখন সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ১৭৯ জন। আজ সোমবার সুস্থ হয়েছেন চারজন। তারা সকলেই সদর উপজেলার। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩১ জন। মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ৪৯টি নমুনা পরীক্ষা থেকে ২৪ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন, মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনটি নমুনা পরীক্ষা থেকে শনাক্ত হয়েছে দুজন ও গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঁচটি নমুনা থেকে শনাক্ত হয়েছেন পাঁচজনই।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কনকনে শীতের মধ্যে সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া দুই শিশুর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। তাদের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলায়।
২ ঘণ্টা আগে