কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে এক নারীকে মারধর ও মাথার চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাঁদের ছাড়িয়ে নিতে আজ বুধবার সকালে থানা ঘেরাও করেন তাঁদের স্বজনেরা।
স্বজনদের দাবি, পুলিশ ঘটনা মীমাংসা করার আশ্বাস দিয়ে থানায় ডেকে এনে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। পরে পুলিশ পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে এনে অতিরিক্ত নিরাপত্তার সঙ্গে আসামিদের আদালতে পাঠায়।
ভুক্তভোগী নারী (৪০) এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাদী হয়ে সাতজনের নামে কুমারখালী থানায় মামলা করেন। এরপর আজ সকালে পুলিশ অভিযুক্ত তিন নারীকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা হলেন শিলাইদহ ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের রিপন আলীর স্ত্রী মুক্তি খাতুন, মোমিনের স্ত্রী পারভিন খাতুন ও বক্করের স্ত্রী লিপি খাতুন।
রিপন বলেন, ‘ওই নারী আমার বাড়ি থেকে ৪১ হাজার টাকা ও মাংস চুরি করে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। পুলিশ চোরের পক্ষ নিয়ে আমার স্ত্রীসহ তিনজনকে ধরে এনেছে। আমরা চোরের শাস্তি ও আটকদের ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে রিপনের ঘরে ঢুকে ফ্রিজ থেকে মাংস চুরির অভিযোগ এনে এক নারীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে তাঁর স্বামী এসে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। এর পর স্থানীয় নজরুল, কাশেম, রিপনসহ শতাধিক নারী-পুরুষ ওই রাতেই ভুক্তভোগীর বাড়ি ভাঙচুর করে তাঁকে তুলে নিয়ে যান। তাঁকে ফের রিপনের বাড়ি নিয়ে এসে ব্যাপক মারধর ও মাথার চুল কেটে দেওয়া হয়।
পরে সেখানে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শাহ আলমের উপস্থিতিতে সালিস বসানো হয়। এতে ভুক্তভোগী নারীর দুটি গরু, একটি ছাগল ও স্বর্ণালংকারের বিনিময়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন। তাঁকে নির্যাতনের কয়েকটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে জেলাজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে জানান, ভুক্তভোগী নারী থানায় মামলা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় তিন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের পরিবারের লোকজন মীমাংসার দাবিতে থানায় একটু হট্টগোল করেছিলেন। এখন পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে এক নারীকে মারধর ও মাথার চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে তাঁদের ছাড়িয়ে নিতে আজ বুধবার সকালে থানা ঘেরাও করেন তাঁদের স্বজনেরা।
স্বজনদের দাবি, পুলিশ ঘটনা মীমাংসা করার আশ্বাস দিয়ে থানায় ডেকে এনে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। পরে পুলিশ পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে এনে অতিরিক্ত নিরাপত্তার সঙ্গে আসামিদের আদালতে পাঠায়।
ভুক্তভোগী নারী (৪০) এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বাদী হয়ে সাতজনের নামে কুমারখালী থানায় মামলা করেন। এরপর আজ সকালে পুলিশ অভিযুক্ত তিন নারীকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা হলেন শিলাইদহ ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের রিপন আলীর স্ত্রী মুক্তি খাতুন, মোমিনের স্ত্রী পারভিন খাতুন ও বক্করের স্ত্রী লিপি খাতুন।
রিপন বলেন, ‘ওই নারী আমার বাড়ি থেকে ৪১ হাজার টাকা ও মাংস চুরি করে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। পুলিশ চোরের পক্ষ নিয়ে আমার স্ত্রীসহ তিনজনকে ধরে এনেছে। আমরা চোরের শাস্তি ও আটকদের ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার রাতে রিপনের ঘরে ঢুকে ফ্রিজ থেকে মাংস চুরির অভিযোগ এনে এক নারীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে তাঁর স্বামী এসে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যান। এর পর স্থানীয় নজরুল, কাশেম, রিপনসহ শতাধিক নারী-পুরুষ ওই রাতেই ভুক্তভোগীর বাড়ি ভাঙচুর করে তাঁকে তুলে নিয়ে যান। তাঁকে ফের রিপনের বাড়ি নিয়ে এসে ব্যাপক মারধর ও মাথার চুল কেটে দেওয়া হয়।
পরে সেখানে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শাহ আলমের উপস্থিতিতে সালিস বসানো হয়। এতে ভুক্তভোগী নারীর দুটি গরু, একটি ছাগল ও স্বর্ণালংকারের বিনিময়ে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন। তাঁকে নির্যাতনের কয়েকটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে জেলাজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে জানান, ভুক্তভোগী নারী থানায় মামলা করেছেন। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় তিন নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের পরিবারের লোকজন মীমাংসার দাবিতে থানায় একটু হট্টগোল করেছিলেন। এখন পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানা থেকে লুট করা একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগাজিন ও দুই রাউন্ড গুলি কাভার্ড ভ্যানের এক চালকের কাছ থেকে জব্দ করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে নগরীর ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে এসব পিস্তল ও গুলি জব্দ করা হয়। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে কাভার্ড ভ্যানের
৩ মিনিট আগেঘুষ নিয়ে আসামি ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগে যশোরের চৌগাছায় আশরাফ হোসেন নামের পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল সোমবার প্রথমে তাঁকে যশোর পুলিশ লাইনসে ক্লোজড করা হয়, পরে পুলিশ সুপার রওনক জাহান তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
২৩ মিনিট আগেরংপুরের কাউনিয়ায় টিসিবির স্মার্ট কার্ড বিতরণে টাকা নেওয়ার অভিযোগে রাশেদুল ইসলাম (৫৫) নামের এক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। পরে তাঁকে কাউনিয়া থানার পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
২৫ মিনিট আগেকক্সবাজারে মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ভূমি অধিগ্রহণের ২০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগের মামলার বাদীর স্বাক্ষর ও নথি জালিয়াতির পৃথক মামলায় আদালত এই আদেশ দেন।
৩১ মিনিট আগে