গাজীপুর প্রতিনিধি

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মশা নিধনের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরবতায় মশারা যেন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। গ্রিন ও ক্লিন সিটি গড়ার প্রতিশ্রুতি যেন শুধু আশ্বাসেই আটকে আছে। উচ্চ দ্রব্যমূল্য ও গরম ছাপিয়ে মশার উপদ্রব এখন নগরবাসীর জন্য ‘গোদের উপর বিষফোড়া’ হয়ে দেখা দিয়েছে। জলাশয়গুলো মশার প্রজননের নিরাপদ ও উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দিনে যেমন মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ, তেমনি সন্ধ্যার পর পুরো নগরী মশার অভয়াশ্রমে পরিণত হয়। কয়েল জ্বালিয়ে, মশারি টানিয়ে, ইলেকট্রিক ব্যাট বা ওষুধ স্প্রে করে কোনোভাবেই মশার আক্রমণ প্রতিহত করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, মহানগরীর ৫৭টি ওয়ার্ডে মশক নিধনের জন্য উন্নত প্রযুক্তির শতাধিক ফগার মেশিন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভেহিকল মাউন্টেন ফগার মেশিন রয়েছে। রয়েছে পোল্যান্ডের তৈরি ডেন্টাসাইড ২৫০ নামক মশার ওষুধ। কিন্তু এখনো নগরীতে মশকবিরোধী জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মহানগরীর উত্তর ছায়াবীথি এলাকার আমেনা খাতুন বলেন, ‘মশা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। মশার যন্ত্রণায় ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখা যায় না। বাচ্চারা পড়তে বসে মশার কামড়ে অস্থির হয়ে যায়। দিনের বেলায়ও কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হয়। সন্ধ্যার পর ঘরে থাকা যায় না। মশা যেখানে কামড়ায়, সেখানে যন্ত্রণা করে, লালচে হয়ে যায়।’
মাধববাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস চন্দ্র বলেন, ‘আমাদের এলাকায় অনেক মশা। সরকারি কোয়ার্টারে মশার ওষুধ ছিটানো হয় দেখছি, কিন্তু আমাদের এলাকায় দেয় না। রাত-দিন সারাক্ষণ গরম ও মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ।’
দক্ষিণ ছায়াবীথি এলাকার গৃহিণী আয়েশা বেগম বলেন, ‘আমাদের এখানে মশার ওষুধ ছিটাতে দেখা যায় না। কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব, যেন দ্রুত আমাদের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো হয়। মশা অনেক বেড়ে গেছে। দিনে ঘুমাতে গেলে বা সন্ধ্যার পর থেকে মশারি টাঙিয়ে রাখতে হয়। মশার সমস্যা খুবই জটিল হয়ে পড়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে গাজীপুরের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার জানান, মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় আবদ্ধ জলাশয়, নালা ও ময়লার স্তূপ রয়েছে। শীতের শেষে সামান্য বৃষ্টি হওয়ার পর এসব স্থানে মশার বংশবিস্তারের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ায় এসব স্থানে যে মশার ডিম ছিল, সেগুলো থেকে মশার ঘনত্ব বেড়ে গেছে।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, মশা মারার ওষুধ ছিটানো, বিভিন্ন জলাশয়, নর্দমা ও ডোবা পরিষ্কার করা—এসব দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। সেই সঙ্গে যেসব জলাশয় আছে, সেসব স্থানে লার্ভিসাইড, অ্যাডাল্টিসাইট কিংবা গাপ্পি মাছ ছাড়তে হবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম শফিউল আজম বলেন, ‘নাগরিকদের এসব সমস্যার বিষয়ে আমরা সচেতন। বিভিন্ন সময়ে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, নানা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশকনিধনে নাগরিকদের আরও সচেতন করতে কাজ চলছে।’

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মশা নিধনের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরবতায় মশারা যেন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। গ্রিন ও ক্লিন সিটি গড়ার প্রতিশ্রুতি যেন শুধু আশ্বাসেই আটকে আছে। উচ্চ দ্রব্যমূল্য ও গরম ছাপিয়ে মশার উপদ্রব এখন নগরবাসীর জন্য ‘গোদের উপর বিষফোড়া’ হয়ে দেখা দিয়েছে। জলাশয়গুলো মশার প্রজননের নিরাপদ ও উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দিনে যেমন মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ, তেমনি সন্ধ্যার পর পুরো নগরী মশার অভয়াশ্রমে পরিণত হয়। কয়েল জ্বালিয়ে, মশারি টানিয়ে, ইলেকট্রিক ব্যাট বা ওষুধ স্প্রে করে কোনোভাবেই মশার আক্রমণ প্রতিহত করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, মহানগরীর ৫৭টি ওয়ার্ডে মশক নিধনের জন্য উন্নত প্রযুক্তির শতাধিক ফগার মেশিন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভেহিকল মাউন্টেন ফগার মেশিন রয়েছে। রয়েছে পোল্যান্ডের তৈরি ডেন্টাসাইড ২৫০ নামক মশার ওষুধ। কিন্তু এখনো নগরীতে মশকবিরোধী জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মহানগরীর উত্তর ছায়াবীথি এলাকার আমেনা খাতুন বলেন, ‘মশা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। মশার যন্ত্রণায় ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখা যায় না। বাচ্চারা পড়তে বসে মশার কামড়ে অস্থির হয়ে যায়। দিনের বেলায়ও কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হয়। সন্ধ্যার পর ঘরে থাকা যায় না। মশা যেখানে কামড়ায়, সেখানে যন্ত্রণা করে, লালচে হয়ে যায়।’
মাধববাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস চন্দ্র বলেন, ‘আমাদের এলাকায় অনেক মশা। সরকারি কোয়ার্টারে মশার ওষুধ ছিটানো হয় দেখছি, কিন্তু আমাদের এলাকায় দেয় না। রাত-দিন সারাক্ষণ গরম ও মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ।’
দক্ষিণ ছায়াবীথি এলাকার গৃহিণী আয়েশা বেগম বলেন, ‘আমাদের এখানে মশার ওষুধ ছিটাতে দেখা যায় না। কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব, যেন দ্রুত আমাদের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো হয়। মশা অনেক বেড়ে গেছে। দিনে ঘুমাতে গেলে বা সন্ধ্যার পর থেকে মশারি টাঙিয়ে রাখতে হয়। মশার সমস্যা খুবই জটিল হয়ে পড়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে গাজীপুরের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার জানান, মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় আবদ্ধ জলাশয়, নালা ও ময়লার স্তূপ রয়েছে। শীতের শেষে সামান্য বৃষ্টি হওয়ার পর এসব স্থানে মশার বংশবিস্তারের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ায় এসব স্থানে যে মশার ডিম ছিল, সেগুলো থেকে মশার ঘনত্ব বেড়ে গেছে।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, মশা মারার ওষুধ ছিটানো, বিভিন্ন জলাশয়, নর্দমা ও ডোবা পরিষ্কার করা—এসব দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। সেই সঙ্গে যেসব জলাশয় আছে, সেসব স্থানে লার্ভিসাইড, অ্যাডাল্টিসাইট কিংবা গাপ্পি মাছ ছাড়তে হবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম শফিউল আজম বলেন, ‘নাগরিকদের এসব সমস্যার বিষয়ে আমরা সচেতন। বিভিন্ন সময়ে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, নানা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশকনিধনে নাগরিকদের আরও সচেতন করতে কাজ চলছে।’
গাজীপুর প্রতিনিধি

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মশা নিধনের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরবতায় মশারা যেন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। গ্রিন ও ক্লিন সিটি গড়ার প্রতিশ্রুতি যেন শুধু আশ্বাসেই আটকে আছে। উচ্চ দ্রব্যমূল্য ও গরম ছাপিয়ে মশার উপদ্রব এখন নগরবাসীর জন্য ‘গোদের উপর বিষফোড়া’ হয়ে দেখা দিয়েছে। জলাশয়গুলো মশার প্রজননের নিরাপদ ও উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দিনে যেমন মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ, তেমনি সন্ধ্যার পর পুরো নগরী মশার অভয়াশ্রমে পরিণত হয়। কয়েল জ্বালিয়ে, মশারি টানিয়ে, ইলেকট্রিক ব্যাট বা ওষুধ স্প্রে করে কোনোভাবেই মশার আক্রমণ প্রতিহত করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, মহানগরীর ৫৭টি ওয়ার্ডে মশক নিধনের জন্য উন্নত প্রযুক্তির শতাধিক ফগার মেশিন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভেহিকল মাউন্টেন ফগার মেশিন রয়েছে। রয়েছে পোল্যান্ডের তৈরি ডেন্টাসাইড ২৫০ নামক মশার ওষুধ। কিন্তু এখনো নগরীতে মশকবিরোধী জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মহানগরীর উত্তর ছায়াবীথি এলাকার আমেনা খাতুন বলেন, ‘মশা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। মশার যন্ত্রণায় ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখা যায় না। বাচ্চারা পড়তে বসে মশার কামড়ে অস্থির হয়ে যায়। দিনের বেলায়ও কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হয়। সন্ধ্যার পর ঘরে থাকা যায় না। মশা যেখানে কামড়ায়, সেখানে যন্ত্রণা করে, লালচে হয়ে যায়।’
মাধববাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস চন্দ্র বলেন, ‘আমাদের এলাকায় অনেক মশা। সরকারি কোয়ার্টারে মশার ওষুধ ছিটানো হয় দেখছি, কিন্তু আমাদের এলাকায় দেয় না। রাত-দিন সারাক্ষণ গরম ও মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ।’
দক্ষিণ ছায়াবীথি এলাকার গৃহিণী আয়েশা বেগম বলেন, ‘আমাদের এখানে মশার ওষুধ ছিটাতে দেখা যায় না। কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব, যেন দ্রুত আমাদের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো হয়। মশা অনেক বেড়ে গেছে। দিনে ঘুমাতে গেলে বা সন্ধ্যার পর থেকে মশারি টাঙিয়ে রাখতে হয়। মশার সমস্যা খুবই জটিল হয়ে পড়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে গাজীপুরের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার জানান, মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় আবদ্ধ জলাশয়, নালা ও ময়লার স্তূপ রয়েছে। শীতের শেষে সামান্য বৃষ্টি হওয়ার পর এসব স্থানে মশার বংশবিস্তারের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ায় এসব স্থানে যে মশার ডিম ছিল, সেগুলো থেকে মশার ঘনত্ব বেড়ে গেছে।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, মশা মারার ওষুধ ছিটানো, বিভিন্ন জলাশয়, নর্দমা ও ডোবা পরিষ্কার করা—এসব দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। সেই সঙ্গে যেসব জলাশয় আছে, সেসব স্থানে লার্ভিসাইড, অ্যাডাল্টিসাইট কিংবা গাপ্পি মাছ ছাড়তে হবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম শফিউল আজম বলেন, ‘নাগরিকদের এসব সমস্যার বিষয়ে আমরা সচেতন। বিভিন্ন সময়ে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, নানা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশকনিধনে নাগরিকদের আরও সচেতন করতে কাজ চলছে।’

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, মশা নিধনের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নীরবতায় মশারা যেন বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। গ্রিন ও ক্লিন সিটি গড়ার প্রতিশ্রুতি যেন শুধু আশ্বাসেই আটকে আছে। উচ্চ দ্রব্যমূল্য ও গরম ছাপিয়ে মশার উপদ্রব এখন নগরবাসীর জন্য ‘গোদের উপর বিষফোড়া’ হয়ে দেখা দিয়েছে। জলাশয়গুলো মশার প্রজননের নিরাপদ ও উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এলাকাবাসী দিনে যেমন মশার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ, তেমনি সন্ধ্যার পর পুরো নগরী মশার অভয়াশ্রমে পরিণত হয়। কয়েল জ্বালিয়ে, মশারি টানিয়ে, ইলেকট্রিক ব্যাট বা ওষুধ স্প্রে করে কোনোভাবেই মশার আক্রমণ প্রতিহত করা যাচ্ছে না।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন সূত্র জানায়, মহানগরীর ৫৭টি ওয়ার্ডে মশক নিধনের জন্য উন্নত প্রযুক্তির শতাধিক ফগার মেশিন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভেহিকল মাউন্টেন ফগার মেশিন রয়েছে। রয়েছে পোল্যান্ডের তৈরি ডেন্টাসাইড ২৫০ নামক মশার ওষুধ। কিন্তু এখনো নগরীতে মশকবিরোধী জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না।
মহানগরীর উত্তর ছায়াবীথি এলাকার আমেনা খাতুন বলেন, ‘মশা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। মশার যন্ত্রণায় ঘরের দরজা-জানালা খোলা রাখা যায় না। বাচ্চারা পড়তে বসে মশার কামড়ে অস্থির হয়ে যায়। দিনের বেলায়ও কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হয়। সন্ধ্যার পর ঘরে থাকা যায় না। মশা যেখানে কামড়ায়, সেখানে যন্ত্রণা করে, লালচে হয়ে যায়।’
মাধববাড়ী এলাকার ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস চন্দ্র বলেন, ‘আমাদের এলাকায় অনেক মশা। সরকারি কোয়ার্টারে মশার ওষুধ ছিটানো হয় দেখছি, কিন্তু আমাদের এলাকায় দেয় না। রাত-দিন সারাক্ষণ গরম ও মশার কামড়ে জীবন অতিষ্ঠ।’
দক্ষিণ ছায়াবীথি এলাকার গৃহিণী আয়েশা বেগম বলেন, ‘আমাদের এখানে মশার ওষুধ ছিটাতে দেখা যায় না। কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব, যেন দ্রুত আমাদের এলাকায় মশার ওষুধ ছিটানো হয়। মশা অনেক বেড়ে গেছে। দিনে ঘুমাতে গেলে বা সন্ধ্যার পর থেকে মশারি টাঙিয়ে রাখতে হয়। মশার সমস্যা খুবই জটিল হয়ে পড়েছে।’
এ নিয়ে কথা হলে গাজীপুরের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন মাহমুদা আক্তার জানান, মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় আবদ্ধ জলাশয়, নালা ও ময়লার স্তূপ রয়েছে। শীতের শেষে সামান্য বৃষ্টি হওয়ার পর এসব স্থানে মশার বংশবিস্তারের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রা বাড়ায় এসব স্থানে যে মশার ডিম ছিল, সেগুলো থেকে মশার ঘনত্ব বেড়ে গেছে।
মশা নিধনে সিটি করপোরেশনকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গাজীপুর নাগরিক ফোরামের সভাপতি জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, মশা মারার ওষুধ ছিটানো, বিভিন্ন জলাশয়, নর্দমা ও ডোবা পরিষ্কার করা—এসব দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। সেই সঙ্গে যেসব জলাশয় আছে, সেসব স্থানে লার্ভিসাইড, অ্যাডাল্টিসাইট কিংবা গাপ্পি মাছ ছাড়তে হবে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম শফিউল আজম বলেন, ‘নাগরিকদের এসব সমস্যার বিষয়ে আমরা সচেতন। বিভিন্ন সময়ে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, নানা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। মশকনিধনে নাগরিকদের আরও সচেতন করতে কাজ চলছে।’

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২২ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৪ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেকেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ভোগতী ও আলতাপোল এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যৌথ বাহিনীর পৃথক অভিযানে পৌরসভার ভোগতী এলাকার আলমগীর হোসেনের (৪০) কাছ থেকে একটি পিস্তল, পাঁচটি গুলি, একটি ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া ভোগতী এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ (৩৫) ও মূলগ্রামের রাসেলের (২৩) কাছ থেকে ৩০ পিস ইয়াবা, একটি রামদা, একটি চাকু, একটি চায়নিজ কুড়াল, একটি বার্মিজ চাকু, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন ও একটি চাপাতি এবং আলতাপোল এলাকার উজ্জ্বল বিশ্বাসের (৩৯) কাছ থেকে একটি রামদা, তিনটি হাঁসুয়া ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এবং আলমগীর হোসেন ও উজ্জ্বল বিশ্বাস পৌর যুবদল থেকে বহিষ্কৃত।
কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হেলাল উজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়। আজ সন্ধ্যায় তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ভোগতী ও আলতাপোল এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে যৌথ বাহিনীর পৃথক অভিযানে পৌরসভার ভোগতী এলাকার আলমগীর হোসেনের (৪০) কাছ থেকে একটি পিস্তল, পাঁচটি গুলি, একটি ম্যাগাজিনসহ বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ছাড়া ভোগতী এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ (৩৫) ও মূলগ্রামের রাসেলের (২৩) কাছ থেকে ৩০ পিস ইয়াবা, একটি রামদা, একটি চাকু, একটি চায়নিজ কুড়াল, একটি বার্মিজ চাকু, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন ও একটি চাপাতি এবং আলতাপোল এলাকার উজ্জ্বল বিশ্বাসের (৩৯) কাছ থেকে একটি রামদা, তিনটি হাঁসুয়া ও একটি চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, জাহাঙ্গীর হোসেন পলাশ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এবং আলমগীর হোসেন ও উজ্জ্বল বিশ্বাস পৌর যুবদল থেকে বহিষ্কৃত।
কেশবপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হেলাল উজ্জামান বলেন, গ্রেপ্তার ওই চারজনের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আলাদা দুটি মামলা হয়। আজ সন্ধ্যায় তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
২৩ মার্চ ২০২৪
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২২ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৪ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
জানা গেছে, জিয়াউর রহমান বগুড়া সদরের সাবগ্রাম ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। অভিযুক্ত যুবদল নেতা সজীব সাবগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমান বলেন, ‘সাবগ্রাম হাট এলাকায় কথা-কাটাকাটির জেরে সজীব আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে।’
স্থানীয়রা জানান, এক মাস আগে সাবগ্রামে ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনার জেরে সজীবের সঙ্গে জিয়াউরের বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে গতকাল রাতে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানতে চাইলে বগুড়া সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অতুল চন্দ্র দাস বলেন, ‘জিয়াউরকে ছিনতাইকারীরা ছুরিকাহত করেছে বলে শুনেছি।’ ঘটনার পর থেকে যুবদল নেতা সজীব মোবাইল ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বগুড়া শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাসুদ রানা বলেন, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের জের ধরে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমানের খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
জানা গেছে, জিয়াউর রহমান বগুড়া সদরের সাবগ্রাম ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। অভিযুক্ত যুবদল নেতা সজীব সাবগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমান বলেন, ‘সাবগ্রাম হাট এলাকায় কথা-কাটাকাটির জেরে সজীব আমাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে।’
স্থানীয়রা জানান, এক মাস আগে সাবগ্রামে ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনার জেরে সজীবের সঙ্গে জিয়াউরের বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে গতকাল রাতে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে।
জানতে চাইলে বগুড়া সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক অতুল চন্দ্র দাস বলেন, ‘জিয়াউরকে ছিনতাইকারীরা ছুরিকাহত করেছে বলে শুনেছি।’ ঘটনার পর থেকে যুবদল নেতা সজীব মোবাইল ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে থাকায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে বগুড়া শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাসুদ রানা বলেন, রাতে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, দলীয় কোন্দলের জের ধরে জিয়াউরকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
বগুড়া সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজার রহমান বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জিয়াউর রহমানের খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
২৩ মার্চ ২০২৪
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৪ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তবে এতে কারখানায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; যদিও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিষ্ঠানটির অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র অচল থাকায় আগুন নেভাতে প্রথম দিকে বেগ পেতে হয় বলে জানা গেছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, সুতার কারখানা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় ঘাটতি থাকায় শুরুতে শ্রমিকেরা আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হন। এতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
কারখানার সিনিয়র ফিটার মো. নাদিম বলেন, হঠাৎ করে আগুন লাগায় শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়েই দেড় শতাধিক শ্রমিককে দ্রুত বাইরে বের করে আনা হয়। ফলে প্রাণহানি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
আরও এক সিনিয়র ফিটার রুবেল হোসেন বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনে সুতার রিলসহ কারখানার গুরুত্বপূর্ণ অংশ পুড়ে গেছে। অগ্নিনির্বাপণ সিলিন্ডারগুলোর বেশির ভাগেই গ্যাস না থাকায় আমরা আগুন নেভাতে ব্যর্থ হই।’
খান সন্স গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার যতীন্দ্রনাথ মিস্ত্রি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শ্রমিকদের কোনো ক্ষতি না হলেও কারখানার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে নির্ধারণ করা যাবে। অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় কিছু ঘাটতি থাকতে পারে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে। আমাদের দুটি ইউনিট দীর্ঘ সময় চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে কাজ চলছে।’

বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট। তবে এতে কারখানায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে; যদিও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। প্রতিষ্ঠানটির অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র অচল থাকায় আগুন নেভাতে প্রথম দিকে বেগ পেতে হয় বলে জানা গেছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, সুতার কারখানা হওয়ায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পাশাপাশি অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় ঘাটতি থাকায় শুরুতে শ্রমিকেরা আগুন নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হন। এতে ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যায়।
কারখানার সিনিয়র ফিটার মো. নাদিম বলেন, হঠাৎ করে আগুন লাগায় শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়েই দেড় শতাধিক শ্রমিককে দ্রুত বাইরে বের করে আনা হয়। ফলে প্রাণহানি থেকে রক্ষা পাওয়া গেছে।
আরও এক সিনিয়র ফিটার রুবেল হোসেন বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। আগুনে সুতার রিলসহ কারখানার গুরুত্বপূর্ণ অংশ পুড়ে গেছে। অগ্নিনির্বাপণ সিলিন্ডারগুলোর বেশির ভাগেই গ্যাস না থাকায় আমরা আগুন নেভাতে ব্যর্থ হই।’
খান সন্স গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার যতীন্দ্রনাথ মিস্ত্রি জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। শ্রমিকদের কোনো ক্ষতি না হলেও কারখানার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরে নির্ধারণ করা যাবে। অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থায় কিছু ঘাটতি থাকতে পারে।
বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ ফারুক হোসেন শিকদার বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, শর্টসার্কিট থেকেই আগুন লেগেছে। আমাদের দুটি ইউনিট দীর্ঘ সময় চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে কাজ চলছে।’

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
২৩ মার্চ ২০২৪
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২২ মিনিট আগে
মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হলেও চিড়িয়াখানার ছয় ফুট উঁচু নিরাপত্তা নেটের ভেতরেই ছিল। দর্শনার্থীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে চেতনানাশক প্রয়োগের পর তাকে খাঁচায় ফেরানো হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, ডেইজিকে অচেতন করতে প্রায় ১৫ মিনিট সময় লাগে। অচেতন হওয়ার পর বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক আরও বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার কিছু ছিল না। পুরো ঘটনাটি নিরাপত্তার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে।’
সিংহীটি খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে চিড়িয়াখানার পরিচালক বলেন, ‘আমরা মনে করছি, খাঁচার দরজায় তালা না লাগানোর কারণে এটি হয়ে থাকতে পারে। তা ছাড়া খাঁচার কোথাও ভাঙা পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. আতিকুর রহমান জানান, বেরিয়ে যাওয়ার পর সিংহীটিকে শান্ত রাখতে গরুর মাংস দেওয়া হয়। এরপর বন্দুকের মাধ্যমে চেতনানাশক ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয়। সম্পূর্ণ অচেতন হওয়ার পর তাকে খাঁচায় আনা হয়।
কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পর বিকেলেই চিড়িয়াখানায় থাকা সব দর্শনার্থীকে নিরাপদে বের করে দেওয়া হয় এবং কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় মোট পাঁচটি সিংহ রয়েছে।

মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচা থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল ‘ডেইজি’ নামের একটি সিংহী। আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হয়ে আসে। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টার পর চেতনানাশক প্রয়োগ করে তাকে পুনরায় খাঁচায় ফিরিয়ে আনা হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক ডা. রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, সিংহীটি খাঁচা থেকে বের হলেও চিড়িয়াখানার ছয় ফুট উঁচু নিরাপত্তা নেটের ভেতরেই ছিল। দর্শনার্থীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। পরে চেতনানাশক প্রয়োগের পর তাকে খাঁচায় ফেরানো হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, ডেইজিকে অচেতন করতে প্রায় ১৫ মিনিট সময় লাগে। অচেতন হওয়ার পর বিশেষ ব্যবস্থায় তাকে আবার খাঁচায় নেওয়া হয়।
চিড়িয়াখানার পরিচালক আরও বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার কিছু ছিল না। পুরো ঘটনাটি নিরাপত্তার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে।’
সিংহীটি খাঁচা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে চিড়িয়াখানার পরিচালক বলেন, ‘আমরা মনে করছি, খাঁচার দরজায় তালা না লাগানোর কারণে এটি হয়ে থাকতে পারে। তা ছাড়া খাঁচার কোথাও ভাঙা পাওয়া যায়নি।’ তিনি আরও জানান, বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. আতিকুর রহমান জানান, বেরিয়ে যাওয়ার পর সিংহীটিকে শান্ত রাখতে গরুর মাংস দেওয়া হয়। এরপর বন্দুকের মাধ্যমে চেতনানাশক ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয়। সম্পূর্ণ অচেতন হওয়ার পর তাকে খাঁচায় আনা হয়।
কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ঘটনার পর বিকেলেই চিড়িয়াখানায় থাকা সব দর্শনার্থীকে নিরাপদে বের করে দেওয়া হয় এবং কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানায় মোট পাঁচটি সিংহ রয়েছে।

চলছে চৈত্র মাস। বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গাজীপুর মহানগরে বাড়ছে মশার উপদ্রব। বাসাবাড়ি, দোকানপাট, অফিস-আদালত, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান—সর্বত্রই মশার রাজত্ব। মশা নিধনে ওষুধ না ছিটানো এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে মশার ঘনত্ব বেড়েছে বহুগুণ। শিল্পনগরী এখন মশার নগরীতে পরিণত হয়েছে।
২৩ মার্চ ২০২৪
যশোরের কেশবপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে পিস্তল, গুলি, রামদা, চাকু, মাদক ও বিভিন্ন অপরাধে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক মামলা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগে
বগুড়ায় অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন যুবদল নেতা জিয়াউর রহমান (৩৮)। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া শহরতলির সাবগ্রাম হাট এলাকায় ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে। আহত জিয়াউর রহমান বর্তমানে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২২ মিনিট আগে
বরিশালের বিসিক শিল্পনগরীর খান সন্স গ্রুপের একটি সুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে আকস্মিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কারখানায় থাকা শ্রমিকদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
২৪ মিনিট আগে