ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্র অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক মশাল মিছিল-পূর্ববর্তী সমাবেশে এ কথা বলেন তারিকুল ইসলাম।
তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে। জোর করে, ইচ্ছের বিরুদ্ধে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে প্রোগ্রাম করায় ছাত্রলীগ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের কাছে ছাত্রলীগের নির্যাতনের খবর পৌঁছায় না, তারা দেখেও না। আপনারা (বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন) কী বোবা হয়ে গেছেন? আপনারা কেন কথা বলছেন না! আপনাদের কি চোখ নেই, কান নেই?’
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার সভাপতিত্বে ও ঢাবি শাখার অন্যতম সংগঠক আহনাফ সাইদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীবসহ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, বিজয় একাত্তর হলে শিবির সন্দেহে শাহরিয়াদের ওপর যেভাবে ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে, তা জাহেলিয়া যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। হামলা ও মারধরের ঘটনায় জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তির আওতায় আনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানান বক্তারা।
সভাপতির বক্তব্যে বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিনিয়ত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন চালান। কিছু বিষয় পত্রিকার মাধ্যমে উঠে আসে, আমরা জানতে পারি; প্রতিবাদ করি। কিন্তু অনেক নির্যাতনের ঘটনা আমাদের অগোচরে থেকে যায়।’
ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আবু বকর নিহত হলেও খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে পারেনি বিচার বিভাগ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে হাফিজুর মোল্লাকে শীতের রাতে গেস্টরুমে নির্যাতন করে দাঁড় করিয়ে রাখায় মৃত্যুবরণ করে, আমরা সেগুলো ভুলিনি; বুয়েটের আবরার ফাহাদকে হত্যার কথাও আমরা ভুলিনি।’ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নির্যাতনকে আর দীর্ঘায়িত হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন মোল্লা।
আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, গেস্টরুম করতে করতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট খারাপ করে; যা আমরা অ্যানালাইসিস করে জানতে পারি। ছাত্রলীগের গেস্টরুম, গণরুম আধুনিক যুগের ‘আবু গারিব’ জেলখানাকেও হারা মানায়। ছাত্রলীগের নির্যাতন থেকে শিক্ষার্থীদের মুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম গড়ে তোলার বিকল্প নেই।’
সমাবেশ শেষে মশাল মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। এ সময় তাঁরা ‘শিক্ষা ও ছাত্রলীগ, একসঙ্গে চলে না’, ‘ছাত্রলীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও,’ ‘ছাত্রলীগের নির্যাতন, বন্ধ করো করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে শাহরিয়াদ মিয়া সাগর নামের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতন করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা হলেন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. ফয়সাল মিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাজেদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনেওয়াজ বাবু, শাকিরুল ইসলাম সাকিব, গণযোগাযোগ উপসম্পাদক শাকিবুল ইসলাম সুজন, সাহিত্য সম্পাদক ইউসুফ তুহিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক পিয়ার হাসান সাকিব, ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক আবুল হাসান সাইদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী। এদের মধ্যে শাকিবুল ইসলাম সুজন, মাজেদুর রহমান ও ইউসুফ তুহিন বেশি মারধর করেন বলে উল্লেখ করে গতকাল (সোমবার) রাতে সংবাদ সম্মেলন করে জানান শাহরিয়াদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্র অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক মশাল মিছিল-পূর্ববর্তী সমাবেশে এ কথা বলেন তারিকুল ইসলাম।
তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে। জোর করে, ইচ্ছের বিরুদ্ধে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে প্রোগ্রাম করায় ছাত্রলীগ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের কাছে ছাত্রলীগের নির্যাতনের খবর পৌঁছায় না, তারা দেখেও না। আপনারা (বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন) কী বোবা হয়ে গেছেন? আপনারা কেন কথা বলছেন না! আপনাদের কি চোখ নেই, কান নেই?’
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার সভাপতিত্বে ও ঢাবি শাখার অন্যতম সংগঠক আহনাফ সাইদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীবসহ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, বিজয় একাত্তর হলে শিবির সন্দেহে শাহরিয়াদের ওপর যেভাবে ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে, তা জাহেলিয়া যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। হামলা ও মারধরের ঘটনায় জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তির আওতায় আনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানান বক্তারা।
সভাপতির বক্তব্যে বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিনিয়ত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন চালান। কিছু বিষয় পত্রিকার মাধ্যমে উঠে আসে, আমরা জানতে পারি; প্রতিবাদ করি। কিন্তু অনেক নির্যাতনের ঘটনা আমাদের অগোচরে থেকে যায়।’
ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আবু বকর নিহত হলেও খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে পারেনি বিচার বিভাগ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে হাফিজুর মোল্লাকে শীতের রাতে গেস্টরুমে নির্যাতন করে দাঁড় করিয়ে রাখায় মৃত্যুবরণ করে, আমরা সেগুলো ভুলিনি; বুয়েটের আবরার ফাহাদকে হত্যার কথাও আমরা ভুলিনি।’ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নির্যাতনকে আর দীর্ঘায়িত হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন মোল্লা।
আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, গেস্টরুম করতে করতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট খারাপ করে; যা আমরা অ্যানালাইসিস করে জানতে পারি। ছাত্রলীগের গেস্টরুম, গণরুম আধুনিক যুগের ‘আবু গারিব’ জেলখানাকেও হারা মানায়। ছাত্রলীগের নির্যাতন থেকে শিক্ষার্থীদের মুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম গড়ে তোলার বিকল্প নেই।’
সমাবেশ শেষে মশাল মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। এ সময় তাঁরা ‘শিক্ষা ও ছাত্রলীগ, একসঙ্গে চলে না’, ‘ছাত্রলীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও,’ ‘ছাত্রলীগের নির্যাতন, বন্ধ করো করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে শাহরিয়াদ মিয়া সাগর নামের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতন করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা হলেন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. ফয়সাল মিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাজেদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনেওয়াজ বাবু, শাকিরুল ইসলাম সাকিব, গণযোগাযোগ উপসম্পাদক শাকিবুল ইসলাম সুজন, সাহিত্য সম্পাদক ইউসুফ তুহিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক পিয়ার হাসান সাকিব, ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক আবুল হাসান সাইদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী। এদের মধ্যে শাকিবুল ইসলাম সুজন, মাজেদুর রহমান ও ইউসুফ তুহিন বেশি মারধর করেন বলে উল্লেখ করে গতকাল (সোমবার) রাতে সংবাদ সম্মেলন করে জানান শাহরিয়াদ।
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্র অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক মশাল মিছিল-পূর্ববর্তী সমাবেশে এ কথা বলেন তারিকুল ইসলাম।
তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে। জোর করে, ইচ্ছের বিরুদ্ধে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে প্রোগ্রাম করায় ছাত্রলীগ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের কাছে ছাত্রলীগের নির্যাতনের খবর পৌঁছায় না, তারা দেখেও না। আপনারা (বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন) কী বোবা হয়ে গেছেন? আপনারা কেন কথা বলছেন না! আপনাদের কি চোখ নেই, কান নেই?’
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার সভাপতিত্বে ও ঢাবি শাখার অন্যতম সংগঠক আহনাফ সাইদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীবসহ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, বিজয় একাত্তর হলে শিবির সন্দেহে শাহরিয়াদের ওপর যেভাবে ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে, তা জাহেলিয়া যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। হামলা ও মারধরের ঘটনায় জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তির আওতায় আনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানান বক্তারা।
সভাপতির বক্তব্যে বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিনিয়ত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন চালান। কিছু বিষয় পত্রিকার মাধ্যমে উঠে আসে, আমরা জানতে পারি; প্রতিবাদ করি। কিন্তু অনেক নির্যাতনের ঘটনা আমাদের অগোচরে থেকে যায়।’
ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আবু বকর নিহত হলেও খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে পারেনি বিচার বিভাগ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে হাফিজুর মোল্লাকে শীতের রাতে গেস্টরুমে নির্যাতন করে দাঁড় করিয়ে রাখায় মৃত্যুবরণ করে, আমরা সেগুলো ভুলিনি; বুয়েটের আবরার ফাহাদকে হত্যার কথাও আমরা ভুলিনি।’ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নির্যাতনকে আর দীর্ঘায়িত হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন মোল্লা।
আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, গেস্টরুম করতে করতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট খারাপ করে; যা আমরা অ্যানালাইসিস করে জানতে পারি। ছাত্রলীগের গেস্টরুম, গণরুম আধুনিক যুগের ‘আবু গারিব’ জেলখানাকেও হারা মানায়। ছাত্রলীগের নির্যাতন থেকে শিক্ষার্থীদের মুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম গড়ে তোলার বিকল্প নেই।’
সমাবেশ শেষে মশাল মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। এ সময় তাঁরা ‘শিক্ষা ও ছাত্রলীগ, একসঙ্গে চলে না’, ‘ছাত্রলীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও,’ ‘ছাত্রলীগের নির্যাতন, বন্ধ করো করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে শাহরিয়াদ মিয়া সাগর নামের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতন করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা হলেন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. ফয়সাল মিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাজেদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনেওয়াজ বাবু, শাকিরুল ইসলাম সাকিব, গণযোগাযোগ উপসম্পাদক শাকিবুল ইসলাম সুজন, সাহিত্য সম্পাদক ইউসুফ তুহিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক পিয়ার হাসান সাকিব, ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক আবুল হাসান সাইদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী। এদের মধ্যে শাকিবুল ইসলাম সুজন, মাজেদুর রহমান ও ইউসুফ তুহিন বেশি মারধর করেন বলে উল্লেখ করে গতকাল (সোমবার) রাতে সংবাদ সম্মেলন করে জানান শাহরিয়াদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্র অধিকার পরিষদ আয়োজিত এক মশাল মিছিল-পূর্ববর্তী সমাবেশে এ কথা বলেন তারিকুল ইসলাম।
তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতন করে। জোর করে, ইচ্ছের বিরুদ্ধে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে প্রোগ্রাম করায় ছাত্রলীগ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসনের কাছে ছাত্রলীগের নির্যাতনের খবর পৌঁছায় না, তারা দেখেও না। আপনারা (বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন) কী বোবা হয়ে গেছেন? আপনারা কেন কথা বলছেন না! আপনাদের কি চোখ নেই, কান নেই?’
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লার সভাপতিত্বে ও ঢাবি শাখার অন্যতম সংগঠক আহনাফ সাইদ খানের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আদীবসহ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
এ সময় বক্তারা বলেন, বিজয় একাত্তর হলে শিবির সন্দেহে শাহরিয়াদের ওপর যেভাবে ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে, তা জাহেলিয়া যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। হামলা ও মারধরের ঘটনায় জড়িতদের তদন্ত করে শাস্তির আওতায় আনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবি জানান বক্তারা।
সভাপতির বক্তব্যে বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিনিয়ত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নির্যাতন চালান। কিছু বিষয় পত্রিকার মাধ্যমে উঠে আসে, আমরা জানতে পারি; প্রতিবাদ করি। কিন্তু অনেক নির্যাতনের ঘটনা আমাদের অগোচরে থেকে যায়।’
ইয়ামিন মোল্লা বলেন, ‘২০১০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আবু বকর নিহত হলেও খুনিদের বিচারের মুখোমুখি করতে পারেনি বিচার বিভাগ। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে হাফিজুর মোল্লাকে শীতের রাতে গেস্টরুমে নির্যাতন করে দাঁড় করিয়ে রাখায় মৃত্যুবরণ করে, আমরা সেগুলো ভুলিনি; বুয়েটের আবরার ফাহাদকে হত্যার কথাও আমরা ভুলিনি।’ শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের নির্যাতনকে আর দীর্ঘায়িত হতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দেন মোল্লা।
আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, গেস্টরুম করতে করতে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট খারাপ করে; যা আমরা অ্যানালাইসিস করে জানতে পারি। ছাত্রলীগের গেস্টরুম, গণরুম আধুনিক যুগের ‘আবু গারিব’ জেলখানাকেও হারা মানায়। ছাত্রলীগের নির্যাতন থেকে শিক্ষার্থীদের মুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম গড়ে তোলার বিকল্প নেই।’
সমাবেশ শেষে মশাল মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়। এ সময় তাঁরা ‘শিক্ষা ও ছাত্রলীগ, একসঙ্গে চলে না’, ‘ছাত্রলীগের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও,’ ‘ছাত্রলীগের নির্যাতন, বন্ধ করো করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
উল্লেখ্য, গত রোববার রাতে ঢাবির বিজয় একাত্তর হলে শাহরিয়াদ মিয়া সাগর নামের এক শিক্ষার্থীকে ‘শিবির সন্দেহে’ রাতভর নির্যাতন করেন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা। নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত ছাত্রলীগ কর্মীরা হলেন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. ফয়সাল মিয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহমেদ ফয়সাল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাজেদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনেওয়াজ বাবু, শাকিরুল ইসলাম সাকিব, গণযোগাযোগ উপসম্পাদক শাকিবুল ইসলাম সুজন, সাহিত্য সম্পাদক ইউসুফ তুহিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক বায়েজিদ বোস্তামী, মানবসম্পদ উন্নয়ন সম্পাদক পিয়ার হাসান সাকিব, ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক আবুল হাসান সাইদসহ বেশ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মী। এদের মধ্যে শাকিবুল ইসলাম সুজন, মাজেদুর রহমান ও ইউসুফ তুহিন বেশি মারধর করেন বলে উল্লেখ করে গতকাল (সোমবার) রাতে সংবাদ সম্মেলন করে জানান শাহরিয়াদ।

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
১৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম
২৫ জানুয়ারি ২০২৩
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
১৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম
২৫ জানুয়ারি ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
১৯ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম
২৫ জানুয়ারি ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
১৯ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ছবি ও তাঁদের নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এলাকায় পোস্টারিং করা হবে বলে উল্লেখ করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের সিনিয়র সহসভাপতি তারিকুল ইসলাম
২৫ জানুয়ারি ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৩ মিনিট আগে