কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র
আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল
প্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা। মানবিকতায় পূর্ণ চিকিৎসক-নার্স-কর্মচারীদের সেবা আর মনোরম পরিবেশই অর্ধেক সুস্থ করে তোলে তাদের।
মনোমুগ্ধকর পরিপাটি এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রের নাম কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের বর্তমান নাম ডক্টর বেকার’স অর্গানাইজেশন ফর ওয়েল-বিং। মানবতাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠান টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার দারিদ্র্যপীড়িত হিন্দু, মুসলিম, গারো-অধ্যুষিত এলাকায় স্থাপন করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দা ডা. এড্রিক বেকার। যিনি ডা. বেকার ভাই নামে দেশজুড়ে পরিচিত ছিলেন। স্থানীয়ভাবে পরিচিত গরিবের ডাক্তার হিসেবে। ২০১৫ সালে তাঁর মৃত্যুর পর এই প্রতিষ্ঠানের নামের পরিবর্তন করেন তাঁর ভক্তরা।
জানা যায়, ১৯৪১ সালে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে জন্ম নেওয়া ডাক্তার এড্রিক বেকার ১৯৬৫ সালে অটাগো ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিবিএস পাস করেন। সেখান থেকে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডে পোস্টগ্র্যাজুয়েশন করে চলে যান যুদ্ধবিধ্বস্ত ভিয়েতনামে। পরে বিভিন্ন দেশ ঘুরে আসেন বাংলাদেশে। প্রথমে জলছত্র মিশনে থেকে তিনি বাংলা ভাষা চর্চা করেন। ১৯৮৩ সালে গড়ে তোলেন কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। মাটির দেয়ালে নির্মিত ঘরে মাটির বিছানায় শুইয়ে রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা দিতে শুরু করেন তিনি। মৃত্যুর আগপর্যন্ত সেবা দিয়েছেন। এরপরে তাঁর রেখে যাওয়া কর্মীরাই হাসপাতালটির হাল ধরেন। এই হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে যুক্ত হন মানবদরদি আমেরিকান এক চিকিৎসক দম্পতি। বর্তমানে ৮০ জন কর্মী বাহিনী প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে চলছেন নিতান্ত দরিদ্র মানুষগুলোকে।
শনিবার কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রে দেখা যায়, অত্যন্ত পরিপাটি পরিচ্ছন্ন অঙ্গনে রোগীদের ভিড়। কেউ টিকিট নিচ্ছেন, কেউ চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন, কেউ ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাচ্ছেন আবার কেউ এসেছেন চোখের চিকিৎসা নিতে। যক্ষ্মা রোগীদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। অনেক জটিল ও কঠিন রোগের প্রাথমিক পরামর্শ দিয়ে রেফার করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে অন্য মাটির ঘরে। আবাসিক-অনাবাসিক মিলিয়ে ত্রিশের অধিক ঘরে চলছে স্বাস্থ্যসেবা। পুরো স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের কোথাও নেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ। নেই ওষুধের গন্ধও।
ওয়েটিং রুমে অপেক্ষমাণদের স্বাস্থ্যসচেতনতামূলক পরামর্শ দিচ্ছিলেন হেলথ এডুকেটর সালেহা বেগম। ফার্মেসি থেকে ওষুধ বিতরণ করছেন দুই কর্মী। প্রশাসন বিভাগের কর্মীরা দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত। প্রায় ৫০০ গজ দূরে রাস্তার বিপরীতে আবাসিক ব্যবস্থাপনা। সেখানেও মাটির দেয়াল দিয়ে নির্মিত ঘরেই চলে সব কার্যক্রম।
চিকিৎসাসেবা নিতে আসা মুন্নি বেগম বলেন, ‘আমি দুই বছর ধরে এখানে এসে চিকিৎসাসেবা নিয়েছি। চিকিৎসা নিয়ে উপকৃত হয়েছি। তাই আমার সন্তানকেও নিয়ে এসেছি এই হাসপাতালে।’
জামালপুরের তারাকান্দি থেকে এসেছেন আব্দুল মজিদ দুদু। তিনি এই হাসপাতালের সুনাম শুনেই চিকিৎসা নিতে এসেছেন। মোশারফ হোসেন নামের আরেকজন বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত এই হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছি। আজ আমার বাবাকেও নিয়ে এসেছি। এই হাসপাতালের পরিবেশ ও সেবার মান—সবই ভালো।
শরীরের একাধিক স্থানে ক্ষত বা ইনফেকশন হয়ে যাওয়া ডায়াবেটিসের রোগী কাকরাইদের খোকন মিয়া বলেন, ‘আমি দুই মাস আগে এই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। এই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা আপনজনের মতো দুই বেলা আমার খোঁজখবর নেন। ওষুধ দেন। খাবার দাবারের খোঁজখবর নেন। দুই মাসে আমি এখন অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছি। হাঁটতে পারি।’
হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা মায়িশা মমতাজ বলেন, ‘আমি ইন্টার্ন করতে এসেছিলাম কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রের সেবাপদ্ধতি তখনই আমাকে আকৃষ্ট করেছে। পরে ২০২১ সালে যখন আমার এই হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে ডাক পড়ল, লোভ সামলাতে পারিনি। এখানে রোগীকে সেবা দেওয়া হয় রোগীর ইতিহাস ও রোগের লক্ষণের ওপর নির্ভর করে। এখানে প্রত্যেক রোগীকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। তারপর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এতে উপকৃত হয়ে যখন পুনরায় এসে আনন্দের হাসি হাসে, তখন আমি আপ্লুত হই। এই আনন্দ হয়তো সারা জীবন আমাকে আটকে রাখবে।’
কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক পিজন নংমিন বলেন, ‘আমরা হাজারো সীমাবদ্ধতার মধ্যে সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি। এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রে চারজন মেডিকেল অফিসারসহ ৮০ জন সেবায় নিয়োজিত। আমাদের এখানে সবই প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এখানে আসা রোগীদের শতভাগই দরিদ্র। তাদের অনেকটা বিনা মূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে সেবা দেওয়া হয়। গেল বছর এই সেবাকেন্দ্র থেকে ৫৫ হাজার ৩৩৬ জন রোগীকে সেবা দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজন সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা। তবেই আমাদের সেবার মান, ব্যবস্থাপনার মান, পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা যুক্ত করাসহ সবই আরও উন্নততর করা সম্ভব হবে।’
প্রকৃতির কোলে অরণ্যবেষ্টিত গ্রামের নাম হাগুড়াকুড়ি। মধুপুর সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরের এই গ্রামে প্রতিদিন ছুটে আসে শত শত রোগী। আধুনিক চিকিৎসা নয়; আন্তরিক সেবার টানেই নির্ভাবনায় বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিনিয়ত তাদের ছুটে আসা। মানবিকতায় পূর্ণ চিকিৎসক-নার্স-কর্মচারীদের সেবা আর মনোরম পরিবেশই অর্ধেক সুস্থ করে তোলে তাদের।
মনোমুগ্ধকর পরিপাটি এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রের নাম কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের বর্তমান নাম ডক্টর বেকার’স অর্গানাইজেশন ফর ওয়েল-বিং। মানবতাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠান টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার দারিদ্র্যপীড়িত হিন্দু, মুসলিম, গারো-অধ্যুষিত এলাকায় স্থাপন করেছেন নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দা ডা. এড্রিক বেকার। যিনি ডা. বেকার ভাই নামে দেশজুড়ে পরিচিত ছিলেন। স্থানীয়ভাবে পরিচিত গরিবের ডাক্তার হিসেবে। ২০১৫ সালে তাঁর মৃত্যুর পর এই প্রতিষ্ঠানের নামের পরিবর্তন করেন তাঁর ভক্তরা।
জানা যায়, ১৯৪১ সালে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে জন্ম নেওয়া ডাক্তার এড্রিক বেকার ১৯৬৫ সালে অটাগো ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিবিএস পাস করেন। সেখান থেকে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডে পোস্টগ্র্যাজুয়েশন করে চলে যান যুদ্ধবিধ্বস্ত ভিয়েতনামে। পরে বিভিন্ন দেশ ঘুরে আসেন বাংলাদেশে। প্রথমে জলছত্র মিশনে থেকে তিনি বাংলা ভাষা চর্চা করেন। ১৯৮৩ সালে গড়ে তোলেন কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র। মাটির দেয়ালে নির্মিত ঘরে মাটির বিছানায় শুইয়ে রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা দিতে শুরু করেন তিনি। মৃত্যুর আগপর্যন্ত সেবা দিয়েছেন। এরপরে তাঁর রেখে যাওয়া কর্মীরাই হাসপাতালটির হাল ধরেন। এই হাসপাতালের চিকিৎসকদের সঙ্গে যুক্ত হন মানবদরদি আমেরিকান এক চিকিৎসক দম্পতি। বর্তমানে ৮০ জন কর্মী বাহিনী প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে চলছেন নিতান্ত দরিদ্র মানুষগুলোকে।
শনিবার কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রে দেখা যায়, অত্যন্ত পরিপাটি পরিচ্ছন্ন অঙ্গনে রোগীদের ভিড়। কেউ টিকিট নিচ্ছেন, কেউ চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন, কেউ ডায়াবেটিস পরীক্ষা করাচ্ছেন আবার কেউ এসেছেন চোখের চিকিৎসা নিতে। যক্ষ্মা রোগীদের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। অনেক জটিল ও কঠিন রোগের প্রাথমিক পরামর্শ দিয়ে রেফার করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে অন্য মাটির ঘরে। আবাসিক-অনাবাসিক মিলিয়ে ত্রিশের অধিক ঘরে চলছে স্বাস্থ্যসেবা। পুরো স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের কোথাও নেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ। নেই ওষুধের গন্ধও।
ওয়েটিং রুমে অপেক্ষমাণদের স্বাস্থ্যসচেতনতামূলক পরামর্শ দিচ্ছিলেন হেলথ এডুকেটর সালেহা বেগম। ফার্মেসি থেকে ওষুধ বিতরণ করছেন দুই কর্মী। প্রশাসন বিভাগের কর্মীরা দাপ্তরিক কাজে ব্যস্ত। প্রায় ৫০০ গজ দূরে রাস্তার বিপরীতে আবাসিক ব্যবস্থাপনা। সেখানেও মাটির দেয়াল দিয়ে নির্মিত ঘরেই চলে সব কার্যক্রম।
চিকিৎসাসেবা নিতে আসা মুন্নি বেগম বলেন, ‘আমি দুই বছর ধরে এখানে এসে চিকিৎসাসেবা নিয়েছি। চিকিৎসা নিয়ে উপকৃত হয়েছি। তাই আমার সন্তানকেও নিয়ে এসেছি এই হাসপাতালে।’
জামালপুরের তারাকান্দি থেকে এসেছেন আব্দুল মজিদ দুদু। তিনি এই হাসপাতালের সুনাম শুনেই চিকিৎসা নিতে এসেছেন। মোশারফ হোসেন নামের আরেকজন বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত এই হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা নিচ্ছি। আজ আমার বাবাকেও নিয়ে এসেছি। এই হাসপাতালের পরিবেশ ও সেবার মান—সবই ভালো।
শরীরের একাধিক স্থানে ক্ষত বা ইনফেকশন হয়ে যাওয়া ডায়াবেটিসের রোগী কাকরাইদের খোকন মিয়া বলেন, ‘আমি দুই মাস আগে এই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। এই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা আপনজনের মতো দুই বেলা আমার খোঁজখবর নেন। ওষুধ দেন। খাবার দাবারের খোঁজখবর নেন। দুই মাসে আমি এখন অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠেছি। হাঁটতে পারি।’
হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা মায়িশা মমতাজ বলেন, ‘আমি ইন্টার্ন করতে এসেছিলাম কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রের সেবাপদ্ধতি তখনই আমাকে আকৃষ্ট করেছে। পরে ২০২১ সালে যখন আমার এই হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে ডাক পড়ল, লোভ সামলাতে পারিনি। এখানে রোগীকে সেবা দেওয়া হয় রোগীর ইতিহাস ও রোগের লক্ষণের ওপর নির্ভর করে। এখানে প্রত্যেক রোগীকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। তারপর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এতে উপকৃত হয়ে যখন পুনরায় এসে আনন্দের হাসি হাসে, তখন আমি আপ্লুত হই। এই আনন্দ হয়তো সারা জীবন আমাকে আটকে রাখবে।’
কাইলাকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক পিজন নংমিন বলেন, ‘আমরা হাজারো সীমাবদ্ধতার মধ্যে সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি। এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রে চারজন মেডিকেল অফিসারসহ ৮০ জন সেবায় নিয়োজিত। আমাদের এখানে সবই প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এখানে আসা রোগীদের শতভাগই দরিদ্র। তাদের অনেকটা বিনা মূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে সেবা দেওয়া হয়। গেল বছর এই সেবাকেন্দ্র থেকে ৫৫ হাজার ৩৩৬ জন রোগীকে সেবা দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজন সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতা। তবেই আমাদের সেবার মান, ব্যবস্থাপনার মান, পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা যুক্ত করাসহ সবই আরও উন্নততর করা সম্ভব হবে।’
ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে
১ মিনিট আগেদুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রোগ্রামার মোহাম্মদ আবদুল কাদেরের ৭ কোটি ৮ লাখ ৫৬ হাজার ৯৫৯ টাকা মূল্যের দুটি বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
২৫ মিনিট আগেবাগেরহাটে জালিয়াতির মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিককে জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার অভিযোগে নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বাগেরহাট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (এডি) মো. সাইদুর রহমান বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
২৮ মিনিট আগে‘আমার ছেলে ছোট থেকেই মেধাবী, নম্র, ভদ্র স্বভাবের। ক্লাসের প্রত্যেক পরীক্ষায় প্রথম হতো। কোনো দিন কিছু নিয়ে আমার সঙ্গে জেদ করেনি। লেখাপড়ার প্রতি ছিল তার খুবই মনোযোগ। স্বপ্ন ছিল ছেলেকে চিকিৎসক বানাব। কল্পনাও করতে পারছি না, আমার ছেলেটা এভাবে মারা যাবে। সে পরীক্ষার রেজাল্ট আনতে গিয়ে লাশ হয়ে ঘরে ফিরবে।’
১ ঘণ্টা আগে