গাজীপুর প্রতিনিধি
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ঈদের ছুটিতে শ্রমজীবী মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারেন, সে জন্য শিল্প, জেলা ও মহানগর পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দাবি আদায়ের জন্য শ্রমিকদের রাস্তা না আটকানো এবং জনগণের উৎসব আয়োজনে বিঘ্ন হয় এমন কাজ না করতে অনুরোধ করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর মহানগরীর ভোগরা বাইপাস মোগরখাল এলাকায় গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২-এর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আইজিপি এসব কথা বলেন।
এ সময় এসব কাজের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বাহারুল আলম বলেন, গুজব ছড়িয়ে কারখানা ভাঙচুর কার্যক্রমে অংশ নিলে সেসব ক্ষেত্রে যারা এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোনোভাবেই রাস্তা অবরোধ করার মতো জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কাজ করা যাবে না। আইজিপি আশা প্রকাশ করে বলেন, কারখানাসংশ্লিষ্ট এবং স্থানীয় অধিবাসীরা কারখানার পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন।
পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ‘ঈদের আগে বেতন-বোনাসের অধিকার সবারই থাকে। যেসব কারখানা বেতন-বোনাস নিয়ে গড়িমসি করে, তাদের আমরা সব সময় সতর্ক করে থাকি। কিন্তু শ্রমিকেরা হুটহাট করে সড়কে নেমে জনগণের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করেন, এটা করবেন না দয়া করে। এ বিষয়ে আইনেও উল্লেখ রয়েছে। আমরা আপনাদের বারবার সেটাই মনে করিয়ে দিচ্ছি।’
আইজিপি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষ আগে আমাদের যেভাবে দেখেছে, হঠাৎ তারা আমাদের বন্ধু মনে করবে না। তারা মনে করবে না যে, আমরা ভিন্ন লোক। এ জন্য প্রতিদিন আপনারা মূল্য দিচ্ছেন। এখনো পুলিশ জায়গায় জায়গায় যাচ্ছে, কাজ করতে যাচ্ছে, আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে, সেখানে আক্রমণের শিকার হচ্ছে, আসামি ছিনিয়ে নিচ্ছে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করতে পারছে না, ট্রাফিক পুলিশ যদি বলে, আপনি উল্টো দিকে যেতে পারবেন না, আপনি আইন মেনে চলুন, সেখানে উল্টো ট্রাফিক পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে।’
পুলিশপ্রধান বলেন, “আইন না মানার একটা প্রবণতা চলে এসেছে, কেন? তারা মনে করছে যে, ‘পুলিশ গণবিরোধী কাজ করেছে, আমরা আমাদের মতো চলব, পুলিশ লাগবে না।’ এটা সম্পূর্ণভাবে ভুল। একটা সভ্য দেশ পুলিশ ছাড়া কীভাবে চলবে? পৃথিবীর কোথায় আছে উইদাউট এনি পুলিশ এন্ট্রান্স? পৃথিবীর কোথাও তো নেই। এ দেশের মানুষকে এটা বুঝতে হবে। যারা বুদ্ধিমান তারা অবশ্যই বোঝেন। কিন্তু যারা যে রকম আমাদের মধ্যেও ছিল, অনেক অবুঝ, এ রকম কিছু লোক আছে, যারা মনে করে যে, এখন যে পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে, তারা তাদের প্রতিপক্ষ। আসলে আমরা জনগণের বন্ধু।’
পুলিশের কাজে সবার সহযোগিতা চেয়ে বাহারুল আলম বলেন, ‘আমাদের কাজ করতে দিন। আমরা এই সমাজেরই অংশ। আমরা যদি কাজ করতে না পারি, তাহলে আমরা সমাজে কীভাবে স্থিতিশীলতা আনব? আর স্থিতিশীলতা আনতে না পারলে আমরা কীভাবে একটি ইফেক্টিভ ইলেকশনের (কার্যকর জাতীয় নির্বাচন) দিকে আগাব? স্ট্যাবিলিটি (স্থিতিশীলতা) তো আমাকে আনতে হবে। আমাকে কেন কাজ করতে দিচ্ছেন না? এটা তো টোটালি ই-লজিক্যাল (যুক্তিহীন) একটা কাজ।’
আইজিপি আরও বলেন, ‘দেশের অপরাধ দমন যদি করা না হয়, শৃঙ্খলা যদি না হয়, নাগরিকেরা থাকতে পারবে? এই ১৮ কোটি মানুষের একজনও কি ঘুমাতে পারবে? আপনারা খেয়াল করেছেন, যখন অপরাধ বেড়ে যায়, তখন দেশের অবস্থা কী হয়? তখন রাত জেগে মানুষকেই পাহারা দিতে হয়। কিন্তু এই দায়িত্ব তো আমার। এখন আমাকে যদি দেশের কিছু লোক ভুল বোঝে, দায়িত্ব পালন করতে না দেয়, তাহলে পুরো সমাজ বিপথে যাবে।’
পুলিশপ্রধান আরও বলেন, ‘কী অবস্থা ছিল ৫ আগস্টের আগে, এটা আপনারা সবাই জানেন। পুলিশের কিছু সিনিয়র অফিসারের অতি উৎসাহ, রাজনৈতিক আনুগত্য, আমি সরকারি কর্মচারী আমি কিসের অনুগত থাকব? আমি আওয়ামী লীগ-বিএনপি কিছু বুঝি না, কিন্তু তাঁদের রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য আগে পুলিশ কলঙ্কিত হয়েছে, সারা বিশ্ব বলে এখন, পুলিশ কীভাবে এত নির্মম হলো? আমরা যা করেছি, পুলিশের সদস্য হিসেবে, এই দায়ভারটা এখন আমার ওপর এসে পড়ে। আমি না করে থাকলেও দায়ভারটা এখন আমার ওপর আসে।’
পুলিশের আইজি বলেন, ‘আসলে তখন আমাদের যা করা উচিত ছিল, সেটা আমরা করিনি বরং আমরা মানুষের বিরুদ্ধে গিয়েছি। এটা কিছুসংখ্যক উচ্চাভিলাষী লোকের অন্ধ অন্যায় রাজনৈতিক আনুগত্যের কারণে হয়েছে। এ জন্য আমাদের জীবন দিতে হয়েছে।’
বাহারুল আলম আরও বলেন, ‘আমাদের যে লোকগুলো মারা গেছেন, তাঁরা সুপেরিয়রদের অর্ডার পালন করতে গিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের ভুলের জন্য পুলিশ সদস্যরা জীবন দিয়েছেন। এ দায়ভার যিনি জীবন দিয়েছেন, তাঁর তো নয়, এ দায়ভার যিনি আদেশ দিয়েছেন তাঁর। নির্দেশদাতাদের অবশ্যই পানিশমেন্ট দিতে হবে। এটা আমি বিশ্বাস করি, যাঁরা এ অন্যায় করেছেন, তাঁদের অবশ্যই পানিশমেন্ট দিতে হবে। পুলিশের যেসব সদস্য বাধ্য হয়ে এ কাজ করেছেন, আমার বিশ্বাস, আদালত থেকে তাঁরা ন্যায়বিচার পাবেন।’
আইজিপি বলেন, ‘ঈদের সময় ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলো অনেকটাই ফাঁকা হয়ে যায়। এ সময়টায় যাতে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ঘটনা না ঘটে, সে জন্য আমাদের পুলিশ বাহিনী বিশেষভাবে নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া ঈদযাত্রায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত রয়েছে।’
পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ঈদের ছুটিতে শ্রমজীবী মানুষ যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারেন, সে জন্য শিল্প, জেলা ও মহানগর পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দাবি আদায়ের জন্য শ্রমিকদের রাস্তা না আটকানো এবং জনগণের উৎসব আয়োজনে বিঘ্ন হয় এমন কাজ না করতে অনুরোধ করেছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর মহানগরীর ভোগরা বাইপাস মোগরখাল এলাকায় গাজীপুর শিল্প পুলিশ-২-এর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আইজিপি এসব কথা বলেন।
এ সময় এসব কাজের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বাহারুল আলম বলেন, গুজব ছড়িয়ে কারখানা ভাঙচুর কার্যক্রমে অংশ নিলে সেসব ক্ষেত্রে যারা এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কোনোভাবেই রাস্তা অবরোধ করার মতো জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কাজ করা যাবে না। আইজিপি আশা প্রকাশ করে বলেন, কারখানাসংশ্লিষ্ট এবং স্থানীয় অধিবাসীরা কারখানার পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন।
পুলিশের মহাপরিদর্শক বলেন, ‘ঈদের আগে বেতন-বোনাসের অধিকার সবারই থাকে। যেসব কারখানা বেতন-বোনাস নিয়ে গড়িমসি করে, তাদের আমরা সব সময় সতর্ক করে থাকি। কিন্তু শ্রমিকেরা হুটহাট করে সড়কে নেমে জনগণের চলাচলে বাধা সৃষ্টি করেন, এটা করবেন না দয়া করে। এ বিষয়ে আইনেও উল্লেখ রয়েছে। আমরা আপনাদের বারবার সেটাই মনে করিয়ে দিচ্ছি।’
আইজিপি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষ আগে আমাদের যেভাবে দেখেছে, হঠাৎ তারা আমাদের বন্ধু মনে করবে না। তারা মনে করবে না যে, আমরা ভিন্ন লোক। এ জন্য প্রতিদিন আপনারা মূল্য দিচ্ছেন। এখনো পুলিশ জায়গায় জায়গায় যাচ্ছে, কাজ করতে যাচ্ছে, আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে, সেখানে আক্রমণের শিকার হচ্ছে, আসামি ছিনিয়ে নিচ্ছে। ট্রাফিক পুলিশ ট্রাফিক আইন প্রয়োগ করতে পারছে না, ট্রাফিক পুলিশ যদি বলে, আপনি উল্টো দিকে যেতে পারবেন না, আপনি আইন মেনে চলুন, সেখানে উল্টো ট্রাফিক পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে।’
পুলিশপ্রধান বলেন, “আইন না মানার একটা প্রবণতা চলে এসেছে, কেন? তারা মনে করছে যে, ‘পুলিশ গণবিরোধী কাজ করেছে, আমরা আমাদের মতো চলব, পুলিশ লাগবে না।’ এটা সম্পূর্ণভাবে ভুল। একটা সভ্য দেশ পুলিশ ছাড়া কীভাবে চলবে? পৃথিবীর কোথায় আছে উইদাউট এনি পুলিশ এন্ট্রান্স? পৃথিবীর কোথাও তো নেই। এ দেশের মানুষকে এটা বুঝতে হবে। যারা বুদ্ধিমান তারা অবশ্যই বোঝেন। কিন্তু যারা যে রকম আমাদের মধ্যেও ছিল, অনেক অবুঝ, এ রকম কিছু লোক আছে, যারা মনে করে যে, এখন যে পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে, তারা তাদের প্রতিপক্ষ। আসলে আমরা জনগণের বন্ধু।’
পুলিশের কাজে সবার সহযোগিতা চেয়ে বাহারুল আলম বলেন, ‘আমাদের কাজ করতে দিন। আমরা এই সমাজেরই অংশ। আমরা যদি কাজ করতে না পারি, তাহলে আমরা সমাজে কীভাবে স্থিতিশীলতা আনব? আর স্থিতিশীলতা আনতে না পারলে আমরা কীভাবে একটি ইফেক্টিভ ইলেকশনের (কার্যকর জাতীয় নির্বাচন) দিকে আগাব? স্ট্যাবিলিটি (স্থিতিশীলতা) তো আমাকে আনতে হবে। আমাকে কেন কাজ করতে দিচ্ছেন না? এটা তো টোটালি ই-লজিক্যাল (যুক্তিহীন) একটা কাজ।’
আইজিপি আরও বলেন, ‘দেশের অপরাধ দমন যদি করা না হয়, শৃঙ্খলা যদি না হয়, নাগরিকেরা থাকতে পারবে? এই ১৮ কোটি মানুষের একজনও কি ঘুমাতে পারবে? আপনারা খেয়াল করেছেন, যখন অপরাধ বেড়ে যায়, তখন দেশের অবস্থা কী হয়? তখন রাত জেগে মানুষকেই পাহারা দিতে হয়। কিন্তু এই দায়িত্ব তো আমার। এখন আমাকে যদি দেশের কিছু লোক ভুল বোঝে, দায়িত্ব পালন করতে না দেয়, তাহলে পুরো সমাজ বিপথে যাবে।’
পুলিশপ্রধান আরও বলেন, ‘কী অবস্থা ছিল ৫ আগস্টের আগে, এটা আপনারা সবাই জানেন। পুলিশের কিছু সিনিয়র অফিসারের অতি উৎসাহ, রাজনৈতিক আনুগত্য, আমি সরকারি কর্মচারী আমি কিসের অনুগত থাকব? আমি আওয়ামী লীগ-বিএনপি কিছু বুঝি না, কিন্তু তাঁদের রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য আগে পুলিশ কলঙ্কিত হয়েছে, সারা বিশ্ব বলে এখন, পুলিশ কীভাবে এত নির্মম হলো? আমরা যা করেছি, পুলিশের সদস্য হিসেবে, এই দায়ভারটা এখন আমার ওপর এসে পড়ে। আমি না করে থাকলেও দায়ভারটা এখন আমার ওপর আসে।’
পুলিশের আইজি বলেন, ‘আসলে তখন আমাদের যা করা উচিত ছিল, সেটা আমরা করিনি বরং আমরা মানুষের বিরুদ্ধে গিয়েছি। এটা কিছুসংখ্যক উচ্চাভিলাষী লোকের অন্ধ অন্যায় রাজনৈতিক আনুগত্যের কারণে হয়েছে। এ জন্য আমাদের জীবন দিতে হয়েছে।’
বাহারুল আলম আরও বলেন, ‘আমাদের যে লোকগুলো মারা গেছেন, তাঁরা সুপেরিয়রদের অর্ডার পালন করতে গিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের ভুলের জন্য পুলিশ সদস্যরা জীবন দিয়েছেন। এ দায়ভার যিনি জীবন দিয়েছেন, তাঁর তো নয়, এ দায়ভার যিনি আদেশ দিয়েছেন তাঁর। নির্দেশদাতাদের অবশ্যই পানিশমেন্ট দিতে হবে। এটা আমি বিশ্বাস করি, যাঁরা এ অন্যায় করেছেন, তাঁদের অবশ্যই পানিশমেন্ট দিতে হবে। পুলিশের যেসব সদস্য বাধ্য হয়ে এ কাজ করেছেন, আমার বিশ্বাস, আদালত থেকে তাঁরা ন্যায়বিচার পাবেন।’
আইজিপি বলেন, ‘ঈদের সময় ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলো অনেকটাই ফাঁকা হয়ে যায়। এ সময়টায় যাতে চুরি-ডাকাতিসহ অন্যান্য ঘটনা না ঘটে, সে জন্য আমাদের পুলিশ বাহিনী বিশেষভাবে নিরাপত্তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া ঈদযাত্রায় সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে প্রস্তুত রয়েছে।’
রাজধানীসহ সারা দেশেই সড়কে বিশৃঙ্খলার অন্যতম একটি কারণ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ তিন চাকার যান। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোয়ও এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনাও ঘটছে। এসব কারণে ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। তার প্রতিবাদে সড়ক ও রেলপথ অ
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির প্রধান ফটকের সামনের দৃশ্য। ইফতারের সময়ের আগে আগে সারি দিয়ে রাখা হচ্ছে ইফতারসামগ্রী। সেখানে সুশৃঙ্খলভাবে সারি বেঁধে বসে যাচ্ছেন খেটে খাওয়া মানুষেরা। সময় হতেই মুখে তুলে নিলেন পানি ও খাবার।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে স্মার্ট কার্ড জটিলতায় দুই মাস ধরে টিসিবির পণ্য পায়নি উপজেলার প্রায় ১৯ হাজার পরিবার। পবিত্র রমজান মাসেও টিসিবির পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তাঁরা। স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে ন্যায্যমূল্যে বিতরণ করা এই পণ্য স্মার্ট কার্ডের অভাবে বিতরণ সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ডিলারমালিক
৪ ঘণ্টা আগেশতভাগ বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতের জন্য আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সুনামগঞ্জের দুই উপজেলায় কোটি টাকা ব্যয়ে নলকূপ স্থাপন করা হয়। কিন্তু দুই বছর যেতে না যেতেই সুফল মিলছে না প্রকল্পের। যেনতেনভাবে নলকূপ স্থাপন করে ক্ষমতাসীন দলের ঠিকাদার ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ প্রকল্পের টাকা লুটপ
৪ ঘণ্টা আগে