চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, কৃষিশিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে শস্য মিউজিয়াম।
শস্য মিউজিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত সবজি, মসলা, কন্দাল, ডাল ও তৈলবীজ এবং অপ্রধান দানাজাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ৬০টি জাতের ফসল। সফলতা পাওয়া গেছে প্রদর্শনীতেও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু কৃষকদের জ্ঞান বাড়বে। পাশাপাশি জ্ঞান ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়বে ফসলের উৎপাদন, যা ভূমিকা রাখবে এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে।
কৃষক ও উদ্যোক্তা মুনজের আলম মানিক বলেন, ‘এটা একটি ভালো উদ্যোগ। আমাদের দেশে হাইব্রিড ও স্থানীয় এই দুই জাতের ফসল চলে। হাইব্রিড ফসলের মাধ্যমে বেশি ফসল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু তাতে বীজ থাকছে না। গবেষকেরা স্থানীয় এসব জাত তৈরি করছেন। এগুলো যদি আমাদের এলাকার আবহাওয়ার জন্য উপযোগী হয়, তবে সেটা ভালো হবে। এ ক্ষেত্রে কীটনাশকের ব্যবহার কমবে। প্লাস্টিক ফার্টিলাইজারের ব্যবহার কম হবে। দিন শেষে দেখতে হবে প্রোডাকশন ঠিক আছে কি না। রোগবালাই কম আছে কি না। এটা যদি এনশিউর করতে পারে, তা হলে এটা ভালো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. নিলয় বেশ কয়েকবার শস্য জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের লেখাপড়া জীবনে ফিল্ড ওয়ার্কটাই প্রধান। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ি। সেসব আসলে ম্যাটার করে। কিন্তু, ফিল্ডে এসে আমরা কোনটির জীবনকাল কত, কোনটির বেডিং কীভাবে করা হচ্ছে—সবকিছু হাতে-কলমে জানতে পারছি। এসবই মূলত কৃষির কোর। এই জাদুঘর আমাদের ছাত্রজীবনে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা রাখছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য গবেষক ড. অসীম কুমার সাহা বলেন, ‘আম-নির্ভর কৃষি অর্থনীতির এই জেলায় ফসলে বৈচিত্র্য আনতেই গড়ে তোলা হয়েছে ৬০টি জাত নিয়ে এই শস্য মিউজিয়াম। লাভজনক উপায়ে ফসল উৎপাদন, শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং সার্বিকভাবে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন সাধনের পাশাপাশি, ফসল ধারার উন্নয়ন ও বীজ উৎপাদনে কৃষকদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এই শস্য মিউজিয়াম ভূমিকা রাখছে।’
এই গবেষণাকেন্দ্রের আরেকজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোরশেদুল বারী বলেন, ‘শস্য মিউজিয়ামটির প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে মোড়ক ও ক্যানসার প্রতিরোধী আলু থেকে শুরু করে উন্নত জাতের সরিষা, পেঁয়াজ, কাউন, তিশি, চিয়া ও কিনুয়ার মতো সুপার ফুডও। এই প্রদর্শনী থেকে কৃষকেরা হাতে-কলমে শিখে তা মাঠ পর্যায়ে নিজের পছন্দমতো ফসল বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে।’
এ প্রসঙ্গে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘এই এলাকায় যে ফসলগুলো উপযোগী, সেগুলো আমরা এখানে নিয়ে এসেছি। শস্য প্যাটার্নে যেটা সেট হবে, এখান থেকে সেটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সে অনুযায়ী আমরা করেছি। কৃষক আমাদের এখানে আসবে, শস্য পছন্দ করবে। আর সেটা উৎপাদনের জন্য যে প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দরকার। সেটা আমাদের কাছ থাকে পাবে। আমরা যে লক্ষ্যে এটা করেছি। তার সুফল পাচ্ছি। কোন কৃষক এগুলো করলে আমরা তাকে বীজ দিয়ে সহযোগিতা করব। এ ছাড়া কৃষককে সব ধরনের সহায়তাও করা হবে।’
এদিকে, এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন উদ্যোক্তা চাষি ও কৃষকেরা। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বলছেন, এটি তাঁদের ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, কৃষিশিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে শস্য মিউজিয়াম।
শস্য মিউজিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত সবজি, মসলা, কন্দাল, ডাল ও তৈলবীজ এবং অপ্রধান দানাজাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ৬০টি জাতের ফসল। সফলতা পাওয়া গেছে প্রদর্শনীতেও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু কৃষকদের জ্ঞান বাড়বে। পাশাপাশি জ্ঞান ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়বে ফসলের উৎপাদন, যা ভূমিকা রাখবে এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে।
কৃষক ও উদ্যোক্তা মুনজের আলম মানিক বলেন, ‘এটা একটি ভালো উদ্যোগ। আমাদের দেশে হাইব্রিড ও স্থানীয় এই দুই জাতের ফসল চলে। হাইব্রিড ফসলের মাধ্যমে বেশি ফসল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু তাতে বীজ থাকছে না। গবেষকেরা স্থানীয় এসব জাত তৈরি করছেন। এগুলো যদি আমাদের এলাকার আবহাওয়ার জন্য উপযোগী হয়, তবে সেটা ভালো হবে। এ ক্ষেত্রে কীটনাশকের ব্যবহার কমবে। প্লাস্টিক ফার্টিলাইজারের ব্যবহার কম হবে। দিন শেষে দেখতে হবে প্রোডাকশন ঠিক আছে কি না। রোগবালাই কম আছে কি না। এটা যদি এনশিউর করতে পারে, তা হলে এটা ভালো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. নিলয় বেশ কয়েকবার শস্য জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের লেখাপড়া জীবনে ফিল্ড ওয়ার্কটাই প্রধান। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ি। সেসব আসলে ম্যাটার করে। কিন্তু, ফিল্ডে এসে আমরা কোনটির জীবনকাল কত, কোনটির বেডিং কীভাবে করা হচ্ছে—সবকিছু হাতে-কলমে জানতে পারছি। এসবই মূলত কৃষির কোর। এই জাদুঘর আমাদের ছাত্রজীবনে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা রাখছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য গবেষক ড. অসীম কুমার সাহা বলেন, ‘আম-নির্ভর কৃষি অর্থনীতির এই জেলায় ফসলে বৈচিত্র্য আনতেই গড়ে তোলা হয়েছে ৬০টি জাত নিয়ে এই শস্য মিউজিয়াম। লাভজনক উপায়ে ফসল উৎপাদন, শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং সার্বিকভাবে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন সাধনের পাশাপাশি, ফসল ধারার উন্নয়ন ও বীজ উৎপাদনে কৃষকদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এই শস্য মিউজিয়াম ভূমিকা রাখছে।’
এই গবেষণাকেন্দ্রের আরেকজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোরশেদুল বারী বলেন, ‘শস্য মিউজিয়ামটির প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে মোড়ক ও ক্যানসার প্রতিরোধী আলু থেকে শুরু করে উন্নত জাতের সরিষা, পেঁয়াজ, কাউন, তিশি, চিয়া ও কিনুয়ার মতো সুপার ফুডও। এই প্রদর্শনী থেকে কৃষকেরা হাতে-কলমে শিখে তা মাঠ পর্যায়ে নিজের পছন্দমতো ফসল বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে।’
এ প্রসঙ্গে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘এই এলাকায় যে ফসলগুলো উপযোগী, সেগুলো আমরা এখানে নিয়ে এসেছি। শস্য প্যাটার্নে যেটা সেট হবে, এখান থেকে সেটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সে অনুযায়ী আমরা করেছি। কৃষক আমাদের এখানে আসবে, শস্য পছন্দ করবে। আর সেটা উৎপাদনের জন্য যে প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দরকার। সেটা আমাদের কাছ থাকে পাবে। আমরা যে লক্ষ্যে এটা করেছি। তার সুফল পাচ্ছি। কোন কৃষক এগুলো করলে আমরা তাকে বীজ দিয়ে সহযোগিতা করব। এ ছাড়া কৃষককে সব ধরনের সহায়তাও করা হবে।’
এদিকে, এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন উদ্যোক্তা চাষি ও কৃষকেরা। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বলছেন, এটি তাঁদের ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, কৃষিশিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে শস্য মিউজিয়াম।
শস্য মিউজিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত সবজি, মসলা, কন্দাল, ডাল ও তৈলবীজ এবং অপ্রধান দানাজাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ৬০টি জাতের ফসল। সফলতা পাওয়া গেছে প্রদর্শনীতেও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু কৃষকদের জ্ঞান বাড়বে। পাশাপাশি জ্ঞান ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়বে ফসলের উৎপাদন, যা ভূমিকা রাখবে এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে।
কৃষক ও উদ্যোক্তা মুনজের আলম মানিক বলেন, ‘এটা একটি ভালো উদ্যোগ। আমাদের দেশে হাইব্রিড ও স্থানীয় এই দুই জাতের ফসল চলে। হাইব্রিড ফসলের মাধ্যমে বেশি ফসল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু তাতে বীজ থাকছে না। গবেষকেরা স্থানীয় এসব জাত তৈরি করছেন। এগুলো যদি আমাদের এলাকার আবহাওয়ার জন্য উপযোগী হয়, তবে সেটা ভালো হবে। এ ক্ষেত্রে কীটনাশকের ব্যবহার কমবে। প্লাস্টিক ফার্টিলাইজারের ব্যবহার কম হবে। দিন শেষে দেখতে হবে প্রোডাকশন ঠিক আছে কি না। রোগবালাই কম আছে কি না। এটা যদি এনশিউর করতে পারে, তা হলে এটা ভালো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. নিলয় বেশ কয়েকবার শস্য জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের লেখাপড়া জীবনে ফিল্ড ওয়ার্কটাই প্রধান। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ি। সেসব আসলে ম্যাটার করে। কিন্তু, ফিল্ডে এসে আমরা কোনটির জীবনকাল কত, কোনটির বেডিং কীভাবে করা হচ্ছে—সবকিছু হাতে-কলমে জানতে পারছি। এসবই মূলত কৃষির কোর। এই জাদুঘর আমাদের ছাত্রজীবনে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা রাখছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য গবেষক ড. অসীম কুমার সাহা বলেন, ‘আম-নির্ভর কৃষি অর্থনীতির এই জেলায় ফসলে বৈচিত্র্য আনতেই গড়ে তোলা হয়েছে ৬০টি জাত নিয়ে এই শস্য মিউজিয়াম। লাভজনক উপায়ে ফসল উৎপাদন, শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং সার্বিকভাবে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন সাধনের পাশাপাশি, ফসল ধারার উন্নয়ন ও বীজ উৎপাদনে কৃষকদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এই শস্য মিউজিয়াম ভূমিকা রাখছে।’
এই গবেষণাকেন্দ্রের আরেকজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোরশেদুল বারী বলেন, ‘শস্য মিউজিয়ামটির প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে মোড়ক ও ক্যানসার প্রতিরোধী আলু থেকে শুরু করে উন্নত জাতের সরিষা, পেঁয়াজ, কাউন, তিশি, চিয়া ও কিনুয়ার মতো সুপার ফুডও। এই প্রদর্শনী থেকে কৃষকেরা হাতে-কলমে শিখে তা মাঠ পর্যায়ে নিজের পছন্দমতো ফসল বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে।’
এ প্রসঙ্গে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘এই এলাকায় যে ফসলগুলো উপযোগী, সেগুলো আমরা এখানে নিয়ে এসেছি। শস্য প্যাটার্নে যেটা সেট হবে, এখান থেকে সেটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সে অনুযায়ী আমরা করেছি। কৃষক আমাদের এখানে আসবে, শস্য পছন্দ করবে। আর সেটা উৎপাদনের জন্য যে প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দরকার। সেটা আমাদের কাছ থাকে পাবে। আমরা যে লক্ষ্যে এটা করেছি। তার সুফল পাচ্ছি। কোন কৃষক এগুলো করলে আমরা তাকে বীজ দিয়ে সহযোগিতা করব। এ ছাড়া কৃষককে সব ধরনের সহায়তাও করা হবে।’
এদিকে, এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন উদ্যোক্তা চাষি ও কৃষকেরা। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বলছেন, এটি তাঁদের ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, কৃষিশিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে শস্য মিউজিয়াম।
শস্য মিউজিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত সবজি, মসলা, কন্দাল, ডাল ও তৈলবীজ এবং অপ্রধান দানাজাতীয় পুষ্টিসমৃদ্ধ ৬০টি জাতের ফসল। সফলতা পাওয়া গেছে প্রদর্শনীতেও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু কৃষকদের জ্ঞান বাড়বে। পাশাপাশি জ্ঞান ব্যবহারের মাধ্যমে বাড়বে ফসলের উৎপাদন, যা ভূমিকা রাখবে এই অঞ্চলের কৃষি অর্থনীতিতে।
কৃষক ও উদ্যোক্তা মুনজের আলম মানিক বলেন, ‘এটা একটি ভালো উদ্যোগ। আমাদের দেশে হাইব্রিড ও স্থানীয় এই দুই জাতের ফসল চলে। হাইব্রিড ফসলের মাধ্যমে বেশি ফসল পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু তাতে বীজ থাকছে না। গবেষকেরা স্থানীয় এসব জাত তৈরি করছেন। এগুলো যদি আমাদের এলাকার আবহাওয়ার জন্য উপযোগী হয়, তবে সেটা ভালো হবে। এ ক্ষেত্রে কীটনাশকের ব্যবহার কমবে। প্লাস্টিক ফার্টিলাইজারের ব্যবহার কম হবে। দিন শেষে দেখতে হবে প্রোডাকশন ঠিক আছে কি না। রোগবালাই কম আছে কি না। এটা যদি এনশিউর করতে পারে, তা হলে এটা ভালো হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. নিলয় বেশ কয়েকবার শস্য জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের লেখাপড়া জীবনে ফিল্ড ওয়ার্কটাই প্রধান। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে পুঁথিগত বিদ্যা পড়ি। সেসব আসলে ম্যাটার করে। কিন্তু, ফিল্ডে এসে আমরা কোনটির জীবনকাল কত, কোনটির বেডিং কীভাবে করা হচ্ছে—সবকিছু হাতে-কলমে জানতে পারছি। এসবই মূলত কৃষির কোর। এই জাদুঘর আমাদের ছাত্রজীবনে যথেষ্ট সহায়ক ভূমিকা রাখছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য গবেষক ড. অসীম কুমার সাহা বলেন, ‘আম-নির্ভর কৃষি অর্থনীতির এই জেলায় ফসলে বৈচিত্র্য আনতেই গড়ে তোলা হয়েছে ৬০টি জাত নিয়ে এই শস্য মিউজিয়াম। লাভজনক উপায়ে ফসল উৎপাদন, শস্যের নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং সার্বিকভাবে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন সাধনের পাশাপাশি, ফসল ধারার উন্নয়ন ও বীজ উৎপাদনে কৃষকদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে এই শস্য মিউজিয়াম ভূমিকা রাখছে।’
এই গবেষণাকেন্দ্রের আরেকজন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোরশেদুল বারী বলেন, ‘শস্য মিউজিয়ামটির প্রদর্শনীতে স্থান পেয়েছে মোড়ক ও ক্যানসার প্রতিরোধী আলু থেকে শুরু করে উন্নত জাতের সরিষা, পেঁয়াজ, কাউন, তিশি, চিয়া ও কিনুয়ার মতো সুপার ফুডও। এই প্রদর্শনী থেকে কৃষকেরা হাতে-কলমে শিখে তা মাঠ পর্যায়ে নিজের পছন্দমতো ফসল বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাবে।’
এ প্রসঙ্গে আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘এই এলাকায় যে ফসলগুলো উপযোগী, সেগুলো আমরা এখানে নিয়ে এসেছি। শস্য প্যাটার্নে যেটা সেট হবে, এখান থেকে সেটা সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। সে অনুযায়ী আমরা করেছি। কৃষক আমাদের এখানে আসবে, শস্য পছন্দ করবে। আর সেটা উৎপাদনের জন্য যে প্রযুক্তি ও সহযোগিতা দরকার। সেটা আমাদের কাছ থাকে পাবে। আমরা যে লক্ষ্যে এটা করেছি। তার সুফল পাচ্ছি। কোন কৃষক এগুলো করলে আমরা তাকে বীজ দিয়ে সহযোগিতা করব। এ ছাড়া কৃষককে সব ধরনের সহায়তাও করা হবে।’
এদিকে, এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন উদ্যোক্তা চাষি ও কৃষকেরা। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও বলছেন, এটি তাঁদের ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এর আগে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে ভোররাত থেকে আশপাশ এলাকায় ভিড় জমাতে শুরু করে সাধারণ মানুষ।
এদিকে মহান বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিয়মিত পোশাকের বাইরে সাদাপোশাকেও দায়িত্ব পালন করছে তারা।
ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক বলেন, ‘যাঁদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা একটি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ পেয়েছি, তাঁদের স্মরণে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থীদের জন্য চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া সাভারের আমিনবাজার থেকে শুরু করে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত আমাদের ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নত করার পাশাপাশি পোশাকে এবং সাদাপোশাকে ৪ হাজারের বেশি ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। তারা জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।’
এর আগে গতকাল ১৫ ডিসেম্বর ঢাকা জেলা পুলিশ সুপারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাত ৩টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঢাকা-আশুলিয়া ও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের গাবতলী, বাইপাইল পয়েন্টে ডাইভারশন চলবে। এ সময় বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের জন্য সকল যানবাহনের চালককে অনুরোধ করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর স্মৃতিসৌধ থেকে সকাল ৭টা ৫ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে বের হয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী স্মৃতিসৌধ-সংলগ্ন সড়কে যান চলাচলের অনুমতি দেয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, শিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়ে
১৮ মে ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি। এখানে আসলে ভালো লাগে, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, আহত মুক্তিযোদ্ধা যাঁরা আছেন, যাঁরা ওই সময়ে নানান আত্মত্যাগের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় মন সিক্ত হয়।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমি মনে করি, আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য শ্রেষ্ঠতম একটা দিন। এই দিনে আমরা যখন জাতীয় স্মৃতিসৌধে আসি, আমাদের যে মুক্তিযুদ্ধকালীন গৌরবগাথা, আমাদের সেই অসামান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান, আমাদের দেশ গড়ার যে প্রত্যয়, সেগুলো সব মনে পড়ে।’
এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও তিন বাহিনীর প্রধানেরা বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপরই জনসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, শিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়ে
১৮ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সামনে নির্বাচন। আমরা আশা করি, এ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা ভিত্তি স্থাপন হবে। যে ভিত্তি গণতন্ত্রকে যেমন সুদৃঢ করবে, তেমনি জনগণের কাছে সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, শিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়ে
১৮ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে।’
১ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

বরগুনার তালতলী উপজেলায় বাবার ছুরিকাঘাতে মো. সফিক হাওলাদার (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার সোনাকাটা ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকার ইদুপাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বাবা হারুন হাওলাদার (৫০) ঝালমুড়ি বিক্রেতা।
স্থানীয় লোকজন জানায়, সফিক মাদকাসক্ত ছিলেন। তিন দফা রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে চিকিৎসা করলেও তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। মাদক-সংক্রান্ত মামলায় একবার কারাভোগও করেছেন তিনি। গত ৭ অক্টোবর মাদক মামলায় সফিক কারাগারে যান এবং ১০ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন। বাড়ি ফেরার পর থেকেই সফিক মাদকের টাকার জন্য তাঁর বাবাকে চাপ দিতে থাকেন। গতকাল দুপুরে সফিক তাঁর বাবার কাছে মাদকের টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হলে সফিক তাঁর বাবাকে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে বাবা ক্ষিপ্ত হয়ে কাঁচা মরিচ কাটার ধারালো ছুরি দিয়ে ছেলের পিঠে সজোরে আঘাত করেন। এতে প্রাণ হারান সফিক। ঘটনার পরপরই বাবা হারুন হাওলাদার পালিয়ে যান।
নিহত ব্যক্তির মা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ও আমাদের একমাত্র সন্তান। অনেক দিন ধরে নেশায় সব শেষ হয়ে গেছে। তিনবার রিহ্যাবে চিকিৎসা করিয়েছি, কিন্তু ঠিক হয়নি। গত বুধবার জেল থেকে বের হয়ে বাড়িতে আসে। বাড়িতে এসেই আবারও মাদকের টাকার জন্য আমাকে এবং ওর বাবাকে মারধর শুরু করে। ওর হাত থেকে রক্ষায় ছুরিকাঘাত করেছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুর রহমান বলেন, মাদকাসক্ত ছেলের মারধরের জেরে বাবা ছুরি দিয়ে আঘাত করেছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে এমনটি জানা গেছে। বাবা পলাতক রয়েছেন। তাঁকে ধরতে অভিযান চলছে। তিনি আরও বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণাকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে ‘শস্য মিউজিয়াম’। খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জন এবং ফসলের বহুবিধতা নিশ্চিতে এটি গড়ে তোলা হয়েছে। শস্য মিউজিয়াম এই এলাকার কৃষির উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখবে বলেই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষক, শিক্ষার্থীদের আগ্রহের অন্যতম বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়ে
১৮ মে ২০২৫
মহান বিজয় দিবসে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটক। প্রায় এক মাস ধরে প্রস্তুতির পর গত চার দিন সর্বসাধারণের প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ ছিল স্মৃতিসৌধ এলাকায়।
১ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘১৬ ডিসেম্বরের যে প্রত্যয়, সেটা আমাদের মধ্যে ছিল দেখেই আমরা ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে পুনর্নির্মাণের একটা সুযোগ করে নিতে পেরেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘প্রতিপক্ষ সংগঠিত এবং পেছন দিক থেকে আঘাত করার অপচেষ্টা করছে। এর বিপরীতে আমাদের আরও বেশি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং আমরা তা করছি। আমরা নিরাপত্তা আরও জোরদার করছি।’
১ ঘণ্টা আগে