Ajker Patrika

নানা বয়সী দৌড়বিদদের অংশগ্রহণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাফ ম্যারাথন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
আজ ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিমরাইলকান্দি ব্রিজ এলাকা থেকে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিমরাইলকান্দি ব্রিজ এলাকা থেকে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার বার্তা ছড়িয়ে দিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হয়েছে হাফ ম্যারাথন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোরে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় নারী-পুরুষ, শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের প্রায় ৩৫০ দৌড়বিদ অংশ নেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিটির উদ্যোগে কাকডাকা ভোরে শুরু হওয়া এই হাফ ম্যারাথনে ২১ কিলোমিটার, ১০ কিলোমিটার, ৫ কিলোমিটার ও ২ কিলোমিটার—এই চার ক্যাটাগরিতে দৌড় অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের ২০ জেলার দৌড়বিদদের পাশাপাশি কয়েকজন বিদেশি দৌড়বিদও অংশগ্রহণ করেন।

সকাল পৌনে ৬টায় জেলার শিমরাইলকান্দি ব্রিজ এলাকা থেকে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে বিজয়নগর উপজেলার পত্তন এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। শীতের সকালে এমন ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন ঘিরে দৌড়বিদ ও দর্শকদের মধ্যে ছিল ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।

আয়োজকেরা জানান, প্রযুক্তির অপব্যবহার থেকে মানুষকে দূরে রাখা, তরুণ প্রজন্মকে খেলাধুলার প্রতি আগ্রহী করা এবং নেশামুক্ত সমাজ গড়ে তোলার লক্ষ্যে এই আয়োজন করা হয়েছে।

প্রতিযোগিতা শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও প্রাইজমানি তুলে দেওয়া হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‎সাত শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে কুবিতে ‘রান উইথ শিবির’ কর্মসূচি

কুবি প্রতিনিধি 
আজ সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কুবির ক্যাম্পাসের মূল ফটক থেকে ‘রান উইথ শিবির’ কর্মসূচি শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকাল সাড়ে ৭টার দিকে কুবির ক্যাম্পাসের মূল ফটক থেকে ‘রান উইথ শিবির’ কর্মসূচি শুরু হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎‘ইন্সপায়ারিং ইউনিটি, রান ফর ভিক্টোরি’ স্লোগানকে ধারণ করে ‘রান উইথ শিবির’ কর্মসূচির আয়োজন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবির। ‎শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মূল ফটক থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে দক্ষিণ মোড় দিয়ে ম্যাজিক প্যারাডাইস ও সিসিএন রোড অতিক্রম করে ক্যাম্পাসের মূল ফটকে এসে শেষ হয়।

‎‎জানা যায়, এই কর্মসূচিতে দেড় হাজারের অধিক শিক্ষার্থী অংশ নিতে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেন। এর মধ্যে সাত শতাধিক শিক্ষার্থী উপহার গ্রহণ করেন এবং কর্মসূচিতে অংশ নেন। যাঁরা রেজিস্ট্রেশন করেছেন, কিন্তু অংশ নিতে পারেননি; তাঁদের কাছেও উপহার পৌঁছে দেওয়া হবে।

‎‎ইংরেজি বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাকসুদ নুর বলেন, ‘আজকে শিবিরের এই উদ্যোগকে আমি সমর্থন করি। আজকের “রান উইথ শিবির” প্রোগ্রাম আমাদের মননশীলতা ও মেধার বিকাশে সহায়তা করবে। এটিকে ধারণ ও সমর্থন করার জন্য আমরা ভোরে উঠে গেছি। আশা করি, সব রাজনৈতিক সংগঠন আমাদের সৃজনশীল কাজে সহযোগিতা ও অনুপ্রাণিত করবে।’

‎কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসাইন বলেন, ‘আমাদের মন আজ খুব বেশি খারাপ। কারণ, আমরা গতকাল দেখেছি জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্ব দানকারী, ফ্যাসিবাদের ভিত যারা কাঁপিয়ে তুলেছিল এবং জুলাই আন্দোলনের পরেও যারা থেমে নেই, তাদের মধ্যে অন্যতম শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। হাদি গুলিবিদ্ধ হয় নাই, গুলিবিদ্ধ হয়েছি আমরা তার হাজারো, লাখো সাথি, গুলিবিদ্ধ হয়েছে জুলাই আন্দোলন, গুলিবিদ্ধ হয়েছে সারা বাংলাদেশ।’

‎শাহাদাত হোসাইন আরও বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী শক্তি, স্বৈরাচারী শক্তি ইন্ডিয়া পালিয়ে গিয়েও তাদের কার্যক্রম থামায় নাই। এই শক্তিকে চিরতরে নির্মূল করার জন্য সকল ছাত্রসংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাই। তারা খুন করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের খালেদ সাইফুল্লাকে, তারা পাহাড় থেকে ফেলে দিয়েছিল সাইফুল ইসলাম ভুট্টোকে।’

‎‎ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কলেজ সম্পাদক ও কুবি শাখার সাবেক সভাপতি হাফেজ ইউসুফ ইসলাহি বলেন, ‘আজকের এই সমাবেশের মূল উদ্দেশ্য হলো গতকাল নির্মমভাবে গুলিবিদ্ধ হওয়া শরিফ ওসমান হাদির জন্য দোয়া করা। শরিফ ওসমান হাদি জুলাই বিপ্লবের অন্যতম নায়ক এবং রাজপথের একজন লড়াকু সৈনিক। আমাদের দেশে বারবার দেশপ্রেমিক ও সচেতন ভাইয়েরা হামলার শিকার হচ্ছেন। এর ফলে দেশ বারবার মূল পথ থেকে বিচ্যুত হচ্ছে। যাঁরা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছেন, তাঁদের বিভিন্নভাবে দমন করা হয়েছে। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের প্রভাব ও হস্তক্ষেপের কারণে অনেক সময় দেশপ্রেমিক শক্তিকে সামনে এগোতে দেওয়া হয়নি।’

‎‎কুবি শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘ইসলামী ছাত্রশিবির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কতৃক আয়োজিত আজকের রান উইথ শিবির কর্মসূচিতে যারা অংশগ্রহণ করেছেন, সবাইকে আন্তরিক মোবারকবাদ জানাচ্ছি। আমাদের আরও অনেক ভাই রেজিষ্ট্রেশন করেছেন, কিন্তু এত সকালে গাড়ি না পাওয়ার কারণে শহর থেকে আসতে পারছেন না। আমরা তাঁদের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদির গ্রামের বাড়িতে চুরি

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৪৩
ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত
ওসমান হাদি। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠির নলছিটিতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে শহরের খাসমহল এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে নলছিটি থানা-পুলিশ জানিয়েছে।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পেয়ে শুক্রবার বিকেলেই পরিবারের সদস্যরা ঢাকায় রওনা দেন। এই সুযোগেই ফাঁকা বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে।

ওসমান হাদির চাচাতো ভাই সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘কেউ না থাকার সুযোগে জানালা ভেঙে চোর ঘরে প্রবেশ করে। এখন কী পরিমাণ মালামাল নিয়েছে, সেটা আমরা জানতে পারিনি।’

নলছিটি থানার ওসি আরিফুল আলম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসেছি। আমাদের তদন্ত চলছে।’

গতকাল শুক্রবার বেলা সোয়া ২টার দিকে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে আততায়ীর গুলিতে গুরুতর আহত হন শরিফ ওসমান হাদি। দুপুরবেলা মতিঝিলের একটি মসজিদে প্রচার শেষে সঙ্গীদের নিয়ে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে যাচ্ছিলেন তিনি।

চলন্ত রিকশায় থাকা অবস্থায় পেছন দিক থেকে মোটরসাইকেলে করে আসা দুই যুবকের একজন তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। গুলি সরাসরি তাঁর মাথায় আঘাত করে।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে মস্তিষ্কে একটি অস্ত্রোপচার শেষে খুলি খুলে রেখে তাঁকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এভারকেয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাদির জীবন সংকটাপন্ন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদিকে গুলি: সন্দেহভাজনের তথ্য চেয়ে পুরস্কার ঘোষণা ডিএমপির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৪৭
হাদিকে গুলি করা সন্দেহভাজন। ছবি: ডিএমপি
হাদিকে গুলি করা সন্দেহভাজন। ছবি: ডিএমপি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম মুখ শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলা চালানো সন্দেহভাজনদের ব্যাপারে তথ্য চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ–ডিএমপি। হামলাকারীদের ব্যাপারে কারও কাছে কোনো তথ্য থাকলে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯–এ কল করে পুলিশকে অথবা মতিঝিল জোনের ডিসি এবং পল্টন থানার ওসিকে জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার তালেবুর রহমান এক বিবৃতিতে বলেছেন, গতকাল শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট এলাকায় মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তদের হামলায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি গুরুতর আহত হন। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে রাজধানীতে জোর অভিযান পরিচালনা করছে।

সন্দেহভাজন খুনির বিষয়ে তথ্য চেয়েছে ডিএমপি। ছবি: বিজ্ঞপ্তি
সন্দেহভাজন খুনির বিষয়ে তথ্য চেয়েছে ডিএমপি। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ছবির ব্যক্তিকে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা গেছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তাঁকে হন্য হয়ে খুঁজছে। উক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে কোনো তথ্য থাকলে বা তাঁর সন্ধান পেলে দ্রুত নিম্নলিখিত মোবাইল নম্বর অথবা ৯৯৯ এর মাধ্যমে পুলিশকে জানানোর জন্য বিনীত অনুরোধ করা হলো।

ডিএমপি উক্ত ব্যক্তিদের বিষয়ে কেউ কোনো তথ্য জানাতে চাইলে ডিএমপির মতিঝিল জোনের ডিসির ০১৩২০০৪০০০৮০ নম্বরে অথবা পল্টন থানার ওসির ০১৩২০০৪০১৩২ নম্বরে কল করে জানানোর অনুরোধ জানিয়েছে। তারা আরও বলেছে, সন্ধানদাতার পরিচয় গোপন রাখা হবে এবং উপযুক্ত পুরস্কৃত করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কেরানীগঞ্জে মার্কেটে আগুন: জ্বলছে কোটি টাকার দোকান, নির্বাক তাকিয়ে সালাম-সোহেল

কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২: ৩২
জ্বলতে থাকা দোকানের দিকে তাকিয়ে আছেন সালাম ও তাঁর চাচা সোহেল। ছবি: আজকের পত্রিকা
জ্বলতে থাকা দোকানের দিকে তাকিয়ে আছেন সালাম ও তাঁর চাচা সোহেল। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজধানীর জুরাইন এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুস সালামের জীবনের সব স্বপ্ন মুহূর্তেই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। কেরানীগঞ্জের আগানগরে জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা ভয়াবহ আগুনে তাঁর ছয়টি দোকান, কোটি টাকার বেশি শীতের কাপড় ও বাকিতে কেনা মালপত্র পুড়ে গেছে।

ভোর ৪টার দিকে আগুনের খবর পেয়ে জুরাইন থেকে ছুটে এসে শুধু জ্বলতে থাকা দোকানগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করতে পারলেন না সালাম। আগুনের ভয়াবহতা ও ঘন ধোঁয়ার কারণে দোকানের ভেতরে ঢুকে কিছুই উদ্ধার করতে পারেননি তিনি। চোখের সামনে পুড়ে যেতে দেখেছেন বছরের পর বছরের কষ্টে গড়া সম্পদ।

সালামের ভাতিজা আব্দুল আজিজ বলেন, আগের দিনই প্রায় ৬০ লাখ টাকার শীতের পোশাক এনে জাবালে নূর টাওয়ারের আন্ডারগ্রাউন্ড গুদামে রাখা হয়েছিল। কিন্তু এক রাতের ব্যবধানে আগুন সবকিছু কেড়ে নিয়েছে।

এই ঘটনায় ভেঙে পড়েছেন সালামের চাচা ও ব্যবসায়িক অংশীদার সোহেল। তিনি বলেন, ‘আমি এখন এক কাপড়ে দাঁড়িয়ে আছি। আমার আর কিছুই নেই। বাবার জমি বিক্রি করে যে টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করেছিলাম, আজ সেই ব্যবসাই আমাকে নিঃস্ব করে দিয়েছে। সাক্ষাৎকার দিয়ে লাভ কী—আমার পুড়ে যাওয়া সম্পদ কে ফিরিয়ে দেবে?’

আগুনে সর্বস্ব হারিয়ে সালাম ও সোহেলের মতো অনেক ব্যবসায়ী এখন দিশেহারা। চোখের সামনে পুড়ে যাওয়া দোকান ও মালপত্রের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস আর কান্না ছাড়া তাঁদের কিছুই করার নেই।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত