আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, বরগুনা পৌর শহরের মন্টু দাসের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ২ মার্চ সিজিব রায় ও তাঁর সহযোগীরা অপহরণ করেন। পরে রাতভর সিজিব রায় ধর্ষণ করে বরগুনা ডিসি পার্কের পাশে রেখে যান। এ ঘটনায় মন্টু দাস বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। পুলিশ সিজিব রায়কে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
গত বুধবার ছিল সিজিব রায়ের জামিনের শুনানি। এর আগের দিন মঙ্গলবার রাতে মন্টু দাসকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরিবারের ধারণা, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সিজিব রায়ের লোকজন মন্টু দাসকে হত্যা করেছেন। নিহত মন্টু দাস ছিলেন তাঁর সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর সংসারে স্ত্রী শিখা রাণী, মন্টু দাসের বৃদ্ধা মা, দেড় মাসের এক সন্তান ও দুই মেয়েসহ তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিন সন্তান ও বৃদ্ধা শাশুড়িকে নিয়ে অসহায় স্ত্রী শিখা রাণী। দেড় মাসের শিশু কিছু না বুঝলেও দুই কন্যাসন্তানের চোখেমুখে বাবা হারানোর শোক। এ ঘটনায় বুধবার নিহত মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রাণী বরগুনা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে হত্যা মামলা করেছেন। কিন্তু ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন।
অপর দিকে হত্যার ঘটনার পরপরই পুলিশ চার ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। কিন্তু তাঁদের মধ্যে তিন ব্যক্তিকে অপহরণ ও একজনকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন ধর্ষণ মামলার আসামি সিজিব রায়ের বাবা শ্রীরাম রায়, সিজিবের সহযোগী কালু ও রফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নিহত মন্টু দাসের বাড়ি বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহীম খলিল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন।
নিহত ব্যক্তির বোন বলেন, আসামি সিজিব রায় আগে থেকে অপকর্মে জড়িত। এক বছর আগে একটি ঘরে সিঁধ কেটে এক তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সিজিবের বিরুদ্ধে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি দাবি করেন, ধর্ষণ মামলা করায় সিজিব রায়ের স্বজন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁর ভাইকে হত্যা করেছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, তদন্ত চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সময় লাগবে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হালিম বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা যাবে।

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, বরগুনা পৌর শহরের মন্টু দাসের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ২ মার্চ সিজিব রায় ও তাঁর সহযোগীরা অপহরণ করেন। পরে রাতভর সিজিব রায় ধর্ষণ করে বরগুনা ডিসি পার্কের পাশে রেখে যান। এ ঘটনায় মন্টু দাস বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। পুলিশ সিজিব রায়কে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
গত বুধবার ছিল সিজিব রায়ের জামিনের শুনানি। এর আগের দিন মঙ্গলবার রাতে মন্টু দাসকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরিবারের ধারণা, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সিজিব রায়ের লোকজন মন্টু দাসকে হত্যা করেছেন। নিহত মন্টু দাস ছিলেন তাঁর সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর সংসারে স্ত্রী শিখা রাণী, মন্টু দাসের বৃদ্ধা মা, দেড় মাসের এক সন্তান ও দুই মেয়েসহ তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিন সন্তান ও বৃদ্ধা শাশুড়িকে নিয়ে অসহায় স্ত্রী শিখা রাণী। দেড় মাসের শিশু কিছু না বুঝলেও দুই কন্যাসন্তানের চোখেমুখে বাবা হারানোর শোক। এ ঘটনায় বুধবার নিহত মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রাণী বরগুনা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে হত্যা মামলা করেছেন। কিন্তু ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন।
অপর দিকে হত্যার ঘটনার পরপরই পুলিশ চার ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। কিন্তু তাঁদের মধ্যে তিন ব্যক্তিকে অপহরণ ও একজনকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন ধর্ষণ মামলার আসামি সিজিব রায়ের বাবা শ্রীরাম রায়, সিজিবের সহযোগী কালু ও রফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নিহত মন্টু দাসের বাড়ি বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহীম খলিল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন।
নিহত ব্যক্তির বোন বলেন, আসামি সিজিব রায় আগে থেকে অপকর্মে জড়িত। এক বছর আগে একটি ঘরে সিঁধ কেটে এক তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সিজিবের বিরুদ্ধে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি দাবি করেন, ধর্ষণ মামলা করায় সিজিব রায়ের স্বজন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁর ভাইকে হত্যা করেছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, তদন্ত চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সময় লাগবে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হালিম বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা যাবে।
আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, বরগুনা পৌর শহরের মন্টু দাসের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ২ মার্চ সিজিব রায় ও তাঁর সহযোগীরা অপহরণ করেন। পরে রাতভর সিজিব রায় ধর্ষণ করে বরগুনা ডিসি পার্কের পাশে রেখে যান। এ ঘটনায় মন্টু দাস বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। পুলিশ সিজিব রায়কে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
গত বুধবার ছিল সিজিব রায়ের জামিনের শুনানি। এর আগের দিন মঙ্গলবার রাতে মন্টু দাসকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরিবারের ধারণা, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সিজিব রায়ের লোকজন মন্টু দাসকে হত্যা করেছেন। নিহত মন্টু দাস ছিলেন তাঁর সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর সংসারে স্ত্রী শিখা রাণী, মন্টু দাসের বৃদ্ধা মা, দেড় মাসের এক সন্তান ও দুই মেয়েসহ তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিন সন্তান ও বৃদ্ধা শাশুড়িকে নিয়ে অসহায় স্ত্রী শিখা রাণী। দেড় মাসের শিশু কিছু না বুঝলেও দুই কন্যাসন্তানের চোখেমুখে বাবা হারানোর শোক। এ ঘটনায় বুধবার নিহত মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রাণী বরগুনা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে হত্যা মামলা করেছেন। কিন্তু ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন।
অপর দিকে হত্যার ঘটনার পরপরই পুলিশ চার ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। কিন্তু তাঁদের মধ্যে তিন ব্যক্তিকে অপহরণ ও একজনকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন ধর্ষণ মামলার আসামি সিজিব রায়ের বাবা শ্রীরাম রায়, সিজিবের সহযোগী কালু ও রফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নিহত মন্টু দাসের বাড়ি বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহীম খলিল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন।
নিহত ব্যক্তির বোন বলেন, আসামি সিজিব রায় আগে থেকে অপকর্মে জড়িত। এক বছর আগে একটি ঘরে সিঁধ কেটে এক তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সিজিবের বিরুদ্ধে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি দাবি করেন, ধর্ষণ মামলা করায় সিজিব রায়ের স্বজন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁর ভাইকে হত্যা করেছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, তদন্ত চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সময় লাগবে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হালিম বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা যাবে।

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, বরগুনা পৌর শহরের মন্টু দাসের সপ্তম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়েকে ২ মার্চ সিজিব রায় ও তাঁর সহযোগীরা অপহরণ করেন। পরে রাতভর সিজিব রায় ধর্ষণ করে বরগুনা ডিসি পার্কের পাশে রেখে যান। এ ঘটনায় মন্টু দাস বাদী হয়ে বরগুনা সদর থানায় মামলা করেন। পুলিশ সিজিব রায়কে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।
গত বুধবার ছিল সিজিব রায়ের জামিনের শুনানি। এর আগের দিন মঙ্গলবার রাতে মন্টু দাসকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়। পরিবারের ধারণা, ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সিজিব রায়ের লোকজন মন্টু দাসকে হত্যা করেছেন। নিহত মন্টু দাস ছিলেন তাঁর সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর সংসারে স্ত্রী শিখা রাণী, মন্টু দাসের বৃদ্ধা মা, দেড় মাসের এক সন্তান ও দুই মেয়েসহ তিনটি সন্তান রয়েছে।
তিন সন্তান ও বৃদ্ধা শাশুড়িকে নিয়ে অসহায় স্ত্রী শিখা রাণী। দেড় মাসের শিশু কিছু না বুঝলেও দুই কন্যাসন্তানের চোখেমুখে বাবা হারানোর শোক। এ ঘটনায় বুধবার নিহত মন্টু দাসের স্ত্রী শিখা রাণী বরগুনা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে হত্যা মামলা করেছেন। কিন্তু ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ হত্যাকারীদের শনাক্ত করতে পারেনি। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সাধারণ মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি করেছেন।
অপর দিকে হত্যার ঘটনার পরপরই পুলিশ চার ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। কিন্তু তাঁদের মধ্যে তিন ব্যক্তিকে অপহরণ ও একজনকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন ধর্ষণ মামলার আসামি সিজিব রায়ের বাবা শ্রীরাম রায়, সিজিবের সহযোগী কালু ও রফিকুল ইসলাম।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নিহত মন্টু দাসের বাড়ি বরগুনার পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহীম খলিল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার আশ্বাস দেন।
নিহত ব্যক্তির বোন বলেন, আসামি সিজিব রায় আগে থেকে অপকর্মে জড়িত। এক বছর আগে একটি ঘরে সিঁধ কেটে এক তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। সিজিবের বিরুদ্ধে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগ রয়েছে। তিনি দাবি করেন, ধর্ষণ মামলা করায় সিজিব রায়ের স্বজন ও তাঁর সহযোগীরা তাঁর ভাইকে হত্যা করেছে।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, তদন্ত চলছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সময় লাগবে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হালিম বলেন, ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। আশা করি, দ্রুত সময়ের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের রহস্য ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করা যাবে।

কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
২৩ মিনিট আগে
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

ছাত্রদল আপনার মতো ‘ফুটেজখোর’ সালাহউদ্দিন আম্মারকে মাত্র ৩০ মিনিটের ব্যবধানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দিতে সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ।
শাকিলুর রহমান আরও বলেন, কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে স্বাগতমিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এদিকে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের উদ্দেশে ছাত্রদল নেতার এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যা ৬টার দিকে এই বক্তব্যের প্রতিবাদে সালাহউদ্দিন আম্মার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন।
সমাবেশে ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ২৫ ডিসেম্বরের পর ক্যাম্পাসে কোনো শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে প্রবেশ করবেন না, সবার সমান নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। এরপর যারা মব সৃষ্টি করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে।
সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, বাংলার বাতাসে যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ ছিল, তা উপেক্ষা করে বাংলার গণমানুষের শক্তির ওপর ভর করে অনেক বছর পর তারেক রহমান দেশে ফিরছেন। দেশের মানুষের মঙ্গল, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যেই তাঁর এই প্রত্যাবর্তন।
সুলতান আহমেদ আরও বলেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরা মানেই অপসংস্কৃতি ও মব কালচারের অবসান। এটি অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের স্বপ্নকারীদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের বিজয় এবং দেশে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সূচনা। এ ছাড়া ২৫ ডিসেম্বরের পর যারা মব সৃষ্টি করবে, তাদের ধরে হাত-পা বেঁধে প্রশাসনের কাছে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল মিঠু বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান ষড়যন্ত্রের আঘাতে পঙ্গুত্ববরণ করে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যেতে বাধ্য হন। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার পরিকল্পিতভাবে তাঁকে দেশে ফিরতে দেয়নি। চাইলে তিনি নীরবে প্রবাসে জীবন কাটাতে পারতেন, কিন্তু একটি ছোট কেবিনে বসে নিরলসভাবে তিনি সারা দেশে জাতীয়তাবাদী চেতনার জাগরণ ঘটিয়েছেন। এই ধারাবাহিক আন্দোলনের ফলেই ৫ আগস্টের বিপ্লব সম্ভব হয়েছে।
এর আগে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ছাত্রদলের নিজস্ব স্ট্যান্ডে এসে মিলিত হয়। এ সময় অন্যদের মাঝে শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সরদার জহুরুলসহ বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

ছাত্রদল আপনার মতো ‘ফুটেজখোর’ সালাহউদ্দিন আম্মারকে মাত্র ৩০ মিনিটের ব্যবধানে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দিতে সক্ষম বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ।
শাকিলুর রহমান আরও বলেন, কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে স্বাগতমিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এদিকে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারের উদ্দেশে ছাত্রদল নেতার এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সন্ধ্যা ৬টার দিকে এই বক্তব্যের প্রতিবাদে সালাহউদ্দিন আম্মার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দেন।
সমাবেশে ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, ২৫ ডিসেম্বরের পর ক্যাম্পাসে কোনো শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে প্রবেশ করবেন না, সবার সমান নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। এরপর যারা মব সৃষ্টি করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে, তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করা হবে।
সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, বাংলার বাতাসে যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ ছিল, তা উপেক্ষা করে বাংলার গণমানুষের শক্তির ওপর ভর করে অনেক বছর পর তারেক রহমান দেশে ফিরছেন। দেশের মানুষের মঙ্গল, নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যেই তাঁর এই প্রত্যাবর্তন।
সুলতান আহমেদ আরও বলেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরা মানেই অপসংস্কৃতি ও মব কালচারের অবসান। এটি অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের স্বপ্নকারীদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের বিজয় এবং দেশে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সূচনা। এ ছাড়া ২৫ ডিসেম্বরের পর যারা মব সৃষ্টি করবে, তাদের ধরে হাত-পা বেঁধে প্রশাসনের কাছে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল মিঠু বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান ষড়যন্ত্রের আঘাতে পঙ্গুত্ববরণ করে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যেতে বাধ্য হন। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার পরিকল্পিতভাবে তাঁকে দেশে ফিরতে দেয়নি। চাইলে তিনি নীরবে প্রবাসে জীবন কাটাতে পারতেন, কিন্তু একটি ছোট কেবিনে বসে নিরলসভাবে তিনি সারা দেশে জাতীয়তাবাদী চেতনার জাগরণ ঘটিয়েছেন। এই ধারাবাহিক আন্দোলনের ফলেই ৫ আগস্টের বিপ্লব সম্ভব হয়েছে।
এর আগে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে ছাত্রদলের নিজস্ব স্ট্যান্ডে এসে মিলিত হয়। এ সময় অন্যদের মাঝে শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সরদার জহুরুলসহ বিভিন্ন পর্যায়ের শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ দ্রুত ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
১৪ মার্চ ২০২৫
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জিহাদুল ইসলাম পূর্বধলার সদর ইউনিয়নের ইলাসপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে। তিনি পেশায় ট্রাকচালক। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চৌরাস্তা অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামা নিয়ে দুই অটোচালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। জিহাদুল বিষয়টি সমাধান করতে গেলে অটোচালক নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়। স্থানীয় লোকজন বিবাদ থামিয়ে উভয় পক্ষকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
কিছুক্ষণ পর অটোচালক নিজাম উদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁর লোকজন নিয়ে এসে জিহাদুলের ওপর হামলা করেন। এ সময় জিহাদুলের পক্ষের লোকজনও তাঁদের প্রতিহত করেন। সংঘর্ষের একপর্যায়ে নিজাম উদ্দিন শাবল দিয়ে জিহাদুলকে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা জিহাদুলকে উদ্ধার করে পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল রানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জিহাদুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তিনি বলেন, অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামা ও ভাড়াকে কেন্দ্র করে অটোচালক নিজাম উদ্দিন ও জিহাদুলের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার জেরে এ সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাঁদের মধ্যে আগে থেকেই জমি-সংক্রান্ত ঝামেলা রয়েছে। জিহাদুলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দিদারুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পাশাপাশি সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত ব্যক্তির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া চলমান।

নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত জিহাদুল ইসলাম পূর্বধলার সদর ইউনিয়নের ইলাসপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে। তিনি পেশায় ট্রাকচালক। তাঁর দুটি সন্তান রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চৌরাস্তা অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামা নিয়ে দুই অটোচালকের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। জিহাদুল বিষয়টি সমাধান করতে গেলে অটোচালক নিজাম উদ্দিনের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়। স্থানীয় লোকজন বিবাদ থামিয়ে উভয় পক্ষকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
কিছুক্ষণ পর অটোচালক নিজাম উদ্দিন দেশীয় অস্ত্রসহ তাঁর লোকজন নিয়ে এসে জিহাদুলের ওপর হামলা করেন। এ সময় জিহাদুলের পক্ষের লোকজনও তাঁদের প্রতিহত করেন। সংঘর্ষের একপর্যায়ে নিজাম উদ্দিন শাবল দিয়ে জিহাদুলকে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা জিহাদুলকে উদ্ধার করে পূর্বধলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহেল রানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে জিহাদুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সজল কুমার সরকার ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তিনি বলেন, অটোরিকশায় যাত্রী ওঠানামা ও ভাড়াকে কেন্দ্র করে অটোচালক নিজাম উদ্দিন ও জিহাদুলের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার জেরে এ সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাঁদের মধ্যে আগে থেকেই জমি-সংক্রান্ত ঝামেলা রয়েছে। জিহাদুলের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দিদারুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পাশাপাশি সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত ব্যক্তির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া চলমান।

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ দ্রুত ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
১৪ মার্চ ২০২৫
কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
২৩ মিনিট আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেদুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি

রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার সরকার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
প্রদ্যুৎ কুমার সরকার রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে।
গতকাল রোববার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে প্রদ্যুৎ কুমারের বাবা পল্লিচিকিৎসক গোপাল চন্দ্র সরকার মারা যান। বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আজ প্যারোলে মুক্তি পান প্রদ্যুৎ কুমার। বেলা প্রায় ২টা ৩০ মিনিটে কারাগার থেকে মুক্তি নিয়ে বেলা ৩টার দিকে তিনি নিজ গ্রামে আসেন। পরে পুলিশি প্রহরায় বাড়ির পাশে বাবার দাহকর্মে অংশ নেন তিনি।
প্রদ্যুৎ কুমারের ছোট ভাই সুকেশ কুমার জানান, বাবার মৃত্যুর পর প্যারোলে মুক্তির জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর লিখিত আবেদন করলে বেলা
১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা প্যারোলে মুক্তি পান তাঁর ভাই।
জানা গেছে, এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর নগরীর ভাড়া বাসা থেকে প্রদ্যুৎ কুমারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। বর্তমানে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা থানা থেকে অংশ নিয়েছিলাম। বিস্তারিত তথ্য জেলা পুলিশের হাতে ছিল। তারাই সব বলতে পারবে।’

রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার সরকার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
প্রদ্যুৎ কুমার সরকার রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক। তাঁর বাড়ি রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে।
গতকাল রোববার রাতে বার্ধক্যজনিত কারণে প্রদ্যুৎ কুমারের বাবা পল্লিচিকিৎসক গোপাল চন্দ্র সরকার মারা যান। বাবার মৃত্যুর খবর পেয়ে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আজ প্যারোলে মুক্তি পান প্রদ্যুৎ কুমার। বেলা প্রায় ২টা ৩০ মিনিটে কারাগার থেকে মুক্তি নিয়ে বেলা ৩টার দিকে তিনি নিজ গ্রামে আসেন। পরে পুলিশি প্রহরায় বাড়ির পাশে বাবার দাহকর্মে অংশ নেন তিনি।
প্রদ্যুৎ কুমারের ছোট ভাই সুকেশ কুমার জানান, বাবার মৃত্যুর পর প্যারোলে মুক্তির জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর লিখিত আবেদন করলে বেলা
১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টা প্যারোলে মুক্তি পান তাঁর ভাই।
জানা গেছে, এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর নগরীর ভাড়া বাসা থেকে প্রদ্যুৎ কুমারকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে রাজশাহী নগরীর শাহমখদুম থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। বর্তমানে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী রয়েছেন।
দুর্গাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমরা থানা থেকে অংশ নিয়েছিলাম। বিস্তারিত তথ্য জেলা পুলিশের হাতে ছিল। তারাই সব বলতে পারবে।’

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ দ্রুত ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
১৪ মার্চ ২০২৫
কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
২৩ মিনিট আগে
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জ প্রতিনিধি

স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নারী হলেন শারমিন আক্তার। বাবার বাড়ি সাটুরিয়া উপজেলার তেবাড়িয়া গ্রামে। পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানরা গ্রামের শহীদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ নভেম্বর শারমিন আক্তার ও শহীদ হোসেনের তালাক সম্পন্ন হয়। কাবিনের অর্থ ও এক সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ শারমিনকে ১৪ লাখ টাকা দেন শহীদ হোসেন। এর দুই দিন পর (১৯ নভেম্বর) তালাকের বিষয়টি গোপন করে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক দাবির অভিযোগে মামলা করেন শারমিন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি শহীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
গতকাল রোববার দুপুরে আসামি শহীদ ও বাদী শারমিন আদালতে হাজির হন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের শুনানি শেষে মামলাটি মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত হয়। এরপর মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতি দেন। পাশাপাশি মিথ্যা মামলা করার দায়ে শারমিনকে এক দিনের কারাদণ্ড দেন বিচারক মামুন হাসান খান।
খালাসপ্রাপ্ত শহীদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, দাম্পত্যকলহের কারণে সংসার করা সম্ভব হয়নি। পরে স্ত্রীর সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়ে যায় এবং আর্থিক দেনা-পাওনা পরিশোধ করা হয়। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়।
আদালতে দেওয়া বক্তব্যে বাদী শারমিন আক্তার দাবি করেন, তিনি কাবিনের টাকা পেয়েছেন। তবে আগে চাকরি বাবদ শহীদ তাঁর কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। এ কারণে তিনি মামলা করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় আদালতের বিচারক ওই নারীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশে আসামি শারমিনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগে বাদীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন মানিকগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। গতকাল রোববার দুপুরে আদালতের বিচারক মামুন হাসান খান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত নারী হলেন শারমিন আক্তার। বাবার বাড়ি সাটুরিয়া উপজেলার তেবাড়িয়া গ্রামে। পার্শ্ববর্তী জেলা টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার মানরা গ্রামের শহীদ হোসেনের সাবেক স্ত্রী।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১৭ নভেম্বর শারমিন আক্তার ও শহীদ হোসেনের তালাক সম্পন্ন হয়। কাবিনের অর্থ ও এক সন্তানের ভরণপোষণ বাবদ শারমিনকে ১৪ লাখ টাকা দেন শহীদ হোসেন। এর দুই দিন পর (১৯ নভেম্বর) তালাকের বিষয়টি গোপন করে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক দাবির অভিযোগে মামলা করেন শারমিন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত আসামি শহীদের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন।
গতকাল রোববার দুপুরে আসামি শহীদ ও বাদী শারমিন আদালতে হাজির হন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের শুনানি শেষে মামলাটি মিথ্যা হিসেবে প্রমাণিত হয়। এরপর মামলা থেকে আসামিকে অব্যাহতি দেন। পাশাপাশি মিথ্যা মামলা করার দায়ে শারমিনকে এক দিনের কারাদণ্ড দেন বিচারক মামুন হাসান খান।
খালাসপ্রাপ্ত শহীদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, দাম্পত্যকলহের কারণে সংসার করা সম্ভব হয়নি। পরে স্ত্রীর সম্মতিতে তাঁদের মধ্যে তালাক হয়ে যায় এবং আর্থিক দেনা-পাওনা পরিশোধ করা হয়। এরপরও তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়।
আদালতে দেওয়া বক্তব্যে বাদী শারমিন আক্তার দাবি করেন, তিনি কাবিনের টাকা পেয়েছেন। তবে আগে চাকরি বাবদ শহীদ তাঁর কাছ থেকে ১২ লাখ টাকা নিয়েছিলেন। এ কারণে তিনি মামলা করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী আজিজুল হক সাংবাদিকদের বলেন, সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করায় আদালতের বিচারক ওই নারীকে এক দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশে আসামি শারমিনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

বরগুনায় ধর্ষণ মামলার বাদী মন্টু দাস হত্যার চার দিনেও খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। এতে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাধারণ মানুষ দ্রুত ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
১৪ মার্চ ২০২৫
কয়েক দিন ধরে রাকসুর নামধারী কিছু নেতা বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) বিভিন্ন ডিনের কার্যালয়, এমনকি উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরের দপ্তরে তালা ঝুলিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থির পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
২৩ মিনিট আগে
নেত্রকোনার পূর্বধলায় অটোস্ট্যান্ডে যাত্রী ওঠানামাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জিহাদুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে পূর্বধলা উপজেলায় চৌরাস্তা মোড়ে ইলাসপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজশাহীর দুর্গাপুরে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন প্রদ্যুৎ কুমার নামের কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের এক নেতা। আজ সোমবার দুপুরে কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি উপজেলার বেলঘরিয়া গ্রামে বাবার শেষকৃত্যে অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগে