আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে আদিবাসী ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নৃশংস হামলা ও সারা দেশে চলমান সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিবাদে যৌথভাবে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদ। সেই সঙ্গে নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত জুলাই অভ্যুত্থানের চিত্রকর্ম বা গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা।
আজ বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে এ যৌথ কর্মসূচি পালন করে সংগঠন দুটি।
বিক্ষোভ মিছিলের আগে সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে ছাত্র-যুব ও সংখ্যালঘু নেতৃবৃন্দ এসব ঘটনাবলির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ‘নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে “আদিবাসী’ শব্দযুক্ত জুলাই অভ্যুত্থানের চিত্রকর্ম বা গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে দেশের যে কোনো নাগরিকের বিক্ষোভ প্রদর্শনের অধিকার ও তাদের ন্যায়সংগত গণতান্ত্রিক অধিকার এবং তা বৈষম্যবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা সংরক্ষণের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘এহেন চেতনা সংরক্ষণের দাবিতে গড়ে ওঠা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ওপর হামলা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় ও দুর্ভাগ্যজনক এবং তা বিক্ষোভকারীদের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর নির্লজ্জ হস্তক্ষেপ; যা দেশের ভাবমূর্তিকে নিঃসন্দেহে ক্ষুণ্ন করবে। বক্তারা গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন গোটা দেশজুড়ে সাম্প্রদায়িক হামলা আজও চলমান রয়েছে, যা আপামর বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।’
সংগঠন দুটির নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভরত ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় আহতদের সুচিকিৎসা এবং সাম্প্রদায়িক ঘটনাবলির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবির পাশাপাশি গণ-অভ্যুত্থানের আদিবাসী সংবলিত গ্রাফিতি বা চিত্রকর্ম পূর্বেকার মতোই নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে পুনঃসংযোজিত করার ওপর জোর দাবি জানান। মানববন্ধন শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব চত্বর পেরিয়ে পুনরায় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।

মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন যুব ঐক্য পরিষদের সভাপতি শিমুল সাহা এবং সঞ্চালনা করেন ছাত্র ঐক্যের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দিপংকর চন্দ্র শীল।
বক্তব্য দেন ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, যুব ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি সজীব বড়ুয়া, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সরকার, ছাত্র ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সজীব সরকারসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি অধ্যাপক ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক, নির্মল রোজারিও এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মিলন কান্তি দত্ত, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক দিপংকর ঘোষ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রদীপ কান্তি দে, রাজেস নাহা, জগদীশ চাকমা, উজ্জ্বল আজিম, প্রদীপ ত্রিপুরা, মিল্কি হাজরা, গৌতম মজুমদার প্রমুখ।

ঢাকা পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে আদিবাসী ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নৃশংস হামলা ও সারা দেশে চলমান সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিবাদে যৌথভাবে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদ। সেই সঙ্গে নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত জুলাই অভ্যুত্থানের চিত্রকর্ম বা গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছে তারা।
আজ বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে এ যৌথ কর্মসূচি পালন করে সংগঠন দুটি।
বিক্ষোভ মিছিলের আগে সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে ছাত্র-যুব ও সংখ্যালঘু নেতৃবৃন্দ এসব ঘটনাবলির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ‘নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে “আদিবাসী’ শব্দযুক্ত জুলাই অভ্যুত্থানের চিত্রকর্ম বা গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে দেশের যে কোনো নাগরিকের বিক্ষোভ প্রদর্শনের অধিকার ও তাদের ন্যায়সংগত গণতান্ত্রিক অধিকার এবং তা বৈষম্যবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা সংরক্ষণের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘এহেন চেতনা সংরক্ষণের দাবিতে গড়ে ওঠা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ওপর হামলা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় ও দুর্ভাগ্যজনক এবং তা বিক্ষোভকারীদের গণতান্ত্রিক অধিকারের ওপর নির্লজ্জ হস্তক্ষেপ; যা দেশের ভাবমূর্তিকে নিঃসন্দেহে ক্ষুণ্ন করবে। বক্তারা গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন গোটা দেশজুড়ে সাম্প্রদায়িক হামলা আজও চলমান রয়েছে, যা আপামর বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।’
সংগঠন দুটির নেতা–কর্মীরা বিক্ষোভরত ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় আহতদের সুচিকিৎসা এবং সাম্প্রদায়িক ঘটনাবলির সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবির পাশাপাশি গণ-অভ্যুত্থানের আদিবাসী সংবলিত গ্রাফিতি বা চিত্রকর্ম পূর্বেকার মতোই নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে পুনঃসংযোজিত করার ওপর জোর দাবি জানান। মানববন্ধন শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল প্রেসক্লাব চত্বর পেরিয়ে পুনরায় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।

মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন যুব ঐক্য পরিষদের সভাপতি শিমুল সাহা এবং সঞ্চালনা করেন ছাত্র ঐক্যের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক দিপংকর চন্দ্র শীল।
বক্তব্য দেন ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, যুব ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি সজীব বড়ুয়া, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সরকার, ছাত্র ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সজীব সরকারসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি অধ্যাপক ড. নিম চন্দ্র ভৌমিক, নির্মল রোজারিও এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মিলন কান্তি দত্ত, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রমেন মণ্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক দিপংকর ঘোষ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রদীপ কান্তি দে, রাজেস নাহা, জগদীশ চাকমা, উজ্জ্বল আজিম, প্রদীপ ত্রিপুরা, মিল্কি হাজরা, গৌতম মজুমদার প্রমুখ।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
১৭ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২০ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৩ ঘণ্টা আগে