ঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ওই তরুণী অ্যাপ্রোন পরিহিত ছিলেন। তাঁর নাম পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা (২২)।
জানা গেছে, ওই তরুণী সব সময় অ্যাপ্রোন পরে রোগীদের জুনিয়র চিকিৎসক ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী পরিচয় দিয়ে থাকেন। রোববার দুপুরে তিনি ঢামেকের পুরোনো ভবনের তৃতীয় তলায় নাক, কান, গলা বিভাগে ঘোরাঘুরি করছিলেন। এক পর্যায়ে বিভাগে ভর্তি এক রোগীকে ভালো চিকিৎসা ও বড় মানের চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাঁকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা আটক করে আনসার সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন।
সরেজমিনে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ থেকে গত বুধবারে মুখে টিউমারজনিত সমস্যার কারণে নাক, কান, গলা বিভাগে ভর্তি হন নুরুল আলম নামে এক রোগী। সঙ্গে আছেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা।
স্ত্রী কল্পনা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ছোট ভাই জামালের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় ওই তরুণীর। পরিচয়ের পর ৩০ হাজার টাকার বিনিময় রোগীর দ্রুত অপারেশন করিয়ে দেবে বলে প্রস্তাব দেন। পরে জামালের মাধ্যমে গত বুধবার ২৮ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বাকি দুই হাজার টাকা আজ দুপুরে দেওয়ার কথা ছিল। সেই টাকা নিতে আসলে তাকে আটক করে অন্য চিকিৎসকেরা।
আটক তরুণী পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিকিৎসকদের (অ্যাপ্রোন) পোশাক পরে হাসপাতালে ঘোরাঘুরি আমার অন্যায় হয়েছে। আমি হাসপাতালে দু-একজন রোগীকে বলেছি, আমি জুনিয়র ডাক্তার। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করি।’
রোগীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বড় ডাক্তার দিয়ে রোগী নুর আলমের অপারেশন করিয়ে দেওয়ার কথা বলে তাঁদের কাছ থেকে ২৮ হাজার টাকা নিয়েছি। বাকি থাকা দুই হাজার টাকা নিতে গিয়ে আজকে লোকজন আমাকে ধরেছে। আমি আসলে টাকার বিনিময়ে তাঁদের উপকার করতে চেয়েছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্বামী জসিম উদ্দিনকে নিয়ে বকশীবাজার হোসনে দালান এলাকায় থাকি। আমাদের বিয়ে হয়েছে এক বছর হয়। আমার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেন। আমি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
স্বর্ণার স্বামী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায়। সেখানে একটি কলেজ থেকে স্বর্ণা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। তাঁর বাড়ি আমাদের বাড়ি পাশাপাশি। মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক হয় স্বর্ণার সঙ্গে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর স্বর্ণা ঢাকায় চলে আসে এবং বলে সে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছে। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত জানি স্বর্ণা ঢাকা মেডিকেলে পড়ে। আজকে হাসপাতালে এসে জানতে পারি সে ঢাকা মেডিকেলে পড়ে না।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভুয়া চিকিৎসক পরিচয় দানকারী স্বর্ণাকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। শাহবাগ থানা-পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ওই তরুণী অ্যাপ্রোন পরিহিত ছিলেন। তাঁর নাম পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা (২২)।
জানা গেছে, ওই তরুণী সব সময় অ্যাপ্রোন পরে রোগীদের জুনিয়র চিকিৎসক ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী পরিচয় দিয়ে থাকেন। রোববার দুপুরে তিনি ঢামেকের পুরোনো ভবনের তৃতীয় তলায় নাক, কান, গলা বিভাগে ঘোরাঘুরি করছিলেন। এক পর্যায়ে বিভাগে ভর্তি এক রোগীকে ভালো চিকিৎসা ও বড় মানের চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাঁকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা আটক করে আনসার সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন।
সরেজমিনে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ থেকে গত বুধবারে মুখে টিউমারজনিত সমস্যার কারণে নাক, কান, গলা বিভাগে ভর্তি হন নুরুল আলম নামে এক রোগী। সঙ্গে আছেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা।
স্ত্রী কল্পনা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ছোট ভাই জামালের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় ওই তরুণীর। পরিচয়ের পর ৩০ হাজার টাকার বিনিময় রোগীর দ্রুত অপারেশন করিয়ে দেবে বলে প্রস্তাব দেন। পরে জামালের মাধ্যমে গত বুধবার ২৮ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বাকি দুই হাজার টাকা আজ দুপুরে দেওয়ার কথা ছিল। সেই টাকা নিতে আসলে তাকে আটক করে অন্য চিকিৎসকেরা।
আটক তরুণী পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিকিৎসকদের (অ্যাপ্রোন) পোশাক পরে হাসপাতালে ঘোরাঘুরি আমার অন্যায় হয়েছে। আমি হাসপাতালে দু-একজন রোগীকে বলেছি, আমি জুনিয়র ডাক্তার। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করি।’
রোগীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বড় ডাক্তার দিয়ে রোগী নুর আলমের অপারেশন করিয়ে দেওয়ার কথা বলে তাঁদের কাছ থেকে ২৮ হাজার টাকা নিয়েছি। বাকি থাকা দুই হাজার টাকা নিতে গিয়ে আজকে লোকজন আমাকে ধরেছে। আমি আসলে টাকার বিনিময়ে তাঁদের উপকার করতে চেয়েছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্বামী জসিম উদ্দিনকে নিয়ে বকশীবাজার হোসনে দালান এলাকায় থাকি। আমাদের বিয়ে হয়েছে এক বছর হয়। আমার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেন। আমি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
স্বর্ণার স্বামী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায়। সেখানে একটি কলেজ থেকে স্বর্ণা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। তাঁর বাড়ি আমাদের বাড়ি পাশাপাশি। মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক হয় স্বর্ণার সঙ্গে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর স্বর্ণা ঢাকায় চলে আসে এবং বলে সে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছে। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত জানি স্বর্ণা ঢাকা মেডিকেলে পড়ে। আজকে হাসপাতালে এসে জানতে পারি সে ঢাকা মেডিকেলে পড়ে না।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভুয়া চিকিৎসক পরিচয় দানকারী স্বর্ণাকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। শাহবাগ থানা-পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে।’
ঢামেক প্রতিবেদক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ওই তরুণী অ্যাপ্রোন পরিহিত ছিলেন। তাঁর নাম পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা (২২)।
জানা গেছে, ওই তরুণী সব সময় অ্যাপ্রোন পরে রোগীদের জুনিয়র চিকিৎসক ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী পরিচয় দিয়ে থাকেন। রোববার দুপুরে তিনি ঢামেকের পুরোনো ভবনের তৃতীয় তলায় নাক, কান, গলা বিভাগে ঘোরাঘুরি করছিলেন। এক পর্যায়ে বিভাগে ভর্তি এক রোগীকে ভালো চিকিৎসা ও বড় মানের চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাঁকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা আটক করে আনসার সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন।
সরেজমিনে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ থেকে গত বুধবারে মুখে টিউমারজনিত সমস্যার কারণে নাক, কান, গলা বিভাগে ভর্তি হন নুরুল আলম নামে এক রোগী। সঙ্গে আছেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা।
স্ত্রী কল্পনা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ছোট ভাই জামালের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় ওই তরুণীর। পরিচয়ের পর ৩০ হাজার টাকার বিনিময় রোগীর দ্রুত অপারেশন করিয়ে দেবে বলে প্রস্তাব দেন। পরে জামালের মাধ্যমে গত বুধবার ২৮ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বাকি দুই হাজার টাকা আজ দুপুরে দেওয়ার কথা ছিল। সেই টাকা নিতে আসলে তাকে আটক করে অন্য চিকিৎসকেরা।
আটক তরুণী পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিকিৎসকদের (অ্যাপ্রোন) পোশাক পরে হাসপাতালে ঘোরাঘুরি আমার অন্যায় হয়েছে। আমি হাসপাতালে দু-একজন রোগীকে বলেছি, আমি জুনিয়র ডাক্তার। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করি।’
রোগীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বড় ডাক্তার দিয়ে রোগী নুর আলমের অপারেশন করিয়ে দেওয়ার কথা বলে তাঁদের কাছ থেকে ২৮ হাজার টাকা নিয়েছি। বাকি থাকা দুই হাজার টাকা নিতে গিয়ে আজকে লোকজন আমাকে ধরেছে। আমি আসলে টাকার বিনিময়ে তাঁদের উপকার করতে চেয়েছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্বামী জসিম উদ্দিনকে নিয়ে বকশীবাজার হোসনে দালান এলাকায় থাকি। আমাদের বিয়ে হয়েছে এক বছর হয়। আমার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেন। আমি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
স্বর্ণার স্বামী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায়। সেখানে একটি কলেজ থেকে স্বর্ণা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। তাঁর বাড়ি আমাদের বাড়ি পাশাপাশি। মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক হয় স্বর্ণার সঙ্গে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর স্বর্ণা ঢাকায় চলে আসে এবং বলে সে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছে। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত জানি স্বর্ণা ঢাকা মেডিকেলে পড়ে। আজকে হাসপাতালে এসে জানতে পারি সে ঢাকা মেডিকেলে পড়ে না।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভুয়া চিকিৎসক পরিচয় দানকারী স্বর্ণাকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। শাহবাগ থানা-পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
এ সময় ওই তরুণী অ্যাপ্রোন পরিহিত ছিলেন। তাঁর নাম পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা (২২)।
জানা গেছে, ওই তরুণী সব সময় অ্যাপ্রোন পরে রোগীদের জুনিয়র চিকিৎসক ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্রী পরিচয় দিয়ে থাকেন। রোববার দুপুরে তিনি ঢামেকের পুরোনো ভবনের তৃতীয় তলায় নাক, কান, গলা বিভাগে ঘোরাঘুরি করছিলেন। এক পর্যায়ে বিভাগে ভর্তি এক রোগীকে ভালো চিকিৎসা ও বড় মানের চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার আশ্বাস দিয়ে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তাঁকে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা আটক করে আনসার সদস্যদের কাছে সোপর্দ করেন।
সরেজমিনে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ থেকে গত বুধবারে মুখে টিউমারজনিত সমস্যার কারণে নাক, কান, গলা বিভাগে ভর্তি হন নুরুল আলম নামে এক রোগী। সঙ্গে আছেন তাঁর স্ত্রী কল্পনা।
স্ত্রী কল্পনা বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ছোট ভাই জামালের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় ওই তরুণীর। পরিচয়ের পর ৩০ হাজার টাকার বিনিময় রোগীর দ্রুত অপারেশন করিয়ে দেবে বলে প্রস্তাব দেন। পরে জামালের মাধ্যমে গত বুধবার ২৮ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বাকি দুই হাজার টাকা আজ দুপুরে দেওয়ার কথা ছিল। সেই টাকা নিতে আসলে তাকে আটক করে অন্য চিকিৎসকেরা।
আটক তরুণী পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিকিৎসকদের (অ্যাপ্রোন) পোশাক পরে হাসপাতালে ঘোরাঘুরি আমার অন্যায় হয়েছে। আমি হাসপাতালে দু-একজন রোগীকে বলেছি, আমি জুনিয়র ডাক্তার। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করি।’
রোগীর কাছ থেকে টাকা নেওয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বড় ডাক্তার দিয়ে রোগী নুর আলমের অপারেশন করিয়ে দেওয়ার কথা বলে তাঁদের কাছ থেকে ২৮ হাজার টাকা নিয়েছি। বাকি থাকা দুই হাজার টাকা নিতে গিয়ে আজকে লোকজন আমাকে ধরেছে। আমি আসলে টাকার বিনিময়ে তাঁদের উপকার করতে চেয়েছিলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার স্বামী জসিম উদ্দিনকে নিয়ে বকশীবাজার হোসনে দালান এলাকায় থাকি। আমাদের বিয়ে হয়েছে এক বছর হয়। আমার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেন। আমি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
স্বর্ণার স্বামী জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায়। সেখানে একটি কলেজ থেকে স্বর্ণা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। তাঁর বাড়ি আমাদের বাড়ি পাশাপাশি। মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক হয় স্বর্ণার সঙ্গে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পর স্বর্ণা ঢাকায় চলে আসে এবং বলে সে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছে। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত জানি স্বর্ণা ঢাকা মেডিকেলে পড়ে। আজকে হাসপাতালে এসে জানতে পারি সে ঢাকা মেডিকেলে পড়ে না।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভুয়া চিকিৎসক পরিচয় দানকারী স্বর্ণাকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। শাহবাগ থানা-পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করবে।’

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ নভেম্বর ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ নভেম্বর ২০২৪
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ নভেম্বর ২০২৪
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১৯ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসক ও ছাত্রী পরিচয় দেওয়া এক তরুণীকে আটক করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে রোগীর থেকে কৌশলে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ নভেম্বর ২০২৪
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৬ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
১৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৩৬ মিনিট আগে