সম্পাদকীয়
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির। এটি ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’ নামেও পরিচিত। পাকিস্তান আমলে ১৯৭০ সালে চার্চ অব পাকিস্তান নামের প্রশাসন দ্বারা গির্জাটি পরিচালনা করা হতো। স্বাধীনতার পর কয়েক বছর দাপ্তরিকভাবে এই নামের প্রশাসন দ্বারা পরিচালিত হলেও ধীরে ধীরে তা চার্চ অব বাংলাদেশ নামের একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। শুধু উপাসনার জন্য নয়, গির্জাটির দারুণ নির্মাণশৈলী দেখতেও অনেক পর্যটক এখানে ভিড় করেন।
ছবি: সংগৃহীত, ১৮৭৫
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির। এটি ‘চার্চ অব বাংলাদেশ’ নামেও পরিচিত। পাকিস্তান আমলে ১৯৭০ সালে চার্চ অব পাকিস্তান নামের প্রশাসন দ্বারা গির্জাটি পরিচালনা করা হতো। স্বাধীনতার পর কয়েক বছর দাপ্তরিকভাবে এই নামের প্রশাসন দ্বারা পরিচালিত হলেও ধীরে ধীরে তা চার্চ অব বাংলাদেশ নামের একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। শুধু উপাসনার জন্য নয়, গির্জাটির দারুণ নির্মাণশৈলী দেখতেও অনেক পর্যটক এখানে ভিড় করেন।
ছবি: সংগৃহীত, ১৮৭৫
অষ্টাদশ শতকের শুরুর দিকে উৎপত্তি হয় নাটোর রাজবংশের। সম্ভবত ১৭০৬-১৭১০ সালের মধ্যে এই রাজবংশের রাজবাড়িটি নির্মিত হয়। স্থান নির্বাচন করে রাজবাড়ি স্থাপনের পর প্রথম রাজা রাম জীবন চৌধুরী এলাকার নাম দেন নাট্যপুর। রাম জীবনের দত্তক পুত্র জমিদার রাজা রামকান্তের সঙ্গে খুব অল্প বয়সেই রানী...
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন শিল্পপতি ও স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা জন ডি রকফেলার। আধুনিক ব্যবসা ও শিল্পায়নের এই পথিকৃৎ ১৮৩৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্মেছিলেন। রকফেলার ছিলেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় এবং পরিবারের বড় ছেলে। তাঁর বাবা ছিলেন ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক ও তথাকথিত ‘সাপের তেল’ বিক্রেতা
২০ ঘণ্টা আগেধানমন্ডি লেকে এক যুগ আগেও যারা আড্ডা দিতে যেতেন, নিশ্চয়ই তাঁদের নজর এড়ায়নি লালরঙা জাহাজ বাড়িটি। ১৯৯৩-৯৪ সালে ব্যবসায়ী এ কে এম আনোয়ারুল হক চৌধুরী ধানমন্ডির ৫/এ এলাকায় একটি বাড়ি নির্মাণ করেন। বাড়িটির নাম তিনি দিয়েছিলেন ‘চিশতিয়া প্যালেস’। ১৯৯৬ সালে সাধারণের চলাচলের জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশন রাস্তা...
১৪ দিন আগেআর্মেনীয় জমিদার আরাতুন ১৮২৫ সালের দিকে ঢাকার ফরাশগঞ্জের শ্যামপুরে একটি দ্বিতল বাড়ি নির্মাণ করে নাম দিয়েছিলেন ‘আরাতুন হাউস’। এর ১০ বছর পর ১৮৩৫ সালের দিকে তিনি বাড়িটি বিক্রি করে দেন ঢাকার বিখ্যাত ব্যবসায়ী রূপলাল দাসের কাছে। নতুন মালিক বাড়িটির নতুন নাম দেন ‘রূপলাল হাউস’।
২০ দিন আগে