সম্পাদকীয়
রাজধানীর লালবাগে খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদের ভেতরে এখনো ফারসি ভাষার যে শিলালিপিটি আছে, তাতে পাওয়া তথ্যমতে, ঢাকার প্রধান বিচারক কাজী ইবাদুল্লাহের আদেশে আতিশখানা এলাকায় হিজরি ১১১৬ সালে খান মোহাম্মদ নির্মাণ করেন এই মসজিদটি। সেই হিসাবে মসজিদটির নির্মাণকাল খ্রিষ্টীয় ১৭০৪ বা ১৭০৫ সালে। তবে খান মোহাম্মদের নামের সঙ্গে কীভাবে ‘মৃধা’ যুক্ত হলো সে এক রহস্য বটে!
খান মোহাম্মদের পূর্ণ পরিচয় পাওয়া না গেলেও মসজিদ প্রাঙ্গণে লাল ইট-সুরকির যে কবরটি পাওয়া যায়, সেটি তাঁর বলেই উল্লেখ করা হয়েছে মুনশী রহমান আলী তায়েশের ‘তাওয়ারিখে ঢাকা’ বইতে। কথিত আছে, এই মসজিদে নাকি জিন থাকে! ওই এলাকার কারও কাছে ‘জিনের মসজিদ’-এর পথ জানতে চাইলে ৩০০ বছরের বেশি পুরোনো মৃধার মসজিদটিকে দেখিয়ে দেবে।
রাজধানীর লালবাগে খান মোহাম্মদ মৃধা মসজিদের ভেতরে এখনো ফারসি ভাষার যে শিলালিপিটি আছে, তাতে পাওয়া তথ্যমতে, ঢাকার প্রধান বিচারক কাজী ইবাদুল্লাহের আদেশে আতিশখানা এলাকায় হিজরি ১১১৬ সালে খান মোহাম্মদ নির্মাণ করেন এই মসজিদটি। সেই হিসাবে মসজিদটির নির্মাণকাল খ্রিষ্টীয় ১৭০৪ বা ১৭০৫ সালে। তবে খান মোহাম্মদের নামের সঙ্গে কীভাবে ‘মৃধা’ যুক্ত হলো সে এক রহস্য বটে!
খান মোহাম্মদের পূর্ণ পরিচয় পাওয়া না গেলেও মসজিদ প্রাঙ্গণে লাল ইট-সুরকির যে কবরটি পাওয়া যায়, সেটি তাঁর বলেই উল্লেখ করা হয়েছে মুনশী রহমান আলী তায়েশের ‘তাওয়ারিখে ঢাকা’ বইতে। কথিত আছে, এই মসজিদে নাকি জিন থাকে! ওই এলাকার কারও কাছে ‘জিনের মসজিদ’-এর পথ জানতে চাইলে ৩০০ বছরের বেশি পুরোনো মৃধার মসজিদটিকে দেখিয়ে দেবে।
আমাদের দেশে প্রচলিত যে সাক্ষাৎকারের প্র্যাকটিস তাতে আমি খুবই হতাশ ছিলাম। অধিকাংশ সাক্ষাৎকার একটা নিস্পৃহ প্রশ্ন উত্তর পর্ব, যেন জেরা করা হচ্ছে। যিনি সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন তিনি খুবই সামান্য হোমওয়ার্ক করে এসেছেন। তো এসব হতাশা
২ দিন আগে১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষাশহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে কলেজের ১২ নম্বর ব্যারাকের পাশে নির্মাণ করা হয় প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটি। এখানেই প্রথম শহীদ বরণ করেছিলেন শাহাদাত। এই স্মৃতিস্তম্ভের নকশা করেছিলেন সাঈদ হায়দার।
৩ দিন আগেতৃতীয় দিনে বইমেলার প্রবেশমুখে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এদিন প্রবেশমুখে ফিরেছে শৃঙ্খলাও। তল্লাশি করে সবাইকে ঢুকতে দিচ্ছে পুলিশ, তবে কিছুটা ঢিলেঢালা। গেটে মানুষের লম্বা সারি দেখে মনে হয়, বেচাবিক্রি জমে উঠেছে নিশ্চয়। কিন্তু মেলার মাঠে ঢুকে কেমন যেন খাপছাড়া লাগে সব। স্টলগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।
৫ দিন আগেএবারের মেলায় একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়ছে শুরুর দিন থেকে। প্রতিবছর প্রকাশনীগুলো পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বড় বড় ছবি ব্যবহার করেন স্টল প্যাভিলিয়নের সামনে, ভেতরে, ওপরে। এবার সেটা অনেকটাই কম। তবে এই ব্যতিক্রমের মাঝেও একজন লেখক আছেন যথারীতি স্বমহিমায়। তিনি হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর বই আছে এমন সব প্রকাশনীই তাঁর বিশ
৬ দিন আগে