সম্পাদকীয়
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমধিক পরিচিত তাঁর লিখিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য কর্ম নিয়ে দুই খণ্ডের গবেষণামূলক গ্রন্থ ‘রবি রশ্মি’র জন্য। তাঁর এই বইটি বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্য বিভাগের সিলেবাসে এখনো অন্তর্ভুক্ত। তিনি ছোটগল্প, উপন্যাসও লিখেছেন। ছোটদের জন্য শিশুসাহিত্য রচনা এবং অনুবাদ করেছেন। মহাকবি ভাসের ‘অবিমারক’ নাটকের এবং কয়েকটি উপন্যাস ও কিশোরপাঠ্য গ্রন্থের সার্থক অনুবাদ করেছেন তিনি। ‘ভাতের জন্মকথা’ তাঁর একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য শিশুপাঠ্য গ্রন্থ।
চারুচন্দ্রের সাহিত্যজীবনের শুরু ‘মেঘদূত’ ও ‘মাঘ’ পত্রিকায় সংস্কৃত সাহিত্যের সমালোচক হিসেবে। ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউসে যোগ দিয়ে পুস্তক প্রকাশন বিষয়ে কৃতী সম্পাদক এবং অনুবাদক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন।
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৭৭ সালের ১১ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের মালদার চাঁচলে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁদের আদি বাড়ি ছিল যশোরে। তিনি ১৮৯৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের বলাগড় হাইস্কুল থেকে এন্ট্রান্স এবং ১৮৯৬ সালে বর্তমান স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। এরপর প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পাস করেন বিএ।
এমএ পাস না করেই তিনি ১৯১৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদে যোগদানের জন্য তিনি ১৯২৪ সালে ঢাকায় চলে আসেন। এখান থেকে তিনি ১৯২৮ সালে সাম্মানিক এমএ উপাধি লাভ করেন।
লেখালেখি এবং অধ্যাপনার বাইরে তাঁর অন্যতম পরিচয় একজন সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে। তিনি সাহিত্য পত্রিকা ‘ভারতী’র সম্পাদক এবং ‘প্রবাসী’ পত্রিকার সহসম্পাদক ছিলেন। তাঁর প্রথম ছোটগল্প ‘মরমের কথা’ প্রবাসী পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি গ্রন্থ হলো—আগুনের ফুলকি, সেরাতের ফুল, পরগাছা, দুই তীর, হেরফের, পঙ্কতিলক, দোটানা, আলোকপাত, রূপের ফাঁদে প্রভৃতি। ‘মহাভারত’, ‘বিষ্ণুপুরাণ, ‘শূন্যপুরাণ’, ‘কবিকঙ্কণ চণ্ডী’ প্রভৃতি গ্রন্থের সংকলন ও সম্পাদনা করেন।
তিনি ১৯৩৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমধিক পরিচিত তাঁর লিখিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সাহিত্য কর্ম নিয়ে দুই খণ্ডের গবেষণামূলক গ্রন্থ ‘রবি রশ্মি’র জন্য। তাঁর এই বইটি বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্য বিভাগের সিলেবাসে এখনো অন্তর্ভুক্ত। তিনি ছোটগল্প, উপন্যাসও লিখেছেন। ছোটদের জন্য শিশুসাহিত্য রচনা এবং অনুবাদ করেছেন। মহাকবি ভাসের ‘অবিমারক’ নাটকের এবং কয়েকটি উপন্যাস ও কিশোরপাঠ্য গ্রন্থের সার্থক অনুবাদ করেছেন তিনি। ‘ভাতের জন্মকথা’ তাঁর একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য শিশুপাঠ্য গ্রন্থ।
চারুচন্দ্রের সাহিত্যজীবনের শুরু ‘মেঘদূত’ ও ‘মাঘ’ পত্রিকায় সংস্কৃত সাহিত্যের সমালোচক হিসেবে। ইন্ডিয়ান পাবলিশিং হাউসে যোগ দিয়ে পুস্তক প্রকাশন বিষয়ে কৃতী সম্পাদক এবং অনুবাদক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন।
চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ১৮৭৭ সালের ১১ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের মালদার চাঁচলে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁদের আদি বাড়ি ছিল যশোরে। তিনি ১৮৯৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের বলাগড় হাইস্কুল থেকে এন্ট্রান্স এবং ১৮৯৬ সালে বর্তমান স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে এফএ পাস করেন। এরপর প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পাস করেন বিএ।
এমএ পাস না করেই তিনি ১৯১৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদে যোগদানের জন্য তিনি ১৯২৪ সালে ঢাকায় চলে আসেন। এখান থেকে তিনি ১৯২৮ সালে সাম্মানিক এমএ উপাধি লাভ করেন।
লেখালেখি এবং অধ্যাপনার বাইরে তাঁর অন্যতম পরিচয় একজন সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে। তিনি সাহিত্য পত্রিকা ‘ভারতী’র সম্পাদক এবং ‘প্রবাসী’ পত্রিকার সহসম্পাদক ছিলেন। তাঁর প্রথম ছোটগল্প ‘মরমের কথা’ প্রবাসী পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি গ্রন্থ হলো—আগুনের ফুলকি, সেরাতের ফুল, পরগাছা, দুই তীর, হেরফের, পঙ্কতিলক, দোটানা, আলোকপাত, রূপের ফাঁদে প্রভৃতি। ‘মহাভারত’, ‘বিষ্ণুপুরাণ, ‘শূন্যপুরাণ’, ‘কবিকঙ্কণ চণ্ডী’ প্রভৃতি গ্রন্থের সংকলন ও সম্পাদনা করেন।
তিনি ১৯৩৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
আমাদের দেশে প্রচলিত যে সাক্ষাৎকারের প্র্যাকটিস তাতে আমি খুবই হতাশ ছিলাম। অধিকাংশ সাক্ষাৎকার একটা নিস্পৃহ প্রশ্ন উত্তর পর্ব, যেন জেরা করা হচ্ছে। যিনি সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন তিনি খুবই সামান্য হোমওয়ার্ক করে এসেছেন। তো এসব হতাশা
১৭ ঘণ্টা আগে১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির ভাষাশহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে কলেজের ১২ নম্বর ব্যারাকের পাশে নির্মাণ করা হয় প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভটি। এখানেই প্রথম শহীদ বরণ করেছিলেন শাহাদাত। এই স্মৃতিস্তম্ভের নকশা করেছিলেন সাঈদ হায়দার।
২ দিন আগেতৃতীয় দিনে বইমেলার প্রবেশমুখে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এদিন প্রবেশমুখে ফিরেছে শৃঙ্খলাও। তল্লাশি করে সবাইকে ঢুকতে দিচ্ছে পুলিশ, তবে কিছুটা ঢিলেঢালা। গেটে মানুষের লম্বা সারি দেখে মনে হয়, বেচাবিক্রি জমে উঠেছে নিশ্চয়। কিন্তু মেলার মাঠে ঢুকে কেমন যেন খাপছাড়া লাগে সব। স্টলগুলোর বেশির ভাগই ফাঁকা।
৩ দিন আগেএবারের মেলায় একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়ছে শুরুর দিন থেকে। প্রতিবছর প্রকাশনীগুলো পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বড় বড় ছবি ব্যবহার করেন স্টল প্যাভিলিয়নের সামনে, ভেতরে, ওপরে। এবার সেটা অনেকটাই কম। তবে এই ব্যতিক্রমের মাঝেও একজন লেখক আছেন যথারীতি স্বমহিমায়। তিনি হুমায়ূন আহমেদ। তাঁর বই আছে এমন সব প্রকাশনীই তাঁর বিশ
৪ দিন আগে