নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সড়ক সেক্টরে সীমাহীন অব্যবস্থাপনা: দায়িত্ব নেবে কে?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আলোচনায় বলা হয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে; যাদের মধ্যে চালক, পথচারী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন।
দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, দেশের ইতিহাসে সড়ক মন্ত্রণালয়ের এক যুগেরও বেশি সময়ের মন্ত্রী হিসেবে ওবায়দুল কাদের পরিবহনে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, ভাড়া নৈরাজ্য, সড়কে চাঁদাবাজি, মানসম্মত গণপরিবহন নামানো, অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে চরমভাবে ব্যর্থতার কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পরেও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএতে ওবায়দুল কাদেরের প্রেতাত্মারা পদে পদে বসে আছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, গণপরিবহন সংকটে মোটরসাইকেলে যাতায়াতের কারণে ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন; যা মোট নিহতের ৩৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় মিলেছে। যার মধ্যে ১৪ হাজার ৯২৮ জন চালক, ১৭ হাজার ১৫০ জন পথচারী, ৭ হাজার ৩৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮ হাজার ৮০১ জন শিক্ষার্থী, ১ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষক, ৫১৪ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১২ হাজার ১০৯ জন নারী, ৮ হাজার ৬৭ শিশু, ৫৫৯ জন সাংবাদিক, ৪৩০ জন চিকিৎসক, ২৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৫৫ জন শিল্পী, ৩৬১ জন আইনজীবী, ৩৩০ জন প্রকৌশলী এবং ৩ হাজার ৪১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি আরও জানায়, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বমোট ৮৮ হাজার ১২৭টি যানবাহনের পরিচয় গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে; যার ২০ হাজার ৫৪৯টি ট্রাক, পিকআপ, লরি ও কাভার্ডভ্যান, ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল, ১৫ হাজার ৩০১টি বাস, ৮ হাজার ২১৫টি নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৯ হাজার ৪৪টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৯ হাজার ৩১২টি ব্যাটারিচালিত রিকশা, রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক, ৫ হাজার ৫৮২টি কার-জিপ-মাইক্রোবাস।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে এই সময়ে মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১ দশমিক ৮২ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০ দশমিক ৮৩ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান তাওহীদুল হক লিটন, যুগ্ম মহাসচিব এম মনিরুল হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম শাহাদাত হোসেনসহ আরও অনেকে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সড়ক সেক্টরে সীমাহীন অব্যবস্থাপনা: দায়িত্ব নেবে কে?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আলোচনায় বলা হয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে; যাদের মধ্যে চালক, পথচারী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন।
দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, দেশের ইতিহাসে সড়ক মন্ত্রণালয়ের এক যুগেরও বেশি সময়ের মন্ত্রী হিসেবে ওবায়দুল কাদের পরিবহনে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, ভাড়া নৈরাজ্য, সড়কে চাঁদাবাজি, মানসম্মত গণপরিবহন নামানো, অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে চরমভাবে ব্যর্থতার কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পরেও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএতে ওবায়দুল কাদেরের প্রেতাত্মারা পদে পদে বসে আছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, গণপরিবহন সংকটে মোটরসাইকেলে যাতায়াতের কারণে ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন; যা মোট নিহতের ৩৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় মিলেছে। যার মধ্যে ১৪ হাজার ৯২৮ জন চালক, ১৭ হাজার ১৫০ জন পথচারী, ৭ হাজার ৩৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮ হাজার ৮০১ জন শিক্ষার্থী, ১ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষক, ৫১৪ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১২ হাজার ১০৯ জন নারী, ৮ হাজার ৬৭ শিশু, ৫৫৯ জন সাংবাদিক, ৪৩০ জন চিকিৎসক, ২৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৫৫ জন শিল্পী, ৩৬১ জন আইনজীবী, ৩৩০ জন প্রকৌশলী এবং ৩ হাজার ৪১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি আরও জানায়, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বমোট ৮৮ হাজার ১২৭টি যানবাহনের পরিচয় গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে; যার ২০ হাজার ৫৪৯টি ট্রাক, পিকআপ, লরি ও কাভার্ডভ্যান, ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল, ১৫ হাজার ৩০১টি বাস, ৮ হাজার ২১৫টি নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৯ হাজার ৪৪টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৯ হাজার ৩১২টি ব্যাটারিচালিত রিকশা, রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক, ৫ হাজার ৫৮২টি কার-জিপ-মাইক্রোবাস।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে এই সময়ে মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১ দশমিক ৮২ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০ দশমিক ৮৩ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান তাওহীদুল হক লিটন, যুগ্ম মহাসচিব এম মনিরুল হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম শাহাদাত হোসেনসহ আরও অনেকে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সড়ক সেক্টরে সীমাহীন অব্যবস্থাপনা: দায়িত্ব নেবে কে?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আলোচনায় বলা হয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে; যাদের মধ্যে চালক, পথচারী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন।
দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, দেশের ইতিহাসে সড়ক মন্ত্রণালয়ের এক যুগেরও বেশি সময়ের মন্ত্রী হিসেবে ওবায়দুল কাদের পরিবহনে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, ভাড়া নৈরাজ্য, সড়কে চাঁদাবাজি, মানসম্মত গণপরিবহন নামানো, অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে চরমভাবে ব্যর্থতার কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পরেও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএতে ওবায়দুল কাদেরের প্রেতাত্মারা পদে পদে বসে আছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, গণপরিবহন সংকটে মোটরসাইকেলে যাতায়াতের কারণে ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন; যা মোট নিহতের ৩৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় মিলেছে। যার মধ্যে ১৪ হাজার ৯২৮ জন চালক, ১৭ হাজার ১৫০ জন পথচারী, ৭ হাজার ৩৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮ হাজার ৮০১ জন শিক্ষার্থী, ১ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষক, ৫১৪ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১২ হাজার ১০৯ জন নারী, ৮ হাজার ৬৭ শিশু, ৫৫৯ জন সাংবাদিক, ৪৩০ জন চিকিৎসক, ২৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৫৫ জন শিল্পী, ৩৬১ জন আইনজীবী, ৩৩০ জন প্রকৌশলী এবং ৩ হাজার ৪১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি আরও জানায়, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বমোট ৮৮ হাজার ১২৭টি যানবাহনের পরিচয় গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে; যার ২০ হাজার ৫৪৯টি ট্রাক, পিকআপ, লরি ও কাভার্ডভ্যান, ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল, ১৫ হাজার ৩০১টি বাস, ৮ হাজার ২১৫টি নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৯ হাজার ৪৪টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৯ হাজার ৩১২টি ব্যাটারিচালিত রিকশা, রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক, ৫ হাজার ৫৮২টি কার-জিপ-মাইক্রোবাস।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে এই সময়ে মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১ দশমিক ৮২ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০ দশমিক ৮৩ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান তাওহীদুল হক লিটন, যুগ্ম মহাসচিব এম মনিরুল হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম শাহাদাত হোসেনসহ আরও অনেকে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ সোমবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সড়ক সেক্টরে সীমাহীন অব্যবস্থাপনা: দায়িত্ব নেবে কে?’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আলোচনায় বলা হয়, সড়ক দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে; যাদের মধ্যে চালক, পথচারী, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ রয়েছেন।
দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান তুলে ধরে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, দেশের ইতিহাসে সড়ক মন্ত্রণালয়ের এক যুগেরও বেশি সময়ের মন্ত্রী হিসেবে ওবায়দুল কাদের পরিবহনে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, ভাড়া নৈরাজ্য, সড়কে চাঁদাবাজি, মানসম্মত গণপরিবহন নামানো, অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধে চরমভাবে ব্যর্থতার কারণে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সরকার পরিবর্তনের পরেও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএতে ওবায়দুল কাদেরের প্রেতাত্মারা পদে পদে বসে আছে।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, গণপরিবহন সংকটে মোটরসাইকেলে যাতায়াতের কারণে ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন; যা মোট নিহতের ৩৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ। সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৫ জনের মধ্যে ৭৫ হাজার ৮৮৪ জনের পরিচয় মিলেছে। যার মধ্যে ১৪ হাজার ৯২৮ জন চালক, ১৭ হাজার ১৫০ জন পথচারী, ৭ হাজার ৩৩২ জন পরিবহন শ্রমিক, ৮ হাজার ৮০১ জন শিক্ষার্থী, ১ হাজার ৫৯৩ জন শিক্ষক, ৫১৪ জন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১২ হাজার ১০৯ জন নারী, ৮ হাজার ৬৭ শিশু, ৫৫৯ জন সাংবাদিক, ৪৩০ জন চিকিৎসক, ২৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা, ৫৫ জন শিল্পী, ৩৬১ জন আইনজীবী, ৩৩০ জন প্রকৌশলী এবং ৩ হাজার ৪১৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি আরও জানায়, ২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বমোট ৮৮ হাজার ১২৭টি যানবাহনের পরিচয় গণমাধ্যমে পাওয়া গেছে; যার ২০ হাজার ৫৪৯টি ট্রাক, পিকআপ, লরি ও কাভার্ডভ্যান, ২০ হাজার ১২৪টি মোটরসাইকেল, ১৫ হাজার ৩০১টি বাস, ৮ হাজার ২১৫টি নছিমন-করিমন-মাহিন্দ্রা-ট্রাক্টর ও লেগুনা, ৯ হাজার ৪৪টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৯ হাজার ৩১২টি ব্যাটারিচালিত রিকশা, রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক, ৫ হাজার ৫৮২টি কার-জিপ-মাইক্রোবাস।
দুর্ঘটনার ধরন বিশ্লেষণে দেখা গেছে এই সময়ে মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৩৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ২২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ফিডার রোডে সংঘটিত হয়। এছাড়াও সারা দেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ১ দশমিক ৮২ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে ও ০ দশমিক ৮৩ শতাংশ রেলক্রসিংয়ে সংঘটিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান তাওহীদুল হক লিটন, যুগ্ম মহাসচিব এম মনিরুল হক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম শাহাদাত হোসেনসহ আরও অনেকে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
২ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জাতীয় সংসদ এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণী-পেশার মানুষ জড়ো হয়েছে। এ সময় অনেককে স্লোগান দিতে দেখা যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছে ডিএমপি। নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজারটি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন বলে জানিয়েছে তারা। এছাড়াও পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, শনিবার বেলা আড়াইটার পরিবর্তে বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ওসমান হাদির জানাজায় যাঁরা অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। দাফনের জন্য স্থানটি প্রস্তুত করা হচ্ছে। সেখানেও সকাল থেকে মানুষজন জড়ো হচ্ছেন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
আজ শনিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, জাতীয় সংসদ এলাকা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণী-পেশার মানুষ জড়ো হয়েছে। এ সময় অনেককে স্লোগান দিতে দেখা যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবস্থান নিতে দেখা গেছে।
জানাজা উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশ এলাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করেছে ডিএমপি। নিরাপত্তার স্বার্থে জানাজায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা ১ হাজারটি বডি ওর্ন ক্যামেরা ব্যবহার করবেন বলে জানিয়েছে তারা। এছাড়াও পুরো এলাকা সিসিটিভি ও গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।
ওসমান হাদির জানাজায় বিপুলসংখ্যক মানুষের সমাগম হতে পারে বিবেচনা করে ট্রাফিক বিভাগ থেকেও যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওসমান হাদির জানাজা বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, শনিবার বেলা আড়াইটার পরিবর্তে বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শহীদ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ওসমান হাদির জানাজায় যাঁরা অংশ নিতে আসবেন, তাঁরা কোনো প্রকার ব্যাগ বা ভারী বস্তু বহন না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে সংসদ ভবন ও এর আশপাশ এলাকায় ড্রোন ওড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
দক্ষিণ প্লাজায় জানাজা শেষে ওসমান হাদিকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে দাফন করা হবে। দাফনের জন্য স্থানটি প্রস্তুত করা হচ্ছে। সেখানেও সকাল থেকে মানুষজন জড়ো হচ্ছেন।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন
২১ অক্টোবর ২০২৪
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
আজ শনিবার থেকে সেখানে রিপোর্ট (অভিযোগ ও তথ্য) করা যাবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপে এবং ই-মেইলে প্রাপ্ত অভিযোগগুলো জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ের পর বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে রিপোর্ট করবে।
যে নম্বর এবং ই-মেইলে রিপোর্ট করা যাবে—
হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 01308332592,
ই-মেইল: [email protected]
উল্লেখ্য, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট ‘ডাউন’ করতে অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে রিপোর্ট করতে পারে।
বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়, সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে সহিংসতা কিংবা অস্থিতিশীলতা তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশ এবং নাগরিকের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে সচেতন হতে জনসাধারণকে অনুরোধ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর থেকে একাধিক সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে এসব সহিংসতার উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতায় উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
আজ শনিবার থেকে সেখানে রিপোর্ট (অভিযোগ ও তথ্য) করা যাবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হোয়াটসঅ্যাপে এবং ই-মেইলে প্রাপ্ত অভিযোগগুলো জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ের পর বিটিআরসির (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোতে রিপোর্ট করবে।
যে নম্বর এবং ই-মেইলে রিপোর্ট করা যাবে—
হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর: 01308332592,
ই-মেইল: [email protected]
উল্লেখ্য, সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কোনো পোস্ট ‘ডাউন’ করতে অর্থাৎ সরিয়ে দিতে পারে না। সরকার শুধু যৌক্তিক কারণ তুলে ধরে সহিংসতার সঙ্গে সম্পর্কিত পোস্টগুলো সংশ্লিষ্ট প্ল্যাটফর্মের কাছে রিপোর্ট করতে পারে।
বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, যা সরাসরি সহিংসতা ঘটায় কিংবা সহিংসতার ডাক দেয়, সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা জাতীয় সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ।
জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে সহিংসতা কিংবা অস্থিতিশীলতা তৈরির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে। পাশাপাশি দেশ এবং নাগরিকের জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তার ব্যাপারে সচেতন হতে জনসাধারণকে অনুরোধ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর থেকে একাধিক সংবাদমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে এসব সহিংসতার উসকানি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সহিংসতায় উসকানিমূলক পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন
২১ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা ২৬ মিনিটে এক্স হ্যান্ডলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাউথ এশিয়া রিজিওনাল অফিসের অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে এ আহ্বান জানানো হয়।
পোস্টটিতে মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, হাদি হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী সময়টিতে সহিংসতায় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানট-এর কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে এবং নিউ এজ-এর সম্পাদক নুরুল কবির হয়রানির শিকার হয়েছেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হিন্দু পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায়ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
#Bangladesh 🇧🇩: Amnesty International calls on the interim government of Bangladesh to ensure prompt, thorough, independent, and impartial investigations into the killing of youth leader Sharif Osman Hadi, and the subsequent mob violence which led to the burning of the offices…
— Amnesty International South Asia, Regional Office (@amnestysasia) December 19, 2025
সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে মানুষ আহত হয়েছেন, সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে এমন সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায্য বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের আশ্রয় না নিয়ে আইনসম্মত ও ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা ২৬ মিনিটে এক্স হ্যান্ডলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের সাউথ এশিয়া রিজিওনাল অফিসের অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টে এ আহ্বান জানানো হয়।
পোস্টটিতে মানবাধিকার সংস্থাটি বলেছে, হাদি হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী সময়টিতে সহিংসতায় প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও ছায়ানট-এর কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে এবং নিউ এজ-এর সম্পাদক নুরুল কবির হয়রানির শিকার হয়েছেন।
এ ছাড়া ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে হিন্দু পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায়ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
#Bangladesh 🇧🇩: Amnesty International calls on the interim government of Bangladesh to ensure prompt, thorough, independent, and impartial investigations into the killing of youth leader Sharif Osman Hadi, and the subsequent mob violence which led to the burning of the offices…
— Amnesty International South Asia, Regional Office (@amnestysasia) December 19, 2025
সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে মানুষ আহত হয়েছেন, সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে অবিলম্বে এমন সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের ন্যায্য বিচারের আওতায় আনতে হবে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের আশ্রয় না নিয়ে আইনসম্মত ও ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন
২১ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
২ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
ঘোষণায় বলা হয়, রাষ্ট্রীয় শোক দিবস ও অনিবার্য কারণবশত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সকল অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী আজ ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গত বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে রাষ্ট্রীয় শোকের ঘোষণা দেন তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিত করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার শিল্পকলা একাডেমির উপপরিচালক (প্রশাসন) পূর্ণলাক্ষ চাকমা স্বাক্ষরিত একটি স্মারকপত্রে বিষয়টি নির্দেশক্রমে জানানো হয়।
ঘোষণায় বলা হয়, রাষ্ট্রীয় শোক দিবস ও অনিবার্য কারণবশত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সকল অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী আজ ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গত বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে রাষ্ট্রীয় শোকের ঘোষণা দেন তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি। নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে রিকশায় থাকা হাদিকে গুলি করা হয়। গুলিটি হাদির মাথায় লাগে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে রাতেই তাঁকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১০টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৪ সাল থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১১ বছরে দেশে ৬০ হাজার ৯৮০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৩৮ জন নিহত এবং ১ লাখ ৪৯ হাজার ৮৪৭ জন আহত হয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৩৭ হাজার ৫৫৩ জন নিহত এবং ৪৬ হাজার ১৬৭ জন আহত হয়েছেন
২১ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজা আজ শনিবার দুপুর ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে এরইমধ্যে সংসদ ভবন এলাকায় মানুষজন অবস্থান নিতে শুরু করেছে।
২ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সন্ত্রাস-সহিংসতার উসকানিমূলক আহ্বান-সংবলিত পোস্টের বিষয়ে তথ্য দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি। এ জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইল আইডি চালু করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ড এবং পরবর্তী সময়ে সংঘটিত সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এসব ঘটনায় দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে