Ajker Patrika

ব্র্যাডম্যানের গড়কে কামিন্দুর চ্যালেঞ্জ! 

আপডেট : ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪: ০৮
ব্র্যাডম্যানের গড়কে কামিন্দুর চ্যালেঞ্জ! 

গলে ২০২২ সালে টেস্ট অভিষেক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। প্রথম ইনিংসেই পেয়েছিলেন ফিফটি। তবে এরপর প্রায় দুই বছর দেখা যায়নি সাদা পোশাকে। ফিরলেন যখন, সবকিছু সুদে-আসলে তুলে নিতে লাগলেন। গত মার্চে বাংলাদেশ সফরে দুই ইনিংসে ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রত্যাবর্তন রাঙান কামিন্দু মেন্ডিস। 

গতকাল সেই অভিষেক মঞ্চে পেলেন আরেক সেঞ্চুরি। সঙ্গে টেস্টে প্রথম দ্রুততম হাজার রানের কীর্তিতে বসেছেন ডন ব্যাডম্যানের পাশেও। অভিষেকের মাত্র দুই বছরের মাথায় ১৯৩০ সালে ১৩ ইনিংসে দ্রুততম ১ হাজার রান করেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি। গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে অপরাজিত ১৮২ রানের ইনিংস খেলে ব্র্যাডম্যানের এই রেকর্ডে ভাগ বসান কামিন্দু। লঙ্কান ব্যাটারের ৮ টেস্টে ১৩ ইনিংসে রান ১০০৪। ব্যাটিং গড় ৯১.২৭। 

যেখানে ৭ টেস্টেই হাজার রান করা ব্র্যাডম্যানের গড় ছিল ৯৯.৬৬ (ক্যারিয়ার শেষে ৯৯.৯৪! )। গলে দ্বিতীয় ইনিংসে যদি ব্যাটিংয়ের সুযোগ পান, তবে কি গড়ের হিসাবে কামিন্দু এই রেকর্ড ভাঙতে পারবেন? দ্রুততম হাজার রানের গড়ে অবশ্য তিনি তিনে। দুইয়ে থাকা হার্বার্ট সাটক্লিফের গড় ছিল ৯২.২৭। ইংল্যান্ডের সাবেক এই ব্যাটারের দখলে সবচেয়ে কম ইনিংস খেলে ক্যারিয়ারের প্রথম হাজার রান করার কীর্তি। অভিষেকের মাত্র ১ বছরের মাথায় ১৯২৫ সালে ১২ ইনিংসে ১০৩৭ রান করেন তিনি। ১৯৪৯ সালে সাটক্লিফের সেই রেকর্ডে ভাগ বসান ওয়েস্ট ইন্ডিজের এভারটন উইকস। দুজনেরই লেগেছিল সমান ৯ টেস্ট। 

সেই কীর্তির ৭৫ বছর পর টেস্ট ক্যারিয়ারে দ্রুততম প্রথম হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন মেন্ডিস। ৫ উইকেটে ৬০২ রান নিয়ে শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস ঘোষণা করলে হয়তো গতকালই প্রথম দ্বিশতের দেখা পেয়ে যেতেন তিনি। সারা দিন বাউন্ডারিতে দৌড়ানো কিউইরা প্রথম ইনিংস শুরু করে গতকাল দিন পার করেছে ২ উইকেট হারিয়ে ২২ রান নিয়ে। 

টেস্টে প্রথম ১৩ ইনিংসে বেশি ৬ সেঞ্চুরি নিল হার্ভে। ৫ সেঞ্চুরি আছে ব্র্যাডম্যান, সাটক্লিফ, উইকস, হ্যাডলি ও কামিন্দুর। প্রথম ১৩ ইনিংসে টেস্টে বেশি রানের তালিকায় কামিন্দু (১০০৪) আছেন চারে। তাঁর ওপরে আছেন ব্র্যাডম্যান (১১৯৬), উইকস (১০৭২) ও সাটক্লিফ (১০৩৭)।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপে চাহিদার শীর্ষে যে ম্যাচের টিকিট

ক্রীড়া ডেস্ক    
বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী বছরের জুনে। ছবি: এক্স
বিশ্বকাপ শুরু হবে আগামী বছরের জুনে। ছবি: এক্স

বিশ্বকাপ টিকিটের আকাশচুম্বী দাম নিয়ে তোপের মুখে পড়েছে ফিফা। ২০২৬ বিশ্বকাপ ফাইনাল ম্যাচের সবচেয়ে কম দামি টিকিটের জন্য গুনতে হবে ৫ লাখ টাকার বেশি। এমনকি গ্রুপ পর্বের বিভিন্ন টিকিটের দাম ধরা হয়েছে ২২ হাজার টাকার মতো। টিকিটের মূল্য প্রকাশের পর তাই বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে অভিহিত করেছে ভক্তরা।

উচ্চমূল্যের দাম নিয়ে অভিযোগ থাকলেও বিশ্বকাপ টিকিটের প্রতি আগ্রহ কমছে না বিন্দুমাত্র। বরং তুমুল চাহিদা দেখাচ্ছে ভক্তরা। নতুনকরে বিক্রি শুরু হওয়ার পর ২৪ ঘণ্টায় টিকিট কেনার জন্য ৫০ লাখ আবেদন জমা পড়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে ফিফা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

আর্জেন্টিনা এবং ব্রাজিলের ম্যাচ ঘিরে বরাবরই বাড়তি আগ্রহ থাকে ভক্তদের। বিশ্বকাপ এলে তো সে আগ্রহ বেড়ে যায় কয়েকগুণ। তবে তৃতীয় ধাপের প্রথম ২৪ ঘণ্টায় আর্জেন্টিনা কিংবা ব্রাজিল নয়–ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পর্তুগাল-কলম্বিয়া ম্যাচের টিকিট। আগামী ২৭ জুন মায়ামিতে কলম্বিয়ানদের বিপক্ষে খেলতে নামবে পর্তুগিজরা। ফিফা জানিয়েছে, ম্যাচটির জন্য সবচেয়ে বেশি চাহিদা দেখিয়েছে ভক্তরা। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর মতো তারকা থাকায় যে ম্যাচটিকে ঘিরে এত চাহিদা সেটা কারও বোঝার বাকি থাকার কথা না।

চাহিদায় এরপরই আছে ব্রাজিল-মরক্কো (১৩ জুন), মেক্সিকো-দক্ষিণ আফ্রিকা (১৮ জুন), জার্মানি-ইকুয়েডর (২৫ জুন) এবং ব্রাজিল-স্কটল্যান্ড (২৪ জুন) ম্যাচ। আয়োজক হিসেবে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ টিকিটের চাহিদায় শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এং মেক্সিকোর দর্শকরা। এরপর সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে কলম্বিয়া, ব্রাজিল, ইংল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, জার্মানি, স্কটল্যান্ড, ফ্রান্স, পানামা ও অস্ট্রেলিয়া থেকে। মেক্সিকোর আজতেকা স্টেডিয়ামে আগামী ১৩ জুন বিশ্বকাপ ফুটবলের ২৩ তম আসর শুরু হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কলকাতায় মেসির ব্যস্ততা শুরু, উদ্বোধন করলেন ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য

ক্রীড়া ডেস্ক    
তিন দিনের সফরে ভারত পৌঁছেছেন মেসি। ছবি: এক্স
তিন দিনের সফরে ভারত পৌঁছেছেন মেসি। ছবি: এক্স

সব অপেক্ষা ফুরিয়েছে ভারতবাসীর। যাঁর জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা সেই লিওনেল মেসি পা রেখেছেন কলকাতায়। শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটায় কলকাতা বিমানবন্দরে পা রাখেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক। সেখান থেকে সোজা ইএম বাইপাসের একটি পাঁচতারকা হোটেলে উঠেন। কয়েক ঘণ্টা বিশ্রামের পর ভারতে মেসির তিন দিনের ব্যস্ততা শুরু হয়েছে।

সকাল নয়টায় হোটেলে স্পন্সরদের অনুষ্ঠানে যোগ দেন মেসি। এরপর কাঙ্খিত সেই সময়। তারকা ফরোয়ার্ডের উগমন উপলক্ষ্যে ৭০ ফুট উচ্চতার মেসি ভাস্কর্য তৈরি করেছে কলকাতার লেক টাউনের শ্রী ভূমি স্পোর্টিং ক্লাব। হোটেল থেকে ভার্চুয়ালি সেই ভাস্কর্য উদ্বোধন করেন মেসি। এর আগে কোনো ফুটবলারকে নিয়ে এত বিশাল ভাস্কর্য তৈরি হয়নি। অর্থাৎ রেকর্ডের পাতায় নাম লিখিয়েছে মেসি ভাস্কর্য।

ভারত সফরে চারটি শহর ভ্রমণ করবেন মেসি। এই শহরগুলো হলো কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই ও নয়াদিল্লি। বিশ্বকাপ জয়ী ফুটবলারের সঙ্গে হাত মেলানো এবং ছবি তোলার সুযোগ করে দিয়েছে আয়োজকরা। তবে সেটা বেশ ব্যয়বহুল হবে। দ্য গোট ইন্ডিয়া ট্যুরের অংশ হিসেবে আগামীকাল হায়দরাবাদ যাবেন মেসি। সেখানে মেসির ১০০ জন ইন্টার মায়ামি তারকার সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ পাচ্ছেন। এদের প্রত্যেককে খরচ করতে হবে ৯ লাখ ৯৫ হাজার রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ লাখ টাকা।

দুপুর দুইটার ফ্লাইটে হায়দরাবাদ যাবেন মেসি। তার আগ পর্যন্ত বেশকিছু অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। যুবভারতীতে এই ফুটবলারের সঙ্গে উপস্থিত থাকার কথার রয়েছে বলিউড বাদশা শাহরুখ খান, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভারতের সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলিদের। এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ভারত সফর করেছিলেন মেসি।  সেবার একটি প্রীতি ম্যাচে অংশ নেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হ্যাট্রটিক শিরোপার মিশনে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

ক্রীড়া ডেস্ক    
টস হেরেছে বাংলাদেশ। ফাইল ছবি
টস হেরেছে বাংলাদেশ। ফাইল ছবি

যুব এশিয়া কাপের আগের ২ আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। স্বাভাবিকভাবেই এবারের আসরেও ফেভারিট আজিজুল হাকিম তামিমের দল। টানা তৃতীয় শিরোপা জেতার মিশনে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ দল। আইসিসি একাডেমি গ্রাউন্ডে টস জিতেছেন আফগানিস্তানের অধিনায়ক মেহবুব তাসকিন। বাংলাদেশকে ফিল্ডিংয়ে পাঠিয়েছেন তিনি। আগে ব্যাট করতে নেমেছে তাঁর দল।

সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে সমানে সমান বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান। মুখোমুখি সবশেষ ৫ ম্যাচে দুটি করে জয় উভয় দলের। বাকি ম্যাচটা পরিত্যক্ত হয়েছে।

তামিমের নেতৃত্বেই গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতেছিল বাংলাদেশ। শিরোপা ধরে রাখার মিশনে এই তরুণ অলরাউন্ডারের কাঁধেই নেতৃত্বের ভার দেওয়া হয়েছে। তাঁর ডেপুটি হিসেবে আছেন জাওয়াদ আবরার।

টুর্নামেন্টে ‘বি’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। গ্রুপে তাদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, এবং নেপাল। নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে আগামী ১৫ ডিসেম্বর দ্য সেভেনস স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে খেলতে নামবে বাংলাদেশ। ১৭ ডিসেম্বের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে তামিম-জাওয়াদদের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটির ভেন্যু আইসিসি একাডেমি মাঠ। এর আগে ২০২৩,২০২৪ সবশেষ দুইটি অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জিতেছিল বাংলাদেশ। যুব এশিয়া কাপের এই দুই টুর্নামেন্টও হয়েছিল আরব আমিরাতে।

দুই দলের একাদশ:

বাংলাদেশ: জাওয়াদ আবরার, আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), সামিউন বাশির রাতুল, শেখ পারভেজ জীবন, রিজান হোসেন, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, কালাম সিদ্দিকী অ্যালেন, ইকবাল হোসেন ইমন, রিফাত বেগ, শাহরিয়ার আহমেদ, সাদ ইসলাম রাজিন।

আফগানিস্তান: খালিদ আহমদজাই, ওসমান সাদাত, ফয়সাল খান, ওজাইরউল্লাহ নিয়াজাই, মেহবুব তাসকিন (অধিনায়ক), আজিজুল্লাহ মিয়াখিল, খাতির স্টানিকজাই, আব্দুল আজিজ খান, রোহুল্লা আরব, ওয়াহিদুল্লাহ জাদরান, সালাম খান আহমদজাই।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অ্যানফিল্ডে কি আজ দেখা যাবে সালাহকে

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১: ১৬
মোহাম্মদ সালাহ। ছবি: এক্স
মোহাম্মদ সালাহ। ছবি: এক্স

ব্রাইটনকে আজ অ্যানফিল্ডে আতিথেয়তা দেবে লিভারপুল। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের এই ম্যাচের ফল কী হবে, সেই আগ্রহের চেয়ে বরং ‘মোহামেদ সালাহকে কি দেখা যাবে এই ম্যাচে’ এ নিয়েই বেশি উচ্ছ্বাস ক্লাবটির সমর্থকদের। তবে যাঁরা মনে করছেন ‘লিভারপুলে সালাহ অধ্যায় শেষ’, তাদের নতুন বার্তা দিলেন লিভারপুলের কোচ আর্নে স্লট। বললেন, সালাহকে দলে রেখে দিতে না চাইবার কোনো কারণ নেই।

তাহলে কি ব্রাইটনের বিপক্ষে ঘরের মাঠে দেখা যাবে মিসরীয় স্ট্রাইকারকে? এই প্রশ্নেই একটা ফাঁক রেখে দিলেন স্লট। জানালেন, ম্যাচের আগে আরেক দফা তিনি কথা বলবেন সালাহর সঙ্গে। সে আলাপে কিছু ঠিক হয়ে গেলে সবকিছু আগের মতোই চলবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবকিছু আগের মতোই চলবে কি?

গত শনিবার লিডসের সঙ্গে ড্রয়ের পর সালাহ অভিযোগ করেছিলেন যে ক্লাব তাঁকে `বাসের নিচে ফেলে দিয়েছে’। ওই ম্যাচ শেষে এল্যান্ড রোডে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে কোচের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো নয় বলেও ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সালাহ। ইঙ্গিত দিয়েছিলেন জানুয়ারির উইন্ডোতে অ্যানফিল্ড ছেড়ে যাওয়ারও।

আরও দুই বছর অ্যানফিল্ডে থেকে যাওয়ার জন্য গত এপ্রিলে চুক্তি নবায়ন করেছিলেন সালাহ। তো এখন রিভারপুলে তাঁর ভবিষ্যৎ কী—এই প্রশ্নের উত্তরে আর্নে স্লট বলেন, ‘আমি তাকে না চাওয়ার কোনো কারণ দেখি না।’ এরপর স্লট আরও যোগ করেন, ‘আমি মো-এর সঙ্গে কথা বলব। সেই আলাপের ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে শনিবার কীভাবে বিষয়টি দাঁড়ায়।’

লিভারপুলের হয়ে ৪২০ ম্যাচে ২৫০ গোল করা সালাহ সর্বশেষ মাঠে নামেন ৩ ডিসেম্বর সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে ১-১ ড্র ম্যাচে বদলি হিসেবে। আর তাঁর সর্বশেষ শুরুর একাদশে থাকা ছিল ২৬ নভেম্বর, পিএসভি আইন্দহোভেনের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগে পরাজয়ের দিনে।

আগামী সোমবার আফ্রিকা কাপ অব নেশনস খেলতে দেশ ছাড়বেন এবং মিসর কত দূর এগোয়, তার ওপর নির্ভর করছে লিভারপুলে তিনি কবে ফিরবেন। ব্রাইটন ম্যাচের আগে কোচের সঙ্গে আরেক দফা যে আলোচনা হবে, সে আলোচনায়ও অনেক কিছু নির্ভর করছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত