
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সহকর্মীদের তোপের মুখে বাধ্য হয়ে শিল্পকলা একাডেমি ছেড়ে চলে যান জ্যোতিকা জ্যোতি।
শিল্পকলা একাডেমির সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর আইরিন পারভীন লোপা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তিনি (জ্যোতিকা জ্যোতি) অফিসে আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। তিনি কীভাবে অফিসে আসেন, যিনি স্বৈরাচার সরকারের হয়ে কথা বলেছেন। যাঁরা সরাসরি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে উৎসাহিত করেছেন, যাঁরা রক্ত ঝরার জন্য দায়ী, তাঁদের আমরা সহকর্মী হিসেবে চাই না।’ লোপা আরও বলেন, ‘তিনি আলো আসবেই নামে একটি গ্রুপে যুক্ত হয়ে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এমন লোক আমরা দেখতে চাই না।...তিনি এখনো নিজেকে সরকারের নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা ভাবছেন। তাঁর নাকি অধিকার রয়েছে অফিসে আসার। যে সরকার নেই, সেই সরকারের দাপট দেখাচ্ছেন। আমরা তাঁকে সসম্মানে চলে যেতে বলেছি।’
জানা গেছে, দুপুর ১২টার কিছু সময় পরে শিল্পকলা একাডেমিতে যান জ্যোতি। বেলা ১টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি বের হয়ে যান। এরপর ফেসবুক লাইভে এসে নিজের অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরেন তিনি। জ্যোতি বলেন, ‘আমি রাষ্ট্রীয় একটি অফিসে পরিচালক হিসেবে কাজ করছি। এখনো আমার চাকরিটা আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে শিল্পকলার কাজ প্রায় বন্ধই ছিল। তাই সচিব আমাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন অফিসে না আসতে। নতুন ডিজি জয়েন করায় আমি অফিসে গিয়েছিলাম। আমি (তাঁর সঙ্গে) দেখা করার উদ্দেশে আমার রুম থেকে বেরিয়ে দেখি লবিতে অনেক লোক। আমি ডিজির সঙ্গে দেখা করলে তিনি বললেন, “এই যে দেখেন অবস্থা! কেন এসেছেন এখন? এগুলো আমাকে সামলাতে দিন। আপনারা বরং চলে যান, পরে সিদ্ধান্ত যা হওয়ার হবে।”...আমি বেরিয়ে এলাম। লবিতে অনেক লোক ছিল, আমি কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হলেন না। আমি রুমে যেতেই অনেকে আমার রুমের সামনে চলে এল। আমি আমার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র নিয়ে চলে এলাম।’
নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে জ্যোতি বলেন, ‘বুঝতে শেখার পর থেকে একটা সরকারই দেখেছি, সেটা আওয়ামী লীগ। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে যে রাষ্ট্রীয় বা অফিসের সব বদলে যায়, সেটা এবারই প্রথম দেখলাম। আমি আমার ডিজি, সচিবের কথায় সম্মান জানিয়ে বেরিয়ে এসেছি, নইলে আমি এটা ফেস করতাম, কারণ, এটা আমার রাইট। আমি কোনো দলের সুবিধা নিয়ে এই পদটাতে আসিনি।...আমার প্রোফাইল দেখে, যোগ্যতা যাচাই করে, প্রায় ছয় মাস যাচাই-বাছাই করে আমাকে চাকরিতে নেওয়া হয়েছে। দলীয় সুবিধা নিলে তো আমাকে এক দিনেই চাকরিতে বসিয়ে দেওয়া হতো।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জ্যোতি। তিনি বলেন, ‘এখন যখন নতুন সরকার এসেছে, নতুন করে, নতুন নিয়মে সব হচ্ছে, এখন তো সব ভালো হবে। তাহলে আমার সঙ্গে কোন ভালোটা হলো?...এই চেয়ারটাকে আঁকড়ে ধরে থাকার কোনো ইচ্ছা আমার নেই, কারণ, আমি আমার যোগ্যতা নিয়ে খুবই কনফিডেন্ট। প্রশ্ন হলো, একটা মানুষ কি কোনো দল সাপোর্ট করতে পারবে না? এখন যারা বিএনপির লোক দাবি করে শিল্পকলার সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তারা কিন্তু আগের সরকারের সময় বহাল তবিয়তেই ছিলেন। আমি একজন অভিনেত্রী, কিন্তু অভিনয়শিল্পীরাও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছেন, কোনো কাজ এখন হচ্ছে না। আমি শিল্পকলার একজন পরিচালক, এটাও আমার আরেকটি পরিচয়। এটিও এখন থাকছে না। আমি তাহলে এখন কোথায় যাব? কী করব? এই দেশ কি তাহলে আমার না? এই রাষ্ট্র কি তাহলে আমার না?’

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সহকর্মীদের তোপের মুখে বাধ্য হয়ে শিল্পকলা একাডেমি ছেড়ে চলে যান জ্যোতিকা জ্যোতি।
শিল্পকলা একাডেমির সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর আইরিন পারভীন লোপা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তিনি (জ্যোতিকা জ্যোতি) অফিসে আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। তিনি কীভাবে অফিসে আসেন, যিনি স্বৈরাচার সরকারের হয়ে কথা বলেছেন। যাঁরা সরাসরি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে উৎসাহিত করেছেন, যাঁরা রক্ত ঝরার জন্য দায়ী, তাঁদের আমরা সহকর্মী হিসেবে চাই না।’ লোপা আরও বলেন, ‘তিনি আলো আসবেই নামে একটি গ্রুপে যুক্ত হয়ে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এমন লোক আমরা দেখতে চাই না।...তিনি এখনো নিজেকে সরকারের নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা ভাবছেন। তাঁর নাকি অধিকার রয়েছে অফিসে আসার। যে সরকার নেই, সেই সরকারের দাপট দেখাচ্ছেন। আমরা তাঁকে সসম্মানে চলে যেতে বলেছি।’
জানা গেছে, দুপুর ১২টার কিছু সময় পরে শিল্পকলা একাডেমিতে যান জ্যোতি। বেলা ১টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি বের হয়ে যান। এরপর ফেসবুক লাইভে এসে নিজের অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরেন তিনি। জ্যোতি বলেন, ‘আমি রাষ্ট্রীয় একটি অফিসে পরিচালক হিসেবে কাজ করছি। এখনো আমার চাকরিটা আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে শিল্পকলার কাজ প্রায় বন্ধই ছিল। তাই সচিব আমাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন অফিসে না আসতে। নতুন ডিজি জয়েন করায় আমি অফিসে গিয়েছিলাম। আমি (তাঁর সঙ্গে) দেখা করার উদ্দেশে আমার রুম থেকে বেরিয়ে দেখি লবিতে অনেক লোক। আমি ডিজির সঙ্গে দেখা করলে তিনি বললেন, “এই যে দেখেন অবস্থা! কেন এসেছেন এখন? এগুলো আমাকে সামলাতে দিন। আপনারা বরং চলে যান, পরে সিদ্ধান্ত যা হওয়ার হবে।”...আমি বেরিয়ে এলাম। লবিতে অনেক লোক ছিল, আমি কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হলেন না। আমি রুমে যেতেই অনেকে আমার রুমের সামনে চলে এল। আমি আমার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র নিয়ে চলে এলাম।’
নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে জ্যোতি বলেন, ‘বুঝতে শেখার পর থেকে একটা সরকারই দেখেছি, সেটা আওয়ামী লীগ। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে যে রাষ্ট্রীয় বা অফিসের সব বদলে যায়, সেটা এবারই প্রথম দেখলাম। আমি আমার ডিজি, সচিবের কথায় সম্মান জানিয়ে বেরিয়ে এসেছি, নইলে আমি এটা ফেস করতাম, কারণ, এটা আমার রাইট। আমি কোনো দলের সুবিধা নিয়ে এই পদটাতে আসিনি।...আমার প্রোফাইল দেখে, যোগ্যতা যাচাই করে, প্রায় ছয় মাস যাচাই-বাছাই করে আমাকে চাকরিতে নেওয়া হয়েছে। দলীয় সুবিধা নিলে তো আমাকে এক দিনেই চাকরিতে বসিয়ে দেওয়া হতো।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জ্যোতি। তিনি বলেন, ‘এখন যখন নতুন সরকার এসেছে, নতুন করে, নতুন নিয়মে সব হচ্ছে, এখন তো সব ভালো হবে। তাহলে আমার সঙ্গে কোন ভালোটা হলো?...এই চেয়ারটাকে আঁকড়ে ধরে থাকার কোনো ইচ্ছা আমার নেই, কারণ, আমি আমার যোগ্যতা নিয়ে খুবই কনফিডেন্ট। প্রশ্ন হলো, একটা মানুষ কি কোনো দল সাপোর্ট করতে পারবে না? এখন যারা বিএনপির লোক দাবি করে শিল্পকলার সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তারা কিন্তু আগের সরকারের সময় বহাল তবিয়তেই ছিলেন। আমি একজন অভিনেত্রী, কিন্তু অভিনয়শিল্পীরাও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছেন, কোনো কাজ এখন হচ্ছে না। আমি শিল্পকলার একজন পরিচালক, এটাও আমার আরেকটি পরিচয়। এটিও এখন থাকছে না। আমি তাহলে এখন কোথায় যাব? কী করব? এই দেশ কি তাহলে আমার না? এই রাষ্ট্র কি তাহলে আমার না?’

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সহকর্মীদের তোপের মুখে বাধ্য হয়ে শিল্পকলা একাডেমি ছেড়ে চলে যান জ্যোতিকা জ্যোতি।
শিল্পকলা একাডেমির সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর আইরিন পারভীন লোপা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তিনি (জ্যোতিকা জ্যোতি) অফিসে আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। তিনি কীভাবে অফিসে আসেন, যিনি স্বৈরাচার সরকারের হয়ে কথা বলেছেন। যাঁরা সরাসরি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে উৎসাহিত করেছেন, যাঁরা রক্ত ঝরার জন্য দায়ী, তাঁদের আমরা সহকর্মী হিসেবে চাই না।’ লোপা আরও বলেন, ‘তিনি আলো আসবেই নামে একটি গ্রুপে যুক্ত হয়ে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এমন লোক আমরা দেখতে চাই না।...তিনি এখনো নিজেকে সরকারের নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা ভাবছেন। তাঁর নাকি অধিকার রয়েছে অফিসে আসার। যে সরকার নেই, সেই সরকারের দাপট দেখাচ্ছেন। আমরা তাঁকে সসম্মানে চলে যেতে বলেছি।’
জানা গেছে, দুপুর ১২টার কিছু সময় পরে শিল্পকলা একাডেমিতে যান জ্যোতি। বেলা ১টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি বের হয়ে যান। এরপর ফেসবুক লাইভে এসে নিজের অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরেন তিনি। জ্যোতি বলেন, ‘আমি রাষ্ট্রীয় একটি অফিসে পরিচালক হিসেবে কাজ করছি। এখনো আমার চাকরিটা আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে শিল্পকলার কাজ প্রায় বন্ধই ছিল। তাই সচিব আমাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন অফিসে না আসতে। নতুন ডিজি জয়েন করায় আমি অফিসে গিয়েছিলাম। আমি (তাঁর সঙ্গে) দেখা করার উদ্দেশে আমার রুম থেকে বেরিয়ে দেখি লবিতে অনেক লোক। আমি ডিজির সঙ্গে দেখা করলে তিনি বললেন, “এই যে দেখেন অবস্থা! কেন এসেছেন এখন? এগুলো আমাকে সামলাতে দিন। আপনারা বরং চলে যান, পরে সিদ্ধান্ত যা হওয়ার হবে।”...আমি বেরিয়ে এলাম। লবিতে অনেক লোক ছিল, আমি কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হলেন না। আমি রুমে যেতেই অনেকে আমার রুমের সামনে চলে এল। আমি আমার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র নিয়ে চলে এলাম।’
নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে জ্যোতি বলেন, ‘বুঝতে শেখার পর থেকে একটা সরকারই দেখেছি, সেটা আওয়ামী লীগ। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে যে রাষ্ট্রীয় বা অফিসের সব বদলে যায়, সেটা এবারই প্রথম দেখলাম। আমি আমার ডিজি, সচিবের কথায় সম্মান জানিয়ে বেরিয়ে এসেছি, নইলে আমি এটা ফেস করতাম, কারণ, এটা আমার রাইট। আমি কোনো দলের সুবিধা নিয়ে এই পদটাতে আসিনি।...আমার প্রোফাইল দেখে, যোগ্যতা যাচাই করে, প্রায় ছয় মাস যাচাই-বাছাই করে আমাকে চাকরিতে নেওয়া হয়েছে। দলীয় সুবিধা নিলে তো আমাকে এক দিনেই চাকরিতে বসিয়ে দেওয়া হতো।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জ্যোতি। তিনি বলেন, ‘এখন যখন নতুন সরকার এসেছে, নতুন করে, নতুন নিয়মে সব হচ্ছে, এখন তো সব ভালো হবে। তাহলে আমার সঙ্গে কোন ভালোটা হলো?...এই চেয়ারটাকে আঁকড়ে ধরে থাকার কোনো ইচ্ছা আমার নেই, কারণ, আমি আমার যোগ্যতা নিয়ে খুবই কনফিডেন্ট। প্রশ্ন হলো, একটা মানুষ কি কোনো দল সাপোর্ট করতে পারবে না? এখন যারা বিএনপির লোক দাবি করে শিল্পকলার সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তারা কিন্তু আগের সরকারের সময় বহাল তবিয়তেই ছিলেন। আমি একজন অভিনেত্রী, কিন্তু অভিনয়শিল্পীরাও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছেন, কোনো কাজ এখন হচ্ছে না। আমি শিল্পকলার একজন পরিচালক, এটাও আমার আরেকটি পরিচয়। এটিও এখন থাকছে না। আমি তাহলে এখন কোথায় যাব? কী করব? এই দেশ কি তাহলে আমার না? এই রাষ্ট্র কি তাহলে আমার না?’

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে সহকর্মীদের তোপের মুখে বাধ্য হয়ে শিল্পকলা একাডেমি ছেড়ে চলে যান জ্যোতিকা জ্যোতি।
শিল্পকলা একাডেমির সিনিয়র ইনস্ট্রাক্টর আইরিন পারভীন লোপা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘তিনি (জ্যোতিকা জ্যোতি) অফিসে আসায় আমরা হতবাক হয়েছি। তিনি কীভাবে অফিসে আসেন, যিনি স্বৈরাচার সরকারের হয়ে কথা বলেছেন। যাঁরা সরাসরি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করতে উৎসাহিত করেছেন, যাঁরা রক্ত ঝরার জন্য দায়ী, তাঁদের আমরা সহকর্মী হিসেবে চাই না।’ লোপা আরও বলেন, ‘তিনি আলো আসবেই নামে একটি গ্রুপে যুক্ত হয়ে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে কথা বলেছেন। এমন লোক আমরা দেখতে চাই না।...তিনি এখনো নিজেকে সরকারের নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা ভাবছেন। তাঁর নাকি অধিকার রয়েছে অফিসে আসার। যে সরকার নেই, সেই সরকারের দাপট দেখাচ্ছেন। আমরা তাঁকে সসম্মানে চলে যেতে বলেছি।’
জানা গেছে, দুপুর ১২টার কিছু সময় পরে শিল্পকলা একাডেমিতে যান জ্যোতি। বেলা ১টা ৫০ মিনিটের দিকে তিনি বের হয়ে যান। এরপর ফেসবুক লাইভে এসে নিজের অবস্থান ও বক্তব্য তুলে ধরেন তিনি। জ্যোতি বলেন, ‘আমি রাষ্ট্রীয় একটি অফিসে পরিচালক হিসেবে কাজ করছি। এখনো আমার চাকরিটা আছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে শিল্পকলার কাজ প্রায় বন্ধই ছিল। তাই সচিব আমাদের পরামর্শ দিয়েছিলেন অফিসে না আসতে। নতুন ডিজি জয়েন করায় আমি অফিসে গিয়েছিলাম। আমি (তাঁর সঙ্গে) দেখা করার উদ্দেশে আমার রুম থেকে বেরিয়ে দেখি লবিতে অনেক লোক। আমি ডিজির সঙ্গে দেখা করলে তিনি বললেন, “এই যে দেখেন অবস্থা! কেন এসেছেন এখন? এগুলো আমাকে সামলাতে দিন। আপনারা বরং চলে যান, পরে সিদ্ধান্ত যা হওয়ার হবে।”...আমি বেরিয়ে এলাম। লবিতে অনেক লোক ছিল, আমি কথা বলতে চাইলে কেউ কথা বলতে রাজি হলেন না। আমি রুমে যেতেই অনেকে আমার রুমের সামনে চলে এল। আমি আমার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র নিয়ে চলে এলাম।’
নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে জ্যোতি বলেন, ‘বুঝতে শেখার পর থেকে একটা সরকারই দেখেছি, সেটা আওয়ামী লীগ। সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে যে রাষ্ট্রীয় বা অফিসের সব বদলে যায়, সেটা এবারই প্রথম দেখলাম। আমি আমার ডিজি, সচিবের কথায় সম্মান জানিয়ে বেরিয়ে এসেছি, নইলে আমি এটা ফেস করতাম, কারণ, এটা আমার রাইট। আমি কোনো দলের সুবিধা নিয়ে এই পদটাতে আসিনি।...আমার প্রোফাইল দেখে, যোগ্যতা যাচাই করে, প্রায় ছয় মাস যাচাই-বাছাই করে আমাকে চাকরিতে নেওয়া হয়েছে। দলীয় সুবিধা নিলে তো আমাকে এক দিনেই চাকরিতে বসিয়ে দেওয়া হতো।’
নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জ্যোতি। তিনি বলেন, ‘এখন যখন নতুন সরকার এসেছে, নতুন করে, নতুন নিয়মে সব হচ্ছে, এখন তো সব ভালো হবে। তাহলে আমার সঙ্গে কোন ভালোটা হলো?...এই চেয়ারটাকে আঁকড়ে ধরে থাকার কোনো ইচ্ছা আমার নেই, কারণ, আমি আমার যোগ্যতা নিয়ে খুবই কনফিডেন্ট। প্রশ্ন হলো, একটা মানুষ কি কোনো দল সাপোর্ট করতে পারবে না? এখন যারা বিএনপির লোক দাবি করে শিল্পকলার সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তারা কিন্তু আগের সরকারের সময় বহাল তবিয়তেই ছিলেন। আমি একজন অভিনেত্রী, কিন্তু অভিনয়শিল্পীরাও দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছেন, কোনো কাজ এখন হচ্ছে না। আমি শিল্পকলার একজন পরিচালক, এটাও আমার আরেকটি পরিচয়। এটিও এখন থাকছে না। আমি তাহলে এখন কোথায় যাব? কী করব? এই দেশ কি তাহলে আমার না? এই রাষ্ট্র কি তাহলে আমার না?’

৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি।
৪ ঘণ্টা আগে
হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি। ফলে দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে কনার বিয়ের গুজব। গত শুক্রবার জানা যায়, এটি আসলে একটি গানের প্রমোশন। কারণ, ওই দিন সন্ধ্যায় প্রকাশ পায় কনার নতুন গান ‘মেহেন্দি’।
মেহেদিরাঙা হাতের ছবিটি যে বিয়ের গুঞ্জন ছড়িয়েছে তা নজরে এসেছে কনার। তবে এতটা ছড়িয়ে যাবে ভাবেননি তিনি।
আজকের পত্রিকাকে কনা বলেন, ‘মেহেন্দি শিরোনামের গানের শুটিংয়ের ছবি শেয়ার করেছিলাম ফেসবুকে। আমার হাতের মেহেদির ছবিটি দিয়ে লিখেছিলাম আমার হাতে মেহেদি। এরপর যে এমন হয়ে যাবে, সেটা বুঝতে পারিনি। অনেকেই ফোন করে জানতে চাইছিল, আসল ব্যাপারটা কী? কী বলব বুঝতে পারছিলাম না। তা ছাড়া, পরদিনই গানটা রিলিজ হওয়ার কথা। তখন এমনিতেই পুরো বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। তাই চুপ করে ছিলাম। এই ছবির সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো বিষয় জড়িয়ে নেই, আমার বিয়ের কোনো সম্পর্ক নেই। এটা শুধু একটা গান।’
মেহেন্দি গানটি যৌথভাবে লিখেছেন বাঁধন ও জামশেদ চৌধুরী। কনার সঙ্গে এতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিশ। গানটির সংগীত আয়োজন করেছেন সনজয়। ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন চন্দন রায় চৌধুরী ও রিয়াজ আলী। মডেল হয়েছেন সুনেরাহ, মাইশা নাজিয়া, মানজিতা রায়সহ আরও কয়েকজন। ভিডিওতে দেখা গেছে কনাকেও। মেহেন্দি গানের ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে কাইনেটিক মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে। প্রকাশের ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ২০ লাখ ভিউ হয়েছে গানটির।
কনা জানান, গান নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। গত সপ্তাহে প্রকাশ পেয়েছে কনার গাওয়া বিকেএসপির প্রথম থিম সং। এর আগে নভেম্বরে প্রকাশ পেয়েছে ফুয়াদ আল মুক্তাদিরের সুরে কনার ‘ভিতর ও বাহিরে’ শিরোনামের গান। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সংগীতশিল্পী মুজার সঙ্গে একাধিক গান নিয়ে কাজ করছেন তিনি। গানগুলো ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ পাবে বলে জানান এই সংগীতশিল্পী।

৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি। ফলে দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে কনার বিয়ের গুজব। গত শুক্রবার জানা যায়, এটি আসলে একটি গানের প্রমোশন। কারণ, ওই দিন সন্ধ্যায় প্রকাশ পায় কনার নতুন গান ‘মেহেন্দি’।
মেহেদিরাঙা হাতের ছবিটি যে বিয়ের গুঞ্জন ছড়িয়েছে তা নজরে এসেছে কনার। তবে এতটা ছড়িয়ে যাবে ভাবেননি তিনি।
আজকের পত্রিকাকে কনা বলেন, ‘মেহেন্দি শিরোনামের গানের শুটিংয়ের ছবি শেয়ার করেছিলাম ফেসবুকে। আমার হাতের মেহেদির ছবিটি দিয়ে লিখেছিলাম আমার হাতে মেহেদি। এরপর যে এমন হয়ে যাবে, সেটা বুঝতে পারিনি। অনেকেই ফোন করে জানতে চাইছিল, আসল ব্যাপারটা কী? কী বলব বুঝতে পারছিলাম না। তা ছাড়া, পরদিনই গানটা রিলিজ হওয়ার কথা। তখন এমনিতেই পুরো বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। তাই চুপ করে ছিলাম। এই ছবির সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো বিষয় জড়িয়ে নেই, আমার বিয়ের কোনো সম্পর্ক নেই। এটা শুধু একটা গান।’
মেহেন্দি গানটি যৌথভাবে লিখেছেন বাঁধন ও জামশেদ চৌধুরী। কনার সঙ্গে এতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিশ। গানটির সংগীত আয়োজন করেছেন সনজয়। ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন চন্দন রায় চৌধুরী ও রিয়াজ আলী। মডেল হয়েছেন সুনেরাহ, মাইশা নাজিয়া, মানজিতা রায়সহ আরও কয়েকজন। ভিডিওতে দেখা গেছে কনাকেও। মেহেন্দি গানের ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে কাইনেটিক মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে। প্রকাশের ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ২০ লাখ ভিউ হয়েছে গানটির।
কনা জানান, গান নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। গত সপ্তাহে প্রকাশ পেয়েছে কনার গাওয়া বিকেএসপির প্রথম থিম সং। এর আগে নভেম্বরে প্রকাশ পেয়েছে ফুয়াদ আল মুক্তাদিরের সুরে কনার ‘ভিতর ও বাহিরে’ শিরোনামের গান। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সংগীতশিল্পী মুজার সঙ্গে একাধিক গান নিয়ে কাজ করছেন তিনি। গানগুলো ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ পাবে বলে জানান এই সংগীতশিল্পী।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি।
৪ ঘণ্টা আগে
হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে। গল্প এবং চরিত্র ভালো লাগলে, পরিচালকের সঙ্গে আনুষঙ্গিক বিষয়ে বনিবনা হলেই অভিনয় করেন। সম্প্রতি নির্মাতা সেলিম রেজার নির্দেশনায় একটি নাটকের কাজ শেষ করেছেন। এতে তিনি অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী কেয়া পায়েলের দাদুর চরিত্রে। আগামী দুই দিন তিনি শুটিং করবেন চয়নিকা চৌধুরীর একটি নাটকের। ১০ ডিসেম্বর শুটিং করবেন আরাফাত মোহসীন নিধির ওয়েব সিরিজ ‘আৎকা’র প্রমোশনাল ভিডিওর। অভিনয়ের পাশাপাশি আগামী ঈদের জন্য নাটক নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন আবুল হায়াত। নাটকের নাম ‘সখিনা’। রাবেয়া খাতুনের গল্প অবলম্বনে সখিনার চিত্রনাট্যও রচনা করছেন তিনি।
আবুল হায়াত জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই নাটকের চিত্রনাট্যের কাজ গুছিয়ে এনেছেন। এখন খুঁজছেন নাটকের নামভূমিকার অভিনেত্রীকে। গল্পটি ঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন, এমন অভিনেত্রীর সন্ধান করছেন আবুল হায়াত। একই সঙ্গে সন্ধান করছেন সখিনার সহশিল্পীকেও। চলতি মাসেই সখিনা ও তার বিপরীতে অভিনয়ের জন্য শিল্পী নির্বাচন শেষ করতে চান বলে জানালেন তিনি। এরপরেই নামবেন শুটিংয়ে।
আবুল হায়াত বলেন, ‘এখন সখিনা নিয়েই আমার ভাবনা। সখিনা চরিত্রের জন্য শিল্পী খুঁজছি। যত দ্রুত সম্ভব শিল্পী নির্বাচন শেষ করে শুটিং শুরু করতে চাই। এই মাসের শেষ প্রান্তে কিংবা আগামী মাসেই নাটকটির শুটিং শেষ করতে চাই। আগামী রোজার ঈদে সখিনা নাটকটি প্রচার করার পরিকল্পনা ঈদের টিভি আয়োজনে।’
নিজের ব্যস্ততার কথা জানিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘এরই মধ্যে কয়েকটি নাটক এবং ওয়েব সিরিজে কাজ করেছি। আগের মতো টানা কাজ করছি না। বেছে বেছে যে গল্প ও চরিত্রগুলো ভালো লাগছে, সেগুলোই করার চেষ্টা করি। বাকি যে সময়টুকু থাকে, বেশির ভাগই বাসায় থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পরিবারও চায় আমি যেন বাসায় থাকি, বিশ্রামে থাকি। তারপরও মন মানে না। অভিনয় না করলে কেমন অসহায় লাগে। দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থ রাখেন, ভালো রাখেন।’

অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে। গল্প এবং চরিত্র ভালো লাগলে, পরিচালকের সঙ্গে আনুষঙ্গিক বিষয়ে বনিবনা হলেই অভিনয় করেন। সম্প্রতি নির্মাতা সেলিম রেজার নির্দেশনায় একটি নাটকের কাজ শেষ করেছেন। এতে তিনি অভিনয় করেছেন অভিনেত্রী কেয়া পায়েলের দাদুর চরিত্রে। আগামী দুই দিন তিনি শুটিং করবেন চয়নিকা চৌধুরীর একটি নাটকের। ১০ ডিসেম্বর শুটিং করবেন আরাফাত মোহসীন নিধির ওয়েব সিরিজ ‘আৎকা’র প্রমোশনাল ভিডিওর। অভিনয়ের পাশাপাশি আগামী ঈদের জন্য নাটক নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন আবুল হায়াত। নাটকের নাম ‘সখিনা’। রাবেয়া খাতুনের গল্প অবলম্বনে সখিনার চিত্রনাট্যও রচনা করছেন তিনি।
আবুল হায়াত জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই নাটকের চিত্রনাট্যের কাজ গুছিয়ে এনেছেন। এখন খুঁজছেন নাটকের নামভূমিকার অভিনেত্রীকে। গল্পটি ঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন, এমন অভিনেত্রীর সন্ধান করছেন আবুল হায়াত। একই সঙ্গে সন্ধান করছেন সখিনার সহশিল্পীকেও। চলতি মাসেই সখিনা ও তার বিপরীতে অভিনয়ের জন্য শিল্পী নির্বাচন শেষ করতে চান বলে জানালেন তিনি। এরপরেই নামবেন শুটিংয়ে।
আবুল হায়াত বলেন, ‘এখন সখিনা নিয়েই আমার ভাবনা। সখিনা চরিত্রের জন্য শিল্পী খুঁজছি। যত দ্রুত সম্ভব শিল্পী নির্বাচন শেষ করে শুটিং শুরু করতে চাই। এই মাসের শেষ প্রান্তে কিংবা আগামী মাসেই নাটকটির শুটিং শেষ করতে চাই। আগামী রোজার ঈদে সখিনা নাটকটি প্রচার করার পরিকল্পনা ঈদের টিভি আয়োজনে।’
নিজের ব্যস্ততার কথা জানিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘এরই মধ্যে কয়েকটি নাটক এবং ওয়েব সিরিজে কাজ করেছি। আগের মতো টানা কাজ করছি না। বেছে বেছে যে গল্প ও চরিত্রগুলো ভালো লাগছে, সেগুলোই করার চেষ্টা করি। বাকি যে সময়টুকু থাকে, বেশির ভাগই বাসায় থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পরিবারও চায় আমি যেন বাসায় থাকি, বিশ্রামে থাকি। তারপরও মন মানে না। অভিনয় না করলে কেমন অসহায় লাগে। দোয়া করবেন, আল্লাহ যেন আমাকে সুস্থ রাখেন, ভালো রাখেন।’

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি।
৪ ঘণ্টা আগে
হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি। এখন প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন আয়োজকেরা। গতকাল ঘোষণা করা হলো দুটি বিভাগের জুরিবোর্ডের সদস্যদের নাম। বিচারকের তালিকায় আছেন অভিনেত্রী ও নির্মাতা আফসানা মিমি।
আফসানা মিমি দায়িত্ব পালন করবেন ওমেন ফিল্মমেকার বিভাগে। যেখানে শুধু নারী নির্মাতাদের নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, স্বল্পদৈর্ঘ্য ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। এই বিভাগে সেরা পরিচালক, সেরা ডকুমেন্টারি ও সেরা ফিকশন নির্বাচিত হয় নারী নির্মাতা, শিল্পী ও সংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ নিয়ে গঠিত স্বাধীন জুরিবোর্ডের মাধ্যমে। মিমি ছাড়া এই বিভাগের জুরিবোর্ডে আছেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক ক্রোয়েশীয় ডকুমেন্টারি নির্মাতা ও শিক্ষাবিদ আলেকজান্দ্রা মার্কোভিচ, ইরানি-অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট রোনাক তাহের, ফিলিপাইনের খ্যাতনামা চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেত্রী জেরাল্ডিন ভিলামিল এবং প্যারিসভিত্তিক মার্কিন শিক্ষক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ম্যারিয়ন স্ট্যান্ডেফার।
উৎসবে আরও থাকছে চলচ্চিত্রে নারীর ভূমিকাবিষয়ক ‘টুয়েলভথ আন্তর্জাতিক উইমেন ফিল্ম মেকারস কনফারেন্স’। ১১ ও ১২ জানুয়ারি ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত এই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারী নির্মাতা ও গবেষকেরা অংশ নেবেন।
ওমেন ফিল্মমেকার ছাড়া ঘোষণা করা হয়েছে স্পিরিচুয়াল ফিল্মস বিভাগের জুরিদের নাম। এই বিভাগের দায়িত্বে আছেন বাংলাদেশের লেখক ও প্রযোজক তানভীর হোসেন, সুইজারল্যান্ডের প্রজেক্ট ম্যানেজার তেরেসা ভিনা, ব্রাজিলের অডিওভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট ও ফটোগ্রাফার মিলিনা কোয়ারজ, জার্মানির নির্মাতা দারিয়া সিলফস্টিন এবং ইরানের প্রযোজক এহসান কাভেহ।
ওমেন ফিল্মমেকার ও স্পিরিচুয়াল ফিল্মসসহ এবারও মোট ১০টি বিভাগ থাকছে ঢাকা উৎসবে। অন্য বিভাগগুলো হলো বাংলাদেশ প্যানোরামা, এশিয়ান সিনেমা সেকশন, রেট্রোস্পেক্টিভ, ট্রিবিউট, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, সিনেমা অব দ্য ওয়ার্ল্ড, চিলড্রেন ফিল্মস ও শর্ট অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্মস। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তন ও আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ মিলনায়তনে দেখানো হবে সিনেমাগুলো।

আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি। এখন প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন আয়োজকেরা। গতকাল ঘোষণা করা হলো দুটি বিভাগের জুরিবোর্ডের সদস্যদের নাম। বিচারকের তালিকায় আছেন অভিনেত্রী ও নির্মাতা আফসানা মিমি।
আফসানা মিমি দায়িত্ব পালন করবেন ওমেন ফিল্মমেকার বিভাগে। যেখানে শুধু নারী নির্মাতাদের নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, স্বল্পদৈর্ঘ্য ও ডকুমেন্টারি প্রদর্শিত হয়। এই বিভাগে সেরা পরিচালক, সেরা ডকুমেন্টারি ও সেরা ফিকশন নির্বাচিত হয় নারী নির্মাতা, শিল্পী ও সংস্কৃতি বিশেষজ্ঞ নিয়ে গঠিত স্বাধীন জুরিবোর্ডের মাধ্যমে। মিমি ছাড়া এই বিভাগের জুরিবোর্ডে আছেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক ক্রোয়েশীয় ডকুমেন্টারি নির্মাতা ও শিক্ষাবিদ আলেকজান্দ্রা মার্কোভিচ, ইরানি-অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট রোনাক তাহের, ফিলিপাইনের খ্যাতনামা চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেত্রী জেরাল্ডিন ভিলামিল এবং প্যারিসভিত্তিক মার্কিন শিক্ষক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ম্যারিয়ন স্ট্যান্ডেফার।
উৎসবে আরও থাকছে চলচ্চিত্রে নারীর ভূমিকাবিষয়ক ‘টুয়েলভথ আন্তর্জাতিক উইমেন ফিল্ম মেকারস কনফারেন্স’। ১১ ও ১২ জানুয়ারি ঢাকা ক্লাবে আয়োজিত এই সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নারী নির্মাতা ও গবেষকেরা অংশ নেবেন।
ওমেন ফিল্মমেকার ছাড়া ঘোষণা করা হয়েছে স্পিরিচুয়াল ফিল্মস বিভাগের জুরিদের নাম। এই বিভাগের দায়িত্বে আছেন বাংলাদেশের লেখক ও প্রযোজক তানভীর হোসেন, সুইজারল্যান্ডের প্রজেক্ট ম্যানেজার তেরেসা ভিনা, ব্রাজিলের অডিওভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট ও ফটোগ্রাফার মিলিনা কোয়ারজ, জার্মানির নির্মাতা দারিয়া সিলফস্টিন এবং ইরানের প্রযোজক এহসান কাভেহ।
ওমেন ফিল্মমেকার ও স্পিরিচুয়াল ফিল্মসসহ এবারও মোট ১০টি বিভাগ থাকছে ঢাকা উৎসবে। অন্য বিভাগগুলো হলো বাংলাদেশ প্যানোরামা, এশিয়ান সিনেমা সেকশন, রেট্রোস্পেক্টিভ, ট্রিবিউট, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, সিনেমা অব দ্য ওয়ার্ল্ড, চিলড্রেন ফিল্মস ও শর্ট অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্মস। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তন ও আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ মিলনায়তনে দেখানো হবে সিনেমাগুলো।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে নেটফ্লিক্স। এর মাধ্যমে এইচবিও এবং এইচবিও ম্যাক্সের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মও নেটফ্লিক্সের কবজায় চলে যাবে। স্ট্রিমিংয়ের দুনিয়ায় এখনই নেটফ্লিক্স সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে হলিউডে ক্ষমতার ভারসাম্য আরও বেশি ঝুঁকে পড়বে এ প্ল্যাটফর্মের দিকে।
ওয়ার্নার ব্রাদার্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আগামী বছর থেকে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে যাবে এই সংস্থা। ওয়ার্নারের একটি ভাগ অধিগ্রহণ করবে নেটফ্লিক্স। অন্য ভাগটি অর্থাৎ ডিসকভারি গ্লোবালের অধীনে থাকবে সিএনএনসহ অন্যান্য চ্যানেল।
বিনোদন দুনিয়ায় এটি নিঃসন্দেহে বড় হাতবদলের ঘটনা। এতে সিনেমা ও টেলিভিশনের জগতে যে বিরাট পরিবর্তন আসবে, তা বলাই বাহুল্য। তবে বিষয়টিকে উদ্বেগের চোখেই দেখছেন হলিউডের নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, প্রযোজক ও হলমালিকেরা। রাজনীতির অঙ্গনেও জোর চর্চা চলছে।
হলমালিক, নির্মাতা, প্রযোজক ও শিল্পীদের উদ্বেগ
এই চুক্তির খবর প্রকাশ্যে আসার আগেই গত সপ্তাহে নির্মাতা জেমস ক্যামেরন বলেছিলেন, ‘এটি বিপর্যয় সৃষ্টি করবে’। সেই উদ্বেগ ধ্বনিত হলো হলমালিক, নির্মাতা, প্রযোজক ও শিল্পীদের প্রতিক্রিয়ায়। এমনিতেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মের বাড়বাড়ন্তে অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত সিনেমা হলের ব্যবসা। তার ওপর ওয়ার্নার ব্রসের মতো বড় স্টুডিও নেটফ্লিক্সের কবজায় চলে গেলে তা মোটেই ভালো হবে না সিনেমা হলের জন্য।
হলের মালিকেরা এই চুক্তিকে তাঁদের ব্যবসার ওপর বড় আঘাত হিসেবেই দেখছেন। ফেডারেল সরকারের প্রতি তাঁরা আহ্বান জানাচ্ছেন, যেন এই চুক্তি বাতিল করা হয়। ওয়ার্নার ব্রস থেকে প্রতিবছর ১২ থেকে ১৪টি সিনেমা মুক্তি পায় প্রেক্ষাগৃহে। নেটফ্লিক্স এই প্রতিষ্ঠান কিনে নিলে তখন ওয়ার্নার ব্রসের সিনেমাগুলো সরাসরি মুক্তি পাবে নেটফ্লিক্সে, এতে প্রেক্ষাগৃহে ভালো সিনেমার সংকট দেখা দেবে।
হলিউডের প্রযোজকদের সংগঠন প্রোডিউসারস গিল্ড অব আমেরিকা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রযোজকেরা এই চুক্তি সম্পর্কে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। আমাদের ঐতিহ্যবাহী স্টুডিওগুলো শুধু কনটেন্টের লাইব্রেরি নয়। বরং প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ধরন ও সংস্কৃতি রয়েছে।’ অভিনয়শিল্পীদের সংগঠন এসএজি-আফট্রার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিনোদনশিল্পের ভবিষ্যৎ যেদিকে যাচ্ছে, তাতে অনেক গুরুতর প্রশ্ন উঠবে। বিশেষ করে যাদের ক্যারিয়ার এর ওপর নির্ভরশীল, তাদের জন্য হুমকি। ডিরেক্টরস গিল্ড অব আমেরিকাও বিবৃতি প্রকাশ করে উদ্বেগ জানিয়েছে। শিগগিরই নেটফ্লিক্সের সঙ্গে একটি বৈঠকের ব্যবস্থা করে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবেন বলেও জানিয়েছেন নির্মাতারা।
চুক্তি বাতিল চান লেখকেরা
নেটফ্লিক্স দাবি করেছে, এই চুক্তি শ্রমিকবান্ধব হবে। তবে ভিন্নমত হলিউডের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের। নেটফ্লিক্স-ওয়ার্নার ব্রসের একীভূতকরণের এই প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকা। ২০ হাজারের বেশি লেখক-চিত্রনাট্যকার রয়েছেন এই সংগঠনে। তাঁদের দাবি, যেকোনো মূল্যে এই চুক্তি বাতিল করতে হবে। রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের বৃহত্তম স্ট্রিমিং কোম্পানি এখন একে একে তার প্রতিযোগীদের গিলে ফেলছে। এর ফলে কাজের সুযোগ কমে যাবে, মজুরি কমবে, বিনোদনকর্মীদের অবস্থা আরও খারাপ হবে, প্রতিযোগিতা কমবে, কনটেন্টের মান ও বৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গ্রাহকেরাও উচ্চ মূল্যে সাবস্ক্রিপশন কিনতে বাধ্য হবে।
উত্তাপ রাজনীতির অঙ্গনে
বিষয়টি নিয়ে শুধু বিনোদন অঙ্গনে নয়, যথেষ্ট উত্তাপ ছড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনেও। ম্যাসাচুসেটসের সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন এই চুক্তিকে ‘দুঃস্বপ্ন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনিসহ অনেক রাজনীতিবিদ ও আইনপ্রণেতার উদ্বেগ, ওয়ার্নার ব্রস কবজায় চলে গেলে আরও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে নেটফ্লিক্স। বাজারে তাদের একচেটিয়া প্রভাব তৈরি হবে।
সব মিলিয়ে নেটফ্লিক্সের এই চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন মিলবে কি না। ওয়াশিংটন ডিসিতে আইনপ্রণেতারা ইতিমধ্যেই এই চুক্তির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রকেরা এখনো কোনো মন্তব্য না করলেও সিএনবিসিকে ট্রাম্প প্রশাসনের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁরা নেটফ্লিক্সের প্রস্তাবটিকে ‘গভীর সন্দেহের চোখে’ দেখছেন। ফলে এই চুক্তি শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়নের মুখ দেখবে কি না, তা নিয়ে বড় প্রশ্ন থাকছে। নেটফ্লিক্সের সহপ্রধান নির্বাহী সারান্ডোস অবশ্য বিশ্বাস করেন, তাঁরা অনুমোদন পাবেন।

হলিউডে এখন সবচেয়ে বড় আলোচনার বিষয় নেটফ্লিক্স এবং ওয়ার্নার ব্রস। সবচেয়ে বিতর্কের বিষয়ও। হলিউডের সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় স্টুডিও ওয়ার্নার ব্রাদার্সের মালিক হতে চলেছে নেটফ্লিক্স। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ৭২ বিলিয়ন ডলার দিয়ে ওয়ার্নার ব্রাদার্স ডিসকভারির টিভি, স্টুডিও ও স্ট্রিমিং ব্যবসা কিনে নিচ্ছে নেটফ্লিক্স। এর মাধ্যমে এইচবিও এবং এইচবিও ম্যাক্সের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মও নেটফ্লিক্সের কবজায় চলে যাবে। স্ট্রিমিংয়ের দুনিয়ায় এখনই নেটফ্লিক্স সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, এই চুক্তি বাস্তবায়িত হলে হলিউডে ক্ষমতার ভারসাম্য আরও বেশি ঝুঁকে পড়বে এ প্ল্যাটফর্মের দিকে।
ওয়ার্নার ব্রাদার্সের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে আগামী বছর থেকে দুটি ভাগে ভাগ হয়ে যাবে এই সংস্থা। ওয়ার্নারের একটি ভাগ অধিগ্রহণ করবে নেটফ্লিক্স। অন্য ভাগটি অর্থাৎ ডিসকভারি গ্লোবালের অধীনে থাকবে সিএনএনসহ অন্যান্য চ্যানেল।
বিনোদন দুনিয়ায় এটি নিঃসন্দেহে বড় হাতবদলের ঘটনা। এতে সিনেমা ও টেলিভিশনের জগতে যে বিরাট পরিবর্তন আসবে, তা বলাই বাহুল্য। তবে বিষয়টিকে উদ্বেগের চোখেই দেখছেন হলিউডের নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, প্রযোজক ও হলমালিকেরা। রাজনীতির অঙ্গনেও জোর চর্চা চলছে।
হলমালিক, নির্মাতা, প্রযোজক ও শিল্পীদের উদ্বেগ
এই চুক্তির খবর প্রকাশ্যে আসার আগেই গত সপ্তাহে নির্মাতা জেমস ক্যামেরন বলেছিলেন, ‘এটি বিপর্যয় সৃষ্টি করবে’। সেই উদ্বেগ ধ্বনিত হলো হলমালিক, নির্মাতা, প্রযোজক ও শিল্পীদের প্রতিক্রিয়ায়। এমনিতেই ওটিটি প্ল্যাটফর্মের বাড়বাড়ন্তে অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত সিনেমা হলের ব্যবসা। তার ওপর ওয়ার্নার ব্রসের মতো বড় স্টুডিও নেটফ্লিক্সের কবজায় চলে গেলে তা মোটেই ভালো হবে না সিনেমা হলের জন্য।
হলের মালিকেরা এই চুক্তিকে তাঁদের ব্যবসার ওপর বড় আঘাত হিসেবেই দেখছেন। ফেডারেল সরকারের প্রতি তাঁরা আহ্বান জানাচ্ছেন, যেন এই চুক্তি বাতিল করা হয়। ওয়ার্নার ব্রস থেকে প্রতিবছর ১২ থেকে ১৪টি সিনেমা মুক্তি পায় প্রেক্ষাগৃহে। নেটফ্লিক্স এই প্রতিষ্ঠান কিনে নিলে তখন ওয়ার্নার ব্রসের সিনেমাগুলো সরাসরি মুক্তি পাবে নেটফ্লিক্সে, এতে প্রেক্ষাগৃহে ভালো সিনেমার সংকট দেখা দেবে।
হলিউডের প্রযোজকদের সংগঠন প্রোডিউসারস গিল্ড অব আমেরিকা এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রযোজকেরা এই চুক্তি সম্পর্কে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। আমাদের ঐতিহ্যবাহী স্টুডিওগুলো শুধু কনটেন্টের লাইব্রেরি নয়। বরং প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ধরন ও সংস্কৃতি রয়েছে।’ অভিনয়শিল্পীদের সংগঠন এসএজি-আফট্রার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিনোদনশিল্পের ভবিষ্যৎ যেদিকে যাচ্ছে, তাতে অনেক গুরুতর প্রশ্ন উঠবে। বিশেষ করে যাদের ক্যারিয়ার এর ওপর নির্ভরশীল, তাদের জন্য হুমকি। ডিরেক্টরস গিল্ড অব আমেরিকাও বিবৃতি প্রকাশ করে উদ্বেগ জানিয়েছে। শিগগিরই নেটফ্লিক্সের সঙ্গে একটি বৈঠকের ব্যবস্থা করে বিষয়টি নিয়ে কথা বলবেন বলেও জানিয়েছেন নির্মাতারা।
চুক্তি বাতিল চান লেখকেরা
নেটফ্লিক্স দাবি করেছে, এই চুক্তি শ্রমিকবান্ধব হবে। তবে ভিন্নমত হলিউডের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের। নেটফ্লিক্স-ওয়ার্নার ব্রসের একীভূতকরণের এই প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকা। ২০ হাজারের বেশি লেখক-চিত্রনাট্যকার রয়েছেন এই সংগঠনে। তাঁদের দাবি, যেকোনো মূল্যে এই চুক্তি বাতিল করতে হবে। রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের বৃহত্তম স্ট্রিমিং কোম্পানি এখন একে একে তার প্রতিযোগীদের গিলে ফেলছে। এর ফলে কাজের সুযোগ কমে যাবে, মজুরি কমবে, বিনোদনকর্মীদের অবস্থা আরও খারাপ হবে, প্রতিযোগিতা কমবে, কনটেন্টের মান ও বৈচিত্র্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গ্রাহকেরাও উচ্চ মূল্যে সাবস্ক্রিপশন কিনতে বাধ্য হবে।
উত্তাপ রাজনীতির অঙ্গনে
বিষয়টি নিয়ে শুধু বিনোদন অঙ্গনে নয়, যথেষ্ট উত্তাপ ছড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনেও। ম্যাসাচুসেটসের সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন এই চুক্তিকে ‘দুঃস্বপ্ন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনিসহ অনেক রাজনীতিবিদ ও আইনপ্রণেতার উদ্বেগ, ওয়ার্নার ব্রস কবজায় চলে গেলে আরও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে নেটফ্লিক্স। বাজারে তাদের একচেটিয়া প্রভাব তৈরি হবে।
সব মিলিয়ে নেটফ্লিক্সের এই চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন মিলবে কি না। ওয়াশিংটন ডিসিতে আইনপ্রণেতারা ইতিমধ্যেই এই চুক্তির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিযোগিতা নিয়ন্ত্রকেরা এখনো কোনো মন্তব্য না করলেও সিএনবিসিকে ট্রাম্প প্রশাসনের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তাঁরা নেটফ্লিক্সের প্রস্তাবটিকে ‘গভীর সন্দেহের চোখে’ দেখছেন। ফলে এই চুক্তি শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়নের মুখ দেখবে কি না, তা নিয়ে বড় প্রশ্ন থাকছে। নেটফ্লিক্সের সহপ্রধান নির্বাহী সারান্ডোস অবশ্য বিশ্বাস করেন, তাঁরা অনুমোদন পাবেন।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়েছিলেন একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। গত সরকারের সময় তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গতকাল জ্যোতি অফিসে প্রবেশের পরই সহকর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৩ ও ৪ ডিসেম্বর সোশ্যাল মিডিয়ায় মেহেদিরাঙা হাতের দুটি ছবি শেয়ার করেন সংগীতশিল্পী কনা। এরপর গুঞ্জন ওঠে আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন এই শিল্পী। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন কনা নিজেই। ছবি পোস্ট করলেও এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি নিয়ম করে লেখালেখি ও নির্দেশনার কাজ করেন অভিনেতা আবুল হায়াত। একটা সময় পর্যন্ত অভিনয়েই সময় দিয়েছেন নিয়মিত। এখন আর আগের মতো টানা অভিনয়ে সময় দিচ্ছেন না তিনি। কাজ করছেন বেছে বেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। শুরু হবে ১০ জানুয়ারি। ৯ দিনব্যাপী উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৯১টি দেশের পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য মিলিয়ে প্রায় ২৬৭টি চলচ্চিত্র। ‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদের উদ্যোগে হবে উৎসবটি।
৪ ঘণ্টা আগে