শাহ আলম খান, ঢাকা

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।
শাহ আলম খান, ঢাকা

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
২৮ আগস্ট ২০২৪
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
২৮ আগস্ট ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
২৮ আগস্ট ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
২৮ আগস্ট ২০২৪
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে