নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন তো আজকে নতুন শুরু হয়নি। অনেক দিন আগে থেকে চলছে। এই আন্দোলনে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। কারণ মেধাবীরা যদি দেশ গঠনে, পরিচালনার সুযোগ না পায়, সেই দেশ তো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। সরকার মেধাভিত্তিক একটা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় কি না সেটাই হচ্ছে প্রশ্ন। তারা যদি সেটা চাইত, তাহলে এই খেলাধুলা করার তো কোনো দরকার ছিল না। একবার দেয়, একবার দেয় না। একবার কোর্টের কথা বলে, আবার নিজেরা বলে, এখন গোলাগুলি করছে, আহত করছে। কাদের আহত করছেন? আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের, যারা বাংলাদেশকে পরিচালিত করবে। যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর হামলা, আক্রমণ গুলি চালাচ্ছে তারা।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আজকে ছাত্রদের ওপর গুলি, তাদের ওপর আক্রমণ, এগুলো তো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দেশে যখন অবৈধ, দখলদার, দেশবিরোধী সরকার থাকে, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া দূরের কথা, তাদের কাজ একটাই—ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং থাকার জন্য যে শক্তিগুলো আছে, তাদের ব্যবহার করতে হবে। আর যাদের সহযোগিতায় তারা ক্ষমতায়, তাদের খুশি রাখতে হবে। অন্য কারও জন্য তাদের কোনো দায়িত্ব নেই।’
‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি মদদ দিচ্ছে’—সরকারের দায়িত্বশীলদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে কে মদদ দিচ্ছে, কে মদদ দিচ্ছে না এসব কথা বলে তো পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কথা হচ্ছে, তাদের আন্দোলনের মেরিট আছে কি না, তাদের আন্দোলন যুক্তিযুক্ত কি না, সাংবিধানিক কি না, গণতান্ত্রিক কি না। এই প্রশ্নগুলো বিবেচনা না করে কে মদদ দিচ্ছে, এইসব কথা বলে পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
এদিন আগামীদিনের কর্মসূচি নির্ধারণে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, এনডিএম, গণফোরাম ও পিপলস পার্টির সঙ্গে আলোচনায় বসেন বিএনপির নেতারা। সে বিষয়ে জানাতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আমীর খসরু।
আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে আমাদের যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী যারা, আগামী দিনের কর্মসূচি কী হবে, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে পারি এবং এই আন্দোলনের সফল সমাপ্তি কীভাবে করতে পারি, এসব নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করেছি। বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলন চলমান আছে এবং তা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়েছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে, তাঁরা এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। মিটিং ভন্ডুল করে, ডামি নির্বাচন করে, ক্ষমতা দখল করে কেউ যদি মনে করে আন্দোলন শেষ হয়ে গেছে, এর চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের গন্তব্য একটাই—সেটা হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তি, গণতন্ত্রের মুক্তি। সেই সঙ্গে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। কারণ খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং গণতন্ত্রের মুক্তি আলাদা করার সুযোগ নেই। দুটো একসঙ্গে চলছে এবং বাংলাদেশের মানুষ এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ।’

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন তো আজকে নতুন শুরু হয়নি। অনেক দিন আগে থেকে চলছে। এই আন্দোলনে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। কারণ মেধাবীরা যদি দেশ গঠনে, পরিচালনার সুযোগ না পায়, সেই দেশ তো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। সরকার মেধাভিত্তিক একটা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় কি না সেটাই হচ্ছে প্রশ্ন। তারা যদি সেটা চাইত, তাহলে এই খেলাধুলা করার তো কোনো দরকার ছিল না। একবার দেয়, একবার দেয় না। একবার কোর্টের কথা বলে, আবার নিজেরা বলে, এখন গোলাগুলি করছে, আহত করছে। কাদের আহত করছেন? আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের, যারা বাংলাদেশকে পরিচালিত করবে। যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর হামলা, আক্রমণ গুলি চালাচ্ছে তারা।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আজকে ছাত্রদের ওপর গুলি, তাদের ওপর আক্রমণ, এগুলো তো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দেশে যখন অবৈধ, দখলদার, দেশবিরোধী সরকার থাকে, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া দূরের কথা, তাদের কাজ একটাই—ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং থাকার জন্য যে শক্তিগুলো আছে, তাদের ব্যবহার করতে হবে। আর যাদের সহযোগিতায় তারা ক্ষমতায়, তাদের খুশি রাখতে হবে। অন্য কারও জন্য তাদের কোনো দায়িত্ব নেই।’
‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি মদদ দিচ্ছে’—সরকারের দায়িত্বশীলদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে কে মদদ দিচ্ছে, কে মদদ দিচ্ছে না এসব কথা বলে তো পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কথা হচ্ছে, তাদের আন্দোলনের মেরিট আছে কি না, তাদের আন্দোলন যুক্তিযুক্ত কি না, সাংবিধানিক কি না, গণতান্ত্রিক কি না। এই প্রশ্নগুলো বিবেচনা না করে কে মদদ দিচ্ছে, এইসব কথা বলে পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
এদিন আগামীদিনের কর্মসূচি নির্ধারণে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, এনডিএম, গণফোরাম ও পিপলস পার্টির সঙ্গে আলোচনায় বসেন বিএনপির নেতারা। সে বিষয়ে জানাতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আমীর খসরু।
আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে আমাদের যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী যারা, আগামী দিনের কর্মসূচি কী হবে, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে পারি এবং এই আন্দোলনের সফল সমাপ্তি কীভাবে করতে পারি, এসব নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করেছি। বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলন চলমান আছে এবং তা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়েছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে, তাঁরা এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। মিটিং ভন্ডুল করে, ডামি নির্বাচন করে, ক্ষমতা দখল করে কেউ যদি মনে করে আন্দোলন শেষ হয়ে গেছে, এর চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের গন্তব্য একটাই—সেটা হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তি, গণতন্ত্রের মুক্তি। সেই সঙ্গে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। কারণ খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং গণতন্ত্রের মুক্তি আলাদা করার সুযোগ নেই। দুটো একসঙ্গে চলছে এবং বাংলাদেশের মানুষ এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
আগামী ২৫ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে আসছেন তারেক রহমান। এ উপলক্ষে সেদিনই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি চেয়েছিল বিএনপি।
শায়রুল কবির জানান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার জনাব শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বরাবর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের অনুমতি প্রদান করে চিঠি পাঠিয়েছেন।
রোববার রাত ৮টা ৩০ মিনিটে নয়া পল্টনে অবস্থিত বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওই চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। চিঠিটি গ্রহণ করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য (দপ্তর দায়িত্বে) জনাব সাত্তার পাটোয়ারী।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
আগামী ২৫ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে আসছেন তারেক রহমান। এ উপলক্ষে সেদিনই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি চেয়েছিল বিএনপি।
শায়রুল কবির জানান, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার জনাব শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বিএনপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বরাবর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের অনুমতি প্রদান করে চিঠি পাঠিয়েছেন।
রোববার রাত ৮টা ৩০ মিনিটে নয়া পল্টনে অবস্থিত বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওই চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। চিঠিটি গ্রহণ করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি সদস্য (দপ্তর দায়িত্বে) জনাব সাত্তার পাটোয়ারী।

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাঁদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন
১১ জুলাই ২০২৪
১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার। এটা কোনোভাবে আমরা শুধুমাত্র দুঃখ প্রকাশ করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে সমাপ্ত করতে পারব না।’
তিনি বলেন, ‘এখানে সরকারের দায়িত্ব ছিল সবচাইতে বেশি। আমরা জেনেছি, হামলার বিষয়ে ইন্টেলিজেন্স (গোয়েন্দা) রিপোর্ট ছিল। কিন্তু সেটা আমলে নেওয়া হলো না কেন?’
আজ রোববার রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লুতে এক মতবিনিময় সভায় সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সম্পাদক, রেডিও, টেলিভিশনের বার্তাপ্রধান এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বিএনপি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘শুনেছি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলার পরেও এক-দুই ঘণ্টা পর তারা সাড়া দিয়েছে। সেটা কেন? কাদের হাতে আমরা এই রাষ্ট্রব্যবস্থা দেব? নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যারা দায়িত্ব নিয়েছেন, তাঁদের ভূমিকাটা প্রশ্নবিদ্ধ।’
তিনি বলেন, ‘কিছুদিন যাবৎ গণমাধ্যমকে চিহ্নিত করে, টার্গেট করে হামলা করতে দেখেছি। নতুন নয়। কিছু স্থাপনায়, ঠিকানায় মবোক্রেসিকে অ্যালাও (প্রশ্রয়) করা হয়েছে। আমরা চেয়েছিলাম ডেমোক্রেসি, কিন্তু কেন হয়ে যাবে মবোক্রেসি? তাকে কেন লালন করতে দেওয়া হবে! এগুলো আমি সরকারের দুর্বলতাকেই ইঙ্গিত করছি। এগুলো আরও কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘দেশ নিয়ে গণপ্রত্যাশা, গণ-আকাঙ্ক্ষা অনেক বেশি। পূর্ণ গণতন্ত্র চায় বাংলাদেশের সব মানুষ। গণতন্ত্রকে সর্বক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করতে চায়। গণতন্ত্র বিনির্মাণের জন্য যে প্রতিষ্ঠান সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমাদের শক্তিশালী করতে হবে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমনভাবে দাঁড় করাতে হবে, যাতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে।’
গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘অনেকে গণমাধ্যমকে চতুর্থ স্তম্ভ বলে। সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেরই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ট থাকবে, আছে। কিন্তু বাংলাদেশের স্বার্থের বিবেচনায় সব সময় আমরা যেন দেশের পক্ষেই থাকি। নিরপেক্ষ না থাকি। রাষ্ট্র। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব যদি জনগণ দেয় তাহলে আমাদের সহযোগিতা থাকবে সর্বোচ্চ। আমরা অতীত ভুলে যেতে চাই, তবে ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী কি করেছে সেটা স্মরণে রাখতে চাই।’
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রসঙ্গ টেনে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জনগণ আশা করছে, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের খুঁটিটা শক্তিশালী হয়। তিনি বাধ্য হয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর কষ্টকর নির্বাসিত জীবন যাপন করেছেন। তার এই প্রত্যাবর্তনকে আমরা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য কাজে লাগাতে চাই। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘শফিক রেহমানের মতো বর্ষীয়ান সাংবাদিককে যেভাবে জেলে নিয়ে যে আচরণ করা হয়েছে! সবকিছু মিলিয়ে ফ্যাসিবাদের আমলে একটা ঘন কালো অন্ধকারের সময় পার করেছি। প্রত্যেকেই কমবেশি আক্রান্ত হয়েছি। এখনো যে বিষয়গুলো আমাদের সামনে আসছে, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে।’
এ সময় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে রিজভী বলেন, ‘একজন তরুণ নেতার এমন মৃত্যুর আমরা প্রতিবাদ জানাই। তাঁর কথার কারণে জীবন দিতে হবে, এটা মেনে নেওয়ার মতো না।’
তিনি বলেন, ‘কারও বক্তব্য এবং মতামতের জন্য তাঁর ওপর আক্রমণ হওয়া ফ্যাসিবাদ-উত্তর সময়ে কাম্য নয়। ভারতে গোদি মিডিয়ার কথা বলা হয়, তেমনি স্বৈরাচারী রাষ্ট্রে মিডিয়াও ভূমিকা পালন করে।’
মতবিনিময় সভায় পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যক্তিত্বের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কামরুল হাসান, নয়া দিগন্তের সম্পাদক সালাহউদ্দিন মুহাম্মদ বাবর, মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান, দৈনিক খবরের কাগজ সম্পাদক মোস্তফা কামাল, কালের কণ্ঠ সম্পাদক হাসান হাফিজ, যুগান্তর সম্পাদক আব্দুল হাই শিকদার, নির্বাহী সম্পাদক এনাম আবেদীন, আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ।
মতবিনিময় সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আহমেদ পাভেল উপস্থিত ছিলেন।

১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার। এটা কোনোভাবে আমরা শুধুমাত্র দুঃখ প্রকাশ করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে সমাপ্ত করতে পারব না।’
তিনি বলেন, ‘এখানে সরকারের দায়িত্ব ছিল সবচাইতে বেশি। আমরা জেনেছি, হামলার বিষয়ে ইন্টেলিজেন্স (গোয়েন্দা) রিপোর্ট ছিল। কিন্তু সেটা আমলে নেওয়া হলো না কেন?’
আজ রোববার রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লুতে এক মতবিনিময় সভায় সালাহউদ্দিন আহমদ এসব কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সম্পাদক, রেডিও, টেলিভিশনের বার্তাপ্রধান এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বিএনপি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘শুনেছি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বলার পরেও এক-দুই ঘণ্টা পর তারা সাড়া দিয়েছে। সেটা কেন? কাদের হাতে আমরা এই রাষ্ট্রব্যবস্থা দেব? নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যারা দায়িত্ব নিয়েছেন, তাঁদের ভূমিকাটা প্রশ্নবিদ্ধ।’
তিনি বলেন, ‘কিছুদিন যাবৎ গণমাধ্যমকে চিহ্নিত করে, টার্গেট করে হামলা করতে দেখেছি। নতুন নয়। কিছু স্থাপনায়, ঠিকানায় মবোক্রেসিকে অ্যালাও (প্রশ্রয়) করা হয়েছে। আমরা চেয়েছিলাম ডেমোক্রেসি, কিন্তু কেন হয়ে যাবে মবোক্রেসি? তাকে কেন লালন করতে দেওয়া হবে! এগুলো আমি সরকারের দুর্বলতাকেই ইঙ্গিত করছি। এগুলো আরও কঠোর হস্তে দমন করতে হবে।’
বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘দেশ নিয়ে গণপ্রত্যাশা, গণ-আকাঙ্ক্ষা অনেক বেশি। পূর্ণ গণতন্ত্র চায় বাংলাদেশের সব মানুষ। গণতন্ত্রকে সর্বক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করতে চায়। গণতন্ত্র বিনির্মাণের জন্য যে প্রতিষ্ঠান সেই প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমাদের শক্তিশালী করতে হবে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমনভাবে দাঁড় করাতে হবে, যাতে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে।’
গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘অনেকে গণমাধ্যমকে চতুর্থ স্তম্ভ বলে। সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেরই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ট থাকবে, আছে। কিন্তু বাংলাদেশের স্বার্থের বিবেচনায় সব সময় আমরা যেন দেশের পক্ষেই থাকি। নিরপেক্ষ না থাকি। রাষ্ট্র। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব যদি জনগণ দেয় তাহলে আমাদের সহযোগিতা থাকবে সর্বোচ্চ। আমরা অতীত ভুলে যেতে চাই, তবে ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী কি করেছে সেটা স্মরণে রাখতে চাই।’
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রসঙ্গ টেনে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘জনগণ আশা করছে, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের খুঁটিটা শক্তিশালী হয়। তিনি বাধ্য হয়ে দীর্ঘ ১৮ বছর কষ্টকর নির্বাসিত জীবন যাপন করেছেন। তার এই প্রত্যাবর্তনকে আমরা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য কাজে লাগাতে চাই। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘শফিক রেহমানের মতো বর্ষীয়ান সাংবাদিককে যেভাবে জেলে নিয়ে যে আচরণ করা হয়েছে! সবকিছু মিলিয়ে ফ্যাসিবাদের আমলে একটা ঘন কালো অন্ধকারের সময় পার করেছি। প্রত্যেকেই কমবেশি আক্রান্ত হয়েছি। এখনো যে বিষয়গুলো আমাদের সামনে আসছে, তা আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে।’
এ সময় ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনার দিকে ইঙ্গিত করে রিজভী বলেন, ‘একজন তরুণ নেতার এমন মৃত্যুর আমরা প্রতিবাদ জানাই। তাঁর কথার কারণে জীবন দিতে হবে, এটা মেনে নেওয়ার মতো না।’
তিনি বলেন, ‘কারও বক্তব্য এবং মতামতের জন্য তাঁর ওপর আক্রমণ হওয়া ফ্যাসিবাদ-উত্তর সময়ে কাম্য নয়। ভারতে গোদি মিডিয়ার কথা বলা হয়, তেমনি স্বৈরাচারী রাষ্ট্রে মিডিয়াও ভূমিকা পালন করে।’
মতবিনিময় সভায় পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যক্তিত্বের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কামরুল হাসান, নয়া দিগন্তের সম্পাদক সালাহউদ্দিন মুহাম্মদ বাবর, মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান, দৈনিক খবরের কাগজ সম্পাদক মোস্তফা কামাল, কালের কণ্ঠ সম্পাদক হাসান হাফিজ, যুগান্তর সম্পাদক আব্দুল হাই শিকদার, নির্বাহী সম্পাদক এনাম আবেদীন, আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ।
মতবিনিময় সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ আহমেদ পাভেল উপস্থিত ছিলেন।

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাঁদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন
১১ জুলাই ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগে
রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘ওসমান হাদি চাইত দেশ আধিপত্যবাদী শক্তির হাত থেকে মুক্ত থাকুক। তাই যারা দিল্লির আধিপত্যবাদীদের খুশি করতে চায়, তারাই এই হত্যার মদদদাতা। ওসমান হাদি বিজাতীয় সংস্কৃতির বিরুদ্ধে “ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার” গড়ে তুলেছিল। আমাদের জাতিসত্তা, আমাদের ইসলামি মূল্যবোধ, আমাদের সুস্থ স্বদেশীয় জাতীয় সংস্কৃতির বিরোধিতা যারা করে, বিজাতীয় সংস্কৃতি যারা এখানে আনতে চায়—তারাই ওসমান হাদির খুনির পক্ষে। দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, এই অঙ্ক সহজেই বোঝা যায়।’
আজ রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিনা হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে ২৪ ঘণ্টার একটি সময়সীমা দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘আমরা জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও দাবি করছি—প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জাতির সামনে স্পষ্ট করুন। যদি তা না করেন, তবে জাতি বিশ্বাস করবে যে প্রশাসনের ভেতরে এখনো ফ্যাসিবাদের দোসররা লুকিয়ে আছে যারা খুনিদের রক্ষা করছে। ওসমানের মতো মৃত্যুঞ্জয়ী বীরেরা বিদায় নেবে আর আপনারা জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতন খেয়েও দায়িত্ব পালন করবেন না, তা জনগণ মেনে নেবে না।’
তিনি যোগ করেন, ‘সরকারের যদি কোনো ব্যর্থতা থাকে, কোনো গোয়েন্দা কর্মকর্তা যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হন—জাতির কাছে বলেন, তার দায়িত্ব থেকে তাকে অব্যাহতি দেন। তার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা করেন।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনি ওসমান হাদির জানাজায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে—প্রিয় হাদি, আমরা তোমাকে বিদায় জানাতে আসিনি। আমরা তোমার কাছে শপথ নিতে এসেছি। ওয়াদা করতে এসেছি।— সেই ওয়াদাটা আপনি রক্ষা করুন। আপনার উপদেষ্টাদের বলুন। ইন্টেলিজেন্সের (গোয়েন্দা তথ্য) ব্যর্থতার জন্য যারা দায়ী তাদের নাম প্রকাশ করুন, না হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। তাহলেই হাদির কফিনকে সামনে রেখে আপনি যে ওয়াদার অঙ্গীকারের কথা বলেছেন সেটা সত্য বলেছেন বলে প্রমাণিত হবে।’
দেশবাসীর উদ্দেশে এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘সরকারের এই নীরবতার দেয়াল ভেঙে এই জাতির গণ-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে একাত্ম হওয়া উচিত। শহীদ ওসমান বিন হাদির পরিবারের সঙ্গে আমরা শুধু জামায়াতে ইসলামি নয়, সারা দেশবাসী আছে এবং ইনশা আল্লাহ থাকবে।’
দোয়া মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, এটিএম মা’ছুম, ওসমান হাদির বড় ভাই ওমর ফারুক।

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘ওসমান হাদি চাইত দেশ আধিপত্যবাদী শক্তির হাত থেকে মুক্ত থাকুক। তাই যারা দিল্লির আধিপত্যবাদীদের খুশি করতে চায়, তারাই এই হত্যার মদদদাতা। ওসমান হাদি বিজাতীয় সংস্কৃতির বিরুদ্ধে “ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার” গড়ে তুলেছিল। আমাদের জাতিসত্তা, আমাদের ইসলামি মূল্যবোধ, আমাদের সুস্থ স্বদেশীয় জাতীয় সংস্কৃতির বিরোধিতা যারা করে, বিজাতীয় সংস্কৃতি যারা এখানে আনতে চায়—তারাই ওসমান হাদির খুনির পক্ষে। দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, এই অঙ্ক সহজেই বোঝা যায়।’
আজ রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিনা হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে ২৪ ঘণ্টার একটি সময়সীমা দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘আমরা জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও দাবি করছি—প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জাতির সামনে স্পষ্ট করুন। যদি তা না করেন, তবে জাতি বিশ্বাস করবে যে প্রশাসনের ভেতরে এখনো ফ্যাসিবাদের দোসররা লুকিয়ে আছে যারা খুনিদের রক্ষা করছে। ওসমানের মতো মৃত্যুঞ্জয়ী বীরেরা বিদায় নেবে আর আপনারা জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতন খেয়েও দায়িত্ব পালন করবেন না, তা জনগণ মেনে নেবে না।’
তিনি যোগ করেন, ‘সরকারের যদি কোনো ব্যর্থতা থাকে, কোনো গোয়েন্দা কর্মকর্তা যদি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হন—জাতির কাছে বলেন, তার দায়িত্ব থেকে তাকে অব্যাহতি দেন। তার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা করেন।’
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আপনি ওসমান হাদির জানাজায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে—প্রিয় হাদি, আমরা তোমাকে বিদায় জানাতে আসিনি। আমরা তোমার কাছে শপথ নিতে এসেছি। ওয়াদা করতে এসেছি।— সেই ওয়াদাটা আপনি রক্ষা করুন। আপনার উপদেষ্টাদের বলুন। ইন্টেলিজেন্সের (গোয়েন্দা তথ্য) ব্যর্থতার জন্য যারা দায়ী তাদের নাম প্রকাশ করুন, না হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। তাহলেই হাদির কফিনকে সামনে রেখে আপনি যে ওয়াদার অঙ্গীকারের কথা বলেছেন সেটা সত্য বলেছেন বলে প্রমাণিত হবে।’
দেশবাসীর উদ্দেশে এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘সরকারের এই নীরবতার দেয়াল ভেঙে এই জাতির গণ-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে একাত্ম হওয়া উচিত। শহীদ ওসমান বিন হাদির পরিবারের সঙ্গে আমরা শুধু জামায়াতে ইসলামি নয়, সারা দেশবাসী আছে এবং ইনশা আল্লাহ থাকবে।’
দোয়া মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, এটিএম মা’ছুম, ওসমান হাদির বড় ভাই ওমর ফারুক।

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাঁদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন
১১ জুলাই ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার।
১১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যাহার করা কেবিন ক্রুরা হলেন জুনিয়র পার্সার মো. সওগাতুল আলম সওগাত এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস জিনিয়া ইসলাম। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার তথ্যের ভিত্তিতেই তাঁদের ফ্লাইট দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে ওই দুই কেবিন ক্রুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, যা নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা নিয়মিত সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিমের ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্বে যুক্ত ছিলেন। এসব বিষয় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত থাকায় ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়।
বিমান সূত্র জানায়, তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আগামী বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে। ওই ফ্লাইটে তারেক রহমানের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতাও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগ পরে ওই ফ্লাইটে জুনিয়র পার্সার মোস্তফা এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস আয়াতকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের ব্যবস্থা আগে নেওয়ার নজির রয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ২ মে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একটি ফ্লাইট থেকেও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুই কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সে সময়ও ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য নির্ধারিত লন্ডন-ঢাকা রুটের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইট থেকে দুই কেবিন ক্রুকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। নিরাপত্তা ও ভিআইপি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি বিবেচনায় এনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
প্রত্যাহার করা কেবিন ক্রুরা হলেন জুনিয়র পার্সার মো. সওগাতুল আলম সওগাত এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস জিনিয়া ইসলাম। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, গোয়েন্দা প্রতিবেদনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার তথ্যের ভিত্তিতেই তাঁদের ফ্লাইট দায়িত্ব থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সঙ্গে ওই দুই কেবিন ক্রুর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, যা নতুন করে আলোচনার জন্ম দেয়। অভিযোগ রয়েছে, তাঁরা নিয়মিত সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিমের ফ্লাইট পরিচালনার দায়িত্বে যুক্ত ছিলেন। এসব বিষয় গোয়েন্দা প্রতিবেদনে অন্তর্ভুক্ত থাকায় ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিয়ে সম্ভাব্য ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়।
বিমান সূত্র জানায়, তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-২০২ ফ্লাইটটি আগামী বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে। ওই ফ্লাইটে তারেক রহমানের পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতাও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
পরিস্থিতি বিবেচনায় ফ্লাইট সার্ভিস বিভাগ পরে ওই ফ্লাইটে জুনিয়র পার্সার মোস্তফা এবং ফ্লাইট স্টুয়ার্ডেস আয়াতকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে এ ধরনের ব্যবস্থা আগে নেওয়ার নজির রয়েছে।
এর আগে চলতি বছরের ২ মে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একটি ফ্লাইট থেকেও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দুই কেবিন ক্রুকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সে সময়ও ভিআইপি যাত্রীর নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি সিদ্ধান্তের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাঁদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন
১১ জুলাই ২০২৪
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
২ ঘণ্টা আগে
১৮ ডিসেম্বর রাতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলার কথা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘প্রথম আলো, ডেইলি স্টার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এই দৃশ্য সারা বিশ্ব দেখেছে। সেটা আমাদের জন্য লজ্জার।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার রাজধানীর মগবাজারে আল ফালাহ মিলনায়তনে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি স্মরণে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে এসব কথা বলেন গোলাম পরওয়ার।
১২ ঘণ্টা আগে